বৃহস্পতিবার, মে ১৪, ২০২০

কবিতার নাম - ঘুম নেই

'ঘুম নেই'
       সুদীপ রায়
 

ঘুমোব কী, 
চোখের জটিল আলো জেগে থাকে আজকাল সারা রাত l
আজ এগারোই মে ...
শুনছ কি আজ এগারোই মে। 
দুপুরে খেয়েছি আজ পাবদার  ঝোল।
রাতে তিন পিস ইন্ডিয়ান ট্যাকো।
বিছানায় যাওয়ার আগে বিটোফেন, 
এলজোলাম পয়েন্ট টু ফাইভ।
তবু চোখে ঘুম নেই।
চোখে ঘুম নেই।
ঘুম নেই। নেই নেই নেই।
এবারে কী করবে বল ? 
এক কাজ করতে পার তুমি, 
পাহাড় ভাঙতে থাকো।

স্নেহযাত্রায় চেপে এরা বাড়ি ফিরছেন

সুরজ প্রসাদ
 

'স্নেহযাত্রা' নামে একটি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন আজ কেরালার আলাফুজা থেকে বিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। সেই ট্রেন বর্ধমান স্টেশনে কিছুক্ষণ দাঁড়ায়। যদিও আজও কোনো যাত্রী ওঠানামা করে নি বর্ধমানে। তবে যাত্রীরা জানিয়েছেন তারা কেরালায় কেউ শ্রমিকের কাজে  কেউবা রাজমিস্ত্রির কাজে গিয়েছিল। আজ তারা ফিরতে পেরে খুশি।

গ্রাম থেকে লরি নিয়ে জাতীয় সড়কে উঠার আগেই প্রাণ গেল চালকের

সেখ নিজাম আলম
  

বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু।
 গলসি থানার পুরসা গ্রামে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে মারা গেল ২০ বছরের যুবক মনিরুল হক মল্লিক। জানা যায়, সে লরীর ড্রাইভার ছিল। তাই আজ লরি নিয়ে বের হতে গেলে উপরে বিদুৎের তারে ঘর্ষণ লাগলে কভার তার ফেটে যায়। ফলে সমগ্র লরিটি কারেন্ট হয়ে গেলে সে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়। পায়ে জুতো না থাকার জন্য সে আর বিপদ থেকে মুক্ত হতে পারেনি। পরে গ্যাং নামিয়ে তড়িঘড়ি তাকে পুরসা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।  ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করলে বর্ধমানে ময়না তদন্তে পাঠানো হয়। জানা যায়,তার এক বছর আগে বিয়ে হয়েছিল। তার স্ত্রী গর্ভবতী থাকায় কান্নার রোল পরিবারের সকলের। কারণ বাচ্ছা জন্মানোর পরই তার বাবাকে দেখতে পাবে না,এটা তাদের বিরাট শোকের ছায়া। মনিরুল হকের বাবা সাগর মল্লিক ভ্যান চালিয়ে সংসার চালান। তিনি বলেন আমার দুটি ছেলের মধ্যে মনিরুল হক বড়। লরী চালিয়ে ভালোই উপার্জন করত সে। এখন আমার একটা ডান হাত চলে যাওয়ার মত কষ্ট পাচ্ছি।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER