বুধবার, মার্চ ২১, ২০১৮

মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ জেলাপরিষদ সদস্যর ৩ দিনের সিআইডি হেফাজত

মোল্লা জসিমউদ্দিন

একদিকে যখন পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠকে মঞ্চে প্রথম সারিতে বসে রয়েছেন মঙ্গলকোটের বিধায়ক ও সেইসাথে রাজ্যের মন্ত্রী মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। ঠিক সেইসময় কাটোয়া মহকুমা আদালতের এজলাসে পেশ করা হয় মন্ত্রীর গত বিধানসভা ভোটের নির্বাচনী এজেন্ট তথা পূর্ব বর্ধমান জেলাপরিষদ সদস্য বিকাশ চৌধুরী। এদিন আদালতে বিকাশ বাবুর ৩ দিনের সিআইডি হেফাজত হয় ডালিম সেখ খুনের মামলায়।একাধারে আউশগ্রামে প্রশাসনিক  সভায় যখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বক্তব্য পেশ করতে উঠা সিদ্দিকুল্লাহ কে বসে দাবিদাওয়া জানাবার সম্মান দিচ্ছেন।ঠিক অপরদিকে রাজ্যের সিআইডি কাটোয়া আদালতে মন্ত্রীর 'ডানহাত' বিকাশ চৌধুরী কে নিজেদের হেফাজতে নিচ্ছে।এই খুনের মামলায় বিকাশ বাবুর পাশাপাশি মন্ত্রীর ভাই রহমতুল্লাহ চৌধুরী মূল ষড়যন্ত্রকারী হিসাবে 'ফেরার' রয়েছেন। তাই বিকাশ বাবু গ্রেপ্তারে সবথেকে চাপে রয়েছে সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। দলনেত্রীর এহেন দ্বিমুখী কৌশলে বেকায়দায় রয়েছেন মঙ্গলকোট বিধায়ক।প্রশাসনিক সভায় মঙ্গলকোট ওসি কে সবাই কে নিয়ে চলবার নির্দেশ যেমন মঙ্গলকোট বিধায়ক কে 'অক্সিজেন ' দিচ্ছে।আবার বিকাশ চৌধুরী সিআইডি হেফাজতে স্বীকোরক্তি কি দেয়?  তা নিয়েও ভাবাচ্ছে চৌধুরী সাহেব কে।বিধায়ক শিবিরের দাবি - ধৃত নেতা কে দিয়ে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে দলেরই একাংশ।যদিও সিআইডির তদন্তকারীরা সংবাদমাধ্যম কে জানিয়েছেন,  এই মামলায় প্রকৃত খুনিদের ধরতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ রয়েছে।তাই বিকাশ বাবু কে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে খুনে আর কারা কারা যুক্ত তা জানা হবে।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER