সোমবার, মার্চ ২৬, ২০১৮

গৌড় স্টেশনে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়া হল ফেরিওয়ালা কে

মানস দাস,মালদা

আবার প্রশ্নের মুখে রেলের যাত্রী সূরক্ষা। চলন্ত ট্রেন থেকে যাত্রীকে ধাক্কা মারার অভিযোগ। আশঙ্কাজনক অবস্থায় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত যাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ গৌড় মালদা রেল স্টেশনে। আপ আনন্দ বিহার ট্রেন থেকে ধাক্কা মারার অভিযোগ। আহত অবস্থায় জি আর পি ওই যাত্রীকে উদ্ধার করে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করে। বর্তমানে সেখানেই চলছে তার চিকিৎসা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আহতর নাম, সাবির সেখ(৩৫)। বাড়ি কালিয়াচক থানার জালালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বড়নগর ডাঙা এলাকায়। সে পাটনাতে ফেরিওয়ালার কাজ করে। জানাগিয়েছে, পাটনা থেকে বাড়ি ফিরার পথে ঘটে ঘটনাটি। তবে কে বা কারা তাকে ধাক্কা মেরেছে তা পরিস্কার করে বলতে পারেনি পরিজনেরা। সাবিরের মাথায় গুরুতর চোট রয়েছে। তবে কিভাবে ঘটনাটি ঘটলো তা তদন্ত শুরু করেছে,জি আর পি। অভিযুক্তরা অধরা।

ইংরেজবাজারে ৬ ডাকাত ধৃত

মানস দাস,মালদা

পাইপ গান সহ ছয় ডাকাত গ্রেপ্তার। ইংরেজবাজার থানার আইসি পূর্ণেন্দু কুন্ডু ইংরেজ বাজার শহড়ের ঝলঝলিয়া ডিজেল শেড মোড়ে হানা দিয়ে ছয় জনের একটি ডাকাত দলকে গ্রেপ্তার করে।তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি পাইপ গান,দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ,দুটি রড,দুটি ধারলো অস্ত্র সহ বেশ কিছু ডাকাতি করার সরঞ্জাম।আজ ধৃতদের মালদা জেলা আদালতে পেশ করা হয়।এদিন পুলিশ সূত্রে জানা যায় যে ধৃতরা হলেন -শেখ সাহিন,শেখ রহিম,আজমত সবজী,শেখ সিলু,শেখ রাজু,সাহেব ঘোষ।এদের সকলের বয়স ১৯-৪৫ এর মধ্যে।এদের বাড়ি ইংরেজ বাজার থানার এলাকায়।পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায় যে -ধৃতরা মালদা শহড়ের ঝলঝলিয়া এলাকার কোনো বাড়িতে ডাকাতি করার ছক কষে ছিল।

বসিরহাট আদালতে পেশ বাদুড়িয়ার মরা মুরগি কারবারি

ওয়াসিম বারি

বাদুড়িয়ার মরা মুরগি কান্ডে রবিবার রাতে বাদুড়িয়ার আরশুলা থেকে মনিরুল মণ্ডল নামে মূল অভিযুক্ত কে গ্রেপ্তার করেছে বাদুড়িয়া থানার পুলিশ , আজ সোমবার মূল অভিযুত্ত কে বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ৷

বাইসনের তান্ডব কোচবিহারে

শিখা ধর

কোচবিহার সদর ব্লকের বেশকিছু গ্রামে বাইসনের তাণ্ডবলীলা বেড়েছে।খাবারের সন্ধানে ধানজমির পাশাপাশি লোকালয়ে হানা দিচ্ছে এই বাইসন টি।

কালনায় ছোটদের বসে আঁকো প্রতিযোগিতা

মোল্লা জসিমউদ্দিন

রবিবার পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা রাজস্কুলের মধ্যে বসে আকোঁ প্রতিযোগিতায় সামিল খুদেরা। পঞ্চাশের বেশি প্রতিযোগী এতে অংশগ্রহণ করে থাকে।

মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা পেয়েও পুলিশ কেন চুপ? কালনায় পঞ্চায়েত প্রধান খুন নিয়ে প্রশ্ন এলাকায়

মোল্লা জসিমউদ্দিন

গত ২০ মার্চ পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামে ( শিবদায়)  প্রশাসনিক সভা করে যান মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি জেলাপুলিশ কে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সতর্ক করে যান।মূলত কেতুগ্রাম আইসি কে পরিষ্কারভাবে জানিয়েছিলেন - "আর কোন ঘটনা ( জাহির সেখ খুন)  যেন না ঘটে"। সেইসাথে মেমারির ওসি কে স্থানীয় সমস্যাগুলি মেটানো এবং মঙ্গলকোট ওসি কে সবাই কে নিয়ে চলতে হবে বলে নির্দেশ দিয়ে যান মুখ্যমন্ত্রী। উদ্দেশ্য একটাই, যাতে পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে কোন খুন - রাহাজানি না ঘটে।পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ মুখ্যমন্ত্রীর এহেন নির্দেশ পালনে চরম ব্যর্থ হল।তাও প্রশাসনিক সভার চারদিনের মাথায়।এবার কোন দলীয় কর্মী বা সমর্থক নয়।খুন হলেন কালনা ১ ব্লকের সুলতানপুর পঞ্চায়েত প্রধান শুকুর আলী সেখ (৩৬) এবং প্রধানের ছায়াসঙ্গী বাপন সেখ (৩২)। এই খুনের অভিযোগের তীর কালনা ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির এক কর্মাধ্যক্ষ সাদেক সেখের দলবলের বিরুদ্ধে।নিহতর পরিবারের তরফে কালনা থানায় লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে রবিবার দুপুরে।এদিন সন্ধে অবধি কালনা থানার পুলিশ খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩ জন কে আটক করেছে।এলাকাসুত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধেবেলায় সুলতানপুর পঞ্চায়েত অফিস থেকে মোটরবাইক করে বাড়ী ফিরছিলেন পঞ্চায়েত প্রধান শুকুর আলী সেখ এবং বাপন সেখ।কালনার হরিশংকরপুর মোড়ে একদল সশস্ত্র দুষ্কৃতি চলন্ত অবস্থায় থাকা শুকুরের দিকে ইট পাথর ছোড়ে, তারপর লাঠিপেটা করে।সেইসাথে দশ থেকে বারো রাউন্ড গুলি মারে।প্রায় কুড়ি মিনিট ধরে এই তাণ্ডবলীলা চলার পর স্থানীয়রা ছুটে এলে দুষ্কৃতিরা অন্ধকারের সূযোগ নিয়ে পালিয়ে যায়।গুরতর আহত অবস্থায় দুজন কে কালনা মহকুমা হাসপাতালে আনা হলে বুকে গুলিবিদ্ধ বাপন সেখের মৃত্যু ঘটে।সেইসাথে পঞ্চায়েত প্রধান শুকুর আলী সেখ কে চিকিৎসার জন্য কলকাতা নিয়ে যাবার পথে মারা পরে সে।দুজনের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযোগের তীর দলেরই নেতা তথা কালনা ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির এক কর্মাধ্যক্ষ সাদেক সেখের দলবলের বিরুদ্ধে।শুকুর আলী সেখের বিপক্ষ গোষ্ঠীর নেতা হিসাবে সাদেক - বাদল সেখ রয়েছে।ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলীয়ভাবে এক গোষ্ঠী নিরঙ্কুশ প্রভাব পেতে অন্য গোষ্ঠীর নেতাদের খুন করলো।পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর অসন্তোষ তৈরি হয়েছে কালনার সুলতানপুর এলাকায়।চারদিন আগে এই জেলাতেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জেলাপুলিশের তিনজন ওসি কে আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য সর্তক করে গেলেন।সেখানে এক গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান প্রকাশ্যে ভরসন্ধায় কালনা শহর ঘেঁষা এলাকায় খুন হয়ে গেলেন। তাতে কালনা থানার পুলিশের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন দেখা দিয়েছে।


ছবি শোকার্ত পরিবার 

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER