পারিজাত মোল্লা
মঙ্গলবার রাত পৌনে এগারো টা থেকে উত্তর কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং শুরু হয়েছে।এখনও চলছে। বিশেষত মানিকতলা, কাকুরগাছি, উল্টোডাঙ্গা এলাকাগুলি বিদ্যুতহীন।প্রায় একঘণ্টার কাছাকাছি সময় ধরে এই লোডশেডিং অব্যাহত রয়েছে।
পারিজাত মোল্লা
মঙ্গলবার রাত পৌনে এগারো টা থেকে উত্তর কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং শুরু হয়েছে।এখনও চলছে। বিশেষত মানিকতলা, কাকুরগাছি, উল্টোডাঙ্গা এলাকাগুলি বিদ্যুতহীন।প্রায় একঘণ্টার কাছাকাছি সময় ধরে এই লোডশেডিং অব্যাহত রয়েছে।
সুরজ প্রসাদ
বর্ধমান শহরে বিধানপল্লী ঘোষপাড়া কালিমাতা সংঘের উদ্যোগে আয়োজন মঙ্গলবার গন উপয়নয়নের আয়োজন করা হয়। অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষজনের কথা ভেবেই এই উদ্যোগ বলে জানানো হয় ক্লাবের তরফে। এলাকার দুঃস্থ ও অসহায় ব্রাহ্মণ মঙ্গলবার রীতিমত ধর্মীয় আচার আচরণ মেনে বর্ধমান শহরের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড ও পঞ্চায়েত এলাকার মোট ১০জনের উপনয়ন তথা পৈতের অনুষ্ঠান করা হল।ক্লাবের তরফে প্রভাত চক্রবর্তী জানান , গত ৬ বছর ধরেই তাঁরা এই ধরণের অনুষ্ঠান করছেন। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৪০ জনের পৈতে দিতে পেরেছেন তাঁরা। সমস্ত নিয়ম মেনেই এই ১০জনের পৈতে দেওয়া হয়েছে। দুপুরে প্রায় ৩০০জন নিমন্ত্রিতদের খাবারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভাত, ডাল, আলুভাজা, এঁচোড়,পনীরের তরকারির পাশাপাশি চাটনি, পাঁপড়,রসগোল্লা, আইসক্রিম প্রভৃতির আয়োজনও ছিল ঢালাও।
সুদিন মন্ডল
অসুস্থ পরীক্ষার্থীর পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার নজির রাখলো ভাতার একাদশ ক্লাব। ভাতার এর হাঁড়গ্রামের রাখী সাধু নামে এক্ পরীক্ষার্থী ভাতার মাধব পাবলিক হাই স্কুলে পরীক্ষা দিতে এসে পেটের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ডাক্তার দেখানো থেকে শুরু করে পরীক্ষার পর সদস্যরা বাড়ি পৌঁছে দেয়। ক্লাব সভাপতি পরেশনাথ হাজরা জানিয়েছেন, 1985 সালে ক্লাব গঠন হওয়ার পর থেকেই আমাদের একাদশ ক্লাব সদস্যরা এই ধরনের নানান জনসেবামূলক উদ্যোগে সামিল হয়েছি ভবিষ্যতেও থাকবো এই আশা রাখি।
সুদিন মন্ডল
গ্রামের মদের ঠেকগুলি বন্ধ করে তাদের স্বামীদের মদের নেশা ছাড়িয়ে সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে দাবিতে সরব হয়ে ভাতার থানায় অভিযোগ আনল ভাতার এর শুনূর গ্রামের প্রতিবাদী আদিবাসী মহিলার দল। তাদের আরও অভিযোগ তাদের প্রতিবাদের জন্য তাদের উপর চড়াও হয়ে মারধোর করা হয়েছে। সমস্ত ঘটনা খতিয়ে দেখছে ভাতার থানার পুলিশ।
সুরজ প্রসাদ
ইতিমধ্যেই জেলার বেশ কয়েকটি বিদ্যালয়ে গঠিত হয়েছে লিগ্যাল লিটারেসি ক্লাব।মূলত নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে এই ক্লাব গঠিত সেই বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে।আজ বর্ধমান সিএম এস উচ্চবিদ্যালয় ও রামাসিস হিন্দি উচ্চবিদ্যালয়ের লিগ্যাল লিটারেসি ক্লাবের নির্দিষ্ট কক্ষের জন্য আলমারী, চেয়ার,টেবিল ও কম্পিউটার দেওয়া হলো জেলা আইনী পরিষেবা কর্তৃপক্ষ থেকে।উপস্থিত ছিলেন জেলা আইনী পরিষেবা কর্তৃপক্ষর সচিব জয় প্রকাশ সিং,সিএমএস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মহেশ্বর হেমব্রম,রামাসিস হিন্দী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবানন্দ সিং ও বর্ধমান সহযোদ্ধার পক্ষ থেকে সম্পাদক সোমনাথ ভট্টাচার্য্য।
শিখা ধর
মঙ্গলবার দিল্লিতে সংসদ ভবনে মুখ্যমন্ত্রীর পাশে কোচবিহার সাংসদ পার্থ প্রতীম রায়।আজ তৃতীয় ফ্রন্ট গড়ার বিষয়ে মমতা বিভিন্ন দলের নেতাদের সাথে আলোচনা সারেন তিনি।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
আসানসোলের জামুরিয়ায় কয়লা সিন্ডিকেট চরমে চলছে।বামজমানায় শিল্পাঞ্চল বর্ধমানের কয়লা সিন্ডিকেট টি যেমন চলত পুলিশ - রাজনৈতিক নেতা - মাফিয়াদের দের যোগসাজেশে।ঠিক তেমনিও পশ্চিম বর্ধমানে তৃনমূল সরকারের আমলে সেই সিন্ডিকেট টি অটুট রয়েছে।এইমুহুত্যে কয়লা সিন্ডিকেটের প্রাণকেন্দ্র বলতে বোঝায় জামুরিয়া থানা এলাকাটি কে।চুরুলিয়ার জঙ্গলে দিনের আলোয় কয়লার বেআইনি খাদান চলেনা।এইবিধ খাদান গুলি শালপাতা সহ নানান গাছপালা দিয়ে ঢাকা থাকে।একটু সন্ধে লাগলেই আলো জ্বালিয়ে সশস্ত্র দুস্কৃতিদের ঘেরাটোপে চলে কয়লা তোলার কাজ।বেশি রোজগারের আশায় এলাকার সিংহভাগ ব্যক্তি প্রাণ হাতে নিয়ে কয়লার খাদানে ঢোকে কয়লা তুলতে।মাসে দু তিনটি করে ধসে চাপা পড়ে মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটে।তবে এই ঘটনাগুলিও চাপা পড়ে যায় পুলিশ - নেতা - কয়লা মাফিয়াদের দৌরাত্মে।চুরুলিয়ার জঙ্গল সহ জামুরিয়ার বেশিরভাগ কয়লা খাদানে কয়লা তোলার পর সেই গর্তগুলি বন্ধ করার জন্য বালি দিয়ে ভরাটের কোন উদ্যোগ চোখে পড়েনা।এরফলে প্রায়শ বিশেষত বর্ষার সময় ধস নামে জামুরিয়ার বিভিন্ন এলাকায়।ঘরবাড়ী - দোকানপাট সবই ধসের গ্রাসে চলে যায়।এক নামি সংস্থার কয়লা হলদিয়া বন্দর থেকে ট্রেনে করে জামুরিয়ায় আসে।এই অস্ট্রেলিয়ান বহুমূল্য কয়লা পাচার করতে এবং পাহারা দেওয়ার জন্য স্থানীয় থানার পুলিশ কে মাসিক দশলাখ টাকা নজরানা দেওয়া হয় বলে স্থানীয় সুত্রে প্রকাশ।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামুরিয়া থানার এক প্রাত্তন পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন - এই টাকা বিভিন্নভাবে পুলিশের উপরমহল অবধি চলে যায়। সেখানে না নিলে গ্যারেজ পোস্টিং তো মিলবেই, বেশি পুলিশি অভিযান চালাতে গেলে প্রাণহানির আশংকা থেকেই যায়।জানা গেছে আসানসোলের জামুরিয়া - পান্ডবেশ্বর - আসানসোল উত্তর প্রভৃতি থানার ওসি পদ পাবার জন্য শাসকদলের বড় নেতাদের নেকনজরে থাকতে হয়।সম্প্রতি স্থানীয় সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় সংবাদমাধ্যমের কাছে তৃনমূলের এক শীর্ষ নেতা কয়লা মাফিয়াদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা নেয় বলে অভিযোগ তুলে ছিলেন। তবে আসানসোল পুলিশ কমিশনারেট বে আইনি কয়লা পাচার রুখতে মাঝে মাঝে অভিযান চালিয়ে থাকে।বিভিন্ন সড়কমোড়ে সিসিটিভি লাগানো রয়েছে।তবে ত্রিপল ঢাকা দিয়ে কয়লা না বালি পাচার হচ্ছে গাড়ীগুলিতে , তা নিয়ে চরম বিড়ম্বনায় পুলিশের একাংশ। রাণীগঞ্জ মোড় থেকে ভীমগড় অর্থাৎ বীরভূম জেলার উপর দিয়ে নিরাপদ করিডোর করেছে কয়লা সিন্ডিকেটের নেতারা।বিশেষ ধরনের কুপন (স্টিকার) থাকছে বেআইনি কয়লা বোঝাই গাড়ীগুলিতে।তাতে পশ্চিম বর্ধমান - পূর্ব বর্ধমান - বীরভূম জেলার পুলিশ রাস্তায় থাকলে, সেই গাড়ী টির কাগজপত্র দেখা কিংবা তোলাবাজির অর্থ দাবি করা থেকে বিরত থাকছে বলে এইরুপ কিছু গাড়ীর ড্রাইভার খালাসি নাম গোপন রাখার শর্তে জানিয়েছেন।
( চলবে)
সুরজ প্রসাদ
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শাখা অনাময় হাসপাতালে ট্রমা কেয়ারের উদ্বোধন হল। সোমবার ট্রমা কেয়ার সেন্টারের অানুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। অনুষ্ঠানে ছিলেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপ্যাল সুকুমার বসাক, সুপার উৎপল দাঁ, ডেপুটি সুপার অমিতাভ সাহা। ডেপুটি সুপার জানান, এই ট্রমা কেয়ার ইউনিটে ১২টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার বেড, ৮টি জেনারেল বেড এবং চারটি চাইল্ড বেড থাকবে। মোট বেড থাকবে ২৪ টি। কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে রাজ্যের অন্যতম অত্যাধুনিক ট্রমা কেয়ার নির্মিত হয়েছে। ২৪ পরগণার পৈলানের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী এই ট্রমা কেয়ারটির উদ্বোধন করেন এদিন।
সঞ্জয় হাল্দার
জেনিভাতে রাষ্ট্রপু্ঞ্জের ১৭৮টি দেশ নিয়ে অধিবেশন চলছে উক্ত অধিবেশনে এই প্রথম ভারতীয় দের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন প্রথম সাঁওতালি নারী ঝাড়গ্রাম লোকসভার সাংসদ মাননীয়া ড:উমা সরেন মহাশয়া ।.ড.উমা সরেন তার গর্বের বাংলা নিয়ে নিজের ভাষায় বক্তব্য দেন।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...