মানস দাস, মালদা
স্বপ্নটা ছিলো স্বামীর সাথে সুখের সংসারের।কিন্তু বাবা পারেনি স্বামীর পেট ভরাতে।ঋণধার করে বাবা বিবাহ সম্পন্ন করতে সক্ষম হলেও পণের টাকা-সোনা বাকি থেকে যায়।পণের টাকা সোনা শোধ করতে না পারায় বিবাহের ১০ মাসের মাথায় গৃহবধূর প্রাণ কেড়ে নিলো স্বামী।গলায় ফাঁস লাগিয়ে গৃহবধূকে খুনের অভিযোগ উঠলো স্বামীর বিরুদ্ধে।গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মৃতদেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।তবে ঘটনার পর থেকেই পলাতক স্বামী।ঘটনাটি ঘটেছে মালদার গাজোল থানার আদিনা অঞ্চলের ঝিকরা গ্রামে।জানা গেছে,মৃত গৃহবধূর নাম ডলি ঘোষ(১৯)।প্রায় দশ মাস আগে মালদার গাজোল থানার আদিনা অঞ্চলের ঝিকরা গ্রামের বাসিন্দা পেশায় মুদি দোকানদার উত্তম ঘোষের সঙ্গে মানিকচক থানার নিউ কদমতলা এলাকার বাসিন্দা স্বাধীন ঘোষের মেয়ে ডলি ঘোষ(১৯)এর সামাজিক রীতিনীতি মেনে বিবাহ হয়।বিবাহের শুরুতে সব কিছুই ঠিক ঠাকই চলছিল।কিন্তু সংসারে অশান্তি শুরু হয় গত ছয় মাস আগে।গৃহবধূর গর্ভে সন্তান ধারণ করতেই স্বামী বিবাহতে নির্ধারিত পণের জন্য শুরু করে অশান্তি বলে অভিযোগ।গৃহবধূর মা জানান, আমরা গরীব পরিবার।কোনোক্রমে ঋণধার করে মেয়ের বিবাহ করাই উত্তম ঘোষের সাথে।কিছু সোনা ও টাকা বাকি ছিলো পণের।সেগুলো শোধ করার জন্য কিছুটা সময় চেয়েছিলাম জামাইয়ের কাছে।সেই টাকা সোনা শোধ করতে না পারায় মেয়েকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করেছে তার স্বামী উত্তম ঘোষ।তিনি আরো জানান, জামাই অন্য মহিলার সাথে সম্পর্কে জড়িত ছিলো।আমার মেয়েকে প্রচন্ড মারধর করতো জামাই।সোমবার সকালে স্থানীয় মারফৎ খবর পেয়ে ছুটে

আসি কিন্তু মেয়ে আর নেই"।এদিকে সোমবার সকালে ঘটনার খবর পেয়ে গাজোল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।অভিযুক্ত স্বামীর খোঁজে তল্লাসি শুরু করেছে গাজোল থানার পুলিশ।
স্বপ্নটা ছিলো স্বামীর সাথে সুখের সংসারের।কিন্তু বাবা পারেনি স্বামীর পেট ভরাতে।ঋণধার করে বাবা বিবাহ সম্পন্ন করতে সক্ষম হলেও পণের টাকা-সোনা বাকি থেকে যায়।পণের টাকা সোনা শোধ করতে না পারায় বিবাহের ১০ মাসের মাথায় গৃহবধূর প্রাণ কেড়ে নিলো স্বামী।গলায় ফাঁস লাগিয়ে গৃহবধূকে খুনের অভিযোগ উঠলো স্বামীর বিরুদ্ধে।গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মৃতদেহ উদ্ধার করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।তবে ঘটনার পর থেকেই পলাতক স্বামী।ঘটনাটি ঘটেছে মালদার গাজোল থানার আদিনা অঞ্চলের ঝিকরা গ্রামে।জানা গেছে,মৃত গৃহবধূর নাম ডলি ঘোষ(১৯)।প্রায় দশ মাস আগে মালদার গাজোল থানার আদিনা অঞ্চলের ঝিকরা গ্রামের বাসিন্দা পেশায় মুদি দোকানদার উত্তম ঘোষের সঙ্গে মানিকচক থানার নিউ কদমতলা এলাকার বাসিন্দা স্বাধীন ঘোষের মেয়ে ডলি ঘোষ(১৯)এর সামাজিক রীতিনীতি মেনে বিবাহ হয়।বিবাহের শুরুতে সব কিছুই ঠিক ঠাকই চলছিল।কিন্তু সংসারে অশান্তি শুরু হয় গত ছয় মাস আগে।গৃহবধূর গর্ভে সন্তান ধারণ করতেই স্বামী বিবাহতে নির্ধারিত পণের জন্য শুরু করে অশান্তি বলে অভিযোগ।গৃহবধূর মা জানান, আমরা গরীব পরিবার।কোনোক্রমে ঋণধার করে মেয়ের বিবাহ করাই উত্তম ঘোষের সাথে।কিছু সোনা ও টাকা বাকি ছিলো পণের।সেগুলো শোধ করার জন্য কিছুটা সময় চেয়েছিলাম জামাইয়ের কাছে।সেই টাকা সোনা শোধ করতে না পারায় মেয়েকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করেছে তার স্বামী উত্তম ঘোষ।তিনি আরো জানান, জামাই অন্য মহিলার সাথে সম্পর্কে জড়িত ছিলো।আমার মেয়েকে প্রচন্ড মারধর করতো জামাই।সোমবার সকালে স্থানীয় মারফৎ খবর পেয়ে ছুটে
আসি কিন্তু মেয়ে আর নেই"।এদিকে সোমবার সকালে ঘটনার খবর পেয়ে গাজোল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।অভিযুক্ত স্বামীর খোঁজে তল্লাসি শুরু করেছে গাজোল থানার পুলিশ।
posted from Bloggeroid