পুলকেশ ভট্টাচার্য
পূর্ব বর্ধমান জেলার সর্ব শিক্ষা মিশন দ্বারা নির্মল বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেলো কোশিগ্রাম ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন।
পুলকেশ ভট্টাচার্য
পূর্ব বর্ধমান জেলার সর্ব শিক্ষা মিশন দ্বারা নির্মল বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেলো কোশিগ্রাম ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশন।
উজ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
পরিবার জ্যোতি সংগঠনের উদ্যোগে বারুইপুরে দুদিনের প্রাক বিবাহ প্রশিক্ষন শিবির হয়ে গেল।এই শিবিরে ছেলেদের বিষয়ে মেয়েদের ধারনা,মেয়েদের বিষয়ে ছেলেদের ধারনার সংশোধন।বিবাহিত জীবনে কি কি বিষয়ে মানিয়ে নিতে দুজনের অসুবিধা হয়।যৌন মিলনের খুটিনাটি,সুবিধা,অসুবিধা সহ অনেক কিছুই শেখানো হয়।বারুইপুর,ক্যানিং, বাসন্তী,জীবনতলা,মগরাহাট,কুলতলি,ডায়মন্ড হারবার,হাবড়া গোসাবাও সোনারপুর থেকে ৪০ জন হবু বর - বউ এই শিবিরে অংশ নেন।শিবিরটি পরিচালনা করেন ফাদার প্রদীপ রায়।
সোমনাথ চক্রবর্তী
ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু হল ষষ্ঠ শ্রেণির স্কুল ছাত্রের।ব্যাগে করে আলু নিয়ে বাড়ি ফিরছিল সে।ময়নাগুড়ি চ্যাংরাবান্ধা সার্করোডে খয়ের খালে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা নাগাদ চ্যাংরাবান্ধাগামী একটি ট্রাক ওই স্কুল পড়ুয়াকে ধাক্কা মারে।ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সঞ্জীব রায় (১২) নামে স্কুল পড়ুয়ার।বাশ বোঝাই ট্রাক ফেলে চালক পালিয়ে যায়।খবর পাবার পর ঘটনাস্থলে যায় ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ।পুলিশ গিয়ে স্থানিয়দের বিক্ষোভ থামান।সঞ্জীবের বাড়ি খয়ের খালের নাটুয়ার বাড়িতে।বাবা অজয় রায় ও মা মিনতি রায় পেশায় দিনমজুর।সে হেলাপাকড়ি পদমতি ইউনিয়ন রহিমুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।বড়ো ভাই সৌরভ ওই স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র।
সুরজ আলি খান
গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালীন হাসপাতালের বেডে বসে ইংরাজি পরীক্ষা দিলেন তিরোল হাইস্কুলের ছাত্রী রুপা খাতুন। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রীর বাড়ি আরামবাগের পুইন গ্রামে। প্রথম দিনের পরীক্ষা তিনি তাঁর পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ভয়পুর বি.জি নীলকন্ঠ শিক্ষা নিকেতনে দেন। গত মঙ্গলবার রাতে তাঁর জ্বর ও বমি হলে পরিবারের লোকেরা তাঁকে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন।অন্যদিকে, পরীক্ষা চলাকালীন বালি বেলা হাইস্কুল পরীক্ষা কেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়ে এক ছাত্র। তাঁর নাম পুষ্পেন্দু চক্রবর্তী । বাড়ি গোঘাটের বেতবনি গ্রামে। তিনি কাঁটালি হাইস্কুলের ছাত্র । জানা গিয়েছে, পরীক্ষা চলাকালীন মাথার যন্ত্রনার ফলে তিনি বেঞ্চের মধ্যেই শুয়ে পড়েন। স্কুলের মেডিকেল টিম দ্বারা সুস্থ করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সুস্থ না হওয়ায় ছাত্রটির অভিভাবক ও শিক্ষকরা তাঁকে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালের চিকিৎসকরা চিকিৎসা শুরু করেন। তারপর হাসপাতালে সুস্থতা বোধ করলে তিনি হাসপাতালের বেডে বসেই ইংরেজি পরীক্ষা দেন।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
আর হাতে এক থেকে দুমাস সময়সীমা, তারপরেই পঞ্চায়েত নির্বাচন বাংলার বুকে।ইতিমধ্যেই তৃনমূলের প্রার্থী তালিকা একপ্রকার তৈরি বলা যায়।এলাকায় রাজনৈতিক কর্তৃত্ব আদায়ে প্রতিটি থানা এলাকায় বিধায়ক বনাম দলীয় ব্লক সভাপতির লড়াই চলছে।সেক্ষেত্রে পঞ্চায়েত নির্বাচন স্থানীয় ক্ষমতা আদায়ের অন্যতম দিক দুতরফেই।মঙ্গলকোটের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বরাবরই উত্তপ্ত।সেই নকশাল পিরিয়ড থেকে বাম জমানা।এমনকি তৃনমূলের আমলেও হানাহানি কমেনি, উল্টে বেড়েছে।ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃনমূলের দুই বিবাদমান গোষ্ঠীর প্রার্থী তালিকা 'রেডি' রয়েছে।পনেরোটি পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলাপরিষদের তিনটি আসনে কারা কোথায় দাঁড়াবে, তা স্থির হয়ে গেছে।ব্লক সভাপতি অপূর্ব চৌধুরীর পক্ষে এই বিধানসভা কেন্দ্রের দলীয় পর্যবেক্ষক অনুব্রত মন্ডল সম্প্রতি দুবার মঙ্গলকোটে সভা করে বলে গেছেন - অপূর্ব চৌধুরীর নেতৃত্বে এবার মঙ্গলকোট বিরোধী শুন্য হবে।অপরদিকে বিপক্ষ গ্রুপের কাণ্ডারি মঙ্গলকোট বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী প্রকাশ্যে কিছু না বললেও, বর্ধমান সার্কিট হাউসে চলতি মাসে অনুগামীদের ছবি সহ ভোটার কার্ডের প্রতিলিপি জমা নিয়েছেন পঞ্চায়েত ভোটে প্রার্থী ঠিক করবার জন্য।ব্লক তৃনমূল সভাপতি শিবিরের পক্ষে মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মুন্সি রেজাউল হক বলেন " গত পাঁচ বছরে পঞ্চায়েতের কোণায় কোণায় যে উন্নয়নকাজ হয়েছে, সেখানে যারা জনপ্রতিনিধি ছিল তাদের সিংহভাগ এবারেও পাবেন"। অন্যদিকে বিধায়ক শিবিরের দাবি - ২০১৬ এর বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে গতবারের প্রার্থী অপূর্ব চৌধুরীর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন অনুব্রত।কিন্তু দিদি ( তৃনমূল নেত্রী) সিদ্দিকুল্লাহ সাহেব কে এখানে পাঠালেন। তাই পঞ্চায়েত ভোটের তৃনমূলের প্রতীকের তালিকায় সাহেবের লোকজন থাকবে।মঙ্গলকোটে দুপক্ষের প্রার্থী তালিকা করা নিয়ে তীব্র চাপানউতোর পরিবেশ চলছে।তারউপর গত ২০ মার্চ আউশগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মঙ্গলকোট ওসি কে সবাই কে নিয়ে চলতে হবে যে নির্দেশ দিয়েছেন, তাতে উজ্জীবিত মঙ্গলকোটের বিধায়ক শিবির।ইতিমধ্যে থানায় নিয়মিতভাবে যাতায়াতের জন্য বিধায়ক প্রতিনিধিদল হচ্ছে।সেখানে পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে মুখ্যমন্ত্রীর এহেন দৃষ্টিকোণ কে বিধায়কের প্রার্থী তালিকা কে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে ব্যাপক প্রচার চলছে গোটা এলাকাজুড়ে। তবে মুখ্যমন্ত্রী সেদিন প্রশাসনিক সভায় কয়েকজন বিধায়ক (ভাতার, মেমারি) কে যেভাবে বিক্ষুব্ধ নেতাদের নাম নিয়ে মাথায় রেখে কাজ করতে হবে শুনিয়েছেন। তাতে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে - পঞ্চায়েত ভোটে সর্বত্রই বিধায়ক বনাম ব্লক সভাপতি গোষ্ঠীদের ব্যালেন্স করে প্রতীক দেবে শীর্ষ তৃনমূল নেতৃত্ব। সেখানে কোন পক্ষই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবেনা।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...