নিজস্ব বার্তা, পুরুলিয়া
একেবারে রাস্তায় চলে এল বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। দলূয় পার্টি অফিসে বিজেপির পতাকা হাতে নিয়ে খোদ সভাপতিকে গালাগালি করলেন বেশ কিছু নেতা কর্মী। সরাসরি অপসারণ চাওয়া হল তার। বৃহস্পতিবার দুপুরে এমন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছড়িয়ে যায় ব্যাপক উত্তেজনা। আরেক পক্ষ এর প্রতিবাদ করলে কিছুক্ষণের জন্য শালিনতার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় এই বিক্ষোভ। অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু হয় জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। এদিন তাদের ক্ষোভ প্রসঙ্গে বিক্ষোভকারীরা বলেন নতুন যে জেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে স্বজনপোষণ করেছেন জেলা সভাপতি। দলের জন্য দিনরাত এক করে পড়ে থাকা নেতাদের কৌশলে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিন বিক্ষোভকারী সাথে দেখা যায় সদ্য জেলা সম্পাদকের পদ থেকে অপসারিত নগেন্দ্র ওঝা, রাজীব মাহাতো এবং বিজেপি ওবিসি মোর্চার সভাপতির পদ থেকে অপসারিত সনাতন মাহাতোকেও। তাদের সঙ্গে বহু অনুগামীও আসেন দলীয় দফতরে। বিদ্যাসাগরবাবুকে কাছে পেতেই প্রবল বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন মূলত কর্মীদের একাংশ। প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে তাদের মধ্যে এক জন জেলা সভাপতির পাশে থাকা দলের সাধারণ সম্পাদক জ্যোতির্ময় সিং মাহাতোর মুখে কালী ছিটিয়ে দেন। অবস্থা হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি দফতরে চলে আসে সদর থানার পুলিশ। দলীয় কর্মীদের এমন আচরণে চরম বিড়ম্বনায় পড়ে যান দলীয় সভাপতি বিদ্যাসাগরবাবু। পরে তিনি বলেন তৃণমূলের যোগসাজসেই এমন ঘটনা ঘটেছে। স্বজনপোষনের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনেই নতুন জেলা কমিটি ঘোষিত হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনে একজোট হয়ে কাজ করাটাই এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত্ সদস্যদের। বিজেপি ক্রমশ শক্তিবৃদ্ধি করছে জেলায়। তার জন্য শঙ্কিত হয়ে উঠেছে তৃণমূল। তারা এখন চেষ্টা করছে অন্তর্ঘাত করে বিজেপিকে দমানোর। এতে সাফল্য পাওয়া যাবে না বলে দাবী করেন তিনি। এপ্রসঙ্গে অপসারিত জেলা সম্পাদক নগেন্দ্র ওঝা বলেন যে বিক্ষোভ হয়েছে তা যাতে না হয় তার জন্যই চেষ্টা করেছেন তিনি। ঝামেলা শুরু হবার পর তাকে ডাকা হয় জানিয়ে তিনি বলেন বিক্ষোভকারীদের তিনিই শান্ত করেন। কর্মীদের ক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশ কিছু কর্মী অসন্তুষ্ট। তারাই এমন কাজ করেছেন। যারা পদে রয়েছেন

তাদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় কর্মীরা মার খেলেও জেলা নেতৃত্ব সেভাবে তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন না বলে সাধারণ কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়াচ্ছে। এদিনের ঘটনার বিস্তারিত বিবরন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে নির্দেশ মোতাবেক এদিন দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান হয় বিজেপির জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী।
একেবারে রাস্তায় চলে এল বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। দলূয় পার্টি অফিসে বিজেপির পতাকা হাতে নিয়ে খোদ সভাপতিকে গালাগালি করলেন বেশ কিছু নেতা কর্মী। সরাসরি অপসারণ চাওয়া হল তার। বৃহস্পতিবার দুপুরে এমন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছড়িয়ে যায় ব্যাপক উত্তেজনা। আরেক পক্ষ এর প্রতিবাদ করলে কিছুক্ষণের জন্য শালিনতার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় এই বিক্ষোভ। অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু হয় জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। এদিন তাদের ক্ষোভ প্রসঙ্গে বিক্ষোভকারীরা বলেন নতুন যে জেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে স্বজনপোষণ করেছেন জেলা সভাপতি। দলের জন্য দিনরাত এক করে পড়ে থাকা নেতাদের কৌশলে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিন বিক্ষোভকারী সাথে দেখা যায় সদ্য জেলা সম্পাদকের পদ থেকে অপসারিত নগেন্দ্র ওঝা, রাজীব মাহাতো এবং বিজেপি ওবিসি মোর্চার সভাপতির পদ থেকে অপসারিত সনাতন মাহাতোকেও। তাদের সঙ্গে বহু অনুগামীও আসেন দলীয় দফতরে। বিদ্যাসাগরবাবুকে কাছে পেতেই প্রবল বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন মূলত কর্মীদের একাংশ। প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে তাদের মধ্যে এক জন জেলা সভাপতির পাশে থাকা দলের সাধারণ সম্পাদক জ্যোতির্ময় সিং মাহাতোর মুখে কালী ছিটিয়ে দেন। অবস্থা হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি দফতরে চলে আসে সদর থানার পুলিশ। দলীয় কর্মীদের এমন আচরণে চরম বিড়ম্বনায় পড়ে যান দলীয় সভাপতি বিদ্যাসাগরবাবু। পরে তিনি বলেন তৃণমূলের যোগসাজসেই এমন ঘটনা ঘটেছে। স্বজনপোষনের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনেই নতুন জেলা কমিটি ঘোষিত হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনে একজোট হয়ে কাজ করাটাই এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত্ সদস্যদের। বিজেপি ক্রমশ শক্তিবৃদ্ধি করছে জেলায়। তার জন্য শঙ্কিত হয়ে উঠেছে তৃণমূল। তারা এখন চেষ্টা করছে অন্তর্ঘাত করে বিজেপিকে দমানোর। এতে সাফল্য পাওয়া যাবে না বলে দাবী করেন তিনি। এপ্রসঙ্গে অপসারিত জেলা সম্পাদক নগেন্দ্র ওঝা বলেন যে বিক্ষোভ হয়েছে তা যাতে না হয় তার জন্যই চেষ্টা করেছেন তিনি। ঝামেলা শুরু হবার পর তাকে ডাকা হয় জানিয়ে তিনি বলেন বিক্ষোভকারীদের তিনিই শান্ত করেন। কর্মীদের ক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে বেশ কিছু কর্মী অসন্তুষ্ট। তারাই এমন কাজ করেছেন। যারা পদে রয়েছেন
তাদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় কর্মীরা মার খেলেও জেলা নেতৃত্ব সেভাবে তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন না বলে সাধারণ কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়াচ্ছে। এদিনের ঘটনার বিস্তারিত বিবরন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে নির্দেশ মোতাবেক এদিন দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান হয় বিজেপির জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী।
posted from Bloggeroid