মঙ্গলবার, মে ১২, ২০২০

পরপর চার জায়গায় করোনা পজিটিভ, তটস্থ পূর্ব বর্ধমান

মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)    
 ; সর্বপ্রথম খন্ডঘোষে কাকা - ভাইঝির করোনা পজিটিভ দেখা মেলে। এরপর সদর বর্ধমান শহরের সুভাষপল্লীর এক নার্সের করোনা পজিটিভ। তারপর মেমারি শহরে এক যুবকের রক্ত রিপোর্টে  মিলে করোনার জীবাণু। গত একমাসে পূর্ব বর্ধমান জেলার তিনটি থানা এলাকায় এইরুপ করোনা পজিটিভ মেলায় চাপা আতঙ্কে ছিল পূর্ব বর্ধমান জেলা। এই চাপা আতঙ্কের মধ্যেই গত সোমবার রাতে কেতুগ্রামের পালিটা অঞ্চলে রতনপুরে এক মহিলার রক্ত রিপোর্টে এলো করোনা পজিটিভ। এখনও পর্যন্ত পূর্ব বর্ধমানের চারটি ব্লক তথা দুটি মহকুমা এলাকায় চারটি করোনা পজিটিভ কেস সামনে আসায় গোটা পূর্ব বর্ধমান জেলাজুড়ে তীব্র চাঞ্চল্য দেখা গেছে। এই চারটি করোনা পজিটিভের অন্তরালে প্রত্যেকেরই কলকাতা ফেরত সংযোগ পাওয়া গেছে। তাতে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ ও প্রশাসন ডানকুনি - দূর্গাপুর সড়কপথে জামালপুর এবং পালসিটে পুলিশের কড়া চেকিং বসিয়েছে কলকাতা থেকে কারা কিভাবে কেন ফিরছে পূর্ব বর্ধমানে তা জানতে। 
গত সোমবার রাতে বিধাননগরের রাজারহাট থানা থেকে পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রাম থানায় ম্যাসেজ আসে যে, রাজারহাট কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের হেলফলাইনে কর্মরতা এক মহিলার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। গত তিনদিন আগে ওই মহিলা কলকাতার রাজারহাট থেকে নিজ বাড়ি অর্থাৎ পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রাম থানার পালিটা অঞ্চলে রতনপুর গ্রামে আসেন। কিভাবে তিনি এলেন?  সেইসাথে কেন লালা রসের রিপোর্ট না থেকে রাজারহাট থেকে কেতুগ্রামে ফিরলেন তা ভাবিয়ে দিয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ প্রশাসন কে। ইতিমধ্যেই ওই  মহিলা কে দুর্গাপুরের বেসরকারি করোনা হাসপাতালে মঙ্গলবার সকালে ভর্তি করানো হয়েছে। সেইসাথে করোনায় আক্রান্ত এই মহিলার সংপর্শে আসা ৩ জন পারিবারিক সদস্য কে বর্ধমান সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে চিকিৎসার জন্য। এর বাইরে ওই মহিলার সংস্পর্শে   আর কারা কারা এসেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেইসাথে গত সোমবার রাতেই কেতুগ্রামের পালিটা অঞ্চলে রতনপুর গ্রামে বাঁশের ব্যারিকেড গড়ে দিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। গ্রামবাসীদের ২১ দিন গ্রামের বাইরে যেতে বারণ করা হয়েছে। ৩ বর্গ কিলোমিটার বাঁশের এই ব্যারিকেডে পুলিশি কড়া নজরদারির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। খন্ডঘোষ - সদর বর্ধমান - মেমারির পর কেতুগ্রামে করোনা পজিটিভ দেখা যাওয়ায় গোটা পূর্ব বর্ধমান জেলাজুড়ে চাপা আতঙ্ক দেখা গেছে।                                                                                                                             

কলকাতা পুর প্রশাসকমন্ডলীর মেয়াদকাল বৃদ্ধি হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)    
মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চ কলকাতা পুরসভার মেয়াদ বাড়িয়ে দিলো। সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় কে বহাল রেখে মেয়াদ ৮ জুন থেকে ২০ জুলাই অবধি বহাল রাখলো কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এরমধ্যে দুপক্ষকেই হলফনামা পেশের নির্দেশ দেওয়া রয়েছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে  আগামী ২০ জুলাই। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় কে বহাল রেখেও কলকাতা পুরসভার এহেন মেয়াদবৃদ্ধির সাংবিধানিক বৈধতা এবং আইনী যৌক্তিকতা নিয়ে পরবর্তী শুনানিতে বিচার হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এই নির্দেশ বলে ডিভিশন বেঞ্চ আদেশনামায় উল্লেখ রেখেছে। ডিভিশন বেঞ্চের এই রায়ে স্বস্তিতে রাজ্য।মহামারী পরিস্থিতিতে  জনপরিষেবা সচল রাখতে রাজ্য সরকার  সংবিধানের ১৫৪ ধারা ব্যবহার করে এই প্রশাসক মন্ডলী নিয়োগ করে। উল্লেখ্য, গত ৭ মে কলকাতা পুরসভার জনপ্রতিনিধিদের মেয়াদ শেষ হয়৷ তার আগের দিন অর্থাৎ ৬ মে রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর এক বিজ্ঞপ্তি জারী করে কলকাতা পুরসভা পরিচালনার জন্য এক প্রশাসক মন্ডলী গঠন করে। মেয়াদ উত্তীর্ণ এই প্রশাসক মন্ডলী নিয়োগ অবৈধ দাবি করে উত্তর কলকাতার বাসিন্দা শরদ সিংহ নামে এক ব্যক্তি কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের সিঙ্গেল বেঞ্চ আপদকালীন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জনপরিষেবা  সচল রাখতে রাজ্য সরকারের এহেন প্রশাসক মন্ডলী কে কেয়ারটেকার হিসাবে ৮ জুন অবধি কাজ চালিয়ে যেতে নির্দেশ দেয়। তবে এই প্রশাসক মন্ডলীর সাংবিধানিক বৈধতা এবং আইনী যৌক্তিকতা ঠিক না বেঠিক তা পরবর্তী শুনানিতে বিচার হবে বলে জানিয়েও দেয়। সিঙ্গেল বেঞ্চের এহেন নির্দেশের বিরুদ্ধে মামলাকারী সংবিধানের ১৪, ১৯  এবং ২১ নং ধারায় মেয়াদ উত্তীর্ণ জনপ্রতিনিধিদের প্রশাসক মন্ডলী নিয়োগ অবৈধ দাবি করে ফের দারস্থ হন৷ কিভাবে পুরমন্ত্রী নিজে নিয়োগ করে প্রশাসকমন্ডলীর প্রধান হন তা ক্ষমতার অপব্যবহার দাবি করে দারস্থ হন মামলাকারী। মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং বিচারপতি তীর্থংকর ঘোষের ডিভিশন বেঞ্চে ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি চলে। সেখানে দুপক্ষের বক্তব্য দেখে ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় কে বহাল রেখে কলকাতা পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর মেয়াদ ৮ জুন থেকে বাড়িয়ে ২০ জুলাই অবধি বহাল রাখলো। মূলত করোনা মহামারী পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এই নির্দেশ বলে জানা গেছে। তবে প্রশাসক মন্ডলীর সাংবিধানিক বৈধতা এবং আইনী যৌক্তিকতা নিয়ে পরবর্তী শুনানিতে বিচার হবে বলেও জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী ২০ জুলাই এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে ।  দুপক্ষকে এই তারিখের মধ্যে নিজেদের বক্তব্য  হলফনামায়  জমা দিতে হবে।                                                                                                                                                                                                         

বোরোধান চাষের ক্ষতিপূরণ চেয়ে দেশপ্রাণ ব্লকে ডেপুটেশন

জুলফিকার আলি
  

সারা ভারত কৃষক সভা ও ক্ষেতমজুর ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন কৃষক সংগঠন সমূহের অাহ্বানে অাজ জেলা জুড়ে বোরো চাষের ক্ষতিপূরণ, পরিযায়ী শ্রমিকদের বিনা ব্যয়ে বাড়ী ফেরানো, বিদ্যুতের বিল মকুব, সমস্ত জবকার্ড হোল্ডারদের কাজ প্রদান বা অগ্রিম টাকা প্রদান,কর্মহীন দের পর্যাপ্ত অর্থনৈতিক প্যাকেজ ও খাদ্য সামগ্রী প্রদান প্রভৃতি ৭ দফা দাবী সমূহের ভিত্তিতে সমস্ত বিডিও র কাছে ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। দেশপ্রাণ ব্লকে নেতৃত্ব দেন কৃষক সভা র নেতা তরুণ মাইতি, মামুদ হোসেন, সঞ্জিত দাস,তাপস মিশ্র,অাশীষ গিরি,শক্তিপদ পণ্ডা,পবিত্র ভূঞা, পৃথ্বীরাজ শীট,সেক নুরুল অালি প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। কাঁথি-১ ব্লকে নেতৃত্ব দেন নন্দন রাউত,হরপ্রসাদ ত্রিপাঠী, কানাই মুখার্জি, অতুল্য সুন্দর উকিল, তাপস অধিকারী, জয়দেব পণ্ডা, কৃষ্ণেন্দু বারিক, সলিল বরণ মান্না প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। কাঁথি মহকুমা শাসক দপ্তরে ডেপুটেশন ও অবস্থান কর্মসূচি তে নেতৃত্ব দেন তেহেরান হোসেন, বিশ্বজিৎ মেইকাপ, তাপস মিশ্র, সেক মশী উদ্দিন, অালি রেজা,সেক সাত্তার প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। মারিশদা বিডিও অফিসে নেতৃত্ব দেন কালীপদ শীট, হিমাংশু পণ্ডা, খাজা অাবুল হোসেন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

পরিযায়ী শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিক্ষোভে পূর্ব মেদনীপুর বিজেপি

জুলফিকার আলি
  

আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বিজেপির নেতৃত্বে প্রত্যেক ব্লকে রাজ্যের ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিক দের বাড়ি ফেরানোর জন্য ব্লক প্রশাসন এর কাছে আবেদন ও শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভ শুরু হয়েছে ।জেলার বিভিন্ন প্রান্তে চলছে এই কর্মসূচি।  প্রসঙ্গত পূর্ব মেদিনীপুর জেলা থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত সহ ভিন রাজ্যে কাজে গিয়ে করনার কারনে লকডাউনে কাজ হারিয়ে আটকে রয়েছেন হাজার হাজার শ্রমিক। তাদের সুষ্ঠ ভাবে বাড়ি ফেরানোর জন্য তাদের পরিবারের লোক জন দের নিয়ে প্রত্যেক ভিডিও অফিসের সামনে দূরত্ব বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভ ও প্রশাসন এর কাছে বাড়ি ফেরানোর আবেদন চলছে।

গুসকারা পুরসভার ১ এবং ২ নং ওয়ার্ডে খাদ্য সামগ্রী বিলিতে 'গিভস'

জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
  
       পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা পৌরসভার ১ ও ২ নং ওয়ার্ডের রূপ কুমার মণ্ডল, উৎপল দে, দেবাশিষ সরকার,সজল দে, নির্মল মণ্ডল সহ জনাদশেক যুবকের উদ্যোগে আউসগ্রাম বিধানসভার বিধায়ক অভেদানন্দ থাণ্ডার এবং গুসকরা শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কুশল মুখার্জ্জী ১২ ই মে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ২৫ জন দুস্থ মানুষের হাতে ২ কেজি চাল,২ কেজি আলু ও ১.৫ কেজি গম তুলে দেন।বিপদের সময় এইসব ত্রাণ সামগ্রী পেয়ে গোপাল বিশ্বাস,সুব্রত সরকার,রাশি দেরা খুব খুশি।
      পরে কুশল বাবু বলেন - তিনি বা বিধায়ক একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের  প্রতিনিধি হলেও এলাকাবাসী হিসেবে এই অরাজনৈতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উদ্যোক্তা যুবকরা তার পূর্ব পরিচিত। তাই তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে আমি এখানে এসেছি।গুসকরাবাসী হিসেবে আমি এদের জন্য গর্বিত। 
        একই সুর শোনা গেল বিধায়কের কণ্ঠে।নিজের বিধানসভা এলাকার যুবকদের উদ্যোগ দেখে তিনি মুগ্ধ।ভবিষ্যতেও তিনি এদের পাশে দাঁড়ানোর এবং সম্পূর্ণ  সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
       'গিভস' নামক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সদস্য রূপ কুমার মণ্ডল বললেন - লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ থাকায় আমাদের এলাকার বেশ কিছু মানুষের অবস্থা খুবই খারাপ। তারা যাতে অভুক্ত না থাকে তারজন্য আমাদের সাধ্যানুযায়ী সামান্য কিছু জিনিস সংগ্রহ করে  তাদের হাতে আমরা তুলে দিয়েছি। তিনি আরও বললেন - শহর সভাপতি হওয়ার অনেক আগে থেকেই কুশল বাবু বারবার আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আবার বিধায়কও যে এই অরাজনৈতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন সেটা আমাদের কল্পনাতীত ছিল। আমরা দুজনের কাছেই কৃতজ্ঞ।

শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সেবা সমিতির ত্রাণ বিলি

শ্যামল রায়
 
তৃতীয় দফায় চলছে লকডাউন। লকডাউন এর জেরে বহু মানুষ অভাবের মধ্যে পড়েছেন। এই সকল গরীব অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সেবা সমিতি। মঙ্গলবার শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সেবা সমিতির উদ্যোগে নবদ্বীপ ক্ষৌরকার্য কাজে যুক্ত গরিবদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেয়া হয়। মঙ্গলবার সেবা সমিতির সম্পাদক সন্দ্বীপ পাল জানিয়েছেন যে নবদ্দীপ বাসস্ট্যান্ডে ১০৬ টি পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রীর প্যাকেট তুলে দেয়া হয়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে গরিবদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। আরো যারা গিয়েছে যে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ সেবা সমিতি লকডাউন চলাকালীন ইটভাটার শ্রমিক দের সাহায্য করতে প্যান্ডেল শ্রমিকদের সাহায্য করতে এবং ট্রেনে যারা হকারি করে জীবনযাপন করেন তাদের পাশাপাশি নবদ্বীপ বাসস্ট্যান্ডে বাস শ্রমিকদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন। আগামী দিন আরো সামাজিক কাজে যুক্ত থেকে গরিবদের সাহায্য করতে এগিয়ে যাবেন জানিয়েছেন সমিতির সদস্যরা।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER