বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গে গ্রেপ্তার ১,উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাদুড়িয়া থানার অন্তর্গত ফতুল্লপুর গ্রামে আশরাফুল মিস্ত্রি (২৪) নামে এক যুবক বহুদিন ধরে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্থানীয় এক মেয়ের সাথে সহবাস করে। সূত্রের খবর তাদের মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের, এমতাবস্থায় আশরাফুল মিস্ত্রি তার সমস্ত প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মেয়ের বাড়ির লোকজন বাদুড়িয়া থানায় পুলিশের দ্বারস্থ হন এবং লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বাদুড়িয়া থানার পুলিশ আশরাফুল মিস্ত্রিকে গ্রেপ্তার করে আজ তাকে বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ৩১, ২০১৯
বর্ধমানে মহিলা আইনজীবী খুনের প্রতিবাদে আজ আইনজীবদের আদালতে কর্মবিরতি
পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর থানার আঝাপুরে মহিলা আইনজীবী মিতালি ঘোষ খুনের প্রতিবাদে আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্ট সহ সারা রাজ্যের সমস্ত দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে কর্মবিরতি চলবে। সেইসাথে কালো ব্যাচ পড়ে আইনজীবীরা এই নির্মম খুনের ঘটনায় প্রতিবাদ জানাবেন আদালত চত্বরে। বুধবার দুপুরে সিটি সিভিল কোর্টের ষষ্ঠতলায় বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের জরুরি বৈঠক হয়, সেখানে সর্বসম্মতিক্রমে এই কর্মবিরতি বিষয়ে সির্দ্ধান্ত গ্রহণ হয় বলে জানিয়েছেন বার কাউন্সিল এর পক্ষে সির্দ্ধাথ মুখোপাধ্যায়, আনসার মন্ডল প্রমুখ। তাঁরা বলেন - " বৃহস্পতিবার দুপুরে এই মহিলা খুনে প্রকৃত দোষীদের খুঁজতে পুলিশসুপারের অফিসে ৭ সদস্যর দল যাবেন "। পূর্ব বর্ধমানের সদর আদালতের বার এসোসিয়েশনের সহ সম্পাদক সঞ্জয় ঘোষ জানিয়েছেন - " আমরা জেলা বার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বার কাউন্সিল কে প্রতিবাদ জানাবার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি করেছিলাম "। মহিলা আইনজীবী খুনের তদন্তে ইতিমধ্যেই জামালপুর থানার পুলিশ কোমর বেঁধে তদন্তে নেমেছে। খুনের তিন দিনের মধ্যেই খুনের ঘটনাস্থলে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ থেকে প্রতিবেশী সহ যারা বাড়ীতে আসতেন ( কাজের মেয়ে, পেপারওয়ালা, দুধওয়ালা) তাদের একপ্রস্ত জিজ্ঞাসাবাদ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন জামালপুর থানার ওসি পুস্পেন্দু জানা। যদিও এই মামলায় সুনির্দিষ্টভাবে কারও নামে অভিযোগ হয়নি। এলাকা সুত্রে জানা গেছে, পূর্ব বর্ধমান জেলার আদালতে সিভিল ও ক্রিমিনাল বিভাগের আইনজীবী মিতালি ঘোষ একাই বাড়ীতে থাকতেন। গত ২৭ অক্টোবর সকালে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় বিবস্ত্রভাবে মাঝবয়সী মহিলার দেহ উদ্ধার হয়। ওই বাড়ীতে গৃহপরিচারিকার কাজ করা মেয়েই প্রথমে ডাকাডাকি করে দেখতে না পেয়ে আশেপাশের প্রতিবেশীদের এনে ক্ষতবিক্ষত দেহের সন্ধান পায়। ঘটনার পরেই পূর্ব বর্ধমান জেলা আদালতে বার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে আসে এক প্রতিনিধিদল। এরপর গত মঙ্গলবার জরুরি বৈঠক সেরে বুধবার জেলা আদালতে কর্মবিরতির সির্দ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং বিষয়টি রেজুলেশন করে বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল কে পাঠানো হয় বলে জানান জেলা আদালতের বার এসোসিয়েশনের সহ সম্পাদক সঞ্জয় ঘোষ মহাশয় । তাতে বুধবার দুপুরে কলকাতার সিটি সিভিল আদালতে ষষ্ঠতলায় অবস্থিত বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের অফিসে জরুরিসভা চলে। সেখানে সর্বসম্মতিক্রমে মহিলা আইনজীবী খুনের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে আইনজীবীদের কর্মবিরতি এবং কালো ব্যাচ পড়ে প্রতীকি প্রতিবাদ জানানোর জন্য সির্দ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের ভাইস চেয়ারম্যান সির্দ্ধাথ মুখোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার দুপুরে বার কাউন্সিল এর ৭ জন মেম্বার জেলা বার এসোসিয়েশনের পদাধিকারীদের নিয়ে পূর্ব বর্ধমান এসপি অফিসে স্মারকলিপি কর্মসূচি সহ তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা চালাবেন। এই প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দেবেন বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা কলকাতা হাইকোর্টের বর্ষীয়ান আইনজীবী আনসার মন্ডল মহাশয়। জামালপুরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন মহিলা আইনজীবী খুনের ঘটনায় জানিয়েছেন - "নিহত ওই মহিলা আইনজীবী জেলা সদর আদালতে যেসব মামলায় যুক্ত ছিলেন, সেইসব মামলায় পক্ষে বিপক্ষে যারা রয়েছেন, তাদের কে জিজ্ঞাসাবাদ চালালে খুনের আসল কারণ উঠে আসতে পারে"। কেননা নিছকই চুরি - ডাকাতির জন্য এই খুন নয়, তা মনে করেন তারা।মামলার কাগজপত্র হাতাতে কিংবা কোন গুরত্বপূর্ণ মামলায় ওই আইনজীবীর না থাকাটা খুনিদের কাছে লাভবান হতে পারে।
নারদা মামলায় ব্যাংকশাল আদালতে জামিন মিললো না আইপিএস মির্জার
মোল্লা জসিমউদ্দিন
যিনি অন্যের অভাব অভিযোগ শুনতেন, সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণও করতেন। আজ তিনি নিজেই অন্যায় অবিচারের শিকার! ঠিক এইরুপ অভিযোগ আইনজীবীর মাধ্যমে তুলে জেল বদলের দাবি তুললেন অবিভক্ত বর্ধমান জেলার পুলিশসুপার সৈয়দ হোসেন আলী মির্জা। বুধবার দুপুরে কলকাতার ব্যাংকশাল আদালতে পেশ করা হয় নারদা আর্থিক দুর্নীতি মামলায় ধৃত আইপিএস সৈয়দ হোসেন আলী মির্জা কে।মির্জার আইনজীবী জামিনের পক্ষে সওয়াল চালালেও সিবিআইয়ের আইনজীবী জামিনের কড়া বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনে ব্যাংকশাল আদালতে সিবিআই এজলাসের বিচারক ধৃত আইপিএস কে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেন। অর্থাৎ আগামী ১৩ নভেম্বর পুনরায় পেশ করা হবে এই এজলাসে ধৃত আইপিএস কে। গত ২৬ শে সেপ্টেম্বর সিবিআই অফিসে জেরা চলাকালীন গ্রেপ্তার দেখানো হয় নারদা আর্থিক দুর্নীতির মামলার অভিযুক্ত পুলিশ কর্তা কে। এই নিয়ে চারবার তাঁকে সিবিআই আদালতে এই এজলাসে পেশ করা হল। যদিও জেলে থাকাকালীন কোন জিজ্ঞাসাবাদ চালায়নি তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। বুধবার আইনজীবির মাধ্যমে প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন এই পুলিশ কর্তা।যা নিয়ে রাজ্যরাজনীতেতে রীতিমতো হইচই শুরু হয়ে গেছে। যদিও সিবিআই এজলাসের বিচারক এইসব অভিযোগ শুনবার এক্তিয়ার নেই বলে জানিয়েছেন৷ তিনি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ জেল কর্তৃপক্ষ কে লিখিতভাবে জানাবার পরামর্শ দিয়েছেন। শুধু একটি - দুটি অভিযোগ নেই জেল হেফাজতে থাকা বরখাস্ত আইপিএস সৈয়দ হোসেন আলী মির্জার। অনেকগুলিই অভিযোগ তাঁর। প্রথমত, তাঁর মুখের মাক্স খুলে নেওয়া হচ্ছে, দ্বিতীয়ত প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র মিলছেনা ( তিনি বেশকিছু রোগে অসুস্থ) , তৃতীয়ত নিম্নমানের খাবার দেওয়া হচ্ছে। চতুর্থত তাঁর সাথে খারাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি মেন্ট্রাল ট্রমার মধ্যে আছেন তাই পরিবারের সাথে বেশিবার দেখা করার অনুমতি মিলছেনা। সাধারণত জেলবন্দিদের সপ্তাহে একবার দেখা করতে দেওয়া হয়। মির্জা সাহেবের আইনজীবী সপ্তাহে তিনবার পারিবারিক সদস্যদের সাথে জেলে দেখা করার অনুমতি চেয়েছেন। এই বিধ জেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ গুলি এজলাসে তোলা হলেও বিচারক বিষয়টি জেল কর্তৃপক্ষ কে জানাবার পরামর্শ দিয়েছেন।গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে নারদা স্টিং অপারেশন প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে হইচই শুরু হয়ে যায়। পরে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে এই মামলায় তদন্তভার যায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই এর কাছে। তারা প্রায় অভিযুক্তের কলকাতা অফিসে জেরাপর্ব চালান। সাথে তাদের ভয়েস রেকর্ড সংগ্রহ করে ফরেন্সিকের জন্য। এই মামলায় এই রাজ্যের হেভিওয়েট নেতা মন্ত্রী সাংসদ পুলিশ কর্তারা অভিযুক্ত। গত ২৬ সেপ্টেম্বর সিবিআই জেরা চলাকালীন পূর্ব বর্ধমানের প্রাক্তন পুলিশসুপার সৈয়দ হোসেন আলী মির্জা কে গ্রেপ্তার করে। প্রথমে ৫ দিনের সিবিআই হেফাজত এরপর তিনধাপে ১৪ দিন করে জেল হেফাজতে রয়েছেন এই পুলিশ কর্তা।এই মামলায় মূল অভিযুক্ত মুকুল রায়ের সাথে মুখোমুখি জেরা চলে। সেইসাথে টাকা লেনদেনের ভিডিওগ্রাফি হয়। এক মাসের বেশি জেলবন্দি রয়েছেন প্রাক্তন পুলিশসুপার। নারদা মামলায় তদন্তে কোন অগ্রগতি হয়নি, তবুও কেন জেলে আইপিএস মির্জা? এই প্রশ্নও এদিন এজলাসে তুলেন মির্জার আইনজীবী।
টোটো চালকের সততায় মুগ্ধ ভাতার
ফের সততার নজির দেখা গেল এক টোটো চালকের। ফেরালেন নব্বই হাজার টাকার সোনার অলঙ্কার।ভাতারের ঘটনা এটি। গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার রাতে ভাতারের বড়বেলুনের বড়কালির বিসর্জন ছিল ।সেই বিসর্জনে হাজার হাজার মানুষ সামিল হয়েছিলেন। ভাতারের রবীন্দ্রপল্লীর এক পরিবারের মা ও ছেলে গিয়েছিলেন এই বিসর্জন দেখতে । অভিজিৎ মন্ডল, ও পুষ্প মন্ডল নাম তাদের।পুষ্প দেবী যখন তার পোশাক পরিবর্তন করছিলেন তখন লক্ষ্য করেন তার গলার মধ্যে থাকা দুই ভরি ওজনের সোনার হারটি নেই।
এরপরই বাড়ির সকল সদস্যের মন খারাপ হয়ে যায়। এত ভিড়ের মধ্যে মনে হয় যেন কেউ ছিনিয়ে নিয়েছে এ রকমই চিন্তা-ভাবনা করেন পরিবারের লোকজন।অপরদিকে যে টোটোতে পুষ্প দেবী এসেছিলেন তার বাড়ি ভাতারের খুন্না গ্রামে।টোটো চালকের নাম সঞ্জীব সামন্ত। প্রায় দুই বছর ধরে তিনি টোটো চালাচ্ছেন ভাতারের বিভিন্ন সড়কপথে ।গতকাল রাত্রে তিনি যখন টোটো তে ব্যাটারির চার্জ দিতে যান, তখন তিনি দেখতে পান তার টোটোর মধ্যে একটি সোনার হার পড়ে রয়েছে। তিনি অনুমান করেন ভাতার বাজারের রবীন্দ্রপল্লী যে কাকিমাকে নিয়ে এসেছিলেন তারই হতে পারে হারটি। বুধবার সকালে তিনি রবীন্দ্রপল্লীতে এসে অভিজিৎ মন্ডলের বাড়িতে জিজ্ঞাসা করেন তাদের কোন সোনার জিনিস গতকাল কে খোয়া গেছে কিনা ।তখন তারা জানায় তাদের গলার হার হারিয়ে গেছে।সঙ্গে সঙ্গে সেই হার টি ফিরিরে দেয় টোটো চালক সঞ্জীব সামন্ত।তার এই সততা দেখে খুশি ভাতার এলাকার মানুষজন। অপরদিকে টোটো চালক জানান - " আমাকে খুবই ভালো লাগছে, আমি এই হারটা ওনাকে ফিরিয়ে দিয়েছি"।
একই বাড়ীতে বারবার চুরি, কাঁকসা পুলিশের নিস্ক্রিয়তায় প্রশ্ন
ফের চুরির ঘটনা ঘটলো কাঁকসার বিরুডিহা গ্রামে। চলতি মাসের এক তারিখে চুরির ঘটনা ঘটেছিল। কাঁকসা থানায় অভিযোগ জানানোর পরেও চুরির কিনারা হয় নি বলে অভিযোগ। ফের মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই একই বাড়িতে চুরির ঘটনায় রীতিমত আতংক ছড়িয়েছে ওই পরিবারের মধ্যে। বারবার একই বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটায় বুধবার সকাল থেকেই পরিবারের সদস্যরা ও এলাকার বাসিন্দারা কাঁকসা থানার সামনে ধর্ণায় বসে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তারা।যদিও পুলিশের তরফে তদন্ত চলছে বলে দাবি করা হয়েছে।
পথশিশুদের ভাইফোঁটা জানালো প্রসেনজিৎ ফ্যানরা
বিভিন্ন সুপারস্টারদের ফ্যানরা সংগঠন গড়ে বিভিন্ন জনহিতকর উদ্যোগ নেয়। দক্ষিণভারতের মেগাস্টার কমল হাসানের ফ্যানরা যেমন নানান সমাজসেবামূলক কাজ করে।ঠিক তেমনি দুই বাংলার সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায় এর ফ্যানরাও এহেন উদ্যোগ নেয়। কলকাতার উল্টোডাঙ্গা সংলগ্ন তেলেঙ্গাবাগান ( মুচিপাড়া) এলাকায় 'প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি সোশাল অরগানাইজেশান' নামে এইরুপ এক সংগঠন রয়েছে। যারা দীর্ঘদিন ধরে অভিনেতা প্রসেনজিৎ কে উদেশ্য করে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়। মাস কয়েক পূর্বে এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী সাধন পান্ডে কে এনে শতাধিক অনাথ শিশুদের জন্মদিন পালন করে থাকে। গত মঙ্গলবার সন্ধেবেলায় প্রায় জনা পঞ্চাশ পথশিশুদের এনে ভাইফোঁটা পালন করলো তারা। এই সংগঠনের কর্ণধার বিপ্লব দে জানান - "বুম্বাদার ( প্রসেনজিৎ চট্টপাধ্যায়) নির্দেশে আমরা বিভিন্ন জেলার প্রতিনিধিদের নিয়ে সামাজিক অনুষ্ঠান করে থাকি। কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধাও এসেছে তবে বুম্বাদার আর্শীবাদ মাথায় আছে তাই মানুষের পাশে আমরা থাকবই "।
নির্মল বাংলায় আদি গঙ্গা হয়েছে হাইড্রেন
আদি গঙ্গা না হাইড্রেন? দেখলে মনে হতেই পারে এটা সবচেয়ে বড় নিকাশিনালা। তবে কলকাতার কালিঘাট মন্দিরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে আদি গঙ্গা। এখনো মন্দিরের দর্শনার্থীরা এলে এই আদি গঙ্গার ঘাটে আসেন। পুজোও দেন ঘাটে। আদি গঙ্গা টি খিদিরপুর থেকে বয়ে এসেছে। এলাকাবাসীরা জানান - "আদি গঙ্গা কে অনেকেই আবার 'টালি নালা' বলে থাকেন, বৃটিশ আমলে টালি নামে এক ইংরেজ সাহেব এই মজে যাওয়া আদি গঙ্গাটি সংস্কার করেছিলেন। তাই আদি গঙ্গা কে টালি নালাও বলে অনেকে"। বর্তমানে কালিঘাট সহ বিভিন্ন এলাকার ড্রেনের অভিমুখ এই আদি গঙ্গাতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আদি গঙ্গা কে দেখলে ভাবতেই পারেন এটি কোনো হাইড্রেন।কেন্দ্রীয় সরকারের স্বচ্ছ ভারত অভিযান কিংবা রাজ্য সরকারের নির্মল বাংলা কর্মসূচি কতটা ফিকে তা কালিঘাটের আদি গঙ্গা দর্শন করলেই বোঝা যায়!
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...