বুধবার, মে ১৬, ২০১৮

বাদুড়িয়ায় শান্তিপুর্ন পুনভোট

ওয়াসিম বারি

উত্তর ২৪ পরগানার বাদুড়িয়া থানার যদুরহাটী উত্তর গ্রাম পঞ্চায়েতের পঞ্জী এফ.পি স্কুলে গতকাল বিকাল ৫ টা অবধি নির্বিঘ্নে ভোট প্রক্রিয়া সম্মন্ন হওয়ার পর ৩০/৪০ জনের দুস্কৃতি দল এসে কর্ত্যব্যরত পুলিশ কর্মীদের মারধোর কোলরে ব্যালট বক্স লুঠ করে জালিয়ে দেয়। এ ধরনের ঘটনা বাদুড়িয়া ব্লকের আরো ৫ জায়গাতে ঘটেছে ৷বাদুড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত অধিকারিক বাপ্পা মিত্রের নেত্রীত্বে ৬ টি বুথে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েম করে ও এলাকা টহল দিয়ে আজ সেই ৬ টি ভোট গ্রহন কেন্দ্রে পুনর্ণির্বাচন হচ্ছে ৷ এই ভোট গ্রহন কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে ১১০ পঞ্জী মামুদপুর এফ পি স্কুল , ১৪১ ইশ্বরী গাছা এস এস কে স্কুল , ১৫৯ শ্রীরামপুর এফ পি স্কুল (রুম-১) , ১৬০ শ্রীরামপুর এফ পি স্কুল (রুম-২) , ১৬৪/১ নভেস্তিয়া শহীদ ক্ষুদিরাম এফ পি স্কুল (রুম-১) ও ১৬৪/২ নভেস্তিয়া শহীদ ক্ষুদিরাম এফ পি স্কুল (রুম-২) , প্রশাসনের তরফ থেকে জানান হয়েছে ভোট প্রকৃয়া শান্তিপূর্ণ ভাবে সম্পর্ণ হয়েছে ৷

পূর্বস্থলীর ৪ টি বুথে ভোট লুট করল শাসক দল, অভিযোগ


শ্যামল রায়

বুধবার ফের পূর্বস্থলী ২ নম্বর ব্লকের চারটি  বুথে পুনর্নির্বাচন হয় । বিরোধীদের অভিযোগ যে এই চারটি বূথেই পুলিশ আর শাসকদলের লোকজনেরা বুথ  দখল করে ছাপ্পা ভোট করিয়ে নিয়েছে। বিরোধীদের এই ধরনের অভিযোগ নস্যাৎ করে দিয়ে শাসক দলের নেতারা দাবি করেছেন যে বিরোধীদের মিথ্যা অভিযোগ। ব্যাপক কড়া পুলিশি পাহারার মধ্যে দিয়ে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোন প্রকার রিগিং বুধবারের ঘটনা ঘটেনি। এদিন
৬৯ চাঁদপাড়া রাজবংশী প্রাথমিক বিদ্যালয়,১০৩ ধীতপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে , ১০৮ সরডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ও ১০৯ নম্বর সরডাঙ্গা এপিএস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।অভিযোগ ছিল যে নির্বাচনের দিন এই সকল  বুথেছাপ্পা ভোট ব্যালটবাক্স পোড়ানোর অভিযোগে পুনঃনির্বাচন হল।
জেলা পরিষদের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বিপুল দাস পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী তাপস দে তপন চট্টোপাধ্যায় পংকজ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে৮০ শতাংশের উপরে ভোট পড়েছে। ভোটকে কেন্দ্র করে কোনরকম গণ্ডগোল অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।সিপিআইএম নেতা তথা স্থানীয় বিধায়ক প্রদীপ সাহা জানিয়েছেন ভোটের প্রথম দিন থেকেই শাসকদলের সন্ত্রাসে ঐ সমস্ত এলাকা থেকে আমাদের কর্মী সমর্থকরা বাড়িছাড়া । কেউ কেউ সাহস নিয়ে এলাকায় থাকলেও ভোটের দিন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে কাউকেই  যেতে দেয়নি  শাসক দলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছে । ছাপ্পা ভোট করিয়ে  শান্তির কথা বলছে শাসক দলের নেতারা ‌। মহকুমাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানিয়েছেন যে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট নির্বিঘ্নে শেষ হয়েছে ‌।

কুলতলিতে শক্তির নিরিখে পিছিয়ে শাসকদল

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়

সারা রাজ্য যখন তৃনমূলের শক্তির কাছে বিরোধীরা পরাজিত। ঠিক তখনই তৃনমূলের সাথে সমানে সমানে টক্কর দিলো সিপিএম ও এসইউসি। এদের মধ্য তৈরী হওয়া গোপন জোটের কাছে প্রায় নিরুপায় দেখাল তৃনমূল কে।একসময় জয়নগর ও কুলতলিতে এসইউসি ছিলো প্রধান শক্তি।সিপিএমের সাথে তাদের প্রবল যুদ্ধ ছিলো।গত পঞ্চায়েত ভোটে জয়নগর ও কুলতলিতে সিপিএম পঞ্চায়েত সমিতি দখল করে।তৃনমূলের শক্তি এখানে ভালো ছিলো না।২০১৬সালের বিধানসভার পর থেকে এই সব এলাকাজুড়ে তৃনমূলের শক্তি বাড়ে।কুলতলি পঞ্চায়েত সমিতি সহ ৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৮টি ই তাদের দখলে চলে যায়।তৃনমূল জয়নগর ১ ও ২নং ব্লক চেস্টা করেও দখলে আনতে পারে নি।গত ৬-৭মাস ধরে এই সব এলাকাজুড়ে তৃনমূল কে আটকাতে সিপিএম ও এসইউসি এক হয়।সেই কারনে সারা রাজ্য মনোনয়নে অশান্তুি হলেও এখানে তা হয় নি।এইসব এলাকাজুড়ে তাই এদের জোটের নির্দল দেখতে পাওয়া যায়।দুজনের শক্তি এক হয়ে যাওয়ায় তৃনমূল কমজোরি হয়ে পড়ে বেশ কিছু জায়গায়।কিছু এলাকায় বিজেপির সাথে ও অলিখিত জোট হয়ে যায়।তাই ভোটের দিন দুজন তৃনমূল করমি খুনের ঘটনা ও ঘটেকুলতলিতে।এ ব্যাপারে কুলতলির সিপিএম বিধায়ক রামশংকর হালদার বলেন,এখানকার মানুষ তৃনমূলের জোরজুলমে অতিস্ত হয়ে গেছিল তাই তারা আমাদের পাশে এসেছে।কুলতলির প্রাক্তন বিধায়ক এস ইউসির জয়কৃষ্ণ হালদার বলেন,তৃনমূলের অত্যাচারের কাছে মানুষ আর না পেরে আমাদের সাথে এসেছে।কুলতলির তৃনমূল ব্লক সভাপতি গোপাল মাঝি বলেন,ওরা এলাকাজুড়ে সন্তাস চালাবে বলে এক হয়েছে।বিজেপির জেলা নেতা সুনীপ দাস বলেন,জয়নগর কুলতলিতে তৃনমূলের অত্যাচার দিন দিন বেড়ে চলেছে।মানুষ শান্তি চাইছে।            

কুলতলিতে বুথ দখল করতে গিয়ে হত তৃনমূল কর্মী


উজ্জ্বল বন্দোপাধ্যায়

গত সোমবার রাতে ভোট দিয়ে বেরিয়ে যাবার পথে গনপিটুনিতে মারা গেল সুবিদ আলি মোল্লা(২২)নামে এক তৃনমুল কর্মী।বাড়ি খালদার পাড়াতে।ঘটনাটি ঘটেছে কুলতলি থানার চুপড়িঝাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫৪নং বুথের বাইরে।সুবিদের দেহ একটি মাঠ থেকে উদ্ধার করেন পুলিশ।দেহটিকে জামতলা গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষনা করেন ডাক্তাররা। এলাকা সুত্রে  জানা গেল,এই বুথে তৃনমূল,এসইউসি ও বিজেপির ছিল।রাতে ভোট চলাকালীন সুবিদ আলি দলবল নিয়ে বুথ দখল করতে যায়।সেই সময় তৃনমূল বিরোধীরা একজোটে তারা করে।ভয়ে পালাতে গিয়ে ওদের হাতে গনপিটুনির শিকার হয় সুবিদ।৬টি মোটরসাইকেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়াহয়।কিন্ত ু মৃত সুবিদ আলির কাকা চুপড়িঝাড়া তৃনমূল অঞ্চল সভাপতি হামিদ আলি মোল্লা বলেন,আমার ভাইপো সুবিদের সাথে বিজেপির ছেলেদের একটু বচসা হয়।তারপরেই ৫০০-৬০০বিজেপির লোক তারা করে আমার ভাইপোকে মেরে দিল।গাড়ি জালিয়ে দিল।আমরা কোন রকমে পালিয়ে বাচি।তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিজেপির জেলার নেতা সুনীপ দাস।তিনি বলেন,সুবিদ দলবল নিয়ে বুথ দখল করতে এসেছিল তখন সবাই মিলে তা প্রতিরোধের মধ্য পড়ে সে মারা যায়।এতে বিজেপির কেউ দায়ী নয়।সোমবার রাত থেকে এলাকায় চরম উওেজনা থাকায় পুলিশ মোতায়েন আছে। সোমবার রাতে ও মঙ্গলবার ও এলাকায় গিয়ে দেখা গেল,এলাকা পুরোপুরি থমথমে।পুলিশ তদন্ত চলছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেল।

ভোটের সন্ত্রাস কে মান্যতা দিলেন না আসানসোলের তৃনমূল নেতা

মোহন সিং

পঞ্চায়েত ভোটের পরে সেই উন্নয়নের পক্ষেই সওয়াল পশ্চিম বর্ধমানের তৃণমূল জেলা সভাপতি ভি শিবদাশন দাশু। ভোটের সন্ত্রাসকেও তিনি মানতে চাইলেন না। বরঙ বাম আমলে এর চেয়ে বেশী সন্ত্রাস হত বলে দাবি ভি শিবদাশন দাশুর। মিথ্যে মামলা তে ফাঁসানো থেকে শুরু করে মারধর পর্যন্ত করা হয়েছিল বাম আমলে।

কাটোয়া মহকুমা কে বিরোধীশুন্য করার পেছনে কাদের ভূমিকা?

মোল্লা জসিমউদ্দিন

রাজ্যে  ৩৪% শতাংশ আসনে তৃনমূল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছে মনোনয়ন পর্বেই।সমগ্র কাটোয়া মহকুমার ৫ টি ব্লকে বিরোধীশুন্য হয়েছে।৬৩৫ টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ১৩৪ টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ১১ টি জেলাপরিষদ আসনে কোন প্রার্থী খুঁজে পাইনি বিরোধী দলগুলি।অথচ ২০১৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে একতৃতীয়াংশের বেশি আসন পেয়েছিল বিরোধী দলগুলি।এমনকি ২০১৬ সালে কাটোয়ার দীর্ঘদিনের বিধায়ক কংগ্রেস ছেড়ে তৃনমূলের প্রতীকে জয়ী হন মাত্র ৯১১ টি ভোটে!  ২০১৫ সালে দাঁইহাট পুরসভা দখল করে সিপিএম বুঝিয়েছিল তারা হারিয়ে যায়নি।পরে অবশ্য সিপিএম কাউন্সিলারদের বড় অংশ দলবদল করায় তৃনমূল এই পুরসভার জবরদখল নেয়।সামগ্রিকভাবে বোঝা যায় কাটোয়া মহকুমার ৫ টি ব্লকে ভোট হলে গতবারের চেয়েও বেশি পঞ্চায়েত হারাতে হত এমনকি একাধিক পঞ্চায়েত সমিতি হাতছাড়া হত শাসকদলের।উল্লেখ্য গতবারে ১৫ এর কাছাকাছি গ্রাম পঞ্চায়েত,  ২ টি পঞ্চায়েত সমিতি এবং ৫ টি জেলাপরিষদ আসনে বিরোধীরা ছিল।তাহলে বোঝা যায় ভোট হলে রাজনৈতিক সংঘর্ষ ঘটত অবিরত। সিপিএম - কংগ্রেসের অলিখিত জোট, বিজেপির হঠাৎ উথান সর্বোপরি শাসকদলের গোষ্ঠীদ্বন্ধ এই এলাকায় নিত্যনতুন সংঘাত আনত।বিশেষত মঙ্গলকোটের বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বনাম ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপূর্ব চৌধুরীর রাজনৈতিক কর্তৃত্ব লড়াই হানাহানির ঘটনা বাড়িয়ে দিত।মনোনয়ন পর্বে বিধায়ক অনুগামী মঙ্গলকোটের নপাড়ায় বসির খানের বাড়ীতে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার চেষ্টা ঘটে।৩ টি গবাদিপশু মরে যাওয়ার পাশাপাশি ওই অনুগামীর নাবালক ছেলে অগ্নিদগ্ধ হয়।এই ঘটনার পরেই মনোনয়ন ফর্ম তুলা থেকে অনুগামীদের সরিয়ে নেন বিধায়ক।এই ঘটনা থেকে পরিষ্কার শাসকদলের দুই গ্রুপের রাজনীতির রেষারেষি যদি এইরকম মনোনয়ন পর্বে হয়, তাহলে নির্বাচনী প্রচার থেকে ভোটের দিন কতটা রক্তাক্ত হত মঙ্গলকোট।মঙ্গলকোটে সিপিএম গত বিধানসভা নির্বাচনে ১২ হাজার ভোটে পিছিয়ে ছিল, তাই তারা প্রার্থী খুঁজে পাইনি।এটা বলা যায় না।ভোটের মনোনয়ন নিয়ে সর্বদল বৈঠক আসার পথে জোনাল সম্পাদক,  প্রাত্তন বিধায়ক আক্রান্ত হয়েছিলেন তৃনমূল আশ্রিত দুষ্কৃতিদের হাতে।গোটা ব্লক এমনকি মহকুমাশাসক অফিস ঘিরে রেখেছিল অজয় নদের বালিমাফিয়াদের বাহিনী। পুলিশের ভূমিকা ছিল এর থেকেও বেশি।মনোনয়ন ফর্ম তুলতে না দেওয়া যদি ওয়ান ডে  ম্যাচে ম্যান অফ দ্য ম্যাচ তৃনমূল আশ্রিত দুষ্কৃতিরা হয়, তাহলে গত একবছরে সুপরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার 'টেস্ট ম্যাচ' তে ম্যান অফ দ্য সিরিজ হবে পুলিশ।যেভাবে কাটোয়া পুরসভার কাউন্সিলার জঙ্গল সেখের পুরো পরিবার,  সিপিএম নেতা ডাবলু আনসারি সহ ৩০ এর বেশি সংগঠক কে গাঁজার মামলায় জেলে পাঠানো হয়েছে।সেখানে পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধীশূন্য করার অন্যতম দাবিদার পুলিশ।আদালতে বেশ কয়েকবার এইবিধ মামলায় ভৎসনার শিকার হয় তারা।বিরোধীদের দাবি গাঁজা মামলাগুলি একসাথে রেখে সর্বমোট মজুত গাঁজা পেশ করুক পুলিশ।যদিও পুলিশের তরফে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, পুলিশ দিয়ে গাঁজা সহ মিথ্যা মামলা যেমন বিরোধীশুন্য করতে সুবিধা হয়েছে, ঠিক তেমনি পুলিশি নিষ্ক্রিয়তায় তৃনমূলের সশস্ত্র বাহিনী তাও অজয় নদের বালি মাফিয়াদের পেশাদার টিম খুবই কাজে দিয়েছে শাসকদল কে।উল্লেখ্য কাটোয়া মহকুমা এলাকার বড় অংশে অজয় নদ ঘিরে বালি মাফিয়াদের কারবার দীর্ঘদিন চলছে।এরা শাসকদলের প্রতিটি ভোটেই নিখরচায় বাহিনী পাঠিয়ে থাকে।এবার পঞ্চায়েত নির্বাচন কে সামনে রেখে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা গত দুবছর ধরে চলতে থাকায় এবার বিরোধীরা এইসব এলাকায় জব্ধ বলে অভিযোগ। তাই ভোট হলে রাজ্যের অন্যান্য একাকার পাশাপাশি কাটোয়া - কেতুগ্রাম - মঙ্গলকোটে হানাহানি বাড়ত।এটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায়।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER