সঞ্জয় হালদার
পুরুলিয়ার বরাবাজার ইঁন্দ টাঁড় ময়দানে অভিষেক ব্যানার্জির নির্বাচনী জনসভা উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো ও জেলা ব্লক নেতৃত্ব।
সঞ্জয় হালদার
পুরুলিয়ার বরাবাজার ইঁন্দ টাঁড় ময়দানে অভিষেক ব্যানার্জির নির্বাচনী জনসভা উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো ও জেলা ব্লক নেতৃত্ব।
সোমনাথ চক্রবর্তী
ময়নাগুড়ি ব্লকের খাগড়াবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাশিলার ডাঙ্গার কামার পাড়া ও চূড়াভান্ডার অঞ্চলের ঝাঝাঙ্গি বেতপারা এলাকার মানুষজনের দীর্ঘদিনের দাবী ছিলো শৌল নদীর উপর একটি স্থায়ী পাকা ব্রিজের। আগে ছিলো এখানে একটি অস্থায়ি বাঁশের সাঁকো।এই বাঁশের সাঁকো দিয়েই পার হতো জীবনের ঝুকি নিয়ে কয়েকশত মানুষ।এ ছাড়া স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা তো রয়েছেই।অনেক সময় এই ব্রিজ থেকে অনেকে পড়েও গেছেন।সংবাদ মাধ্যমের থেকেও একাধিকবার এখানকার মানুষের স্বার্থে খবরও করা হয়েছে ব্রিজের জন্য।তারই জেরে শৌলি নদীর উপর খাগড়াবাড়ি ২নং গ্রাম পঞ্চায়েতের তত্ত্বাবধানে এবং পিবিজির আর্থিক সহযোগীতায় ২৪ লক্ষ ৩৩ হাজার ৮০ টাকায় ২০ মিটার,লম্বা সেতু তৈরি হচ্ছে।এই সেতুর নির্মান কাজ শুরু হয় ১২ই ডিসেম্বর ২০১৭ থেকে আনুমানিক শেষ হবে জুন মাসের ২০১৮ সালে শেষ হবে বলে জানান গ্রামপঞ্চায়েতের বিদায়ী উপপ্রধান প্রমোদ মদক।
তিনি আরো জানান এই ব্রিজ হয়েগেলে ছাত্র ছাত্রী থেকে শুরু করে এপার এবং ওপার গ্রামের প্রচুর মানুষের সুবিধা হবে।সেই সঙ্গে যেহেতু ওই গ্রাম গুলি কৃষিভিত্তিক এলাকা সেই কারনে এখান কার কৃষকদের উৎপাদন শাকসবজি সহ অন্যান্য জিনিসপত্র হাটে বা বাজারে নিয়ে জেতে আগে ঘুরপথে যেতে হতো সেখানে এখন গাড়ি ভাড়া কমে যাবে এবং শাকসবজি হাটে বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন খুব সহজেই।
তিনি আরো বলেন এই গ্রামে প্রায় ১৫হাজার লোক বসবাস করেন।এই ব্রিজ হয়ে গেলে প্রতিটি জনগনেরই উপকার হবে।অন্যদিকে এলাকার বাসিন্দা বলরাম সরকার বলেন_এই ব্রিজ এর জন্য আমদের দীর্ঘদিনের দাবী ছিলো যা খুব শীঘ্রই পুরণ হতে চলেছে।তিনি আরো বলেন এই ব্রিজ হয়েগেলে শুধু বাশিলার ডাঙ্গার মানুষজন ই নয় তার সাথে চূড়াভান্ডার,সাপ্টিবাড়ি,সহ বেশ কিছু মানুষের উপকার হবে।তিনি আরো বলেন দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে তারা এই ব্রীজের দাবী নিয়ে কোরে এসেছেন অবশেষে এই বর্তমান সরকারের আমলে এই ব্রীজ হতে দেখে সভাবতই খুশি তারা।
সাধন মন্ডল
বাঁকুড়ার বিখ্যাত গ্রাম পাঁচমুড়া। এই গ্রামের মানুষজনের হাতের তৈরী মাটির হাতিঘোড়া(টেরাকোটা) আজ বিশ্ববন্দিত শিল্পকর্ম। আজ থেকে প্রায় পাঁচশত বছর আগে কয়েকজন মানুষ শুরু করেন। মন্দিরনগরী বিষ্ণুপুরে মল্লরাজাদের তৈরী মন্দিরগুলিতে টেরাকোটার শিল্পকর্ম দেখতে পাওয়া যায়। এই শিল্পে যুক্ত বেশ কয়েকজন শিল্পী রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পেয়েছেন।এছাড়া রাজ্যস্তরের পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পীর তালিকাটাও বেশ
দীর্ঘ। বংশ পরম্পরায় এই কর্ম করে চলেছেন বিশ্বনাথ কুম্ভকার, জগন্নাথ কুম্ভকার, বৈদ্যনাথ কুম্ভকার, চন্ডীদাস কুম্ভকার, সৌম্যদীপ কুম্ভকার, ভুতনাথ কুম্ভকার। সহ আরো অনেকেই। এখন হাতিঘোড়া ছাড়া নানান দৃশ্যাবলী তুলে ধরছেন শিল্পীরা। সেই রকম একজন দুস্হ শিল্পী হলেন ভুতনাথ বাবু।ইনি বতর্মানে অপুও দূর্গার রেলগাড়ীর দৃশ্য,শকুন্তলা,আদিবাসী নৃত্য, রাসলীলা, এছাড়া টেরাকোটার টাইলস তৈরী করে চলেছেন।তবে শিল্পীদের অভিযোগ আমাদের শিল্পকর্মকে বিশ্বের বাজারে তুলে ধরতে সরকারীভাবে সেরকম কোনো উদ্যোগ নেই। তবে আমরা আশাবাদী বতর্মান মা মাটি মানুষের সরকার যেখানে কন্যাশ্রী,যুবশ্রী,রুপশ্রী, সহ নানান প্রকল্প শুরু করেছেন তেমনি কমর্শ্রী প্রকল্প চালু করবেন। তাহলে বিভিন্ন শিল্পকর্মের সাথে যুক্ত থাকা অনেক অসহায় শিল্পী ও শিল্পকর্মের সাথে যুক্ত পরিবার অসহায়তার হাত থেকে মুক্তি পাবে।ভুতনাথ বাবু দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে এই শিল্পকর্ম করে আসছেন। তিনি বলেন সরকার এ বিষয়ে একটু নজর দিলে ভাল হয়।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...