সোমবার, মে ২১, ২০১৮

শিক্ষক সমিতির কাটোয়ায় রক্তদান


শ্যামল রায়

সোমবার পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কাটোয়া মহকুমা শাখার উদ্যোগে রক্তদান শিবির হল।এদিন ছিল  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মৃত্যু দিন । এই দিনটিকে স্মরণীয় রাখতে শিক্ষকরা রক্ত সংকট মেটাতে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিলেন কাটোয়ার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের রেডক্রসের পিছনে কমিউনিটি হলে।রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করেন স্থানীয় বিধায়ক তথা কাটোয়া পৌরসভা চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি অচিন্ত্য মল্লিক পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি তপন পোড়েল সমিতির কাটোয়া মহাকুমা সভাপতি শেখ মোহাম্মদ আবু বক্কর রক্তদান শিবিরের আহ্বায়ক জয়ন্ত সিংহ সহ অনেকে।বিগত কিছুদিন ধরে কাটোয়া মহকুমা ব্লাডব্যাংকে চরম রক্তশূন্যতা দেখা দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে মিটাতে শিক্ষকদের এগিয়ে আসা উচিত একটি আবেদনপত্র ভিত্তিতে আমরা এদিন রক্তদান শিবিরের আয়োজন করি এবং রক্ত সংকট মেটাতে এগিয়ে আসি। এছাড়াও প্রয়াত ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মৃত্যু দিন উপলক্ষে উপস্থিত সকলেই স্মৃতিচারণ করেন এবং তার স্মরণে রক্তদান অনুষ্ঠিত হয়। বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে রক্তদান করা মুমূর্ষু রোগীদের পক্ষে প্রাণে  বাঁচিয়ে রাখার এটি একটি মাধ্যম। শিক্ষকদের এই ধরনের রক্তদান শিবির কে প্রশংসা করেছেন তিনি।

৮১ কেজি গাঁজা উদ্ধার মেখলিগঞ্জে


মেখলিগঞ্জ

দুর্ঘটনাগ্রস্থ গাড়ি থেকে ৮১ কেজি গাঁজা উদ্ধার করল পুলিশ।ঘটনাটি ঘটেছে মেখলিগঞ্জ ব্লকের জামালদহে।উল্লেখ গত শনিবার ভোরে জামালদহের কাছে ১২ এ রাজ্য সড়কের উপর দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।এতে ট্রাক দুটি রাস্তার ধারে উল্টে যায়।তখনই একটি ট্রাকে গাঁজা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে সন্দেহ করা হয়।এই কদিন দুর্ঘটনাগ্রস্থ ট্রাকটিকে পুলিশি পাহারায় রাখা হয়।সোমবার সেই গাড়ি থেকে গাঁজা উদ্ধার হয়েছে।যার অনুমানিক মূল্য চার লক্ষাধিক টাকা।তবে এই ঘটনায় এখনও কেউ ধরা পড়েনি বলে মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ জানিয়েছে।

গয়েশপুরে পুকুরে মৃতদেহ উদ্ধার


শ্যামল রায়

সোমবার কল্যাণী থানার অন্তর্গত গয়েশপুর গোকুলপুর এর কাছে একটি খালের মধ্যে এক যুবকের মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।
কল্যাণী থানার পুলিশ জানিয়েছে মৃত যুবকের নাম বাবুল বাস ফোর বয়স ৩৪। বাড়ি কল্যাণী থানার কাছাড় পাড়ায়।
কিভাবে এই যুবকের মৃত্যু হল এবং খালের মধ্যে মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেল গোটা বিষয়টি তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।আরো জানা গিয়েছে যে ওই মৃতব্যক্তি কল্যাণীর গান্ধী হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী ছিলেন।পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে এই মৃত্যু অস্বাভাবিক মৃত্যু। তাই খুনের ঘটনা জানতে পুলিশকে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

আসন্ন বর্ধমান পুরভোটের রণনীতি নিয়ে সভা বিজেপির


শ্যামল রায়

পঞ্চায়েত নির্বাচন শেষ হতেই তার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করলেন রাজ্য জেলার ভারতীয় জনতা পার্টির নেতারা।
এদিন জেলা পার্টির কার্যালয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ছাড়লেন নেতারা।এই বৈঠকে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে বিশ্লেষণ করেন রাজ্য নেতারা। জেলা নেতারা এবং রাজ্য নেতারা জানিয়েছেন যে শাসকদলের সন্ত্রাস নাহলে ভারতীয় জনতা পার্টি ভালো ফলাফল করতে এ কথা সত্য।
এছাড়াও আগামীতে বর্ধমান পৌরসভা নির্বাচন এই নির্বাচনের রণকৌশল নিয়েও আলোচনা হয়েছে মিটিংয়ে। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য নেতা সায়ন্তন বসু সুব্রত চট্টোপাধ্যায় জেলা সভাপতি সন্দ্বীপ নন্দী কমল কৃষ্ণ ভদ্র কৃষ্ণ  ঘোষ সহ অনেকে।আগামী কিছুদিনের মধ্যেই পূর্ব বর্ধমান জেলা ভারতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। একথাও আলোচনা হয়েছে যে মানুষ এখন ভারতীয় জনতা পার্টি কে চাইছে তাই আগামীতে জোটবদ্ধভাবে শাসকদলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা সভাপতি সন্দীপ নদী।

বিরোধীশুন্য থানার ওসিরা এবার প্রাইজ পোস্টিং পেতে চলেছেন

মোল্লা জসিমউদ্দিন




গ্রামবাংলার ক্ষমতা দখলের পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়েছে।এবার জেলায় জেলায় ওসি/আইসিদের একাংশ যেমন ভালো সার্ভিস দেওয়ার জন্য প্রাইজ পোস্টিং পাবেন।ঠিক তেমনি যেসব থানা এলাকায় বিরোধী দল সহ নির্দলদের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেছে সেইসব থানার ওসিরা 'গ্যারেজ' পোস্টিং পাবেন। এইরুপ জেলাপুলিশ মহলে অন্দরের জবরখবর।যদিও এক জেলাপুলিশের পদস্থ কর্তা জানান -" যেকোন রাজ্যব্যাপী ভোটপর্ব মিটলেই পুলিশের রুটিং মাফিক বদলী হয়।কেউ অপেক্ষাকৃত ভালো পদ পান, আবার কাওকে কম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত দেওয়া হয়। এখানে রাজনৈতিক কোন বিষয় ভূমিকা নেয়না।"এটা কথার কথা, তা জেলাপুলিশের প্রায় ওসি/আইসি প্রকান্তরে মেনে নিয়েছেন। ভোট মিটেছে সবে, আর পনেরোদিন পরেই জেলায় জেলায় পুলিশমহলে সম্ভাব্য বদলী ঘিরে নানান অংক ওসি/আইসিদের মধ্যে।এইসময় প্রায় পুলিশ আধিকারিক ভোটের ডিউটি সেরে লম্বা ছুটিতে যান। যারা ইতিমধ্যে নিজ নিজ থানা এলাকা বিরোধীশুন্য করেছেন মনোনয়ন পর্বেই, তাদের শাঁসালো থানায় প্রাইজ পোস্টিং।এছাড়া বিরোধীদের মনোনয়ন প্রত্যাহার, ভোটের দিন বুথ দখল, গণনার দিন বিরোধী এজেন্টদের চমকানি ইত্যাদি কর্মকাণ্ড শাসকদলের মন জয়  করেছেন তাদেরও গুরত্ব অনুযায়ী পোস্টিং দেওয়া হবে।আর যেসব এলাকায় মনোনয়ন পর্বে বিরোধী সহ নির্দলদের প্রভাব দেখা গেছে।সেইসাথে ভোটের দিন বিরোধীদের প্রতিরোধ,  ভোটের ফলাফলে শাসকদলের প্রার্থীরা হেরেছে।সর্বোপরি শাসকদলের কর্মী/সমর্থকরা মারা পড়েছেন, সেইসব আধিকারিকদের জন্য গ্যারেজ পোস্টিং ( আইবি, ইবি,ট্রাফিক,পুলিশ  লাইন) অপেক্ষা করছে।যদিও পুলিশের তরফে এই সম্ভাব্য বদলী কে রুটিং বদলী হিসাবে দাবি করা হয়েছে।ইতিমধ্যে পঞ্চায়েতের সামগ্রিক ফলাফলে পূর্ব বর্ধমান জেলা বিরোধীশুন্য জেলাপরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েত হয়েছে।হাতেগোনা গ্রাম পঞ্চায়েত আসনে জয় এসেছে বিজেপির।সিপিএম - কংগ্রেসের অবস্থা আরও শোচনীয়। একদা পুুুলিশমহলে তৃনমূলের মুকুল দা বর্তমানে রাজ্য বিজেপির নেতা মুকুল রায় প্রায়শ অভিযোগ সূরে বলেন "থানার ওসি / আইসিরা এখন তৃনমূলের ব্লক সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন "। পঞ্চায়েতের দলীয় প্রতীক বিলি নিয়ে শাসকদলের দুই যুযুধান গোষ্ঠীর নেতাদের থানায় মিমাংসা করতেও দেখা গেছে।ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে বাংলায় পঞ্চায়েত শাসনব্যবস্থা চালু হওয়ার পর এই সর্বপ্রথম পূর্ব বর্ধমান জেলার সমগ্র কাটোয়া মহকুমা বিরোধী শুন্য হয়।পাঁচটি ব্লক পড়ছে যেখানে।উন্নয়নের নিরিখে নাকি বিরোধীরা এখানে প্রার্থী খুঁজে পাইনি।অথচ ২০১৬ সালে বিধানসভায় কাটোয়া কেন্দ্রে রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় হাজারের নিচে নিকটতম কংগ্রেস প্রার্থী কে হারিয়ে দেন।মঙ্গলকোটে সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী এগারো হাজার ভোটে সিপিএম কে টপকান, কেতুগ্রামে সেখ শাহনওয়াজও হাজার দশের মার্জিন পান সিপিএম প্রার্থীর থেকে।গত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল বলে দিচ্ছে এইসব বিধানসভা এলাকায় বিরোধীরা যথেষ্ট শক্তিশালী। ২০১৩ সালে পঞ্চায়েত ভোটে সিপিএম এখানে পাঁচটি জেলাপরিষদ আসন, দুটি পঞ্চায়েত সমিতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং কংগ্রেস - সিপিএম পনেরোর বেশি গ্রাম পঞ্চায়েত পেয়েছিল।এইধরনের ফলাফলই বলে দিচ্ছে  যে, হারুক কিংবা জিতুক অন্তত মনোনয়ন পর্বে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিরোধীরা মনোনয়ন জমা দিত।ব্লক অফিস কিংবা মহকুমাশাসক অফিস ঘিরে শাসকদলের বাহিনী 'ওয়ান ডে ম্যাচে' ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হলেও।এই তিনটি থানা এলাকায় ওসি/আইসিরা গত দুবছর যেভাবে বিরোধী দল সহ শাসকদলের বিক্ষুব্ধদের বিভিন্নভাবে 'টাইট' করেছে, তাতে বিরোধীশুন্য করবার আসল কারিগর পুলিশের এইসব আধিকারিকরা।এইবিধ নানান অভিযোগ বিরোধীদের।একাধারে ডাবলু আনসারীর মত অতীতে মঙ্গলকোটের মুকুটহীন সম্রাট খ্যাত সিপিএম নেতা কে দফায় দফায় গাঁজার মামলা দিয়ে জেলবন্দি করে রাখা হয়েছে।আবার অন্যধারে কাটোয়া বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের চরম দলীয় শত্রু তথা কাটোয়া পুরসভার তৃনমূল কাউন্সিলার জঙল সেখের পুরো পরিবার কে গাঁজার মামলা দেওয়া হয়েছে।আইনজীবীমহলের মত - 'এখন অস্ত্র মামলায় নিরপরাধ কাওকে পুলিশ মাসখানেকের বেশি রাখতে পারেনা।কিন্তু গাঁজার মামলা দিলে বছরভর রাখা যায়।তবে উচ্চ আদালতে তথ্যসংবলিত ভাবে লড়লে জামিন মেলে'। গত দুবছরে কাটোয়া মহকুমা এলাকাতে কাটোয়া - কেতুগ্রাম - মঙ্গলকোটে শতাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিদের গাঁজা মামলা দেওয়া হয়েছে।এই সমস্ত মামলায় সির্জ দেখানো গাঁজা পুলিশ কোনদিনই হিসাব মেলাতে পারবেনা, এই ধরনের তথ্য পুলিশমহলের একাংশের।নাম প্রকাশে এক অনিচ্ছুক এইসব থানা এলাকায় ওসি পদে থাকা পুলিশ আধিকারিক বলেন - দুএকটি কেস ছাড়া বাকি সবই ফাঁসানো মামলা, কেউ উচ্চ আদালতে গেলে চরম বিপাকে পড়বে সংশ্লিষ্ট থানার ওসিরা"।তাহলে আইন আদালত কে তোয়াক্কা না করে কেন পুলিশ আধিকারিকদের একাংশ এই পুলিশি সন্ত্রাস সংগঠিত করলেন? বিগত বাম জমানায় দেখা গেছে, শাঁসালো ( বালি, কয়লা) থানার পোস্টিং পেতে কিংবা দীর্ঘসময় পদে থাকতে অনেক ওসি/আইসি শাসকদলের হয়ে খাটতে 'কমরেড' সেজেছেন। ঠিক তেমনি বর্তমানে সেই ট্রাডিশান অব্যাহত পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশমহলে।বিশেষত মঙ্গলকোট,  কাটোয়া থানার ওসিরা বিরোধীশুন্য এমনকি শাসকদলের বিক্ষুব্ধদের জব্দ করতে সুসংগঠিত পুলিশি সন্ত্রাস চালিয়েছেন বলে অভিযোগ। এমনকি মঙ্গলকোট বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী আটঘড়ায় মহিলাদের ঝাঁটা - জুতো কান্ডে স্থানীয় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে পুলিশসুপার কে ওসির বিরুদ্ধে জমিয়ত উলেমা হিন্দ কে দিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন।পঞ্চাশের বেশি অনুগামীদের মিথ্যা গাঁজা, অস্ত্র আইনে ফাঁসানো হয়েছে বলেও নানামহলে জানিয়েছেন তিনি।কাটোয়া পুরসভা দখলের অন্যতম কাণ্ডারি তৃনমূল কাউন্সিলার জঙ্গল সেখ কে গাঁজার মামলা দেওয়া হয়েছে।এমনকি কাউন্সিলারের স্ত্রী,  ছেলেকেও গাঁজার মামলা দেওয়া হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাটোয়া বিধায়কের পথে কাঁটা না হবার জন্য।উল্লেখ্য রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এই জঙ্গল সেখের জন্যই ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে তৃনমূলে আসেন।২০১৬ সালে মাত্র ৯৬১ টি ভোটে জিতেন এই জঙ্গল সেখের অন্তর্ঘাতে।তাই পঞ্চায়েত ভোটে কাটোয়ার দুটি ব্লক এলাকায় বিরোধীশুন্য রাখতে দলেরই কাউন্সিলার সপরিবার গাঁজার মামলা পেয়েছে বলে এলাকায় দাবি।এইরকম নানান অভিযোগ আছে কাটোয়া কেতুগ্রাম মঙ্গলকোট ওসি/আইসিদের বিরুদ্ধে।যদিও পুলিশের তরফে 'অফিসিয়াল' কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।পুলিশের অন্দরমহলের খবর - দিন পনেরো থেকে একমাসের মধ্যে পুলিশের ওসি/আইসি স্তরের আধিকারিকদের বদলীর নির্দেশিকা বের হবে।সেখানে গত দুবছর ধরে বিরোধীশুন্যর পাশাপাশি দলের বিক্ষুব্ধদের যারা টাইট করেছেন তারা প্রাইজ পোস্টিং হিসাবে শাঁসালো থানায় যাবেন।এবং যেসব এলাকায় বিরোধীদের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেছে পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন থেকে ভোট গণনা অবধি তাদের গ্যারেজ পোস্টিং অপেক্ষা করছে।যদিও পুলিশ মহলে এটা(সম্ভাব্য বদলি) কে রুটিং বদলি হিসাবে জানানো হচ্ছে।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER