শনিবার, নভেম্বর ০৩, ২০১৮

সিপিএমের মতন তৃনমূলের নেতারাও পুলিশ নিয়ে জব্দ করা খেলায় নেমেছে

মোল্লা জসিমউদ্দিন,

"তৃনমূল গনতন্ত্র মানেনা,বড্ড বেশি পুলিশ নির্ভর। পরিবর্তন আনতে দিদি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নিহত তৃনমূল কর্মীদের খুনের বিচারে। সে কথা রাখেনি কেউ। মানুষ ভোট দিতে সুযোগ পেলে কোন ফুলে দেবে ভোটার তাও বোঝা মুস্কিল শাসকদলের অন্দরে  " ।  এইবিধ নানান ক্ষোভ - অভিমান, আগামীদিনে বাংলায় আরেক পরিবর্তন চাইছেন কে?  তা একটু জানা যাক, ২০০১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের বামেদের মুক্তাঙ্গন মঙ্গলকোটের তৃনমল প্রার্থী ছিলেন। ছিলেন জেলার তৃনমূলের সাধারণ সম্পাদকও। হ্যা চন্দ্রনাথ মুখার্জি ওরফে বাবলু দা ইনি। পরিবর্তনের আগে কোন উন্নয়নের কান্ডারীর কাছে আশ্রয় খুজতে যেতে না মঙ্গলকোটের নিপীড়িত তৃনমূল কর্মীরা। শয়ে শয়ে গ্রামছাড়াদের বর্ধমান শহরে আশ্রয় শুধু নয়,  হাসপাতাল - আদালত এমনকি পকেট খরচ করে তাদের দুবেলা অন্ন তুলে দিতেন এই নেতা। তবে রাজ্যে পালাবদল হলেও সেই একই ট্রাডিশন রয়ে গেছে বাংলার বুকে। থানায় যেমন বাম আমলে শেষের দিকে সিপিএম নেতারা ওসির চেম্বারে পুলিশি সন্ত্রাসের ব্লুপ্রিন্ট গড়তেন। ঠিক তেমনি তৃনমূলের নেতারা এই আমলের প্রথম দিকেই সেই 'বিরোধীদের জব্দ ' করার খেলায় নেমেছে। এইরুপ নানান কারনে তিনি মুকুল রায়ের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেছেন। আজ পূর্ব বর্ধমানের গলসী বাজারে যুব মোর্চার সভায় চন্দ্রনাথ মুখার্জি গনতন্ত্র প্রতিস্টা করতে জনগণ কে সচেতন হতে অনুরোধ করেন।                        

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER