রবিবার, আগস্ট ১৯, ২০১৮

মঙ্গলকোটে নিহত সিপিএম নেতা খুনের মামলায় 'খালাস' শাসক শিবিরের স্থানীয় নেতৃত্ব


 মোল্লা জসিমউদ্দিন   ,

কাটোয়া মহকুমা আদালতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক ( ফাস্ট ট্রাক)   সন্দীপ চৌধুরীর এজলাসে ফাল্গুনী খুনের মামলায় তৃনমূলের ২১ জন নেতা কর্মী বেকসুর খালাস রায়দান পেলো। উপযুক্ত প্রমাণ এবং সাক্ষীরা বিরুপ হওয়াতে এই রায়দান বলে আদালত সুত্রে প্রকাশ। গত শুক্রবার বেলা তিনটে নাগাদ এই রায় ঘোষণা করেন বিচারক। ২০০৯ সালে ১৫ জুন মঙ্গলকোটের ধান্যরুখি গ্রামের রাস্তায় দুস্কৃতিদের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তৎকালীন জেলাপরিষদের বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ ও সেইসাথে জেলা সিপিএম নেতা ফাল্গুনী মুখার্জি। এই খুনে তৃনমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক বিকাশ চৌধুরী সহ ব্লক এবং অঞ্চলস্তরের নেতারা অভিযুক্ত হন। এই খুন কে কেন্দ্র করে মঙ্গলকোটের ভাল্যগ্রাম, মাঝীগ্রাম অঞ্চলগুলি সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনী   হাতে রণক্ষেত্র হয়ে উঠে। সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, পার্থ চট্টপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, মদন মিত্র এমনকি তৃনমূল নেত্রী     মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায়  এসেছিলেন ফাল্গুনী খুন পরবর্তী অগ্নিগর্ভ মঙ্গলকোটে।  এমনকি সেইবছর ১৫ জুলাই কংগ্রেসের বিধায়ক দল এসে আক্রান্ত হয়। ধুতি পড়া মানস ভুইয়ার সেই জমির আল ধরে বিখ্যাত 'দৌড়' মঙ্গলকোট কে আলাদা পরিচিতি দিয়েছিল। ২০০৯ এর লোকসভা কিংবা ২০১৩ এর বিধানসভা নির্বাচনেও নিহত সিপিএম নেতা ফাল্গুনী মুখার্জির গ্রামে বামেরা অপারেজয় থেকেছে। অতীতে বসন্ত দত্ত, হরপ্রসাদ গোস্বামী, গোপেশ্বর পাল,  শিশির চ্যাটার্জির মত সিপিএম নেতা খুনের মামলার মত ফাল্গুনী খুনের মামলাতেও উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ এবং সাক্ষীদের বিরুপ বয়ানে অভিযুক্তেরা বেকসুর খালাস হল।                                

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER