বৃহস্পতিবার, মে ০৭, ২০২০

গলসি তৃণমূলের পাশে আছি বার্তায় খুশি শ্রমিকরা

জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি

  
     কিছু বুঝে ওঠার আগে মাত্র চার ঘণ্টার নোটিশে লকডাউন ঘোষণায় সবচেয়ে সমস্যায় পড়ে  অন্য রাজ্যে বা দূরের গ্রামে কাজ করতে যাওয়া    'দিন আনি দিন খাওয়া' গরীব মানুষগুলি।বিভিন্ন সময়ে পার্শ্ববর্তী বিহার ও ঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে অনেক গরীব মানুষ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় পেটের দায়ে কাজ করতে যায়। এদিকে লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ। জমানো টাকাও শেষ।লকডাউন কবে উঠবে, কখনই বা কাজ শুরু হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নাই।ফলে বাড়ি ফেরার জন্য তারা মরিয়া হয়ে ওঠে। বাস বন্ধ।অতএব হেঁটেই তারা বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেয়।অধিকাংশকে পূর্ব বর্ধমানের গলসীর লোয়াপুর-কৃষ্ণরামপুর অঞ্চলের কৃষ্ণরামপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা ডি.ভি.সির ক্যানাল রাস্তা দিয়ে যেতে হয়।বাড়ি  ফেরার পথে এইসব মানুষরা যাতে অভুক্ত না থাকে তার জন্য কয়েকদিন আগে বিশিষ্ট সমাজসেবী তথা গলসী ১ নং ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি জাকির হোসেনের উদ্যোগে কৃষ্ণরামপুর গ্রামে চালু হয়  'পাশে আছি' পরিষেবা।   
      এই সংস্থা গত ৬ ই মে বিহারের ছাপড়া জেলার উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে যাত্রা করা ২৫ জন অসহায় মানুষের মুখে একমুঠো অন্ন তুলে দেয়। জাকির হোসেন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গলসী ১ নং ব্লকের জয় হিন্দ বাহিনীর ভাইস  চেয়ারম্যান স্বপন কুমার বাউরী সহ কৃষ্ণরামপুর গ্রামের তৃণমূলের কয়েকজন নেতা-কর্মী। দীর্ঘ চলার পথে ক্লান্ত ও নিঃস্ব মানুষগুলি একমুঠো খাবার পেয়ে খুব খুশি।
        জাকির বাবু বলেন - আমাদের দলনেত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর নির্দেশ মেনে  লকডাউনের পর থেকে এই রাস্তা ধরে হেঁটে যাওয়া বহু মানুষকেই আমরা সাহায্য করার চেষ্টা করেছি। এই মানুষগুলি চলার পথে যাতে অভুক্ত  না থাকে তারজন্য আমরা দলের পক্ষ থেকে 'পাশে আছি' পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। দলীয় কর্মীরা সবসমই সেখানে থাকে।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER