মঙ্গলবার, জুলাই ১৮, ২০১৭
পশ্চিমবঙ্গ সর্বশিক্ষা মিশনের সহযোগীতায় দৃষ্টি ফিরে পেল ২৯ জন পড়ুয়া
হলদিয়া: হলদিয়া চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম নেত্র নিরাময় নিকেতনের ব্যবস্থাপনায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশনের সহযোগীতায় নদীয়া জেলার ২৯ জন পড়ুয়া শল্য চিকিৎসার মধ্যমে দৃষ্টি ফিরে পেল। নদীয়া জেলার ২৯ জন পড়ুয়ার চোখে দেখতে পেত না। তাদের চোখে আলো ফিরিয়ে দিতে পরিবারের লোকেরা হাসপাতাল, নার্সিংহোম সহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন।কোন সুফল মেলেনি। এদের কেউ জন্মগত ছানি, চোখের পাতা বন্ধ,বা শৈশবের কোন রোগের কারনে চোখে দেখতে পাচ্ছিল না।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন থেকে ২৯ জন পড়ুয়ার যাতে দৃষ্টি শক্তি ফিরে পায় তার জন্য হলদিয়া চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম নেত্র নিরাময় নিকেতনের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ১০ জুলাই চোখের হাসপাতালে নিয়ে আসে। ধাপে ধাপে অপারেশন করে আজ ২৯ জন পড়ুয়াই দৃষ্টি ফিরে পেয়েছেন। সফলতার সাথে সকলের জীবনে অন্ধকার থেকে আলো ফুটেছে।
নেত্র নিরাময় নিকেতনের মেডিক্যাল ডাইরেক্ট ডক্টর অসীমকুমার শীল বলেন, এই ধরনের দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের শল্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিশ্ব এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রদ্ধতির অপর জোর দিয়ে এই ধরনের সফলতা এসেছে। নদীয়া থেকে আগত পড়ুয়ার অভিভাবকরা তাদের শিশুদের এই ধরনের সাফল্যের জন্য ভীষন খুশি। তাদের মুখে হাঁসি ফুটাতে পেরে আমরা ভীষন খুশি।
চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রমের নিত্রে নিরাময় নিকেতনের সম্পাদক বিবেকাত্মানন্দজী মহারাজ বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধীদের জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহন করে চলেছেন। তার মধ্যে এটি অন্যতম। পড়ুয়াদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমরাও ভীষন খুশি। আগামীদিন এইভাবে অসহায় মানুষদের পাশে থেকে এগিয়ে চলতে চাই।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন থেকে ২৯ জন পড়ুয়ার যাতে দৃষ্টি শক্তি ফিরে পায় তার জন্য হলদিয়া চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম নেত্র নিরাময় নিকেতনের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ১০ জুলাই চোখের হাসপাতালে নিয়ে আসে। ধাপে ধাপে অপারেশন করে আজ ২৯ জন পড়ুয়াই দৃষ্টি ফিরে পেয়েছেন। সফলতার সাথে সকলের জীবনে অন্ধকার থেকে আলো ফুটেছে।
নেত্র নিরাময় নিকেতনের মেডিক্যাল ডাইরেক্ট ডক্টর অসীমকুমার শীল বলেন, এই ধরনের দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের শল্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিশ্ব এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রদ্ধতির অপর জোর দিয়ে এই ধরনের সফলতা এসেছে। নদীয়া থেকে আগত পড়ুয়ার অভিভাবকরা তাদের শিশুদের এই ধরনের সাফল্যের জন্য ভীষন খুশি। তাদের মুখে হাঁসি ফুটাতে পেরে আমরা ভীষন খুশি।
চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রমের নিত্রে নিরাময় নিকেতনের সম্পাদক বিবেকাত্মানন্দজী মহারাজ বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধীদের জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহন করে চলেছেন। তার মধ্যে এটি অন্যতম। পড়ুয়াদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমরাও ভীষন খুশি। আগামীদিন এইভাবে অসহায় মানুষদের পাশে থেকে এগিয়ে চলতে চাই।
একুশে জুলাই এর আগে প্রচারমিছিলে নেই মঙ্গলকোট বিধায়ক
মোল্লা জসিমউদ্দিন: একুশে জুলাই এর প্রস্তুতির মিছিল, সভা চলছে বাংলার চারিদিকে।দলের মন্ত্রী, সাংসদ, বিধায়ক, নেতাদের সমাবেশ সফল করতে মিছিলে পতাকা হাতে দেখা মিলছে।তবে মঙ্গলকোটের চিত্র ভিন্ন।সেভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাসক দলের কর্মী সমর্থকদের দেখা মিলছেনা এখানে।তার বড় কারণ মঙ্গলকোট বিধায়ক ও সেইসাথে রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী কে পাওয়া যাচ্ছেনা এলাকার মিছিল সমাবেশে।দলের স্থানীয় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী এবং পুলিশের একাংশের মদতে যে উদ্ভট পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে মঙ্গলকোটে।সেখানে অশান্তির আশংকায় মঙ্গলকোট বিধায়ক আপাতত রাজনৈতিক ও সরকারী কর্মসূচি স্থগিত রেখেছেন বলে সুত্রের খবর।ডালিম সেখ খুন কে সামনে রেখে অতীতের একচেটিয়া ক্ষমতা পুন দখলে তৎপর ব্লক তৃনমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ পুলিশি সন্ত্রাস এতে সহযোগী হিসাবে মদত দিচ্ছে।যদিও পুলিশের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।প্রায় দুমাস পুর্বে মঙ্গলকোট বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ ব্লক অফিসে জেলাপ্রশাসনের এক আধিকারিক সহ বিডিও কে নিয়ে সর্বশেষ কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত দের নিয়ে প্রশাসনিক সভা সেরেছেন।সেইসাথে কৈচর পুলিশ ফাঁড়ির সামনে হাটতলা মাঠে কুড়ি হাজারের বেশি কর্মী সমর্থকদের নিয়ে রাজনৈতিক সভা করেন তিনি।প্রতিটি সভায় মঙ্গলকোট থানার পুলিশের বিরুদ্ধে বালি সিণ্ডিকেট নিয়ে সরব হয়েছেন বিধায়ক।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেখানে বর্ধমানে বালি সিণ্ডিকেটে পুলিশের একাংশ কে এসিবি(দুর্নীতিদমন শাখা) উল্লেখ করে সাবধান করতে দেখা যায়।গত ১৯ জুন রাতে শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি ডালিম সেখ খুন হন।অভিযোগ উঠে বিধায়কের ভাই রহমতুল্লাহ চৌধুরী এবং বর্ধমান জেলাপরিষদ মেম্বার বিকাশ নারায়ণ চৌধুরীদের ষড়যন্ত্রে এই খুন।মূল লক্ষ্যটা কিন্তু মঙ্গলকোট বিধায়ক।দলের বিপক্ষ গ্রুপের এই গভীর চক্রান্ত অনুভব করে খুনের চব্বিশঘণ্টার মধ্যেই সিআইডি তদন্ত চাইলেন বিধায়ক।মুখ্যমন্ত্রীর সবুজ সংকেতে সিআইডি তদন্ত শুরু হলো।ধরপাকড় চলছে।অধিকাংশকেই সিআইডি নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।মূল অভিযুক্তদের কাছাকাছি রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা টি।এইরুপ পরিস্থিতিতে নিজেদের পালে হাওয়া টানতে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন কে সাথে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসে 'খেলা' শুরু হলো।এইরুপ দাবি বিধায়ক শিবিরে।মঙ্গলকোট থানার উপর দিয়ে পঞ্চায়েত সমিতির দুই কর্মাধ্যক্ষ এর নেতৃত্বে কালোপতাকা নিয়ে মিছিল চললো দুই কিমি পথ বেয়ে।স্লোগান উঠল মঙ্গলকোট থেকে দূর হঠো শিরোনামে।সেদিন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মঙ্গলকোটে বন্যা নিয়ন্ত্রণে সেচদপ্তর সহ স্থানীয় গ্রাম প্রধানদের নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক ছিল এলাকার বিধায়কের।কালোপতাকা দেখানোর বিক্ষোভ আঁচ করে বৈঠক বাতিল করেন বিধায়ক।বিধায়ক বলেন " আমার সামনে দলের একাংশ কালোপতাকা দেখালে রাজ্যে বিরোধীরা অক্সিজেন পেয়ে যেত"। রাজ্যের মন্ত্রীকে দলের লোক পতাকা দেখাচ্ছে! পশ্চিম মঙ্গলকোটে বিধায়কের দক্ষ সংগঠকদের প্রতিনিয়ত বাড়ী বাড়ী গিয়ে পুলিশি সন্ত্রাস এর অভিযোগ উঠছে।এমনকি গাঁজা সহ বেআইনি অস্ত্র মামলায় জড়িয়ে দেবার হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে বিধায়ক অনুগামীদের বলে দাবি।গোতিস্টা বাসস্ট্যান্ডে এক বিধায়ক অনুগামীর জায়গা দখল করে বেআইনী নির্মাণ করার অভিযোগ ব্লক তৃণমূলের বিরুদ্ধে।একদা সিপিএম নেতা ডাবলু - বাবলু আনসারীর সশস্ত্র দলবলের নানান সন্ত্রাসের চিত্র ফুটে উঠছে সদর মঙ্গলকোটে।এইরুপ পরিস্থিতির মাঝে নিজ অনুগামী সমর্থকদের প্রতি অশান্তি এড়াতে একুশে জুলাই এর প্রস্তুতির যাবতীয় মিছিল থেকে দূরে রেখেছেন মঙ্গলকোট বিধায়ক।তিনি ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন - ডালিম সেখ খুনে তাঁর ভাই এর প্রতি যে অভিযোগ উঠেছে।সেই কলঙ্ক থেকে মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মসূচি থেকে নিজেকে দূরে আপাতত রাখবেন মঙ্গলকোটের বুকে।
নন্দীগ্রাম (পূর্ব মেদিনীপুর), ১৮ জুলাই:মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে বাইকের ধাক্কায় রঙ্কীনিপুর স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষিকার মৃত্যু হয় ।
স্থানীয় পুলিশ সুত্রে খবর টুলু প্রামানিক ৬১ বাড়ি শিবরামপুর ,এদিন সাংসারিক কাজের জন্য তিনি বাড়ি থেকে ঘোলপুকুরিয়ার বাজারে জান,সেখান থেকে কাজ সেরে ট্রেকারে করে বাড়ি ফিরছিলেন, ট্রেকার থেকে নেমে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেইসময় শিবরামপুর সট্যান্ডের কাছে রেয়াপাড়ার দিক থেকে আসা একটি বাইক টুলু প্রামাণিক নামে ঐ রঙ্কীনিপুর স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষিকাকে সজোরে ধাক্কা মারলে সেখানে পড়েযান স্থানীয় মানুষজন রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়েগেলে কিছুসময় পরে মারা যান ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...