তথাগত চক্রবর্তী
ফের নলহাটিতে সিপিএম এর ভাঙ্গন। নলহাটি 2ব্লকে এক হাজার কর্মী সিপিএম ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন ।তাদের জল বাতাসা খাইয়ে তৃণমূলের দলিয় পতাকা তুলে দিলেন ব্লক সভাপতি বিভাষ চন্দ্র অধিকারী ।
তথাগত চক্রবর্তী
ফের নলহাটিতে সিপিএম এর ভাঙ্গন। নলহাটি 2ব্লকে এক হাজার কর্মী সিপিএম ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন ।তাদের জল বাতাসা খাইয়ে তৃণমূলের দলিয় পতাকা তুলে দিলেন ব্লক সভাপতি বিভাষ চন্দ্র অধিকারী ।
ভাস্কর ঘোষ
তৃনমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দিলেন অঞ্চল সংখ্যালঘু সেলের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি মনিরুল ইসলাম সহ বেশকিছু তৃনমূলের কর্মীসমর্থক। বুধবার সন্ধ্যায় মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ - ২ ব্লকের তেঘড়ি অঞ্চলের সংখ্যালঘু সেলের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সেখালি অঞ্চলের প্রক্তান সভাপতি মনিরুল ইসলাম বেশকিছু কর্মীসমর্থকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি -র দলে যোগ দেন। এদিন মিঞাপুর বিজেপি-র দলীয় কার্যালয়ে তাদের হাতে বিজেপি -র দলীয় পতাকা তুলে দিয়ে তাদের স্বাদরে গ্রহণ করে নেন রাজ্য বিজেপি -র সংখ্যালঘু মোর্চার সভাপতি গোলাম মোসারদার। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের উন্নয়নে সামিল হতেই এদিন তারা বিজেপি- র দলে যোগ দিলেন।
দলত্যাগী জিয়াউর বাবু ও মনিরুল বাবু এক যোগে অভিযোগের সুরে বলেন, পুরনোদের দলে কোনরকম দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছেনা। নতুনদের বেশি করে গুরত্ব দিচ্ছে দল। তাই এদিন আমরা তৃণমূলের দল ছেড়ে বিজিপি -র দলে যোগদান করলাম।
ভাস্কর ঘোষ
মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম থানার নগর বিডিও অফিসে বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের কর্মীসমর্থকেরা ভোটের মনোনয়ন পত্র তুলতে গেলে তাদের উপর চড়াও হয়ে লাঠি, বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধোর করে তাড়িয়ে দেয় তৃনমূলের লোকেরা। এমনকি নগর গ্রামে কংগ্রেসের একটি দলীয় কার্যালয় তৃনমূলের গুন্ডারা ভেঙে দেয় বলে অভিযোগ। পুলিশের সামনেই তাদেরকে মারধোর করা হয় বলেও অভিযোগ। ব্লক চত্তরে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও পুলিশ সেখানে কেবল দর্শকের ভূমিকায় ছিল। এমনকি সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিকররা সেখানে গেলে তাদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। যদিও শাসক দল তৃনমূল তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগকে আমল দেননি।
ভাস্কর ঘোষ
মনোনয়ন পত্র তোলা ও জমা দেওয়ার চতুর্থ দিনেও সন্ত্রাস অব্যাহত মুর্শিদাবাদে। বৃহস্পতিবার সাড়া জেলার সঙ্গে মুর্শিদাবাদের ইসলামপুরের সন্ত্রাস চালালো শাসকশ্রেণী। এদিন রানিনগরের বিধায়ক ফিরোজা বেগম এলাকার বেশ কয়েকজন কংগ্রেস কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন পত্র তুলতে ইসলামপুর বিডিও অফিসে যান। ব্লক চত্বর পৌঁছানোর আগেই তাদের মারধোর করে সেখান থেকে তারিয়ে দেয় শাসক দল তৃনমূলের কর্মীরা এমনটাই অভিযোগ। শুধু তাদেরই নয় সিপিএম ও বেজিপি কেউ মারধোর করে তাড়িয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এরই প্রতিবাদে এদিন কংগ্রেস, বিজেপি ও সিপিএম একযোগে অবস্থান বিক্ষোভ করে।
রানিনগরের কংগ্রেসে বিধায়ক ফিরোজা বেগম বলেন, তৃনমূল সারা জেলায় যা খুশি তাই করছে। বিরোধীদের মনোনয়ন পত্র জমা দিতে বাধা দিচ্ছে। এমনকি মারধোর করছে। ওরা ভয় দেখিয়ে, মারধোর করে বিরোধীদের মনোনয়ন করতে দিচ্ছে না। আর পুলিশ নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এটা মানা যায় না। তাই আমরা বিরোধীরা এদিন অবস্থান বিক্ষোভ করি।
যদিও শাসক দল তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মানতে রাজি নন। জেলা তৃনমূলের মুখপাত্র অশোক দাস বলেন, বিরোধীদের পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে। ওদের দলের সংগঠন শেষ হয়ে গেছে। তাই প্রচারের আলোয় আসতে আর টিভিতে মুখ দেখানোর জন্যই মিথ্যা নাটক করছে বিরোধীরা।
ভাস্কর ঘোষ
মনোনয়ন জমা দেওয়ার চতুর্থ দিনেও সন্ত্রাস অব্যাহত মুর্শিদাবাদে। ২ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন জমা দেওয়ার দিন। এদিন তা চতুর্থ দিনে পড়ল। জেলার প্রায় সকল ব্লকেই তৃনমূলের সন্ত্রাস অব্যাহত। এদিন লালবাগ ব্লকে পিএম ও কংগ্রেসের ২ জন মনোনয়ন জমা দিতে গেলে তৃনমূলের গুন্ডারা তাদের ব্যাপক মারধোর করে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এই নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়াল লালবাগে। ব্লক চত্বরে মুর্শিদাবাদ থানার প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকলেও, পুলিশের সামনেই বিরোধীদের মারধোর করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এই ঘটনা এদিন প্রথম নয়। এর আগে মঙ্গলবার বিজেপি -র জেলা সভাপতি গৌরীশঙ্কর ঘোষকেও ব্যাপক মারধোর করে তৃনমূলের কর্মীসমর্থেরা। এদিন দুপুর ১২ টা নাগাদ কংগ্রেসের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য আব্দুল নোমান তাঁর কর্মীসমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে হরিহরপাড়া ব্লকে মনোনয়ন পত্র জমা করতে আসেন। সেইসময় তাদের মারধোর করে তৃনমূলের লোকেরা। তারা পালিয়ে যায়। কিছুক্ষন পরে এসে কংগ্রেসিরা তৃনমূল কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। এই নিয়ে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। স্থানীয়রা দোকান পাট বন্ধ করে দিয়ে পালায়। পুলিশ হরিহরপাড়া কংগ্রেস কার্যালয়ে তল্লাসি চালিয়ে সেখান থেকে ৪ টি নাইন এম এম পিস্তল, ৩ টি ওয়ান সার্টার, কয়েকটি ম্যাগাজিন ও বেশকিছু ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে। যদিও অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
ভাস্কর ঘোষ
বৃহস্পতিবার মুর্শিদাবাদের ভরতপুর - ২ ব্লকে ডিসিআর কাটছেন তৃনমূলের গ্রামপঞ্চায়েতের প্রার্থীরা। এদিন এলাকার ৭ টি পঞ্চায়েত এলাকা থেকে প্রার্থীরা ডিসিআর কাটেন। এদিন সারা দিনেও বিরোধী রাজনৈতিক দলের কোন নেতা কর্মীর দেখা পাওয়া যায়নি। ব্লক চত্তরে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। ২০০ মিটার এলাকা পর্যন্ত প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখানে বিরোধীদের অভিযোগ, তাদের মনোনয়ন জমা করতে আসতে দিচ্ছেনা তৃনমূলের গুন্ডারা। জোরকরে আসার চেষ্টা করা হলে তাদের ব্যপক মারধোর করে তারিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিরোধীদের অভিযোগকে মানতে রাজি নন শাসক দল। ভরতপুর -২ ব্লক তৃনমূলের সভাপতি মহম্মদ আজাহার উদ্দিন ( সিজার) বলেন, আমরা বিরোধীদের কোন বাধা দিচ্ছিনা। বরং তাদের মনোনয়ন জমা দিতে বলছি। আসলে ওরা প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছেনা। তাই আসছেননা। আমাদের দলের কেউ তাদের কোনরকম মারধোর করেনি।
সালারে পুলিশের সামনেই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তৃনমূল।
তথাগত চক্রবর্তী
অশান্ত বীরভূমের নলহাটি বোমা গুলি লাঠি অস্ত্র নিয়ে তান্ডব ।সিপিএমের নমিনেশন জমা দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের সাথে মারামারি ।ফাটল বোমা চলল গুলি ।লাঠির ঘায়ে মাথা ফাটল সিপিএমের প্রাক্তন বিধায়ক রামচন্দ্র ডোমের আহত হয়েছে অনেক বাম সমর্থক ।বাদ যায়নি সাংবাদিকও।দুষ্কৃতীদের ছোরা গুলির আঘাতে আহত আনন্দবাজারের সাংবাদিক অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়।তবে তৃণমূলের দাবি সিপিএম অস্ত্র নিয়ে মিছিল করে আমাদের আক্রমণ করে ।ঘটনাস্থলে নলহাটি থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনে।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
গত সোমবার থেকে দক্ষিনবঙ্গের ১৩ টি জেলায় পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়নপত্র তোলা শুরু হয়েছে।সেইসাথে এই জেলাগুলির অধিকাংশ আসনে দলীয় প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তালিকা প্রকাশ ঘিরে বেড়েছে দলীয় সংঘর্ষ।এরেই মাঝে মঙ্গলকোটের রাজনীতিতে বিধায়ক বনাম ব্লক সভাপতি অনুগামীদের দফায় দফায় মারপিট ঘটে চলেছে।তাও মঙ্গলকোট থানার এককিমি চৌহদ্দির মধ্যে! মূলত দলীয় প্রতীক কাদের দিকে আছে, সেই বিষয়টি নিয়ে এহেন সংঘাতময় পরিস্থিতি। ইতিমধ্যে এই বিধানসভা কেন্দ্রের দলীয় পর্যবেক্ষক অনুব্রত মন্ডল সম্প্রতি দুবার মঙ্গলকোটের সভায় পরিস্কার করে দিয়ে গেছেন এই কেন্দ্রের পঞ্চায়েত নির্বাচনের যাবতীয় রাশ ব্লক সভাপতি অপূর্ব চৌধুরীর হাতে তুলে দিয়েছেন।অর্থাৎ পঞ্চায়েত নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী নির্বাচন করবেন ব্লক সভাপতি।ইতিমধ্যে তারা মঙ্গলকোট ব্লক অফিস থেকে মনোনয়নপত্র তুলছেন। অন্য কেউ যাতে তুলতে না পারে সেজন্য দুপুর থেকে বিকেল অবধি ব্লক অফিস সংলগ্ন কৃষাণ মান্ডি বাজার,পদিমপুর বাইপাস এলাকাগুলিতে কয়েকশ মোটরবাইক বাহিনী রয়েছে নজরদারিতে।বিজেপি সিপিএম কংগ্রেস অপেক্ষা দলীয় বিধায়ক শিবিরের লোকেদের গতিবিধির উপর একটু বেশি নজর এই বাহিনীর।গত বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ তাঁর অনুগামীদের বলে আসছেন - পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃনমূলের প্রার্থী ঠিক হবে আমার হাতেই।এহেন আশ্বাস একজন বিধায়ক তো বটেই রাজ্যের তিনটি দপ্তরের মন্ত্রীর কাছে পাওয়ায় ব্লকের ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াই শুরু করে দেয় বিধায়ক অনুগামীরা।একের পর এক গাঁজা - অস্ত্র সহ নানান মিথ্যা মামলায় ফেসেও বিশ্বাস রেখেছিল তারা যে, পঞ্চায়েতে এবার আমরা কর্তৃত্ব করব।শুধু সময়ের অপেক্ষা।মন্ত্রীর পাশাপাশি একজন মুসলিম ধর্মগুরু হওয়াতে সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর প্রতি বিশ্বাস ছিল বহুগুণ। মঙ্গলকোটের বিভিন্ন সভায় সিদ্দিকুল্লাহ বাম জমানায় সিঙ্গুর নন্দীগ্রামে একসাথে মমতার সাথে আন্দ্রোলনের পেক্ষাপটের কথা তুলে ধরতেন এবং বলতেন "আমি তৃনমূলে আসেনি, মমতা আমায় নবান্নতে ডেকে দলে এনেছে"।এই বিধ নানান কথায় উজ্জীবিত বিধায়ক শিবির এবার বলছে অন্য কথা।হাতেগোনা দু একজন বাদে অনুগামীদের বড় অংশ চাইছেন তাদের একদা প্রিয় বিধায়ক মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিক।কারণ যে পঞ্চায়েত ভোটে দলীয় প্রতীক আনবেন বলে আশ্বস্ত করেছিলেন, তার বর্তমান কোন ভিক্তি নেই।বিপক্ষ শিবির ইতিমধ্যেই মনোনয়নপত্র তুলে ফেলেছে।সেখানে বিধায়কের সংগ্রামে সাথী হতে গিয়ে শতাধিক কর্মী সমর্থকদের মিথ্যা মামলায় জেলে পচতে হচ্ছে।সেইসাথে ব্লক সভাপতির লোকেদের সামনে জরিমানা দেওয়ার পাশাপাশি মারধোর খেতে হচ্ছে।মঙ্গলকোট থানায় ডেকে পুলিশি সন্ত্রাস তো জলভাত হয়ে দাঁড়িয়েছে।একজন মন্ত্রী হয়েও আটঘড়া মোড়ে দলের একাংশের ষড়যন্ত্রে মহিলাদের ঝাঁটা জুতো হাতে অশ্রাব গালিগালাজ শুনতে হয়েছে।সেখানে রাজ্য পুলিশ প্রশাসন নীরব থেকেছে।এমনকি মুখ্যমন্ত্রী গত ২০ মার্চ মঙ্গলকোট লাগোয়া আউশগ্রামে প্রশাসনিক সভায় এসেও চুপ থেকেছেন।তাই যেখানে মন্ত্রী হয়েও সিদ্দিকুল্লাহ সাহেব 'বিচার' পাননি, সেখানে মন্ত্রীর অনুগামী হয়েও বিপদ আরও বাড়বে বলে মনে করছে বিধায়ক শিবির।তাই শেষ ভরসা হিসাবে পঞ্চায়েত টিকিট সম্বল ছিল মঙ্গলকোটের বিধায়ক অনুগামীদের।আর হাতে মাত্র পাঁচদিন মনোনয়নপত্র তুলা এবং জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে।গত মাসে চার থেকে পাঁচবার পূর্ব বর্ধমান সার্কিট হাউসে অনুগামী নেতাদের কাছ হতে ভোটে লড়বার জন্য কাগজপত্র জমাও নিয়েছেন সিদ্দিকুল্লাহ।বিগত সাতদিন ধরে মঙ্গলকোটের অনেক নেতা কলকাতায় বিধায়কের সাথে ঘুরছেন। কখনও সুব্রত বকসী আবার কখনও অরুপ বিশ্বাসের সাথে কথা চলছে বলে অনুগামীদের বুঝিয়েছেন তিনি।কার্যক্ষেত্রে কোন সুফল না মেলায় তারা আশাহত। তাদের আশংকা ভোট পর্ব মিটলেই পরিকল্পিত খুনের শিকার হতে হবে বিপক্ষ শিবিরের কাছে।গ্রামছাড়া, মিথ্যা পুলিশ কেস, বয়কট প্রভৃতি বিষয়গুলি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য।তাই অনুগামীরা চাইছেন - সিদ্দিকুল্লাহ সাহেব ইস্তফা দিন মন্ত্রীসভা থেকে, কেননা মন্ত্রী হয়েও তিনি কোন সুবিচার আনতে পারেননি মঙ্গলকোটের বুকে।জমিয়ত উলেমা হিন্দের দক্ষ সংগঠক হিসাবে পুরানো মেজাজে ফিরুন সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী ।এই আশা রাখছেন অনেকেই।কেননা তারা মনে করছেন - তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব জমিয়ত নেতা কে গত বিধানসভা নির্বাচনে ব্যবহার করে এখন নখদন্তহীন বাঘ বানিয়ে দিয়েছে অতীতের সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী কে।পঞ্চায়েত নির্বাচনে তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রে দলীয় প্রতীক না দেওয়াটাই অন্যতম উদাহরণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...