মানস দাস, মালদা
দুই শিশুর খেলা করা নিয়ে বচসার জেরে লোহার রড দিয়ে চতুর্থ শ্রেনীর এক ছাত্রীর মাথা ফাটানোর অভিযোগ উঠলো প্রতিবেশী এক মহিলার বিরুদ্ধে। আক্রান্ত

ছাত্রী চিকিৎসাধীন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনাটি ঘটেছে,হবিবপুর থানার ঋষিপুর অঞ্চলের দেবীপুর গ্রামে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। অভিযুক্ত মহিলা পলাতক। পুলিশ জানিয়েছে, আক্রান্ত ছাত্রীর নাম, সীমা চৌধূরি(১০) সে ধুমবালু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেনীতে পড়াশোনা করে। অভিযুক্ত মহিলা নমিতা চৌধুরি পলাতক। আক্রান্ত ছাত্রীর বাবা হরিলাল চৌধুরি জানান,প্রতিবেশী এক শিশু দেবা চৌধুরির(৫) সঙ্গে খেলা করছিল সীমা। সেই সময় দেবা সীমার সাইকেলে বমি করে দেয়। অভিযোগ, এই কথা দেবার মা নমিতা চৌধুরির কাছে নালিশ করে সীমা। এর পরে লোহার রড নিয়ে নমিতা আঘাত করে সীমার মাথায়। এর পর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত পরিজনেরা জানতে পেরে রক্তাক্ত অবস্থায় ছাত্রীকে উদ্ধার করে প্রথমে বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি করেন। সেখানে তার শারিরিক অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার রাতে তাকে স্থানান্তর করা হয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই ছাত্রী। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হবিবপুর থানার পুলিশ।
দুই শিশুর খেলা করা নিয়ে বচসার জেরে লোহার রড দিয়ে চতুর্থ শ্রেনীর এক ছাত্রীর মাথা ফাটানোর অভিযোগ উঠলো প্রতিবেশী এক মহিলার বিরুদ্ধে। আক্রান্ত
ছাত্রী চিকিৎসাধীন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনাটি ঘটেছে,হবিবপুর থানার ঋষিপুর অঞ্চলের দেবীপুর গ্রামে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। অভিযুক্ত মহিলা পলাতক। পুলিশ জানিয়েছে, আক্রান্ত ছাত্রীর নাম, সীমা চৌধূরি(১০) সে ধুমবালু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেনীতে পড়াশোনা করে। অভিযুক্ত মহিলা নমিতা চৌধুরি পলাতক। আক্রান্ত ছাত্রীর বাবা হরিলাল চৌধুরি জানান,প্রতিবেশী এক শিশু দেবা চৌধুরির(৫) সঙ্গে খেলা করছিল সীমা। সেই সময় দেবা সীমার সাইকেলে বমি করে দেয়। অভিযোগ, এই কথা দেবার মা নমিতা চৌধুরির কাছে নালিশ করে সীমা। এর পরে লোহার রড নিয়ে নমিতা আঘাত করে সীমার মাথায়। এর পর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত পরিজনেরা জানতে পেরে রক্তাক্ত অবস্থায় ছাত্রীকে উদ্ধার করে প্রথমে বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি করেন। সেখানে তার শারিরিক অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার রাতে তাকে স্থানান্তর করা হয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই ছাত্রী। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হবিবপুর থানার পুলিশ।
posted from Bloggeroid