মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১২, ২০১৭

বিষাদ ছুয়েছে আজ, তাই মন ভালো নেই কেস্টর

মোল্লা জসিমউদ্দিন


বিগত বাম জমানায় প্রাণের ঝুকি নিয়ে একের পর সিপিএম হার্মাদদের চোখরাঙ্গানি তোয়াক্কা করেননি তিনি।পরিবর্তন এসেছে শাসক দলের নেতা হয়ে অবিরত 'ডায়ালগ' মেরে সভার হাজার হাজার অনুগামীদের হাততালি পেয়েছেন।তবে মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে প্রকাশ্য মঞ্চে 'লাস্ট ওয়ার্নিং' দিয়েছেন অনুব্রত মন্ডল কে।তাতে অনুব্রত ওরফে কেস্টবাবুর মন ভালো নেই।সেই বাংলাদেশের কবি মহাদেব সাহার 'কেউ ভালোবাসেনা' কাব্যগ্রন্থের কবিতায় - বিষাদ ছুয়েছে আজ, তাই মন ভালো নেই...

posted from Bloggeroid

প্রসব যন্ত্রনায় কাতর মহিলার পাশে মানবিক আসানসোল রেলপুলিশ

মোহন সিং

প্রসব যন্ত্রনায় কাতর এমনই এক প্রসুতি শ্বশুর বাড়িতে অশান্তির জন্য নিজের শিশুকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন। কোথায় যাবেন জানেন না। কি করবেন তাও জানেন না। অন্যদিকে যন্ত্রনা বাড়ছে। দুর্গাপুর থেকে এভাবেই ট্রেনে চেপেছিলেন প্রসুতি পুজা পাসি। কিন্তু আসানসোল স্টেশনে এসে অসহ্য পেটের যন্ত্রনায় নেমে পড়েন ট্রেন থেকে। আশ্রয় নেয় রেলের ওয়েটিং রুমে। কিন্তু অসহ্য যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছেন মহিলা। মায়ের ওই অবস্থা দেখে তার শিশুপুত্র রেলপুলিশকে জানায়। মহিলা রেল পুলিশরা এসে দেখেন প্রসব যন্ত্রনায় ছটপট করছেন মহিলা। তাঁরা দেরী করেননি। তড়ি ঘড়ি অ্যাম্বুলেন্স ডেকে মহিলা রেলপুলিশরা স্ট্রেচারে মহিলাকে তুলে পাড়ি দেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের দিকে। কিন্তু পথেই অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই প্রসব হয়ে যায়। ওই অবস্থাতেই আসানসোল জেলা হাসপাতালে পৌঁছায় অ্যাম্বুলেন্স ।হাসপাতালের সুপার নিখিল দাস জানান, প্রাথমিক ভাবে মনে হয়েছে মা ও শিশু দুজনেই সুস্থ আছেন।



posted from Bloggeroid

কালিয়াচকে আফরাজুল খুনের প্রতিবাদে কংগ্রেসের ধিক্কার মিছিল

মানস দাস, মালদা

কালিয়াচকের সইদপুর গ্রামের আফরাজুলের বর্বর নৃশংস হত‍্যাকান্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বেলা ২ টায় কালিয়াচক ১ নং ব্লক কংগ্রেসের পরিচালনায় কালিয়াচক চৌরঙ্গী মোড়ে শান্তি মিছিলে পা মেলালেন সাংসদ মৌসম নুর, সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী, বিধায়ক ইশা খান চৌধুরী, সাবিনা ইয়াসমিন, সাধারন সম্পাদক নরেন্দ্র নাথ তিওয়ারি ও অনান‍্য ব্লক নেতৃত্ব ও আপামর জনসাধারন। অপরদিকে ওয়েলফেয়ার পার্টী মালদা জেলা শাখার প্রতিনিধিরা আজ আফরাজুলের বারি গিয়ে সহজোগিতার আশ্বাস দেন l আরাফাত আলি সহ সংগঠনের প্রতিনিধিরা মৃত শ্রমিকের পরিবারকে সমবেদনা জানান l




posted from Bloggeroid

আফরাজুলের বাড়ীতে সিপিএম সাংসদ মহম্মদ সেলীম

মানস দাস, মালদা

মৃত আফরাজুলের পরিবারের সাথে দেখা করে  করা ভাষায় কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করেন সিপিএম সাংসদ মহম্মদ সেলিমের।মঙ্গলবার মালদায় আসেন বাম সংসদ মহম্মদ সেলিম।জেলা বাম নেতৃত্বকে সাথে নিয়ে পৌঁছে যান রাজস্থানে খুন হওয়া শ্রমিক আফরাজুল খানের বাড়ি কালিয়াচকের সৈয়দপুর গ্রামে।সাংসদ সেলিম ছাড়াও তার সঙ্গে ছিলেন, বিধায়ক আনিসুর রহমান, বিধায়ক রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জমির মোল্লা,মালদার বাম বিধায়ক খগেন মুর্মু,মালদা জেলা সিপিএম সম্পাদক অম্বর মিত্র সহ জেলা বাম নেতৃত্ব।আফরাজুলের বাড়ি গিয়ে বাম নেতৃত্ব কথা বলেন পরিবারের সদস্য সহ গ্রামের বাসিন্দাদের সাথেও।এদিন বাম সাংসদ মহম্মদ সেলিম বলেন," এই ঘটনা লাভ জিহাদ নয়।এটি একটি ঘৃণার রাজনীতির খুন।আফরাজুল বাক্তিগত কারণে খুন হননি,রাজনৈতিক সামাজিক ব্যবস্থার কারণে খুন হয়েছে।আমরা সর্বশক্তি দিয়ে এই পরিবারের পাশে দাঁড়াবো।সাথে সকল মানুষ দলকে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানাব।সাথে চূড়ান্ত শাস্তি হোক দোষীর আমরা লড়াই করবো।"আপনে মহল্লামে কুত্তা ভি শের হোতা হে,যাহা শেরনী কো তাকাত দিখানা থা ওহা নাহি দিখায়া"।বলে মন্তব্য করেন বামফ্রন্টের এই সংসদ।বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাংসদ আরো বলেন,'অপরাধ শুধুমাত্র শম্ভু করেনি।অপরাধ এই দেশের সরকার,প্রধানমন্ত্রী করেছে।সরকার সাথ না দিলে এমন অপরাধ হয়না।আমি কথা দিচ্ছি প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে পার্লামেন্টে ধরব।এমনি তীব্র ভাষায় এদিন কেন্দ্রকে বিধলেন এই বাম সাংসদ।

posted from Bloggeroid

দুই বর্ধমানে ৬ টি মডেল লাইব্রেরী হচ্ছে: সিদ্দিকুল্লাহ

পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার ৬টি গ্রন্থাগারকে মডেল লাইব্রেরি হিসাবে গড়ে তোলার ব্যাপারে উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার বর্ধমানে গ্রন্থাগার

নিয়ে প্রশাসনিক রিভিউ মিটিং -এই কথা জানিয়েছেন রাজ্যের গ্রন্থাগার দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসা এবং পূর্ব বর্ধমান জেলার পিপলন, মানকর, কালনা, কাটোয়া এবং বর্ধমান শহরের একটি লাইব্রেরিকে মডেল লাইব্রেরিতে উন্নীত করা হবে বলে মন্ত্রী বলেন। এদিন উদয়চাঁদ জেলা গ্রন্থাগারে বৈঠকে হাজির ছিলেন দুজন অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং একজন মহকুমা শাসক সহ জেলা গ্রন্থাগার দপ্তরের আধিকারিকরা। এদিন আলোচনায় উঠে এসেছে জেলার গ্রন্থরগুলির বর্তমান অব্যবস্থার কথা। জেলার ১২টি লাইব্রেরীতে টয়লেট নেই। ২টিতে বিদ্যুত নেই। বেশ কয়েকটি লাইব্রেরীতে পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। এই সমস্ত বিষয়গুলির দ্রুত সমাধানের জন্য প্রশাসনের আধিকারিকদের বলা হয়েছে। এছাড়াও মন্ত্রী এদিন রাজ্যের গ্রন্থাগারগুলিতে কর্মীশূন্যতার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়ে বলেন,গোটা রাজ্য জুড়ে গ্রন্থাগারগুলিতে ধাপে ধাপে কর্মী নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে ১৮৪জন কর্মী নিয়োগের বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী সবুজ সংকেত দিয়েছেন। পূর্ব বর্ধমান জেলায় পূর্ব বর্ধমান জেলায় ১০-১২জন রিটায়ার্ড ব্যক্তিরা এই সুযোগ পাবেন। এছাড়াও ৩১০ জন কর্মী নিয়োগ হবে। এব্যাপারে ৭ সদস্যের একটি কমিটিও তৈরী হয়েছে। উল্লেখ্য, অক্টোবর পর্যন্ত গোটা রাজ্যে ৫৭০০ কর্মী থাকার কথা থাকলেও রয়েছে ৩১০০জন কর্মী। এর মধ্যে ২৮৪টি নিয়োগের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। গ্রন্থাগারগুলির পরিকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি পাঠকদের বইমুখী করতেও এদিন মন্ত্রী বিশেষ জোর দেন। তিনি জানান,কলকাতার লালবাজার তথা কলকাতা পুলিশের অধীনে থাকা কয়েকশো বছরের পুরনো হাজার হাজার বইকে উদ্ধার করে তা সংরক্ষণ করা এবং পাঠকদের সামনে তুলে ধরার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এদিন মন্ত্রী জেলার আধিকারিকদের কাছে জেনে নেন বর্তমানে পাঠকদের মান ও সংখ্যা বাড়ছে কিনা, ৫২ টি গ্রন্থাগার সপ্তাহ ঠিক ভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা ইত্যাদি। উল্লেখ্য, এদিন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বর্ধমান শহরের প্রতিবন্ধী স্বয়ম্ভর স্কুলের ৪০ জন ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে দেখা করে কথা বলেন। 

posted from Bloggeroid

বড়শুল মাঠে ক্রীড়ায় মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ

সেখ সামসুদ্দিন

পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষা ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ছাত্র ছাত্রীদের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা হয় বড়শুল সিডিপি

বিদ্যালয় মাঠে। উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাণী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, বিধায়িকা নার্গিস বেগম, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সভাপতি পুলক চক্রবর্তী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

posted from Bloggeroid

সক্রিয়তা বর্ধমান উত্তর মহকুমাশাসক দপ্তরে

সেখ সামসুদ্দিন

মেমারি ১ ব্লক অফিসে পূর্ব বর্ধমান সদর দক্ষিণ মহকুমা শাসক অনির্বাণ কোলে তাঁর সম্পূর্ণ দপ্তর তুলে এনে জাতি শংসাপত্র দেওয়ার কাজ শুরু করেছেন। একদিনে ৬০০ জাতি শংসাপত্র তৈরি করে প্রাপকদের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্দিষ্ট রেখেছে।

posted from Bloggeroid

রাস্তা নির্মাণে মেখলিগঞ্জ পুরসভার অনিয়মের অভিযোগ

নিজস্ব বার্তা, মেখলিগঞ্জ



রাস্তা নির্মাণের কাজে অনিয়ম করা হচ্ছে।কোথাও রাস্তা বেশি চওড়া কোথাও আবার সরু করা হচ্ছে।মেখলিগঞ্জ পুরসভা

এলাকায় প্রসাশনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনে আন্দোলন শুরু করলেন কয়েকজন দোকানদার।তাদের অভিযোগ উন্নয়নমূলক কাজে তারা বাধা দিতে চাননা তবে তারা দেখতে পাচ্ছেন এখানে রাস্তার কাজ করতে গিয়ে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে।উল্লেখ মেখলিগঞ্জ হাসপাতাল মোড় থেকে পূর্ব পাড়া পর্যন্ত তিস্তা ব্রিজ কনস্ট্রাকশন বিভাগের উদ্যোগে রাস্তা চওড়া করার কাজ চলছে।এই কাজ করতে গিয়ে রাস্তার দুইপাশে থাকা দোকানদারদের শর্ত সাপেক্ষে সরে যেতে বলা হয়েছে।সেই অনুযায়ী অনেকে সরেও গিয়েছেন।কিন্তু বিমানভূষন সরকার,আজিজার রহমানদের মত দোকানদারদের অভিযোগ তারা দোকান সরিয়ে নিলেও কয়েকজন ব্যবসায়ী এখনও জায়গা দখলমুক্ত না করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা।তারা শুনতে পেয়েছেন ওইসব স্থানে রাস্তা সরু করা হয়েছে।এনিয়ে প্রশ্ন তুলে ফের তারা আবার আগের জায়গায় দোকান ঘর তৈরি করতে শুরু করেছেন।সমস্ত দোকান না সরানো হলে তারাও আর যাবেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।রাতের বেলা কেউ যাতে তাদের নির্মিয়মান দোকান ভেঙ্গে না দিতে পারেন সেইজন্য তারা রাত জেগে পাহাড়া দেবেন বলেও জানিয়ে দিয়েছেন।এই ঘটনা নিয়ে শহরজুড়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়।তিস্তা ব্রিজ কনস্ট্রাকশন ডিভিশনের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে নিয়ম মেনেই কাজ করছেন।ওই দোকানদারদের বিষয়টিও তারা দেখছেন।

posted from Bloggeroid

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER