সোমবার, এপ্রিল ২৭, ২০২০

হিসাব মিলছেনা - তৃণা মুখার্জি

হিসাব মিলছে না (অনুগল্প )
       তৃণা মুখার্জি
 

সবকিছু সেরে যখন বাড়ি ফিরছি তখন দেখলাম আমার প্রিয় ঘরটায় তালা দেওয়া। অনেক বড় তালা ।তালাটা কে দিল, কেন দিল , জানিনা‌। যে দিয়েছে ওই তালা , সে কি জানত না ওই ঘরে কোন দিন চুরি হবে না ।কারণ ওটা যে খুব ভালোবাসার ঘর । সেখানে যে কত ভালোলাগা আছে, তা হয়তো তারা জানেনা ।তারা শুধু জানে একটা তালা আর একটা চাবির হিসাব।

নিউ ব্যারাকপুরের ১১ এবং ২০ নং ওয়ার্ডে চলছে আহারের আয়োজন

জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
  
       লকডাউনের সময় এলাকার দুস্থ পরিবারগুলিকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলো নিউ ব্যারাকপুর পৌরসভার প্রায় ২৫ জন যুবক। উত্তর দমদম বিধানসভার অন্তর্গত এই পৌরসভায় বেশ কিছু 'দিন আনি দিন খায়' পরিবার বাস করে। লকডাউনের কারণে কাজ বন্ধ থাকায় তারা বেশ সমস্যায় পড়ে। সংসার প্রতিপালন করা কষ্টকর হয়ে ওঠে। তখনই তাদের কাছে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিচ্ছে ঐ যুবকরা।
       স্হানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে গত ২৬ শে এপ্রিল ১১ নং ওয়ার্ড থেকে তারা এই কর্মসূচী শুরু করে। ১১ ও ২০ নং ওয়ার্ড মিলিয়ে  দু'দিনে প্রায় ১০০ টির বেশি পরিবারের হাতে তারা ভাত, ডিমের ঝোল,চাটনি ইত্যাদি রান্না করা খাবারের প্যাকেট তুলে দেয়।দু:সময়ে রান্না করা খাবার পেয়ে অপূর্ব ঘোষ, তপন সাহা, সমীর পালরা খুব খুশি।
       দলের এক সদস্য বললেন - আমাদের মূল লক্ষ্য হলো নিউ ব্যারাকপুর পুরসভার পরিস্থিতির শিকার এইসব  দুস্থ পরিবারের হাতে রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়া।অযথা ভিড় এড়ানোর জন্য এবং  সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে চলার জন্য আমরা ঘরে ঘরে খাবারগুলি পৌঁছে দিচ্ছি। আগামীদিনে অন্যান্য ওয়ার্ডগুলিতেও আমরা যাব এবং যতদিন লকডাউন চলবে ততদিন এই পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করব।তিনি আরও বললেন - যাতে কোনো পরিবার কম খাবার না পায় তারজন্য আগেই পরিবারগুলির সদস্য সংখ্যার তালিকা তৈরি করে নেওয়া হচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী খাবার দেওয়া হচ্ছে।

'ঘর থেকেই রক্তদান' চালু হলো মেমারিতে

সুরজ প্রসাদ
 

চলতি লকডাউনে কঠিন সময়ে রক্তের আকাল মেটাতে , "ঘরে থেকেই রক্তদান" এই অভিনব উদ্যোগ নিল পল্লিমঙ্গল সমিতি।  পল্লিমঙ্গল সমিতি ও গায়ক সিধুর উদ্যোগে ভরুকা ব্লাড ব্যাংকের সহযোগিতায় "LUSD" গ্রুপের ব্যবস্থাপনায় ঘরে বসেই রক্তদানের ব্যবস্থা করছে পল্লিমঙ্গল সমিতি। সোমবার থেকে এই কর্মসূচির শুভ সূচনা হল। এই ধরনের রক্তদান শিবির পূর্ব বর্ধমান জেলায় এই প্রথম বলে দাবী কর্তৃপক্ষে। পল্লিমঙ্গল সমিতির তরফে জানানো হয়েছে, লকডাউনের সময় বাইরে বেরুনো বা কোন জমায়েত করে কিছু করা যাবে না। তাই রক্তদান শিবিরের ভিড় এড়াতে প্রত্যেকেই বাড়ি থেকে রক্তদান করতে পারবেন। রক্ত দেওয়ার জন্য নাম জমা দিতে এই নম্বরে ৯০৬৪৯৯৩১৩৬  ফোন করতে হবে।  তা হলেই ভ্রাম্যমান রক্তসংগ্রহের মেডিকেল টিম ও গাড়ি পৌছে যাবে আপনার বাড়ি, সমস্তরকম নিয়ম মেনে সংগ্রহ করবে রক্ত। সমিতির সম্পাদক সন্দীপন সরকার জানান আজ ৪২জন রক্তদাতার বাড়ি থেকে রক্ত সংগ্রহ করা হয়। 

১৪ রকম সবজি সহ চাল বিলিতে বড়শুল কিশোর সংঘ

সেখ সামসুদ্দিন
 

 সরকারি উদ্যোগে চাল পাচ্ছে সকলেই প্রায়, কিন্তু তার সাথে সাথে নিত্য প্রয়োজনীয় ডাল তেল সব্জী ইত্যাদি জিনিষের ক্রয় ক্ষমতা হারিয়েছে সাধারণ মানুষ, কাজ হারিয়ে ঘরে বসে তাই সাধকে বেধে রেখে সাধ্য মতন খেয়েই পেট ভরাচ্ছে অনেক নিম্নবিত্তই ! অনেক সংগঠন চাল ডাল তেলের পসরা নিয়ে সাহায্যের হাত বাড়ালেও ১৪রকম সব্জী সহকারে চাল বিতরণ করে অনন্য নজির গড়ল বড়শুল কিশোর সংঘ ; স্থানীয় বিধায়ক নিশীথ মালিকের উপস্থিতিতে আনুমানিক প্রায় ৫০ জন মানুষের হাতে এদিন ত্রাণ তুলে দেওয়া হয় বলে জানান সংঘের সম্পাদক পার্থ ঘোষ, পল্লিমঙ্গল সমিতির সভাপতি নিমাই মুখার্জী এদিন বলেন "পল্লিমঙ্গলের পক্ষে এদিন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়। বড়শুল কিশোর সংঘের উদ্দেশ্য ১৪ রকম সব্জী ও চালের সাথে আমাদের তরফে পরিচ্ছন্নতার বার্তা নিয়ে প্রত্যেকের জন্য ১টি করে ঘড়ি ডিটারজেন্ট পাউডারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হয় প্রত্যেকের হাতে। অসময়ে মানুষের পাশে থাকার তাদের এই প্রচেষ্ঠায় পল্লিমঙ্গল সমিতি সাধুবাদ জানায়" বড়শুল কিশোর সংঘের এই উদ্যোগ হাসি ফুটিয়েছে অনেকের মুখেই, এখন অবধি মোট আনুমানিক ২০০ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।

মুখ্যমন্ত্রীর করোনা অনুদানে আইসিডিএস কর্মীদের আর্থিক সহযোগিতা

শ্যামল রায়
  

মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে আইসিডিএস কর্মীদের তরফ থেকে ৫০ হাজার টাকার চেক।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দিলেন আইসিডিএস কর্মীদের তরফ থেকে রাজ্যের অন্যতম মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ মহকুমাশাসক এর হাতে। সিডিপিও অরিন্দম রায় জানিয়েছেন যে সোমবার কালনা মহকুমা শাসকের হাতে পূর্বস্থলী ২ নম্বর ব্লক আইসিডিএস কর্মী ও সহকারীদের তরফ থেকে এই আর্থিক মূল্যের চেক তুলে দেওয়া হয়। চেকটি তুলে দেন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ।উপস্থিত সিডিপিও অরিন্দম রায় ও পূর্বস্থলী ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তপন চ্যাটার্জি। সিডিপিও অরিন্দম রায় জানিয়েছেন যে কোন ভাইরাসের মরণব্যাধি থাবা থেকে বাঁচতে চলছে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন। লকডাউন চলাকালীন খেটে খাওয়া মানুষের চরম অভাব যেমন ঘটেছে তেমনি করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন‍্য এগিয়ে আসা উচিত। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে আমরা এই চেক প্রদান করলাম। মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ জানিয়েছেন যে নিয়মিতভাবেই মহকুমাশাসক সুমন সৌরভ মহান্তি -র হাতে আমরা এ পর্যন্ত প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দিয়েছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আমরাই চেকটি তুলে দিয়েছি।

মাথা ন্যাড়া করে রাজ্যের মন্ত্রী মাঠে বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখালেন

সুভাষ মজুমদার
  

রাজ্য কিষাণ ক্ষেত মজদুর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা হরিপাল বিধায়ক বেচারাম মান্না 

 আজ মাথা নেড়া হয়ে কৃষি সরঞ্জাম নিয়ে মাঠে বসে প্রতিবাদ জানান ৷ পাশাপাশি বেচারাম বাবু আরো বলেন যে কেন্দ্রীয় সরকারের করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের কৃষককে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে মুখে বড় বড় কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ওলটে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল পাঠাছেন রাজ্যকে না জানিয়ে। দেশে পরিযায়ী শ্রমিক দের দুরবস্থার মধ্যে আছে তাদের কোনো সাহায্য করছেন না।

ভাতারের খেড়ুর দুরন্ত ক্লাব খাদ্য সামগ্রী বিলিতে

আমিরুল ইসলাম  

 ভাতারের খেরুর দুরন্ত  ক্লাব উদ্যোগে আড়াইশো টি পরিবারকে দেয়া হল চাল ও মাস্ক ।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি করোনা মোকাবেলার জন্য সকলকে এগিয়ে আসতে বলেছেন।ভাতারের বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক ও ক্লাব গুলি এগিয়ে এসেছেন সাহায্যে ।সেরকমই আজ খেরুর দুরন্ত  ক্লাব প্রায় 250 জন পরিবারের হাতে তুলে দিলেন তিন কিলো করে চাল ও একটি করে মাস্ক ।

ক্লাব সদস্য বিধান ঘোষ জানান, আজ আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে আড়াইশো জন মানুষকে কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলাম। আগামীতেও বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকবে আমাদের ক্লাব। পাশাপাশি লকডাউন বাড়লে আবার আমরা গরিব মানুষদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবো।


 

নারী - তৃণা মুখার্জি

নারী
    তৃণা মুখার্জি
 

হঠাৎ মন বলে উঠলো-
হারিয়ে গেছি আমি।
 জানি না কোন সূদূরের পাড়ে।
আমি কি সেই  চণ্ডালিকা, যাকে থাকতে হয় নগর প্রান্তে?
নাকি সেই চিত্রাঙ্গদা, 
যার স্থান সে নিজেই ঠিক করে?
নাকি সেই সারাদিন খেলা দেখানো ভানুমতী?
 নাকি ঐ নীরব পশুদের সাথে কথা বলা নীরব সুভা?
 ‌তারপর উত্তর এলো,
 আমি সেই নারী
যাকে যুগ যুগ ধরে পুরুষেরা করেছে বন্দনা ,
যার শক্তিতে সকলে হয় আলোকিত।
হ্যাঁ আমি সেই নারী।।

শালবনী ব্লক তৃণমূল সভাপতির উদ্যোগে দুশো পরিবার কে খাদ্য সামগ্রী

লকডাউনের এই পরিস্থিতিতে  শালবনী  ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নেপাল সিংহ মহাশয়ের  উদ্যোগে শালবনির মাঝিপাড়া গ্রামে 200 বেশি পরিবারকে ত্রাণসামগ্রী এবং খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হল , ত্রাণ সমগ্রি তুলে দিলেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অজিত মাইতি মহাশয় , উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতো পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মিনু কোয়ারী, সন্দীপ সিংহ , অসিত ঘোষ ,শক্তি রানী পাল , লক্ষীকান্ত ঘোষ সহ অন্যান্য কর্মী এবং নেতৃত্ব গন

লকডাউনে মোবাইলে তৈরি হলো শর্টফিল্ম 'গৃহবন্দি'

মোবাইলে তৈরি হলো শর্ট ফিল্ম "গৃহবন্দী"

রাজকুমার দাস
  

 করোনায় আজ গোটা বিশ্ব আক্রান্ত,লকডাউন এর মধ্যেই গৃহবন্দি থাকা অবস্থায় তরুণ পরিচালক রাহুল দত্ত  চলমান যন্ত্রে বানিয়ে ফেললো খুব সুন্দর ছোট্ট একটি শর্ট ফিল্ম যার নাম "গৃহবন্দি"। এই শর্ট ফিল্মে যে যার বাড়িতে থেকে অভিনয় করেছে সপ্তর্ষি সোম চৌধুরী, তমাল চক্রবর্তী, শুভম পাল, প্রশান্ত নালুই, সায়ন মুখার্জি,সহ পরিচালক স্বয়ং।সংগীত পরিচালনায় অমিত মিত্র।শর্ট ফিল্মটির সম্পাদনা করেছেন বিজয় ঘোষ।এই শর্ট ফিল্মের কাহিনী চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন পরিচালক নিজেই।তাছাড়া ও সহযোগিতা সম্পূর্ণ টিম।এই শর্টফিল্মটির নেপথ্যে কণ্ঠ দিয়েছেন সায়ন মুখার্জি।এই "গৃহবন্দী "শর্ট ফিল্মটি রাহুলের প্রথম কাজ নয় এর আগেও বেশ কিছু শর্ট ফিল্ম ও মিউজিক ভিডিও বানিয়েছে।আগামীদিনে বড় পর্দার জন্য ছবিও করতে চলেছে রাহুল।ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে তার সদ্য বানানো শর্ট ফিল্মটি দর্শকদের ভালো লেগেছে।আমরা তার আগামী দিনে এগিয়ে চলার শুভেচ্ছা ,শুভ কামনা জানাই।সকলকে লকডাউনে বাড়িতে থাকতে অনুরোধের পাশাপাশি আগামী দিনে আমরা যেন এক নতুন রোগমুক্ত জীবাণু মুক্ত সকাল দেখতে পাই সেই আশায় রইলাম।

জয় বাংলা প্রকল্পে সাড়া পড়ছে গুসকারায়

জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি , 
       রাজ্যের বিধবা, কৃষক, মৎস্যজীবী, তাঁতি, কারিগর সহ বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত বয়স্কদের সাহায্য করার জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী 'জয় বাংলা' নামে একটি পেনশন প্রকল্প চালু করেন। ফেব্রুয়ারি (২০২০ ) মাসে বাজেট (২০২০-২০২১) পেশ করার সময় রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র 'জয় জহার' ও 'বন্ধু' নামে আরও দুটি প্রকল্প 'জয় বাংলা ' পেনশন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করেন। মূলত ৬০ বছর বা তার উর্দ্ধের তপশিলি জাতির মানুষের জন্য 'বন্ধু' ও তপশিলি উপজাতি মানুষের জন্য 'জয় জহার'  প্রকল্প চালু করা হয়। অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি মাসে যোগ্য ব্যক্তিরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১০০০ টাকা করে পাবে এবং এরফলে দুই সম্প্রদায়ের প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ  উপকৃত হবে।
        এই প্রকল্প সম্বন্ধে এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের অবহিত করার জন্য গত ২৬ শে এপ্রিল পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি দেবব্রত শ্যামকে সঙ্গে নিয়ে শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কুশল মুখার্জ্জী গুসকরা পৌরসভার  বিভিন্ন ওয়ার্ডের আদিবাসী মানুষদের কাছে যান। কারা এই প্রকল্পে সুযোগ পাবে এবং কিভাবে নাম নথিভুক্ত করতে হবে সেই বিষয়ে তারা তাদের অবহিত করেন।
      পরে কুশল বাবু বলেন - রাজ্যের মানুষের সুবিধার্থে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী যেসমস্ত প্রকল্প চালু করেছেন সেগুলি যাতে যোগ্য ব্যক্তিরা পায় তার জন্য আমরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে যাচ্ছি। আমাদের নেতা অনুব্রত মণ্ডলের নির্দেশ এলাকার একজন যোগ্য ব্যক্তি যাতে এই দুটি প্রকল্প থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য সতর্ক থাকতে হবে। এছাড়াও করোনা মোকাবেলার জন্য এলাকার মানুষকে সরকারের নির্দেশ মেনে চলার জন্য অনুরোধ করি।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER