মানস দাস, মালদা
গ্রাম লাগোয়া মদের দোকান নির্মাণ ঘিরে একত্রিত হয়ে উঠলো গ্রামের মহিলারা।লাইসেন্সপ্রাপ্ত মদের দোকানের স্থান পরিবর্তন করে গ্রামের পাশে তৈরি হচ্ছে।এই পরিস্থিতিতে তুমুল ক্ষিপ্ত গ্রামের মহিলারা।মহিলাদের বিক্ষোভে বৃহস্পতিবার উত্তপ্ত হয়ে উঠলো মালদার মানিকচক থানার মথুরাপুর।বিক্ষোভকারী মহিলাদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে মদের দোকান মালিক সহ অনুগামীদের বিরুদ্ধে।আর এতেই ক্ষিপ্ত মহিলারা রাজ্য সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে চালালো অবরোধ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,মথুরাপুর এলাকায় রাজ্য সড়কের পাশে একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত বিদেশি মদের দোকান রয়েছে।সেই মদের দোকান মালিকের নাম স্থানীয় বাসিন্দা দেবাশিস কর্মকার।আদালতে নির্দেশ মতো রাজ্য সড়কের ধার থেকে মদের দোকানটি স্থানান্তর করার সিন্ধান্ত দেন দেবাশিস বাবু।সেই অনুসারে সেইসময় আবগারি দপ্তরের অধিকারিকরাও দোকান মালিকের সঙ্গে কথা বলেন।দিন কয়েক আগেই সেই দোকানটি অন্যত্রে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্মাণ কাজ শুরু করতেই গ্রামের মহিলারা বাধা দেয়।কিন্তু সেই বাধা অমান্য করে আবার নির্মাণকাজ চালাতেই বৃস্পতিবার আবার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে গ্রামের মহিলারা।
মহিলাদের অভিযোগ, মথুরাপুরের শ্বশান কালী মন্দিরের পেছনের বাগানে মদের দোকান তৈরি করবে বলে ঠিক করেন দোকানের মালিক দেবাশীষ কর্মকার।কিন্তু,এই দোকান থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে শ্বশান কালী মন্দির সহ গ্রাম।এই পরিস্থিতিতে রাস্তা দিয়ে মদ্যপদের মাতলামি বাড়ার সাথে মহিলাদের নিরাপত্তা অভাব হবে।এই প্রসঙ্গে মানিকচক থানায় গ্রামের মহিলারা মিলিত ভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন মহিলারা।বৃহস্পতিবার মহিলারা ব্যাপক ভাঙচুর চালায় সেই একই জায়গায় গড়ে ওঠা নতুন দোকানে।সেই সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা সত্বেও দোকানের মালিক ও তার অনুগামীরা মহিলাদের মারধর করেছে বলে অভিযোগ।এরপরই বিক্ষুব্ধ মহিলারা মানিকচক-রতুয়া রাজ্যসড়ক প্রায় ঘন্টা খানেক টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেন।
বিক্ষোভকারী এক মহিলা এদিন

জানান,মদের দোকানের মালিক দেবাশীষ কর্মকার ও তার অনুগামীরা আমাদের মারধর করেছে।আমরা উচিৎ বিচার চায়।পরবর্তীতে যদি আবার মদের দোকানের নির্মাণ কাজ হয়, তাহলে আমরা আবারও ভাঙচুর চালাবো।
প্রায় ঘন্টা খানেক অবরোধ চলার পর মানিকচক থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়।সাথে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
গ্রাম লাগোয়া মদের দোকান নির্মাণ ঘিরে একত্রিত হয়ে উঠলো গ্রামের মহিলারা।লাইসেন্সপ্রাপ্ত মদের দোকানের স্থান পরিবর্তন করে গ্রামের পাশে তৈরি হচ্ছে।এই পরিস্থিতিতে তুমুল ক্ষিপ্ত গ্রামের মহিলারা।মহিলাদের বিক্ষোভে বৃহস্পতিবার উত্তপ্ত হয়ে উঠলো মালদার মানিকচক থানার মথুরাপুর।বিক্ষোভকারী মহিলাদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে মদের দোকান মালিক সহ অনুগামীদের বিরুদ্ধে।আর এতেই ক্ষিপ্ত মহিলারা রাজ্য সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে চালালো অবরোধ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,মথুরাপুর এলাকায় রাজ্য সড়কের পাশে একটি লাইসেন্সপ্রাপ্ত বিদেশি মদের দোকান রয়েছে।সেই মদের দোকান মালিকের নাম স্থানীয় বাসিন্দা দেবাশিস কর্মকার।আদালতে নির্দেশ মতো রাজ্য সড়কের ধার থেকে মদের দোকানটি স্থানান্তর করার সিন্ধান্ত দেন দেবাশিস বাবু।সেই অনুসারে সেইসময় আবগারি দপ্তরের অধিকারিকরাও দোকান মালিকের সঙ্গে কথা বলেন।দিন কয়েক আগেই সেই দোকানটি অন্যত্রে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্মাণ কাজ শুরু করতেই গ্রামের মহিলারা বাধা দেয়।কিন্তু সেই বাধা অমান্য করে আবার নির্মাণকাজ চালাতেই বৃস্পতিবার আবার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে গ্রামের মহিলারা।
মহিলাদের অভিযোগ, মথুরাপুরের শ্বশান কালী মন্দিরের পেছনের বাগানে মদের দোকান তৈরি করবে বলে ঠিক করেন দোকানের মালিক দেবাশীষ কর্মকার।কিন্তু,এই দোকান থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে শ্বশান কালী মন্দির সহ গ্রাম।এই পরিস্থিতিতে রাস্তা দিয়ে মদ্যপদের মাতলামি বাড়ার সাথে মহিলাদের নিরাপত্তা অভাব হবে।এই প্রসঙ্গে মানিকচক থানায় গ্রামের মহিলারা মিলিত ভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন মহিলারা।বৃহস্পতিবার মহিলারা ব্যাপক ভাঙচুর চালায় সেই একই জায়গায় গড়ে ওঠা নতুন দোকানে।সেই সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা সত্বেও দোকানের মালিক ও তার অনুগামীরা মহিলাদের মারধর করেছে বলে অভিযোগ।এরপরই বিক্ষুব্ধ মহিলারা মানিকচক-রতুয়া রাজ্যসড়ক প্রায় ঘন্টা খানেক টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেন।
বিক্ষোভকারী এক মহিলা এদিন
জানান,মদের দোকানের মালিক দেবাশীষ কর্মকার ও তার অনুগামীরা আমাদের মারধর করেছে।আমরা উচিৎ বিচার চায়।পরবর্তীতে যদি আবার মদের দোকানের নির্মাণ কাজ হয়, তাহলে আমরা আবারও ভাঙচুর চালাবো।
প্রায় ঘন্টা খানেক অবরোধ চলার পর মানিকচক থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়।সাথে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
posted from Bloggeroid