বুধবার, জানুয়ারী ১৫, ২০২০

সরশুনা প্রতারণা মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বড় স্বস্তি পেলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়




মোল্লা জসিমউদ্দিন  

     
মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শহিদুল্লা মুন্সির ডিভিশন বেঞ্চে সরশুনা প্রতারণা মামলায় শুনানি চলে। সেখানে বাদী এবং বিবাদী উভয় পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনে ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয় - 'পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া অবধি মুকুল রায় কে গ্রেপ্তার করা যাবে না। মামলার তদন্তে অগ্রগতি হলে সেটা পুলিশ কে জানাতে হবে ডিভিশন বেঞ্চ কে '। এহেন নির্দেশ অনেকখানি স্বস্তি আনলো বঙ্গ বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায় কে। গত শুনানিতে রাজ্যের তরফে আইনজীবী আর্থিক প্রতারণা মামলায় বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের জামিনের বিরুদ্ধে কড়া সওয়াল চালিয়ে ছিলেন । তাঁর যুক্তি ছিল -" এই মামলায় ধৃত রাহুল সাউ এর ব্যাংক লেনদেনে ব্যাপক গড়মিল পাওয়া গেছে। উত্তরপ্রদেশ - বিহার - ঝাড়খণ্ড রাজ্যগুলিতে রেলের চাকরি - সদস্যপদ পাইয়ে দেওয়ার নামে এক সিন্ডিকেটের হদিস মিলেছে। এমনকি এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর এক আপ্ত সহায়কের বিরুদ্ধে প্রমাণ জোগাড় করা হচ্ছে। তাই মুকুল রায় জামিন পেলে এই মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে "। অপরদিকে মুকুল রায়ের আইনজীবী এইসব অভিযোগ ভিক্তিহীন দাবি করে রাজনৈতিক প্রতিশোধের যুক্তি দেখিয়েছিলেন। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ উভয় পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনে নির্দেশ দিয়েছিল - 'এই মামলার নিস্পত্তি না হওয়া পযন্ত মুকুল রায়ের অন্তবর্তী জামিন বহাল থাকবে'। ১৪ জানুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি ছিল।যা আজকে এই মামলায় শুনানি চললো। যেখানে পরবর্তী নির্দেশ না অবধি মুকুল রায় কে গ্রেপ্তার নয় তা জানিয়ে দেওয়া হয় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের তরফে। ইতিমধ্যেই দিল্লিতে কলকাতা পুলিশের তদন্তকারী এক দল মুকুল রায় কে জেরা চালিয়েছে। আবার সম্প্রতি বেহালায় কলকাতা পুলিশের এক অফিসে ডেকে মুকুল রায় কে জেরা চালিয়েছেন তদন্তকারীরা। কলকাতা হাইকোর্টে এই আর্থিক প্রতারণা মামলায় আইনী রক্ষাকবচের মেয়াদ ছিল ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত।  ইতিপূর্বে ডিভিশন বেঞ্চ প্রশ্ন তুলেছিল পুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়ার উপর - জানুয়ারি তে অভিযোগ গ্রহণ হওয়ার পর কেন এতদিন পর সক্রিয়তা নিয়ে ?  অভিযোগ গ্রহণের প্রায় সাত মাস পর পুলিশ এই মামলায় তৎপরতা দেখায়।  এই মামলায় অভিযুক্ত   বাবান ঘোষ কে গতবছর ২১ শে আগস্ট গ্রেপ্তারের পর কলকাতার বাবুঘাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায়ের আরেক ঘনিষ্ঠ বলয়ে থাকা সাদ্দাম আলী কে।একসময় ধৃত বাবান ঘোষ কে জেরা করে নাম উঠে আসে সাদ্দাম আলীর নাম। তাই সাদ্দাম আলী কে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল বাবুঘাট এলাকা থেকে। সরশুনা ঘুষকান্ডে দুজন পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ায় ক্রমশ চাপে ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায়। পুলিশি সুত্রে প্রকাশ, এই মামলায় বাবান ঘোষের পাশাপাশি নাম রয়েছে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের। তাই গ্রেপ্তারির আশংকা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দারস্থ হয়েছেন মুকুল রায়। জানা গেছে, আর্থিক প্রতারণা (৪২০ ধারা) , এবং অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র (১২০ বি)  এর জামিন অযোগ্য ধারা গুলি রয়েছে এফআইআর কপিতে।বেহালার সরশুনার বাসিন্দা সন্তু গঙ্গোপাধ্যায়ের তার অভিযোগপত্রে লিখেছেন - গড়িয়াহাটের বাসিন্দা তথা বিজেপির মজদুর ইউনিয়নের নেতা বাবান ঘোষ ২০১৫ সালে রেলের স্থায়ী কমিটির পদ পাইয়ে দেওয়ার নামে ৪৬ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। সেসময় কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী ছিলেন সুরেশ প্রভু। কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটে যোগাযোগ ভালো আছে বোঝানোর জন্য সংসদ ভবনে এই বাবান ঘোষ বেহালার সন্তু গঙ্গোপাধ্যায় কে নিয়ে গিয়েছিল বলে দাবি। রেলমন্ত্রকের নানা কাগজপত্র নাকি দিয়েছিল অভিযুক্ত বাবান ঘোষ। এই কাগজপত্রের সততা জানতে পূর্ব রেলের সদর দপ্তর কলকাতার ফেয়ারলি প্লেসে গিয়েছিলেন অভিযোগকারী। আর সেখানেই জানতে পারেন তিনি প্রতারিত হয়েছেন। যদিও বাবান ঘোষ শিবিরের দাবি - 'সম্প্রতি টালিগঞ্জের একঝাঁক শিল্পীদের তৃনমূল থেকে বিজেপিতে নাম লেখানোর কাজে মুখ্য ভূমিকা নিয়ে ছিলেন বাবান ঘোষ। এই রাজনৈতিক শত্রুতা থেকেই জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু এবং গ্রেপ্তার সে'।প্রশ্ন উঠে ২০১৫ সালের বিষয়টি কেন প্রায় চার বছরের মাথায় তুললেন অভিযোগকারী এবং রেলের স্থায়ী কমিটিতে পদ পেতে কেন এত টাকা দিতেও গেলেন সেই বিষয়েও উঠেছে বিস্তর প্রশ্নচিহ্ন ? এরেই মাঝে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ মুকুল রায় কে গ্রেপ্তার করা যাবেনা পরবর্তী আদেশনামা জারী না অবধি। তাতে মুকুলের স্বস্তি বাড়িয়ে দিল বহুগুণ। ২০১৭ সালের দলবদলের পর থেকে এই সময়কাল অবধি ৪৯ টি ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন মুকুল রায়। বেশিরভাগ মামলায় আদালতে টিকে নি অভিযোগকারীদের পক্ষে। বীরভূমের লাভপুরের তিন ভাই খুনের মামলা এবং নদীয়ার বিধায়ক খুনের মামলায় অবশ্য চাপে আছেন মুকুল রায়।                                                                                                                                                                                                                                                                                                   


গরীবিদের পাশে সুনীল সাহা সমাজসেবা সংগঠন

গরীব মানুষের সেবায় পঞ্চমবর্ষে সুনীল সাহা সমাজসেবা সংস্থা

রাজকুমার দাস  

অনেকেই সমাজসেবার সাথে যুক্ত থাকে সারাবছর ধরে।কিন্তু একটু ব্যাতিক্রমী ভাবে বিগত পাঁচ বছর ধরে সমাজ কল্যাণের কাজে নিজের স্বর্গীয় বাবার স্মৃতির উদ্দেশ্য তার ছোট ভাই,বোন ও মা কে সাথে নিয়ে গরীবদের সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে বেলেঘাটা র জেলে পাড়া শীতলা মন্দিরের বাসিন্দা সোমনাথ সাহা।
আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া বেশ কিছু  দুঃস্থ ছাত্র ছাত্রীদের বই খাতা পেন সহ  গরীব দের হাতে কম্বল বিতরণ করা হয় সোমবার।স্বর্গীয় সুনীল সাহা ছিলেন উদার মনের একজন সমাজ সেবক কর্মী।তারই সুযোগ্য পুত্র দ্বয় এই প্রথা চালু রেখেছেন।এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পন্ডিত জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের সুযোগ্য পুত্র শ্রী মল্লার ঘোষ ,চিত্র সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় রায়,চিত্রপরিচালক বিমল দে, রাজকুমার দাস,শিউলি গোমস,সাংবাদিক আশীষ বসাক,সুবোধ মল্লিক,জনপ্রিয় অভিনেতা গুড্ডু,কবি পলাশ পাল,সহ একঝাঁক সাংস্কৃতিক প্রিয় মানুষ।সোমনাথ সাহা জানান প্রতি বছর শুধুই বাবাকে স্মরণ করা নয় তার চিন্তাধারাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে মানুষের সেবাকে পিরম ধর্ম করে নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাই মূল উদ্দেশ্য।এই সামাজিক সেবামূলক কর্মসূচি প্রতিবছরই পালিত করা হয়।এবছর ও তার সেই গতিপথ একই ভাবে মানুষের কাছে সমাদৃত আছে এবং থাকবে বলে জানান।
এই প্রয়াস আরও সুচারু ভাবে প্রসারতা লাভ করুক।শুভ কামনা করি।অনুষ্ঠান শেষে অমিত এর ডান্স ও তার দলের পারফরমেন্স ছিল বেশ উপভোগ্য।

কুমুদ সাহিত্য মেলায় সরকারি সাহায্য মেলেনা

কুমুদ সাহিত্য মেলায় সরকারি  সাহায্য মেলেনা
 

প্রতিবছর ৩ রা মার্চ মঙ্গলকোটের কোগ্রামে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর বাসভবনে 'কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি' এক সাহিত আসরের আয়োজন করে থাকে। ওইদিন সমাজের বিভিন্নস্তরের গুণীজন দের সম্মানিত করা হয়। টিফিন মধ্যাহ্নভোজনের ব্যবস্থা থাকে। কারও কাছে কোন ডেলিকেট ফি নেওয়া হয়না।সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ধরনের সাহিত্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ডেলিকেট ফি হিসাবে নূন্যতম দেড়শ থেকে দুশো টাকা নেওয়া হয়। আমরা গত দশ বছর কারও কাছে নিইনি এবং নেব না। 
গত ৯ বছর ধরে রাজ্যে এই ধরনের উদ্যোগ কে অনুপ্রাণিত করতে আর্থিক সহযোগিতা করা হয় সরকারের তরফে  । তবে আমরা সরকারি সাহায্য পাইনা বললেই চলে । স্থানীয় বিধায়ক থেকে প্রশাসন কে লিখিত আবেদন করা সত্বেও কেউ দেখেনি। দেখেনি বলে আমরা হাল ছাড়েনি, শত শত মানুষের কুমুদ সাহিত্য মেলায় আগমন আমাকে অনুপ্রেরণা  জোগায়। সাংবাদিকতা থেকে যা বাৎসরিক বেতনের আয় হয় তার সিংহভাগ খরচ হয়ে যায় এই কুমুদ সাহিত্য মেলায়। জনা দশ শুভাকাঙ্ক্ষী আছেন, যারা যতই ব্যস্ত থাকুন কুমুদ সাহিত্য মেলায় অনুদান সাধ্যমতো দেন। অনেকেই ভিক্ষুক বলে উপহাস করে, আবার কেউ কেউ সিন্ডিকেট গড়ে ষড়যন্ত্র করে বদনাম করার। এত কিছুর মাঝেও ৩ রা মার্চ দিনটিতে আমি চাতক পাখির মতন অজয় নদের চর পানে চেয়ে থাকি শত শত কবি সাহিত্যিক সাংবাদিকদের অপেক্ষায়... 

মোল্লা জসিমউদ্দিন   (সম্পাদক - কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি)

৭ ফেব্রুয়ারি শিয়ালদহ আদালতে কুকুর হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ

মোল্লা জসিমউদ্দিন        



সোমবার দুপুরে কলকাতার শিয়ালদহ আদালতে এনআরএস হাসপাতালে কুকুর হত্যা মামলার শুনানি হয়।এদিন কুকুর শাবক হত্যায় অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হল ।৪২৯, ২০১ এবং ১১ (এল) ধারায় চার্জ গঠন করা হয়। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে। এই মামলায় অভিযোগকারী পুতুল রায় প্রথমে সাক্ষ্য দেবেন বলে জানা গেছে। যদিও অভিযুক্তরা নিজেদের নিরপরাধ বলে দাবি রাখে আদালতে । মাস খানেক পূর্বে শিয়ালদহ আদালতে এসিজেম এজলাসে এনআরএস  হাসপাতালে কুকুর হত্যা মামলায় চার্জশিট দাখিল করে এন্টালি থানার পুলিশ। প্রায় ৯ মাস পর ২০৪ পাতা বিশিষ্ট চার্জশিটে দুজন কে পুলিশি রিপোর্টে দোষী হিসাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। যদিও এই মামলায় ৫ জন সন্দেহভাজন ছিলেন। কুকুর হত্যা মামলায় এনআরএস হাসপাতালে নার্সিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী বাঁকুড়ার মৌটুসী মন্ডল এবং নাসিং বিভাগে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী কাকদ্বীপের সোমা মন্ডলের নাম রয়েছে। ঘটনার প্রথমভাগে এরা দুজন গ্রেপ্তার হলেও বর্তমানে ব্যক্তিগত জামিনে মুক্ত রয়েছেন। চার্জশিটে পশু হত্যা, খুনের নৃশংসতা এবং তথ্য প্রমাণ লোপাটের ধারা গুলি আছে। ১৬ টি কুকুর শাবক হত্যায় তোলপাড় হয়েছিল বাংলা। বিশেষত কুকুর শাবক  খুনের ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছিল সোশাল মিডিয়ায়। কলকাতার বিভিন্ন পশুপ্রেমী সংগঠন এই ঘটনার প্রতিবাদে হাসপাতাল চত্বর সহ কলকাতার রাজপথে বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়েছিল। যদিও এই হাসপাতালের ডেপুটি সুপারের নেতৃত্বে এক তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছিল। আদালত সুত্রে প্রকাশ, গত বছরের ১৩ জানুয়ারী কলকাতার শিয়ালদহ সংলগ্ন এনআরএস হাসপাতালের মেটারনিটি ওয়ার্ডে বস্তাবন্দি কুকুর শাবকদের মারতে দেখা যায় কয়েকজন কে। যা পরে ভাইরাল ভিডিও হিসাবে ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। ঘটনাস্থলের পাশেই রয়েছে নার্সিং বিভাগের হোস্টেল। তাই সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী সহ নার্সিং বিভাগের ছাত্রীদের পুলিশি তদন্তে সন্দেহভাজন হিসাবে রাখা ছিল। এন্টালি থানার পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ চালানোর পাশাপাশি হাসপাতালের বিভিন্ন প্রান্তের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে থাকে। ১৬ টি কুকুর শাবক হত্যায় প্রায় ৯ মাস পর ২০৪ পাতার চার্জশিট দাখিল পেশ করা হয় শিয়ালদহ আদালতে। যেখানে নার্সিং বিভাগের দুই ছাত্রী মৌটুসী মন্ডল এবং সোমা বর্মনের বিরুদ্ধে পশু হত্যা, খুনের নির্মমতা এবং তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগগুলি আনা হয়েছে। এই গুরত্বপূর্ণ মামলায় এন্টালি থানার পুলিশ  চার্জশিট দাখিল করতে এত সময়সীমা কেন নিয়েছিল, তা নিয়েও আইনজীবীদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন।  সোমবার দুপুরে শিয়ালদহ আদালতে এই মামলায় দুজন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হল । এই মামলায় পরবর্তী শুনানি ৭ ফেব্রুয়ারিতে রয়েছে। ওইদিন থেকেই এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে।                                                                                                       


OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER