শনিবার, মার্চ ২৪, ২০১৮

কন্যা সন্তান জন্ম দিয়ে মৃত্যু মায়ের, চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ

মানস দাস,মালদা

কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো মা।হাসপাতালের বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন মৃতার পরিবার।তবে সুস্থ রয়েছে সদ্যোজাত কন্যা সন্তান।অভিযোগের আঙ্গুল উঠেছে মালদার মানিকচক গ্রামীন হাসপাতালের বিরুদ্ধে। জানাগেছে,মৃত প্রসূতির নাম শঙ্করী মন্ডল(২৯)।স্বামী ফুলকুমার মন্ডল।পেশায় কৃষিজীবী।মানিকচকের রামনগর এলাকার বাসিন্দা।পরিবার সূত্রে জানাগেছে,এই দম্পত্তির দুই কন্যা সন্তান রয়েছে।তৃতীয় সন্তানের প্রসব যন্ত্রনা নিয়ে শঙ্করী দেবীকে শক্রবার রাতে পরিবারের সদস্যরা মানিকচক গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করেন।ভোর নাগাদ কন্যা সন্তান জন্ম দেন মহিলা।পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, সন্তান প্রসবের পর সঙ্করী শাররীক অবস্থার অবনতি হয়।চিকিৎসকদের বারংবার চিকিৎসার জন্য বলা হলেও কোনো চিকিৎসকই চিকিৎসা করতে এগিয়ে আসেনি।শনিবার সকালে অবশেষে মৃত্যু হয় প্রসূতির।কার্যত চিকিৎসায় গাফিলতির কারণেই মৃত্যু হয়েছে প্রসূতির বলে অভিযোগ পরিবারের।তারপর মৃতার পরিজনেরা হাসপাতালের সামনে সামান্য বিক্ষোভ দেখায়।ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে মানিকচক ব্লক স্বাস্থ আধিকারিক ডঃ হেম নারায়ণ ঝা বলেন,"একটি মায়ের মৃত্যু হয়েছে।এখনো পর্যন্ত আমার কাছে এই বিষয়ে কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।

আর্থিক দুর্নীতির দায়ে শাস্তিমূলক বদলী মালদায়

মানস দাস,মালদা

শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। আর কোনো শিক্ষক যদি আর্থিক দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে তাহলে প্রশ্ন উঠবেই। এমন এক ঘটনা ঘটলো মালদায়।  একাধিক অনিয়মের অভিযোগে মালদা শহরের এক প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষককে শাস্তিমূলক বদলি করা হল। এই ঘটনায় আজ শহরের শিক্ষক মহলে চাঞ্চল্য ছড়ায় । অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ছুটিতে রয়েছেন। আজ তিনি স্কুলে আসেননি।মালদা শহরের অক্রুরমণি করোনেশন হাইস্কুলের প্রাথমিক বিভাগে প্রায় ছয় বছর ধরে প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্বে রয়েছেন মনোজ মিত্র। মনোজবাবুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে যার মধ্যে অন্যতম টাকার বিনিময়ে স্কুলে ছাত্র ভর্তি করা। এনিয়ে একাধিকবার স্কুলে গোলমাল হয়েছে। মনোজবাবুর বিরুদ্ধে শিক্ষা দপ্তরে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। কিছুদিন আগেও অনিয়মের অভিযোগে স্কুলে অভিভাবকরা বিক্ষোভ দেখান। তারপর শিক্ষা দপ্তরের তরফে তাঁকে অন্যত্র বদলি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ সকালে স্কুলে যান জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতি আশিস কুণ্ডু। তাঁর সঙ্গে ছিলেন জেলা স্কুল পরিদর্শক (প্রাথমিক), সার্কেল ইন্সপেক্টর এবং অভিভাবকদের একাংশ। স্কুলে সবার সঙ্গে বৈঠক করার পর আশিসবাবু জানান, শিক্ষা দপ্তর প্রধান শিক্ষককে বদলির নির্দেশ পাঠিয়েছে। 
স্কুলের শিক্ষক রজত ভট্টাচার্য বলেন, “মনোজবাবুর বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে ছাত্র ভর্তির অভিযোগ রয়েছে। এই স্কুলে দূরের এলাকার ছাত্ররা ভর্তি হলেও এলাকার পড়ুয়ারা ভর্তির সুযোগ পেত না। এনিয়ে স্কুলে মাঝেমধ্যেই স্থানীয় অভিভাবকরা বিক্ষোভ দেখাতেন। মনোজবাবু স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে ভেদাভেদ করার চেষ্টা করতেন। তাঁর আমলে পঠনপাঠন নিয়েও একাধিক সমস্যা দেখা দিয়েছিল।” প্রায় একই বক্তব্য স্কুলের শিক্ষিকা বৈশালি চক্রবর্তী ও চিন্ময়ী মণ্ডলের। স্থানীয় অভিভাবক সনু শেখ বলেন, “মনোজবাবু অভিভাবকদের দিয়ে স্কুল চত্বর সাফ করাতেন।

জমি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, আহত ৪ উত্তেজনা বৈষ্ণবনগরে

মানস দাস, মালদা

খড়তুতো ভাইদের সাথে জমি নিয়ে বিবাদ চলছিলই। তার উপর জমি থেকে গাছ কাটার ঘটনা।এর জেরেই একই পরিবারের এক মহিলা সহ ৪ সদস্যকে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে ১০ জনের বিরুদ্ধে। আহতদের চিকিৎসা চলছে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনাটি ঘটেছে, বৈষ্ণবনগর থানার সুখদেবপুর গ্রামে। ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্তরা পলাতক।
    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আহতদের নাম, শম্ভু মন্ডল(৩৫), সবিতা মন্ডল(৩০), শুধন মন্ডল এবং শঙ্কর মন্ডল(৩২)। বাড়ি সুখদেবপুর গ্রামে। নয়ন মন্ডল, সূর্য মন্ডল, পিযুষ মন্ডল, চঞ্চল মন্ডল সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের বৈষ্ণবনগর থানায়। অভিযুক্তরা পলাতক। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
      জানা গিয়েছে, শম্ভু মন্ডল এবং সূর্য মন্ডলরা খুড়তুতো ভাই। তাদের শরিক জমিতে রয়েছে ৫টি পিঠালু গাছ। সেই গাছগুলি কাটা নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে বচসা বাধে। সেই থেকে হামলার ঘটনা। শুক্রবার বিকালে ধারালো অস্ত্রের কোপে জখম হন ৪জন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভরতি করে পরিজনেরা। সেখান থেকে গভীর রাতে তাদের স্থানান্তর করা হয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। আহতদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের কোপ রয়েছে। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সেখানেই চলছে তাদের চিকিৎসা। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

সংরক্ষিত কামরায় উঠে সিট নিয়ে ঝামেলায় আক্রান্ত ৩ যাত্রী তিস্তা তোর্সা ট্রেনে

মানস দাস,মালদা

ফের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে রেলযাত্রী সুরক্ষা। সংরক্ষিত কামরায় উঠে জোর করে সিটে বসার প্রতিবাদ করায় এক মহিলা যাত্রীর শ্লীলতাহানি সহ আক্রান্ত হয়েছে ৩  যাত্রী। এবার হামলার অভিযোগ উঠেছে, আপ তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস ট্রেনের এস ৪নং কামরায়।
ঘটনাটি ঘটেছে, শুক্রবার রাত্রী এগারোটা নাগাদ ভালুকা স্টেশনে। উত্তজনার কারনে প্রায় ৩০ মিনিট ট্রেন দাড়িয়ে থাকে কুমেদপুর স্টেশনে। নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে রেল পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়  যাত্রীরা। শনিবার ভোরে শিলিগুড়ি পৌছে অভিযোগ দায়ের করেছে আক্রান্তরা । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে, জি আর পি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্তদের নাম, জ্যোতির্ময় হালদার(২১), নন্দিনী ঘোষ(২০)। এরা স্টাফ সিলেকশনের পরিক্ষা দিতে যাচ্ছিলেন শিলিগুড়ি। এদের বাড়ি মালদা শহরের সদরঘাট এলাকায়। ইটের ঘায়ে আহত হন আরেক যাত্রী আর ইসলাম। তার বাড়ি গাজোল এলাকায়। তিনিও শিলিগুড়ি যাচ্ছিলেন কোম্পানির কাজে।
জানা গিয়েছে, শিয়ালদহ থেকে নিউ আলিপুরদুয়ার যাচ্ছিলো আপ তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেস ট্রেনটি। শুক্রবার রাত্রী দশটা পনের নাগাদ, মালদা রেল স্টেশন থেকে ছাড়ে ট্রেনটি। এগারোটা নাগাদ ভালুকা স্টেশনে ট্রেন পৌছালে সংরক্ষিত এস ৪ নং কামরায় উঠে পরে কয়েকজন। তারা যাত্রীদের জোর করে সরিয়ে সিটে বসার চেষ্টা করে। বাধা দিতে গেলে মহিলা যাত্রী সহ অন্যান্য যাত্রীদেরও মারধোর করা হয় বলে অভিযোগ। ট্রেনের বাইরে থেকেও ইট ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় আহত হন তিন যাত্রী। এরপর কুমেদপুর স্টেশনে ট্রেন দাড়ালে সেখানে রেল পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন যাত্রীরা। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তারা। বিক্ষোভের কারনে প্রায় ৩০ মিনিট দেরিতে ছাড়ে ট্রেনটি। শিলিগুড়ি পৌছে জি আর পির কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন যাত্রীরা। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। আক্রান্ত যাত্রী জ্যোতির্ময় হালদার জানান' সংরক্ষিত কামরায় যদি এমন হয় তাহলে রেলে যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠবেই। এক মহিলার শ্লীলতাহানি ও তিন জন আক্রান্ত হয়েছে।

হাবরায় নাবালিকার সাথে ধর্ষনে অভিযুক্ত ধৃত

ওয়াসিম বারি

নাবালিকার সাথে চারমাস ধরে সহবাস, ঘটনাটি ঘটে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাবরা থানা এলাকায় l অভিযোগ, হাবড়া গণদিপায়ন এলাকার বাসিন্দা দীপঙ্কর কুহুর বাড়িতে আত্মীয় তুহিন সরকার বেড়াতে আসে l এবং রাস্তায় যাতায়াতের পথে এক নাবালিকার সাথে আলাপ হয় ও তার সাথে প্রেমের ফাদ পেতে বিয়ের প্রস্তাব দেয় তুহিন সরকার l স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে তুহিন বিবাহিত l তারপর স্থানীয় আর এক বাসিন্দা আকাশ বিশ্বাস এর বাড়িতে ঐ নাবালিকা কে নিয়ে গিয়ে তার নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে ভয় দেখিয়ে প্রায় চার মাস ধরে ধর্ষণ করে l নাবালিকা ভয়ে বাড়িতে জানায়নি l তারপর ২৮.২.১৮ তারিখে ঘটনা জানাজানি হতেই সে তার মা কে পুরো ঘটনা খুলে বলে l এবং ১.৩.১৮ তারিখে হাবরা থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয় l তার পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘদিন ধরে পালিয়ে বেড়ানো তুহিন কে গতকাল গনদিপায়ন থেকে হাবরা থানার পুলিশ গ্রেফতার করেছে l  জেরায় তুহিন সব কিছু স্বীকার করে নেয় l আজ তাকে বারাসত আদালতে হাজির করানো হয়েছেl

বাগদার আলিম পরীক্ষার্থীর অস্বাভাবিক মৃত্যু

ওয়াসিম বারি

বাগদা নওয়া পাড়ার বাসিন্দা ২০১৮ শিক্ষা বর্ষের আলিম পরীক্ষাথী মনিরুজ্জামান মন্ডল গত রাতে অস্বাভাবিক ভাবে মরা যান।চাঞ্চল্য এলাকায় ।জানা যায় বাগদা বাসিন্দা মনিরুজ্জামান মণ্ডলের পরীক্ষার সিট পরে গুমা খোশদেলপুর হাই মাদ্রাসায়।পরীক্ষা শুরুর একদিন আগে থেকে মাদ্রাসার ঠিক উল্ট দিকে মনিরুজ্জামান তার দুই পরীক্ষাথী বন্ধুকে নিয়ে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন।১২ তারিখ পরীক্ষা শুরু হয় এতদিন সবই ঠিক ছিল,গতদিন শেষ রাতের দিকে মনিরুজ্জামান মারা যায় বলে জানান তার দুই বন্ধু মহাম্মদ আবুসাইদ ও মুক্তাইজ মন্ডল।আজ ২৪ তারিখ মনিরুজ্জামানের আর শেষ পরীক্ষাটা দেওয়া হলো না।মৃত পরীক্ষাথীর বাড়ির লোকের দাবি ওর বন্ধুরাই ওকে মেরেফেলেছে।তারা পুলিশি তদন্তের দাবি করছে।

পুলিশ কে পেটাবার অভিযোগে ধৃত প্রাত্তন মন্ত্রী পুত্র

ওয়াসিম বারি

পুলিশের কাজে বাধাঁ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হলো মতুয়া মহাসঙ্ঘের সংঙ্ঘাধিপতি তথা তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রির ছোট ছেলে শান্তনু ঠাকুর এবং তার আরেক সহযোগী তপন কিরণ মজুমদারকে। সূত্রে জানা যায় গত উনিশ তারিখ মেলা চলাকালীন ঠাকুরবাড়ির মতুয়া মহাসঙ্ঘের মন্দির থেকে চুরি যায় একটি সোনার হার ৷ এরপর গাইঘাটা থানায় চুরির অভিযোগ দায়ের করেন অনুষ্ঠান কমিটির আহবায়ক ধ্যানের নারায়ন গুহ ৷ পুলিশ তদন্ত শুরু করে গত একুশ তারিখ অমিত মোহন্ত সরকার নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে আরো দুজনকে শনাক্ত করে পুলিশ ৷শুক্রবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ পুলিশ ওই দুই ব্যক্তিকে ধরতে গেলে শান্তনু ঠাকুর সহ বেশ কয়েকজন পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি করে। পুলিশকে ধাক্কাধাক্কি করে বলে অভিযোগ। গাইঘাটা থানার মেজবাবু রামকৃষ্ণ ঘুরিয়া সহ আরো তিনজন আক্রান্ত হয়। এরপর ঘটনাস্থলে গাইঘাটা থানার বড়বাবু উপস্থিত হন এবং বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করেন তা সত্ত্বেও সান্তনু ঠাকুর ও তার দলবল উত্তেজনা বাড়াতে থাকে ধাক্কাধাক্কি চালাতে থাকে ধাক্কাধাক্কি সামলাতে গিয়ে বড়বাবুর হাতে আঘাত লাগে ৷ সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে গাইঘাটা থানার পুলিশ তপন কিরণ মজুমদার ও সান্তনু ঠাকুরকে গ্রেপ্তার করে ৷এই ঘটনায় মঞ্জুল বাবু বলেন - এটা একটা চক্রান্ত আমাদের পরিবারের একজন আছে সে এই সব করাচ্ছে ,তার নাম মুখে আনতে ও রুচিতে বাধে। পাশাপাশি শান্তনু ঠাকুর বলেন আমরা পুলিশের কাজে বাধা দেইনি বরঞ্চ মেলা চলাকালীন পুলিশ খুব ভালো কাজ করেছে। আমরা পুলিশের কাজে সবসময় সহযোগিতা করি । আমরা ঠাকুরবাড়ির  লোক জানতাম না সোনার হার চুরি হয়েছে তা।চুরির  এমন কোনো অভিযোগ হয়েছে কিনা সেটাই পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম আমাকে পুলিশ ধরে নিয়ে আসলো ৷মতুয়া মহাসঙ্ঘের ভক্তদের উপরেই এর বিচারের দায়িত্ব ছাড়লাম ৷আজ ঠাকুর এবং তার সহকারীকে বনগাঁ আদালতে পাঠানো হবে।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER