পারিজাত মোল্লা, মঙ্গলকোট: সম্প্রতি রাজ্যসরকারের তরফে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের জন্য পুর্ব বর্ধমান জেলায় একশো কোটি টাকার অনুদান বরাদ্দকৃত হয়।যার মধ্যে মঙ্গলকোটে সাড়ে দশ কোটি অনুদান পড়ে।গত ২৬ শে জুলাই থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত মঙ্গলকোট কৃষি বিভাগ স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সুপারিশে পঞ্চায়েত ভিক্তিক ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের জন্য ফর্ম বিলি করে থাকে।প্রতিটি পঞ্চায়েতে সংসদ পিছু ৩৮০ টি গড়ে সরকারী নিয়ম লাঘু হলেও, বেশিরভাগ পঞ্চায়েতে নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্যরা ফর্ম পাননি বলে অভিযোগ উঠে।গতবারের শিলাবৃষ্টিজনিত ক্ষতিপূরণ বাবদ সরকারী অনুদানে দুর্নীতির মতন এবারেও সেই আর্থিক দুর্নীতির আশংকা দেখা যায়।এইরুপ অভিযোগ এলাকাবাসীদের কাছে পেয়ে স্থানীয় বিধায়ক হিসাবে মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী ক্ষতিপূরণের ফর্ম বিলিতে অনিয়ম টি রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী পুর্নেন্দু বসু কে লিখিতভাবে জানান।সেইমত প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের তালিকা জেলাপ্রশাসন কে দিতে বলেন তিনি।সেইমত শুক্রবার দুপুরে মঙ্গলকোট বিধায়কের এক প্রতিনিধিদল এলাকার পাঁচ হাজারের কিছু বেশি চাষীদের তালিকা জেলাশাসক অফিসে জমা দেয়।উল্লেখ্য মঙ্গলকোটে বাইশ হাজার ক্ষতিপূরণ ফর্ম মঞ্জুর হলেও, তা মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির কয়েকজন কর্মকর্তার কাছে পৌছে যায়।পঞ্চায়েত স্তরে সংসদ পিছু বিলির কথা বললেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোথাও ফর্ম পিছু তিনহাজার টাকা, আবার কোথাওবা আনুগত্য বুঝে বিলি করা হয়।সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পঞ্চায়েতে কেউ ফর্ম না পেলে, কৃষি দপ্তরে ফর্ম পাওয়ার কথা।মঙ্গলকোটের ক্ষেত্রে 'ইমারজেন্সি' ফর্ম প্রায় তিনহাজারটি কৃষি দপ্তরে রাখা থাকলেও, তা পঞ্চায়ত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ নিয়ম কে তোয়াক্কা না করে নিয়ে চলে যায়।এরফলে মঙ্গলকোটের অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত চাষী সরকারী অনুদান পাবার ফর্ম পেতে বঞ্চিত হয়।সেই জায়গায় মঙ্গলকোট বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী গ্রামে গ্রামে প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে তালিকা করেন।সেই তালিকা শুক্রবার পুর্ব বর্ধমান জেলাশাসক এর অফিসে জমা পড়ে।প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, এই তালিকা স্থানীয় কৃষিদপ্তর কে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।পরবর্তীতে তাদের কে ফর্ম দেওয়া হবে।সেই ফর্ম ফিলাপ করে পুনরায় জমা করে জেলাপ্রশাসন কে পাঠিয়ে দেবে কৃষিদপ্তর।
রবিবার, আগস্ট ২০, ২০১৭
মঙ্গলকোটে ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের তালিকা দিলেন বিধায়ক
চাষে ক্ষতিপূরণ নিয়ে মঙ্গলকোটে গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে
মোল্লা জসিমউদ্দিন : মঙ্গলকোটের তৃনমূলের গোষ্ঠীবিবাদ নূতন কিছু নয়।সে ২০১১ এর পরিবর্তনের পুর্বে হোক কিংবা ২০১৬ এর বিধানসভার ফলাফল পরবর্তীতে হোক।সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর মত পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ কে মঙ্গলকোটে টিকিট দিয়ে, পরে মন্ত্রিত্ব দিয়ে শীর্ষ তৃণমূল নেতৃত্ব গোষ্ঠীবিবাদের রাশ অনেকখানি কমেছে।তবুও থামছেনা শাসক দলের এলাকায় কর্তৃত্ব নিয়ে লড়াই।সাম্প্রতিকতম ইস্যু হিসাবে উঠে এসেছে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের সরকারী ক্ষতিপূরণ পাবার বিষয়টি।ইতিমধ্যে রাজ্যসরকার পুর্ব বর্ধমান জেলায় একশ দশ কোটি টাকা মঞ্জুর করে।তারমধ্যে মঙ্গলকোট ব্লকের চাষীদের জন্য সাড়ে দশ কোটি টাকা।প্রতিবারেই এইধরনের ফর্ম বিলি হয় সংশ্লিষ্ট দপ্তর অর্থাৎ কৃষি দপ্তর থেকে।এবার সম্ভবত আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে শাসকদলের জনপ্রতিনিধিরা কৃষি বিষয়ক বোর্ড মিটিং তে সিদ্ধান্ত নেয় ফর্ম গুলি পঞ্চায়েতের সংসদ পিছু বিলি করা হবে।তবে বর্ধমানের কিছু ব্লক নিজেরাই, সেইসাথে বিডিও অফিস, কৃষান মান্ডি থেকে বিলি করার কর্মসূচী নেয়।মঙ্গলকোটের ক্ষেত্রে পঞ্চায়েত স্তরে বিডিও অফিসে সিদ্ধান্ত হওয়ায় বেকায়দায় পড়ে যান এলাকার বিধায়ক মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। কেননা আঠারোটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে মাত্র তিনটি পঞ্চায়েত বিধায়ক প্রভাবিত। তবে সব পঞ্চায়েতেই একতৃতীয়াংশ জনপ্রতিনিধি তাঁর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে প্রকাশ।মঙ্গলকোটের কৃষিদপ্তর সংসদ পিছু তিনশো আশি করে ফর্ম পঞ্চায়েত সদস্যদের খাতাকলমে দেওয়ার কথা বললেও, পঞ্চায়েত প্রধানরা মনোনীত ব্যক্তিদের দিয়ে কোথাও তিন থেকে চার হাজার টাকার বিনিময়ে আবার কোথাওবা নিজ অনুগামীদের দেয়।যারা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চাষী, তারা বঞ্চিত হয় ক্ষতিপূরণ পাবার ফর্ম পেতে।কেউ পঞ্চায়েতে ফর্ম না পেলে, কৃষি দপ্তরে তা পাবার কথা বলা হলেও।এক্ষেত্রে মঙ্গলকোটের কৃষি দপ্তরের হাতে থাকা প্রায় তিনহাজার ফর্ম চমকিয়ে নিয়ে যান পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ বোধন।এইরুপ দাবি দপ্তরের একাংশে।বিধায়ক অনুগামী হিসাবে পরিচিত ক্ষতিগ্রস্ত চাষীরা সিদ্দিকুল্লাহ সাহেব কে জানান।এরপরে মঙ্গলকোট বিধায়ক তা লিখিত অভিযোগ হিসাবে জানিয়ে দেন কৃষিমন্ত্রী মহাশয় কে।কৃষিমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট জেলাশাসক কে বিষয়টি জানাবার কথা বলেন।সেইমত শুক্রবার দুপুরে বিধায়কের এক প্রতিনিধিদল পুর্ব বর্ধমান জেলাশাসক অফিসে পাঁচ হাজারের কিছু বেশি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের বিস্তারিত তালিকা দেয়।এ থেকে বোঝা যায় আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে মঙ্গলকোটে 'পাইয়ে দেবার' রাজনীতিতে একমুঠো মাটি ছাড়তে রাজী নয় বিবাদমান কোন পক্ষই।কৃষি দপ্তরের বাইশ হাজার ফর্ম যা ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপুর্ব চৌধুরীর নিয়ন্ত্রণে এবং বিধায়কের পাঁচ হাজারের তালিকা।সর্বমোট সাতাশ হাজার চাষী পরিবারের কাছে কে কতটা কাছের/কাজের লোক সেই তরজা চলছে মঙ্গলকোটের বুকে।
কালনায় তৃতীয় পর্যায় সবুজসাথী প্রকল্পে সাইকেল বিলির সুচনা মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের।
ছবি ও সংবাদ: মোল্লা জসিমউদ্দিন
জাহির খুনে ' ইনফরমার' সন্দেহে কেতুগ্রামে খুন
মোল্লা জসিমউদ্দিন : শুক্রবার সকালে কেতুগ্রামের কাটাঁরি এলাকায় রানা সেখ(১৬) নামে এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।প্রতক্ষদর্শীদের দাবি রানা সেখ কে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে।সে স্থানীয় এক বিদ্যালয়ে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পড়ুয়া ছিল।মৃতের বাবা নাসিরুদ্দিন সেখ, মা জহুরা বিবি জানিয়েছেন - গতকাল রাতে এলাকার পরিচিত কয়েকজন জরুরি কাজ আছে বলে ডেকে নিয়ে যায়।এরপরেই জমিতে রক্তাক্ত অবস্থায় মৃতদেহ মেলে।কেতুগ্রাম থানায় নিহতর পরিবারের তরফে স্থানীয় বিধায়ক সেখ শাহনওয়াজ অনুগামী হিসাবে পরিচিতদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে।মৃত যুবক অনুব্রত অনুগামী ব্লক তৃনমূল নেতা সাউদ মিয়ার খুবই ঘনিষ্ঠ ছিল।গত ১২ এপ্রিল কেতুগ্রামের খাসপুরে দাঁড়ি কেটে বাড়ী ফিরবার পথে খুন হয়েছিলেন কেতুগ্রাম ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জাহির সেখ।এই খুনে নাম জড়ায় কেতুগ্রাম ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির পুর্ত কর্মাধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর সেখ, ব্লক তৃনমূল নেতা সাউদ মিয়া সহ পনেরো জনের নাম।খুনের সাতদিনের পরে কেতুগ্রামের কান্দরায় জাহিরের স্মরণসভায় অনুব্রত মন্ডল পুলিশ কে উদ্দেশ্য করে বলেন - অভিযোগপত্রে নাম থাকলেই দোষী হয়না।সাউদ ও জাহাঙ্গীর খুব ভালো ছেলে বলে সার্টিফিকেট দেন তিনি।কেতুগ্রাম পুলিশ জাহির সেখ খুনে অভিযোগপত্রে থাকা এদের গ্রেপ্তাতের সাহস দেখায়নি।তাই জাহির সেখ খুনে জাহির অনুগামীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ আসে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে।শুক্রবার রানা সেখের মৃতদেহ উদ্ধারে এলাকাবাসীরা জানাচ্ছেন - গত ১২ এপ্রিল জাহির সেখ খুনে অভিযুক্ত সাউদ মিয়াঁর হয়ে 'ইনফরমার' গিরি করেছিল এই যুবকটি।তাই জাহির অনুগামীরা খুনের বদলা নিতে এই খুনটি করেছে।ওয়াকিবহাল মহলের মতে, যদি জাহির সেখ খুনে মূল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ না নেয় পুলিশ।তাহলে রানা সেখের মত অনেকেই খুন হতে পারে বিপক্ষ গ্রুপের হাতে।চরম উত্তেজনা রয়েছে এলাকায়।পুলিশ অবশ্য টহলদারি চালাচ্ছে।রানা সেখ খুনে অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
বিজেপি ভারত ছাড়ো আন্দোলন
সামসুদ্দিনঃ বিজেপি ভারত ছাড়ো আন্দোলনের মঞ্চে মেমারি ২ ব্লকে বিধায়িকা নার্গিস বেগম ও বিধায়িক সৈকত পাঁজা, জেলা সভাধিপতি দেবু টুডু, কর্মাধ্যক্ষ নারায়ন হাজরা সহ নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন ১ নং চিত্রে ও ২ নং চিত্রে মেমারি ১ ব্লকের গন্তার ২ অঞ্চলে মিছিলে সামিল বিধায়িকা নার্গিস বেগম ।
রাজ্য শিশু কিশোর একাদেমীর উদ্যোগে রাজ্যব্যাপী অনুষ্ঠিত অঙ্কন প্রতিযোগিতা
সামসুদ্দিনঃ রাজ্য শিশু কিশোর একাদেমীর উদ্যোগে রাজ্যব্যাপী মহকুমা ভিত্তিক একই সময়ে অনুষ্ঠিত অঙ্কন প্রতিযোগিতা পূর্ব বর্ধমান সদর দক্ষিণ মহকুমার মেমারি পুরসভায় হয়।
শনিবার, আগস্ট ১৯, ২০১৭
ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ হলো একটি অনলাইন গেম যার উৎপত্তিস্থল ধরা হয় রাশিয়াকে।
•✓ ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ হলো একটি অনলাইন গেম যার উৎপত্তিস্থল ধরা হয় রাশিয়াকে।
•✓ গেমটি একটি অনলাইন গ্রুপের এডমিন নিয়ন্ত্রন করে। তাকে কিউরেটর বলা হয় । কিউরেটর অর্থাৎ যে Challenge দেয় ও Challenge সম্পূর্ণ করতে বাধ্য করায় ।
•✓ এই গেম যে তৈরি করেছিল সে গ্রেফতার হয়েছে ঠিকই; কিন্তু তার Copy বাজারে রয়ে গেছে, যা থেকে বিভিন্ন Criminal Minded মানুষ এখনও এই গেমকে জীবন্ত করে রেখেছে বিভিন্ন নামে ।
যেমন -
1) Blue Whale🐋
2) A Slient House
3) A Sea of Whales🐋
4) Wake me up at 4:20
•✓ পঞ্চাশটি ঝুঁকিপূর্ণ টাস্ক বা কাজের মাধ্যমে এই Game সম্পূর্ণ হয় । এডমিন খেলোয়াড়কে পঞ্চাশ দিনের জন্য পঞ্চাশটি ঝুঁকিপূর্ণ কাজ দিয়ে থাকেন । খেলোয়াড়রা সেই সব টাস্ক সম্পন্ন করে এডমিনকে প্রমানস্বরূপ ছবি বা ভিডিও পাঠান বা নিজেদের সোস্যাল মিডিয়ায় সেসব পোস্ট করেন।
•✓ প্রথম প্রথম ছোটোখাটো Challenge এর সম্মুখীন হতে হয় গেমারদের । যেমন - গান শোনা, Horror Music শোনা, ভোর ৪:২০ (4:20)-তে ঘুম থেকে উঠা ও Horror Movie দেখা । এরপর ধীরে ধীরে Game ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে এগোতে থাকে । যেমন - নিজের হাত ব্লেড দিয়ে কেটে তিমি অঙ্কন । Challenge সম্পূর্ণ করার পর প্রমাণ স্বরূপ ছবি তুলে বা Video Record করে কিউরেটর এর কাছে প্রেরণ করা ।
সর্বশেষ অর্থাৎ পঞ্চাশতম টাস্ক বা চ্যালেঞ্জটি হলো আত্মহত্যা করার! অর্থাৎ, আত্মহত্যা করতে পারলেই খেলোয়াড় বিজয়ী!
•✓ এই খেলার নিয়ম খুব কঠিন । অনুসরণ করাও খুব জরুরি । এই খেলার আরেকটি দিক হলো, একবার খেলায় অংশগ্রহন করলে খেলা কোনোভাবেই বন্ধ করা যাবে না! এমনকি কেউ বন্ধ করলে তাকে অনবরত মৃত্যুর ভয় দেখানোর প্রমাণও মিলেছে সব ক্ষেত্রেই (অর্থাৎ এখনও পর্যন্ত যে ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে) । এই ভীতি প্রদর্শনকারী হলেন 'কিউরেটর' । তিনি গেমারকে ও তাঁর পরিবারকে মেরে ফেলার ভয় দেখান । তখন গেমার বাধ্য হয়, কিউরেটর এর কথা মেনে চলতে ।
•✓ Alternate Reality এর ওপর তৈরি এই Game. Virtual দুনিয়া ও আসল জগৎ মিলে এক Game. এখানে যে গেমার সে যা কিছু করে সব আসল জগৎ-এ অর্থাৎ বাস্তবে; কিন্তু গেমার এর কাজকর্ম - গেমারকে প্রমাণ করার জন্য Virtual দুনিয়াতে সম্পূর্ণ রূপে মিশে যেতে হয় । যে এসব করায় সে সামনে থাকেনা ঠিক, বাস্তবেও তাকে দেখা যায়না; কিন্তু এই কাজ করায় যে, সে Virtually এসব কাজ করায় । একে Alternate Reality বা অগমেন্টেড রিয়েলিটি বলে ।
•✓ এই গেমের জন্য এখনও যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের অধিকাংশ মেয়ে । সর্বমোট ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে । প্রত্যেকের বয়স ১৪ থেকে ১৭ বছর ।
•✓ এই গেম কোনোরুপ মজার নয়, সম্পূর্ণ বাস্তব । যারা বা যে সব টিনেজারস'রা বিষণ্নতায় ভোগে তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই খেলার সাথে যুক্ত হয়ে পড়েছে । এমন একটা গ্রুপ হলো - F57
সাধারণত Facebook & What's app এ অনেকেই অচেনা গ্রুপে ঢুকে পড়ে অনেকসময় । এই গ্রুপ বিভিন্ন নামে থাকতে পারে । সেইসব গ্রুপে বেশিরভাগ দুঃখমূলক পোস্ট হয় । তার মধ্যেই দেখা গেছে সেইসব গ্রুপে কোনো একজন Fake I'd থেকে মেসেজ করে - "I want to play Blue Whale Game"(সাধারণত যা হয়েছে ও খবর পাওয়া গেছে গোয়েন্দা দের রিপোর্টে)
তখন গ্রুপের অন্যান্য সদস্যরা মনে করে হয়তো সেটি বিশেষ কোনো মনোরঞ্জনকারী ও আনন্দদায়ক খেলা.... সেই ভেবে বাকিরাও সম্মতি দেয় যে তারাও এই খেলার সাথে যুক্ত হতে ইচ্ছুক । এভাবেই বিষন্নতায় (Depression) ভোগা কম বয়সী ছেলে-মেয়েরা এই খেলার সাথে জড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন স্থানে ও বিভিন্ন দেশে ।
•✓ প্রথম কথাবার্তায় কিউরেটর, গেমের সাথে সদ্য যুক্ত হওয়া ছেলে বা মেয়ের পরিচয় বিস্তারিতভাবে জেনে ফেলে । এমনভাবে কথার জালে ফেলে, যাতে তারা সব বলে দিতে বাধ্য হয়।
•✓ ইন্টারনেটে এমন এমন কাজ হয় যা হয়তো আমাদের অনেকের চিন্তার বাইরে । Internet কে সাধারণত তিনটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে । যথা-
1) Surface Web
2) Deep Web
3) Dark Web
তিনটি স্তরের বর্ণনা নিম্নে ----->
1) #Surface_Web > The Surface Web (also called the Visible Web, Indexed Web, Indexable Web or Lightnet) is that portion of the World Wide Web that is readily available to the general public and searchable with standard web search engines. [Surface Web - Facebook, Google, YouTube, Yahoo.]
2) #Deep_Web > Government, College, School, University এসবের কাজে ব্যবহার করা হয় ।
3) #Dark_Web > ডার্ক ওয়েব হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উপাদান যা ডার্ক নেটে বিদ্যমান। আচ্ছাদিত নেটওয়ার্ক, যা পাবলিক ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিন্তু এতে প্রবেশ করতে নির্দিষ্ট সফটওয়্যার, কনফিগারেশন বা অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। ডার্ক ওয়েব ডিপ ওয়েবের একটি অংশ মাত্র, সে অংশ সাধারন সার্চ ইঞ্জিন ইন্ডেক্স করতে পারে না। যদিও কখনও কখনও "ডিপ ওয়েব" শব্দটি ভুল করে ডার্ক ওয়েবকে বুঝাতে ব্যবহার করা হয়।
ডার্কনেট বিভিন্ন অবৈধ কার্যকলাপ যেমন অবৈধ বাণিজ্য, ফোরাম, পেডোপিলিসদের (একজন ব্যক্তি যিনি শিশুদের প্রতি যৌন আকৃষ্ট হন) জন্য মিডিয়া বিনিময় এবং সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাতেও ব্যবহার করা হয়।
অপরাধমূলক কর্মকান্ডের জন্য এটি একটি সর্গ সরূপ আশ্রয়স্থল - মনে করা হয় ।
আর এই Dark Web এ আছে Red Rooms যেখানে মানুষ মারার Live Video দেখানো হয় । এটা দেখার জন্য কিছু হৃদয়হীন, খুনী, পাশবিক প্রবৃত্তির মানুষ টাকা দেয় ও এই Live Video উপভোগ করে ।
Blue Whale 🐋 - A Challenge Game or A Suicide Game যাই বলা হোক না কেনো; টাকার জন্য এটি বিশেষ ভাবে তৈরি বলেই মনে করা হচ্ছে।
•✓ গেমটির নাম ব্লু হোয়েল কারণ ---> এর মজার একটি কারণ আছে। নীল তিমি’র একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। জীবনের একটি পর্যায়ে নীল তিমি নিজেই চলে আসে সমুদ্র তীরে। ২০০৮ সালে ৫৫টি নীল তিমি একযোগে সমুদ্র সৈকতে চলে আসে। কিন্তু উদ্ধারকারীরা তাদেরকে সাগরে ফেরত পাঠালেও, তারা তীরের দিকে চলে আসে! আত্মহত্যাই যেন তাদের উদ্দেশ্য! ধীরে ধীরে নিজেকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার এই গেমটির সঙ্গে তাই বোধ হয় নীল তিমি বৈ অন্য কোনো নাম মানাতো না। তাই এই নামকরণ হয়েছে ।
•✓ ২০১৩ সালে এই প্রাণঘাতী গেম রাশিয়ায় প্রথম শুরু হলেও, সবার দৃষ্টিগোচরে আসে ২০১৬ সালে। একজন রাশিয়ান সাংবাদিক তার প্রতিবেদনে কমপক্ষে ১৬ জন কিশোর-কিশোরীর আত্মহত্যার সঙ্গে ‘ব্লু হোয়েল’ গেমসটির সম্পৃক্ততা তুলে ধরেন। তখনই আলোড়ন সৃষ্টি হয় দেশজুড়ে। এরপরের ঘটনাগুলো আরও চমকপ্রদক। অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাশিয়া ছাড়াও আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, চীন, পাকিস্তান, ইতালিস সহ আরও ১৪টি দেশে বিভিন্ন নামে এই গেমটি অনেকদিন ধরেই চলে আসছে।
•✓ বেশ কয়েক জনকে এই খেলাটির নিয়ন্ত্রক বা এডমিন গ্রুপের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ধরা হলেও, থামানো যায়নি মৃত্যুর মিছিল । রাশিয়ায় এই গেমের ৪৯ তম পর্যায়ে থাকা এক গেমারের কাছ থেকেই তদন্তকারীরা অনেক কিছু জানতে পেরেছেন ।
•✓ গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, ৫০ দিনের এই গোটা সময়ে গেমারদের বোঝানো হয় পৃথিবীর নেতিবাচক দিক সম্পর্কে। এক কথায় ব্রেন ওয়াশ চলে। জীবনে বেঁচে থেকে কোনো লাভ নেই – এই কথাটি কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তাদের নির্দেশ দেওয়া হয় নিজের জীবন শেষ করে দিতে।
•✓ এবার আসি এই Game এর Challenge এর বিষয়ে । মোট ৫০ টি Challenge তা পূর্বে জানিয়েছি । সেগুলি হলো ----->
১) একটি ব্লেড দিয়ে নিজের হাতে F57 লেখা ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠানো ।
২) ভোর ৪:২০ তে উঠে, কিউরেটর এর পাঠানো ভয়ঙ্কর Video দেখতে হবে ।
৩) নিজের হাতে নোখে নোচার মতো ব্লেড দিয়ে কাটতে হবে, খুব গভীর নয় । মাত্র তিনটি দাগ কাটতে হবে ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠাতে হবে ।
৪) কোনো সাদা পাতায় তিমির ছবি নিজ হাতে অঙ্কন করতে হবে ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠাতে হবে ।
৫) যদি গেমার তিমি হতে ইচ্ছুক থাকে তাহলে পায়ে ব্লেড দিয়ে 'Yes' লিখতে হবে । যদি না, তাহলে শরীরে ব্লেড দিয়ে কাটাকাটি করতে হবে অসংখ্য ও নিজেকে সাজাতে দেওয়া ।
৬) সাংকেতিক ভাষায় বা গোপন অর্থে কিছু লিখতে হবে ।
৭) F40 ব্লেড দিয়ে হাতে লিখতে হবে ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠাতে হবে ।
৮) Social Media Site-এ Status দিতে হবে - "I am a Whale🐋"
৯) নিজের ভয় কাটাতে হবে ।
১০) ভোর ৪:২০ তে ঘুম থেকে উঠে ছাদে যেতে হবে । যত উঁচু ছাদ হবে তত ভালো ।
১১) ব্লেড দিয়ে নিজের হাতে তিমি অঙ্কন করতে হবে ও ছবি কিউরেটর কে পাঠাতে হবে ।
১২) সারাদিন Horror Movies দেখতে হবে ।
১৩) কিউরেটর এর পাঠানো Music শোনা ।
১৪) নিজের ঠোঁট কাটতে হবে ।
১৫) হাতে বার বার সূঁচ দিয়ে আঘাত করতে হবে ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠাতে হবে ।
১৬) নিজের সাথে কিছু যন্ত্রনাদায়ক করতে হবে ও ছবি তুলে কিউরেটর- কে পাঠাতে হবে ।
১৭) উঁচু ছাদে যেয়ে, কিছুক্ষণ কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা ।
১৮) উঁচু ছাদে যেয়ে, কিছুক্ষণ কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকা ।
১৯) ক্রেনে ওঠা বা প্রয়াস করা ।
২০) কিউরেটর Check করবেন, গেমার এর প্রতি বিশ্বাস করা যায় কিনা!
২১) কোনো Whale এর সাথে কথা বলা । (এখানে Whale বলতে যে Game খেলছে অর্থাৎ গেমার কে বোঝাচ্ছে) ---> গেমার বা হোয়েল দুটিই বলা যায় এই ক্ষেত্রে ।
অথবা, কিউরেটর এর সাথে কথা বলা ।
২২) ছাদে যেয়ে পা নীচের দিকে রেখে বসে যাওয়া।
২৩) সাংকেতিক ভাষায় বা গোপন অর্থে কিছু লিখতে হবে ।
২৪) গোপন কিছু কাজ করতে হবে ।
২৫) Whale এর সাথে দেখা করতে হবে ।
২৬) কিউরেটর মৃত্যুর তারিখ জানাবে । সেটা মেনে নিতে হবে ।
২৭) ভোর ৪:২০ তে উঠে নিজের এলাকা সংলগ্ন রেললাইন এর কাছে যেতে হবে ।
২৮) সারাদিন কারোর সাথে কথা না বলা ।
২৯) তিমির মতো আওয়াজ বের করা/ প্রয়াস করা।
৩০) ৩০ দিন থেকে ৪৯ দিন পর্যন্ত ভোর ৪:২০ তে ঘুম থেকে উঠে প্রত্যহ Horror Movie দেখতে হবে, ব্লেড এ করে শরীরে বিভিন্ন অংশে কাটতে হবে, Whale এর সাথে কথা বলতে হবে ।
৫০) ৫০ তম দিন অর্থাৎ খেলার শেষ দিন অর্থাৎ গেমার এর অন্য জগতে যাবার দিন অর্থাৎ গেমার এর বিজয়ী হবার দিন -- উঁচু স্থান থেকে বা বিল্ডিং থেকে ঝাঁপ দিতে হবে । এতেই Game এর সমাপ্তি ঘটবে ।
•✓ এডমিনদের সঙ্গে খেলোয়াড়দের যোগাযোগ করার উপায় সম্পর্কে কাউকে বলা নিষেধ; টাস্ক শেষ করার সমস্ত প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে মুছে ফেলার নির্দেশনাও থাকে -- এমনটাই জানতে পেরেছেন তদন্তকারী দল ।
•✓ সর্বশেষে কিছু কথা -- বিষণ্নতা কাটাবার জন্য অনেক উপায় আছে...সেইসব উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে । যেমন ---গান শোনা, ছবি আঁকা, পরিবারের সকলের সাথে ও এমনকি বন্ধুসকলের সাথে মন প্রাণ খুলে কথাবার্তা বলা বা আরও বিভিন্ন উপায় যে যেরকম করে থাকে । কিন্তু Blue Whale এর সাথে যুক্ত হওয়া - এমনটা যেন কখনোই না হয় ।
তথ্য সূত্র - Google, Wikipedia, YouTube ও অন্যান্য কিছু বিশেষ সূত্র ।
পোস্টে - Sandip Ghanti (Researching SANDY - SG)
মেয়েদের নিরাপত্তার জন্য চালু হবে ‘বিপত্তারিণী’ ব্লুটুথ
মেয়েদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এমনই এক ‘বিপত্তারিণী’ যন্ত্র নিয়ে আসছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। রাজ্য পরিবহণ দপ্তর ও কলকাতা পুলিশের যৌথ উদ্যোগে আসছে এই যন্ত্র। ভারতে এই প্রথম। এবার বাইরে বেরোলে মেয়েদের সঙ্গে থাকবে নতুন নিরাপত্তরক্ষী। নাম বিপত্তারিণী ব্লুটুথ।শরীরে আটকানো থাকবে একটা বোতাম। বিপদে পড়লেই স্রেফ টিপতে হবে সেই বোতাম। তা হলেই সতর্ক হয়ে যাবে পুলিশ, প্রশাসন। সেই সঙ্গে মেয়েটির বাড়ির লোকও। সেই ব্লু টুথ লো এনার্জি বাটন (সংক্ষেপে, বিএলই) শরীরে যে কোনও জায়গায় আটকে রাখতে হবে। বেগতিক বুঝলে তাতে শুধু হাত ছুঁইয়েই ‘এসওএস’ পৌঁছে দেওয়া যাবে লালবাজার কন্ট্রোলে বা বাড়ির লোককে। জিপিএস মারফত পুলিশ মুহূর্তে জেনে যাবে ঘটনার অবস্থান। পৌঁছে যাবে সেখানে। সাধারণ মানুষের পথ নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার শিগগিরই নিয়ে আসছে একটি অ্যাপ ‘পথদিশা রোড সেফটি।’ আর তারই অংশ এই বিএলই বাটন। মোবাইলে ডাউনলোড করা অ্যাপের সঙ্গে যা লিঙ্ক করা থাকবে। প্রথমে স্মার্ট ফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। সেখানে নিয়মমতো নথিভুক্ত করতে হবে নিজস্ব আইডি। নিজের নাম তো বটেই, সঙ্গে তিনজন আত্মীয়—বন্ধুর ফোন নম্বর। ডাউনলোড হয়ে গেলে দেখা যাবে তিনটে অপশন, ঘটনা, দুর্ঘটনা, নারী নিগ্রহ (ইনসিডেন্ট, অ্যাক্সিডেন্ট, ভায়োলেন্স এগেনস্ট ওমেন)। এই ভাবে তৈরি হয়ে থাকবে প্রেক্ষাপট। এবার রাস্তায় কোথাও দুর্ঘটনা বা অপরাধের মুখে পড়লে অ্যাপের অ্যাক্সিডেন্ট বা ইনসিডেন্ট অপশনে ক্লিক করলেই পুলিশে বার্তা পৌঁছে যাবে। নথিভুক্ত তিন জন আত্মীয়—বন্ধুর কাছেও মেসেজ পৌঁছবে। আর নিগ্রহের শিকার মহিলারা ‘ভায়োলেন্স এগেনস্ট উইমেন’ অপশন মারফত পুলিশ ও পরিজনকে বিপদ সংকেত পাঠাতে পারবেন। কিন্তু যদি মোবাইল বের করে অ্যাপ খুলে ঠিক জায়গায় ক্লিক করা সম্ভব না হয় তাই সেই কথা মাথায় রেখেই বিএলই’র সংস্থান। অ্যাপের সঙ্গে যুক্ত ছোট্ট বোতামটি শার্টের কলারে বা পকেটে স্বচ্ছন্দে রেখে দেওয়া যাবে। বিপদ হলে তাতে হাত ছোঁয়ালেই চলবে। কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে বোতামটি ১ বার প্রেস করতে হবে। দুর্ঘটনা ঘটলে দু’বার প্রেস করতে হবে বোতামে। সম্মানহানির আশঙ্কা বুঝলেই তিন নম্বর অপশনটি প্রেস করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ হুঁশিয়ার হয়ে যাবে। সূত্রের খবর, অভিনব পরিষেবাটি আগামী মাসেই চালু হবে। বাটনের দাম ৫০০—৬০০ টাকার মধ্যে রাখার চেষ্টা হচ্ছে।
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...