সাধন মন্ডল
১৯৬৮-৬৯ সালে ভারতবর্ষের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জাকির হোসেন বাঁকুড়ার পাঁচমুড়ার টেরাকোটা শিল্পী রাসবিহারী কুম্ভকার কে মাটির ঘোড়ার জাতীয় পুরস্কার দিয়েছিলেন।সেই যে পথ চলা শুরু হয়েছিল আজও তা অব্যাহত।কিন্তু বিধিবাম।প্রচারের অভাবে শিল্পীদের মাথায় হাত।তবুও আশার আলো দেখাচ্ছে বাংলা নাটক ডট কম এবং পঃবঃ খাদি ও গ্রামীন বিকাশ পর্ষদ।এদের যৌথ উদ্যোগে তিনদিনের টেরাকোটা মেলার আজ শেষদিন।হতাশ শিল্পীরা। এই মেলায় নিজের হাতের তৈরি পসরা নিয়ে বসে আছেন পোড়ামাটি শিল্পী, রাজ্যস্তরের প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পী, প্রাথমিক শিক্ষক বিশ্বনাথ কুম্ভকার, সঙ্গে স্ত্রী সুতপা কুম্ভকার।এবং সঙ্গে আছেন বাংলা নাটকের উদ্যোগে - প্যারিসে গালা ফেস্টিবেলে অংশগগ্রহনকারী পোড়ামাটি শিল্পী জগন্নাথ কুম্ভকার।