মঙ্গলবার, এপ্রিল ১০, ২০১৮

আজাদ মুন্সির পর অজয় নদের চরে মিললো মহিলার লাশ

তথ্য - মোল্লা জসিমউদ্দিন
ছবি - সুকান্ত ঘোষ

তৃনমূল নেতা আজাদ মুন্সির পর ফের অজয় নদের চরে মিললো মঙ্গলকোটের এক এলাকাবাসীর বালিতে পোতা লাশ।মিনা বিবি ( ৪০) নামে ওই মহিলার বাড়ি নুতনহাট স্টেট ব্যাংকের পাশের বাড়িতে।পুলিশের প্রাথমিক অনুমান পূর্ব পরিচিতিরা দিন পাচ ছয় পূর্বে মঙ্গলকোট - নানুর লাগোয়া অজয় নদের কোন নির্জন জায়গায় ডেকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। এই এলাকায় যারা কেরল যায় কাজের সুত্রে, তাদের মধ্যে পুরানো শত্রুতা জেরে এই ঘটনা।মোবাইল পাওয়া গেছে ঘটনাস্থলে, তাই কল ডিটেল দেখে সঠিক তদন্তর দাবি উঠেছে।

ছয়ঘরিয়ায় বিরোধী শুন্য জয়

ওয়াসিম বারি

বনগাঁ ব্লকের ছয়ঘরিয়া পঞ্চায়েতের ২,ও ৮ নম্বর বুথে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় তৃণমূল কর্মী দের ।
শাসক দলের প্রার্থীর  বিরুদ্ধে কোন প্রার্থী দিতে পারলনা বিরোধীরা। বনগাঁ ব্লকের ছয়ঘরিয়া পঞ্চায়েতের ২,ও ৮ নম্বর বুথ জয়ন্তীপুর দক্ষিণে তৃনমূলের মৌমিতা তরফদার ও খলিত পুর পশ্চিমে মালবিকা রজক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ  করল। সবুজ আবির খেলার পাশাপাশি এলাকার মানুষ দের মিষ্টি মুখ করান হয় স্থানীয় তৃণমূলের পক্ষ থেকে।  প্রার্থীরা নিজে ক্যামেরার সামনে জানায়,"এই ভাবে জয়লাভ চায়নি,বিরোধী দের সাথে ভোটের ময়দানে লড়ে জিততে চেয়ে ছিলাম। কিন্তুু শেষ পাঁচ বছরের মমতা ব্যনার্জীর উন্নয়নের সামনে বিরোধীরা কোন প্রার্থী খুজে পায়নি তাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ" মা মাটি মানুষের।

মদের আসরে বন্ধু কে গুলি, উত্তেজনা কালোগঞ্জে


শ্যামল রায় নদীয়া

সোমবার নদীয়া জেলার কালীগঞ্জ থানা এলাকার নাচরে গ্রামে ফোনে ডেকে নিয়ে এক বন্ধুকে গুলি করে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠল তার বন্ধুদের বিরুদ্ধে। মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ হয়ে জখম হয়েছেন পূর্ণেন্দু রায় বয়স 22। বাড়ি ন চরের গ্রামে।জানা গিয়েছে যে রবিবার রাতে পূর্ণেন্দু কে তার তিন বন্ধু ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। অভিযোগ যে মদের আসরে অতর্কিত এক বন্ধু পূর্ণেন্দু কে খুব কাছ থেকে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মৃত্যু না ঘটলেও আশঙ্কাজনক অবস্থায় কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে পরে কলকাতায় রেফার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বাকি বন্ধুরা সবাই গা-ঢাকা দিয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে।
কেন কি কারণে ওই বন্দুকে গুলি পড়ে খুনের চেষ্টা করেছিল বন্ধুরা তদন্ত শুরু করে দিয়েছে পুলিশ কর্তারা। এই ঘটনা ঘিরে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।এছাড়াও এদিন নদীয়া রানাঘাট এ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এক তৃণমূল কর্মী। গুলিবিদ্ধ ওই তৃণমূল কর্মীর নাম অসীম বিশ্বাস। বাড়ি নদীয়া জেলার রানাঘাটের হিং নানা গ্রাম পঞ্চায়েতের পুরুলিয়া গ্রামে। জানা গিয়েছে যে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের কাছে।
এই ঘটনা ঘিরে এলাকায় চাপা উত্তেজনা এবং পুলিশ টহল চলছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে‌। যদিও জেলা পুলিশ সুপার সূত্রে খবর যে এলাকার শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ সতর্কতা এবং টহল দিচ্ছে।

নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতি দখলে এগিয়ে তৃনমূল

শ্যামল রায়

নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতি দখলে রাখতে ভোট যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা।
ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে নমিনেশন দেওয়ার কাজ শেষ হবার সাথে সাথে বাড়ি বাড়ি প্রচার অভিযান শুরু করে দিলো তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীসমর্থকরা। ভিতরে ভিতরে দলীয় কোন্দল থাকলেও জোটবদ্ধভাবে ভোটযুদ্ধে নেমে পড়েছে তৃণমূল। এই পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত জেলা পরিষদের আসন সংখ্যা 2 টি। সবকটি তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে। অন্যদিকে সমিতির আসন সংখ্যা 21 টি। তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে 14 টি। গ্রাম পঞ্চায়েত আসন সংখ্যা 127 টি‌। গ্রাম পঞ্চায়েতের সংখ্যা রয়েছে আটটি। এরমধ্যে মায়াপুর বামন পুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের এক ও  বাবলারি গ্রাম পঞ্চায়েত সিপিএমের দখলে রয়েছে। বাকি সঠিক শাসকদল অর্থাৎ তৃণমূলের দখলে রয়েছে।উন্নয়নে নিরিখে প্রচার অভিযানে তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে থাকলেও ভোট কমতে পারে তৃণমূলের এমনটাই আশঙ্কা করছেন তৃণমূলের একাংশ নেতা-কর্মীরা।
ভিতরে ভিতরে বিরোধীশক্তি ভারতীয় জনতা পার্টির কিছুটা হলেও বাড়বাড়ন্ত রয়েছে এলাকায় ভোটারদের মধ্যে এমন তা উঠে এসেছে তৃণমূল নেতাদের কাছে। তবে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিয়ে একটা চাপা দলীয় কোন্দল ঘোরাফেরা করছে এলাকার মানুষের মধ্যে। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কে হবেন এই নিয়ে একটা ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়ে গেছে ইতিমধ্যে নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতির দখলের পর কে হবেন সভাপতি। কেউ বলছেন হরিদাস দেবনাথ কেউ বলছেন বর্তমান পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তাপস ঘোষ।তবে জেলা পরিষদের জনসাস্থ্য কর্মদক্ষ হরিদাস দেবনাথ তিনি এবারে পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন ভোটযুদ্ধে। এর আগে তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছিলেন। মহিলা সংরক্ষিত হওয়ার কারণে তিনি জেলা পরিষদের প্রার্থী হয়ে জনসাস্থ্য কর্মরত ছিলেন।কেউ বলছেন হরিদাস দেবনাথ কেউ বলছেন বর্তমান পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তাপস ঘোষ।তবে জেলা পরিষদের জনসাস্থ কর্মদক্ষ হরিদাস দেবনাথ তিনি এবারে পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন ভোটযুদ্ধে। এর আগে তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছিলেন। মহিলা সংরক্ষিত হওয়ার কারণে তিনি জেলা পরিষদের প্রার্থী হয়ে জনসাস্থ্য কর্মরত ছিলেন।
তাই সভাপতি পদ নিয়ে ঠাণ্ডা লড়াই চলছে তৃণমূলের দুই নেতার মধ্যে হরিদাস দেবনাথ বনাম তাপস ঘোষ এরমধ্যে।
অন্দরে খবর-যে হরিদাস দেবনাথ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির পদে এগিয়ে আছেন। তবে উন্নয়নের প্রশ্নে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচার অভিযান যেমন চলছে তেমনি দেওয়াল লিখনের কাজ সেরে ফেলেছেন অনেকটাই কর্মীসমর্থকরা। তাই নবদ্বীপ সমিতি ফের তৃণমূলের দখলে আছে এটা নিশ্চিত বলছেন ভোটাররাই তবে দ্বিতীয় স্থানে ভারতীয় জনতা পার্টি উঠে আসার একটা প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে বলে এলাকা সূত্রে খবর।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER