রবিবার, মে ০৬, ২০১৮

যৌন হেনস্থার প্রতিবাদে পুরুলিয়ায় জনরোষ বাড়ছে

সঞ্জয় হালদার

আজকেও পুরুলিয়ার জেলার জঙ্গলমহল তথা মানবাজার 2 ব্লক আদিবাসী ও মুলনিবাসীদের মিটিং, মিছিল ও জনসভাতে সরগরম রইলো। গতকাল জঙ্গলমহল এলাকার সুসুনিয়া একলব্য আবাসিক স্কুলে অভিযোগ ওঠে একজন অশিক্ষক গ্রুপ" ডি" কর্মচারী  দীর্ঘদিন যাবৎ নাবালিকা আদিবাসী ছাত্রীদের যৌন হেনস্তা করে আসছিলেন বিভিন্ন কাজের অছিলায়, ভয় ও ভীতি প্রদর্শন করে এবং অনেক সময় জোরপূর্বকও । খবরে প্রকাশ এই রকম নোংরা কাজকর্ম করতে গিয়ে খবরটা জানাজানি হয় যখন একজন আবাসিক ছাত্রী শারীরিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে । আর এরেই প্রতিবাদে দোষীদের গ্রেপ্তার ও  শাস্তি প্ৰদান, প্রধান শিক্ষককে বরখাস্ত ,এলাকার বাসিন্দা তথা স্থানীয় বিধায়ক এখন পর্যন্ত স্কুল পরিদর্শনে না আসা ও নির্যাতিতা ছাত্রীদের পাশে না দাঁড়ানো এমন হাজারো অভিযোগ এবং দাবী দাবা নিয়ে আজকেও সুসুনিয়া একলব্য স্কুল সন্নিকট মাঠে " ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল "" জুয়ান মহল ,' "ভারত জাকাত পাঠুয়া গাঁওতা ' ও আদিবাসী একতা মঞ্চের যৌথ উদ্যোগে বিশাল আদিবাসী ও মুলনিবাসী জমায়েত করলো,ও কুস পুত্তলিকা পোড়ানো হয় ।এই মুহুর্তে শাসক ও বিরোধী উভয় রাজনৈতিক দলেদের কাছে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচন আগে ।

পথবাতির দাবি লোচনদাস সেতুতে


 মোল্লা জসিমউদ্দিন


 বর্ধমান এবং বীরভূম জেলার সংযোগকারী মঙ্গলকোটের অজয় নদের উপর লোচনদাস সেতুতে পথবাতি লাগানোর দাবি দীর্ঘদিনের।প্রায় এক কিমি বিস্তৃত এই সেতুটি শুধুমাত্র এই দুটি জেলা নয়, উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগকারী মূল সেতু হিসাবে পরিচিত। ৭ নং রাজ্য সড়ক ধরে প্রতিনিয়ত হাজারের বেশি যানবাহন যাতায়াত করে এই সেতুটির উপর।গত দুই বছরে পাঁচের বেশি এলাকাবাসী প্রাণ হারিয়েছেন লোচনদাস সেতু সংলগ্ন এলাকায়।পথবাতি না থাকায় রাতে যেমন এই সেতুর উপর গাড়ী চালালে দৃশ্যমান কম থাকে, আবার নদী থেকে পঞ্চাশ ফুট উপরে থাকায় গাড়ী নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে গেলে হানাহানির সম্ভাবনা বিপুল থাকে।এমনিতেই সন্ধে নামলে সেতুর উপরে ইভিটিজারদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়, মদ্যপদের বাড়বাড়ন্তও কম নয়।অন্ধকারের সূযোগে নানান অসামাজিক কাজকর্ম চলে বলে এলাকাবাসীদের অভিযোগ। তাই মঙ্গলকোটের লোচনদাস সেতুতে পথবাতি দেওয়াটা আবশ্যিক হয়ে উঠছে।তবে ভাতার পূর্ত বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে খুব তাড়াতাড়ি পথবাতি লাগানোর প্রস্তাবনা জেলাপ্রশাসন কে দেওয়া হবে।

দলত্যাগী তৃনমূল নেতাদের ভাগারের মাংসের সাথে তুলনা অভিষেকের

ওয়াসিম বারি

"বিজেপি মানে এখন আর ভারতীয় জনতা পার্টি নেই, বিজেপি মানে এখন ভাগাড় জঞ্জাল পার্টি তে পরিনত হয়েছে"---শনিবার দুপুরে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মাটিয়া হাইস্কুল মাঠে তৃনমূলের এক জনসভায় এসে এ কথাই বললেন ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় । এ দিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, " ভাগাড়ের মাংস নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চর্চা হচ্ছে ।এই ভাগাড়ের মাংসের খবর দেখলে বিজেপির কথা মনে পড়ে যায় ।ভাগাড় মানে পশু মারা গেলে কিংবা পচে গেলে ভাগাড়ে ফেলে দেওয়া হয় । আমরা যাকে দল থেকে বাদ দিয়ে আবর্জনা তে ফেলে দিয়েছি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ তাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড়ো করার চেষ্টা করছেন" । এছাড়া তিনি আরও বলেন,  আসন্ন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে আপনারা প্রার্থী কে দেখবেন না, সব কটি আসনের প্রার্থীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । জোড়াফুলে ফোট দেওয়া মানে উন্নয়নের পক্ষে ভোট দেওয়া । এদিনের সভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া উপস্থিত ছিলেন  রাজ্যের খাদ্য ও খাদ্য সরবরাহ মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক,  মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সহ জেলার একাধিক বিধায়ক ও তৃনমূলে র নেতারা।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER