বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ০৭, ২০১৭

বিশ্বকর্মা পুজো ঘিরে আদ্রায় তৈরী হচ্ছে ২৩ ফুটের বিশ্বকর্মা

শুভদীপ চৌধুরী, আদ্রাঃ- রেলশহর আদ্রায় প্রতিবছরই থাকে বিশ্বকর্মা পুজোয় জাঁকজমকের আকর্ষণ । এবছরও বিশ্বকর্মার মূর্তির দিকে নজর কাড়তে এগিয়ে থাকছে বাঙালী সমিতির পুজো প্যান্ডেল । এবছরও বাঙালী সমিতির পুজো প্যান্ডেলের বিশেষ আকর্ষণ বিশ্বকর্মার প্রতিমা । প্রত্যেক বছরের মতো এবছরও থাকছে ২৩ ফুটের বিশ্বকর্মা প্রতিমা ।
বাঙালী সমিতির সম্পাদক তপন কুমার ব্যানার্জী ও সদস্য দেবাশিষ দে, সাত্যকী দে ও অন্যান্যদের দাবি, “রেলশহর আদ্রা তো এমনিতেই পুজোয় জমজমাট থাকে, আশা করবো অন্যবারের মতো এবারেও জনসমুদ্র দেখা যাবে বাঙালী সমিতিতে ।”  অন্যদিকে মিলন মেলা ও বিশ্বকর্মা পুজোর উদ্যোক্তা চিরঞ্জীব সরকার জানান, এবছর মেলা শুরু হচ্ছে ৯ই সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বর ।  মেলায় বিশেষ আকর্ষণ থাকবে অ্যাকুয়া ফান বোটিং । যা আদ্রায় প্রথমবার এই মেলায় আসছে ও এছাড়াও থাকছে প্রায় ৩০টি স্টল । এগুলির মধ্যে থাকবে কাঠের আসবাবপত্র, খাবারের ও অন্যান্য স্টল ।
চিরঞ্জীববাবু জানান, আগামী বছর থিমপুজো করে বিশ্বকর্মা পুজো করার ইচ্ছে আছে আদ্রার বুকে ।


শিবাজী সংঘ বনাম কল্যাণ স্মৃতি সংঘের স্থানীয় ফুটবল ডার্বি ১০ সেপ্টেম্বর


অপূর্ব দাস

জেলা ক্রীড়া সংস্থা পরিচালিত বর্ধমানের ফুটবল লিগে এই মরশুমের উত্তেজক
ম্যাচ হিসাবে কল্যাণ স্মৃতি সংঘ বনাম শিবাজী সংঘের খেলার কথাই শোনা যাচ্ছে স্থানীয় ফুটবল প্রেমীদের কাছ থেকে। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার রাধারানী স্টেডিয়ামে ওই ডার্বি ম্যাচে যারা জিতবে স্থানীয় ফুটবল লিগের
প্রথম ডিভিশনের শিরোপা দখলের দিকে তাঁরা এগিয়ে থাকবে।

এই মরশুমে প্রথম ডিভিশন থেকে তিনটি দল আগামী মরশুমে সুপার ডিভিশনে খেলবে, সুপার ডিভিশনে উন্নীত হওয়ার বিষয়ে এগিয়ে রয়েছে কল্যাণ স্মৃতি সংঘ ও শিবাজী সংঘ। দুটি দলই ৫টি করে খেলে ১৩ পয়েণ্ট সংগ্রহ করেছে। অপরাজিত
অবস্থায় দুটি দল একটি করে খেলায় ড্র করে একে অপরের বিরুদ্ধে রবিবার খেলতে নামছে।

প্রথম ডিভিশন ফুটবল লিগে ৫ সেপ্টেম্বর কল্যাণ স্মৃতি সংঘ ও বাবুরবাগ বয়েজ
এ্যাসোসিয়েশনের খেলা শেষ হয় ১-১ গোলে। রাধারানী স্টেডিয়ামে এদিনের
খেলায় কল্যাণের সৈকত দত্ত প্রথমে গোল করেন। দ্বিতীয়ার্ধে খেলার সমতা ফেরান বাবুরবাগ বয়েজ এ্যাসোসিয়েশনের মধু হেমব্রম। কল্যাণ স্মৃতি সংঘ এদিনই প্রথমবার জয় পেল না।

৬ সেপ্টেম্বর শিবাজী সংঘ ২-০ গোলে হারায় বর্ধমান কালিতলা এ্যাথলেটিক ক্লাবকে। খেলার দুটি অর্ধে একটি করে গোল করে শিবাজী সংঘ।

বর্ধমানের ফুটবল লিগে একসময় কল্যাণ বনাম শিবাজীর খেলায় মাঠ দর্শকে উপচে পড়ত। দুই দলের সম্মান রক্ষার লড়াই ছিল স্থানীয় ফুটবল প্রেমীদের কাছে লিগ
ফুটবলের সেরা আকর্ষণ। বর্তমানে কল্যাণ স্মৃতি সংঘ এবং শিবাজী সংঘ প্রথম ডিভিশনে খেলছে। সমর্থকদের আশা, তাদের প্রিয় ক্লাব আগামী বছর সুপার ডিভিশনে খেলতে নামবে। প্রথম ডিভিশন লিগে দুটি ক্লাবই অন্যদের তুলনায় এগিয়ে থেকে সমর্থকদের প্রত্যাশা পূরণের দিকে এগিয়ে চলেছে। এখন দেখার, এই নামী দলের ডার্বি ম্যাচে জিতে কোনো ক্লাব প্রথম ডিভিশনে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য মূল্যবান তিন পয়েণ্টে এগিয়ে যেতে পারে।

স্থানীয় ফুটবল সমর্থকদের আলোচনায় কান পাতলে শোনা যায়, তারা চাইছেন আগামী বছর সুপার ডিভিশনে খেলুক শিবাজী সংঘ এবং এবাররের সুবোধ কাপ জয়ী কল্যাণ স্মৃতি সংঘের মতো নামী ক্লাব।

আরএইউসি, সেণ্টার অফ ইয়ং সোসাইটি, জাতীয় সংঘ, অগ্রদূত সংঘ, মিলনী, নিবেদিতা সংঘের পাশাপাশি কল্যাণ স্মৃতি সংঘ ও শিবাজী সংঘ যদি আগামী বছর
সুপার ডিভিশনে খেলে তবে স্থানীয় ফুটবল লিগের আকর্ষণ বাড়বে বলে মনে করেন
স্থানীয় ফুটবলপ্রেমীরা।
        


পাঁশকুড়া চেয়ারম্যানের বিস্ফোরক অভিযোগ দলীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে

পাঁশকুড়া চেয়ারম্যানের বিস্ফোরক অভিযোগ দলীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে

জাহাঙ্গীর বাদশা: তাঁকে দল থেকে সরানোর পাশাপাশি খুনের চক্রান্ত চালাচ্ছেন তৃণমূলেরই একজন কেবিনেট মন্ত্রী। বুধবার পাঁশকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন পাঁশকুড়া পুরসভার বিতর্কিত চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান।
মঙ্গলবারই তিনি দলের হুইপ অগ্রাহ্য করে ভোটাভুটির মাধ্যমে পাঁশকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে জয়লাভ করেন আনিসুর রহমান। যার জেরে কলকাতায় সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় তাঁকে দল থেকে ৬ বছরের জন্য বহিষ্কারের কথা ঘোষণা করেন।
এরপরেই একের পর এক পদক্ষেপ নিতে শুরু করে প্রশাসন। দীর্ঘদিন ধরে আনিসুরের জন্য বরাদ্দ জেড প্লাস সিকিউরিটি রাতেই তুলে নেওয়া হয়। এছাড়াও আনিসুরের সঙ্গে অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতা থাকার জন্য পাঁশকুড়া থানার ওসিকে ক্লোজ করে দেওয়া হয়।
কিন্তু দলের এই রনংদেহী মেজাজে একটুও ঘাবড়াননি আনিসুর। বুধবার পুরসভার চেয়ারম্যানের আসনে বসে তিনি অভিযোগ জানিয়ে বলেন, তিনি কিছুতেই দল থেকে বা চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন না। পাঁশকুড়ায় কিছু নেতা নিজেদের রাজকে কায়েম করার চেষ্টা করছে। আমি শুধু প্রতিবাদ করেছি মাত্র, তৃণমূলের স্বার্থে। তার জেরেই আমাকে মার্ডার করার চক্রান্ত হচ্ছে বলে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।
আনিসুর অভিযোগ জানিয়ে বলেন, "মঙ্গলবার রাতে একজন কেবিনেট মন্ত্রী কোলাঘাট গেস্ট হাউসে বৈঠক করেন কয়েকজন পুলিশ অফিসারকে নিয়ে। আমাকে মার্ডার করার চক্রান্ত হয়েছে। এই কারনেই আমার সিকিউরিটি তুলে নেওয়া হয়েছে। এখন আমার যদি মৃত্যু হয় বা আমাকে যদি মার্ডার করে দেওয়া হয় তবে ওই ক্যাবিনেট মিনিস্টার এর জন্য দায়ী থাকবে।"
তাঁর মতে, "নেত্রী যদি চান আমার জীবন এই ভাবে কেড়ে নেবেন তবে আমি এই যুদ্ধে কোনও ভাবে মাথা নত করব না। কেউ যদি আমাকে মার্ডার করে দেয় তবে দলনেত্রী আমার পরিবারের পাশা দাঁড়াবেন বলে আশা করছি"।

কাঁথি হাসপাতালের অচলাবস্থা

বকেয়া বেতনের দাবিতে ডেলি লেবারদের আন্দোলনে অচল কাঁথি হাসপাতালের বর্হিবিভাগ

জাহাঙ্গীর বাদশা,কাঁথিঃডেলি মজুরি ১২০ টাকা। মাসে কর্মদিবস ১৬ টা। দ্রব্যমূলের বাজারে এই শ্রম আর উপার্জনে কারই বা স্বাচ্ছন্দ্যে চলে সংসার। তার ওপর গত চার মাস হল মিলছে না শ্রমের টাকা। অগ্যতা আন্দোলনে নামলেন কাঁথি মহকুমা হাসপাতালের  চুক্তিভিত্তিক চতুর্থশ্রেণীর কর্মীরা। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে হাসপাতালের  বর্হিবিভাগের সামনে বকেয়া বেতনের দাবিতে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন ৪০ জন লেবার। হাসপাতাল মোছা রোগিকে ওটিতে নিয়ে যাওয়া যাবতীয় কাজ করে থাকেন এঁরা। আর এঁদের আন্দোনের কারণে এদিন কার্যত অচলাবস্থা  তৈরি হয়েছে হাসপাতালের বর্হিবিভাগে। চিকিৎসকরা বাধ্য হয়ে করছেন লেবারদের কাজ। এখনও পর্যন্ত আন্দোলন চলছে। বকেয়া না মেটা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে বলে জানান তৃণমূল পরিচালিত কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল ডেলি লেবার ওয়ার্কার ইউনিয়নের সম্পাদক বিভাস ঘোড়াই। বলেন, আমরা ১৫-১৬ বছর ধরে কাজ করছি। আমাদের পারিশ্রমিক বাড়ে না। কর্মদিবস বাড়ে না। কাজের স্থায়ীত্বতাও নেই। তার ওপর চার মাস বেতন না মেলায় বাড়িতে হাঁড়ি উজাড় হওয়ার অবস্থা। বাধ্য হয়ে তাই আমরা আন্দোলনে নেমেছি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আলোচনায় বসতে চেয়েছিল আন্দোলন শুরুর পর। আমরা সবার সামনে আলোচনার কথা জানিয়েছি। এখনও কোনও ভ্রক্ষেপ নেই কর্তৃপক্ষের ।  ডেলি লেবারদের আন্দোলনের কথা অজানা বলে ঘটনা এড়িয়ে গেছেন হাসপাতাল সুপার সব্যসাচী চক্রবর্তী।

মোটর সাইকেল পরিক্রমা এবং বনধের ডাক

কুড়মি সমাজের মোটর সাইকেল
পরিক্রমা।

২০ সেপ্টেম্বর বাংলা, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা
তিন রাজ্যে সড়ক অবরোধের ডাক।

সঞ্জয় হালদার

বৃহস্পতিবার কুড়মি সমাজের  উদ্যোগে ঝাড়গ্রাম ব্লকের বাঁধগোড়ার কার্গিল মোড় থেকে সর্ডিহা পর্যন্ত মোটর সাইকেল র‍্যালি হল। সমস্ত কুড়মি জাতিকে পুনরায় এসটি তালিকাভুক্ত করা এবং কুড়মালি ভাষায় প্রাথমিকস্তর থেকে পঠনপাঠন সহ একাধিক দাবি নিয়ে এই বাইক র‍্যালি হয়। বাইক র‍্যালিতে নেতৃত্ব দেন আদিবাসী কুড়মি সমাজের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক দীপকুমার মাহাত। এছাড়াও ছিলেন কুড়মি সমাজের পুরুলিয়া জেলা সভাপতি সনাতন মাহাত এবং কুড়মি সমাজের নেতা কার্তিক মাহাত, সুধীর মাহাত প্রমুখ ।
বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আদিবাসী কুড়মিরা দীর্ঘদিন আন্দোলন করছেন। এমনকী গত ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলা, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এই তিন রাজ্যে একযোগে রেল অবরোধ করেছিল কুড়মি সমাজ। গত ১৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং, আদিবাসী বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী জুয়েল ওঁরামের সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি জমা দেন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা।
আদিবাসী কুড়মি সমাজের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক দীপকুমার মাহাত বলেন "কুড়মি আন্দোলন আমাদের আত্মপরিচিতির একটা লড়াই। এজন্য ২০ সেপ্টেম্বর আমরা তিন রাজ্যে সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছি।"

বুধবার, সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৭

সংগঠন বাড়াতে বর্ধমান আসছেন কামরুজাম্মান

আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুর ২ টোয় বর্ধমান শহরের পীরবাহারামের ইদ্রিশ মঞ্জিলে হাজি হাসিব আলমের বাড়ীতে আসছেন মুহাম্মদ কামরুজাম্মান।'সারাবাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন' এর রাজ্য সম্পাদক কামরুজাম্মান পুর্ব বর্ধমান জেলার প্রতিটি ব্লক সম্পাদকদের নিয়ে সাংগঠনিক পরিধি নিয়ে পর্যালোচনা করবেন।জেলা সম্পাদক মোল্লা শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন - সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বঞ্চনা অনুন্নয়ন নিয়ে সর্বদা সরব এই সংগঠনটি।
সংবাদ : মোল্লা জসিমউদ্দিন 

আদিবাসীদের স্মারকলিপি ঝাড়গ্রামে

আদিবাসীদের স্মারকলিপি ঝাড়গ্রামে

সঞ্জয় হালদার, ৬ সেপ্টেম্বর আদিবাসীদের সর্বোচ্চ সামাজিক নেতা (দিসম পারগানা) নিত্যানন্দ হেমব্রমের নেতৃত্বে পাঁচটি আদিবাসী সংগঠনের নেতারা ঝাড়গ্রামের জেলাশাসকের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে স্মারকলিপি জমা দিলেন। আদিবাসীদের এই কর্মসূচি নিয়ে তটস্থ ছিল পুলিশ-প্রশাসন। গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, আদিবাসীদের এই আন্দোলনকে হাতিয়ার  করে ফায়দা তুলতে চায় কিছু গোষ্ঠী। এক দুটি রাজনৈতিক দলেরও  ইন্ধন রয়েছে। তাই এদিন ঝাড়গ্রাম শহরের সর্বত্র পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। আদিবাসীরা জেলাশাসকের দপ্তরের সামনে ঘেরাও বিক্ষোভ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু প্রশাসন সেই অনুমতি দেয়নি। তাই জামদা সার্কাস মাঠে বিক্ষোভ জমায়েত করেন প্রায় দশ হাজার আদিবাসী।
মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে দেওয়া স্মারকলিপিতে মূলত, সাঁওতালি শিক্ষার পরিকাঠামো উন্নয়ন, আদিবাসীদের সামাজিক নিরাপত্তা, একলব্য স্কুল সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের, আদিবাসী পার্শ্বশিক্ষকদের বিএড, ডিএলএড প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা-সহ ৮ দফা দাবি জানানো হয়েছে। এদিন বিভিন্ন জেলা ও প্রতিবেশী রাজ্য থেকে আসা আদিবাসী নারী-পুরুষরা তির-ধনুক-টাঙ্গি-বল্লম-তলোয়ার নিয়ে মিছিল করে জামদার মাঠে জমায়েত করেন। সেখানে এক সভায় রাজ্যের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ করেন আদিবাসী নেতারা।

মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৭

পাশকুড়ায় শিক্ষক দিবস

পাশকুড়া পঞ্চায়েত সমিতির তরফে শিক্ষক দিবস পালন হলো।সমিতির কর্মকর্তাদের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রেমী অনেক মানুষ এসেছিলেন এই অনুস্থানে।

মেদিনীপুর সদর মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার পরিচালনায়নক আউট ভিসাকা কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা২০১৭

সন্দীপ সাহা:মেদিনীপুর সদর মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার পরিচালনায় প্রথম ও দ্বিতীয় বিভাগীয় লিগ কাম নক আউট ভিসাকা কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা২০১৭
লিগ পর্যায়ের খেলা গুলি সম্পূর্ণ হয়েছে। প্রথম বিভাগীয় ফাইনাল  অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৫ ই সেপ্টেম্বর গড়বেতা অচল সিংহ স্টেডিয়ামে । প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মেদিনীপুর শহরের ক্রীড়া ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দুই ক্লাব *স্পোর্টসম‍্যান রিক্রিয়েশন ক্লাব বনাম সুভাষ কর্নার ক্লাব* । আগামী ১২ ই সেপ্টেম্বর শালবনী নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় বিভাগীয় ভিসাকা কাপের ফাইনাল প্রতিদ্বন্দীতা করবে *শালবনীর তিলাখুল্যা সাগেন সাকাম ক্লাব vs প্রদীপ একাদশ**


আজ শিক্ষক দিবস, কোচবিহার (এ বী এন শীল কলেজে) তৃণমূল ছাত্র পরিষদের আয়োজিত নবীন বরণ অনুষ্ঠানে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।


শিক্ষক দিবস পালন

সামসুদ্দিনঃ ড. সর্বোপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্মদিনে শিক্ষক দিবস পালন করল মেমারি কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এই অনুষ্ঠানে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ বতমান ছাত্র সমাজকে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার থেকে রক্ষার্থে সচেতনতার জন্য সাইবার ক্রাইম বিষয়ক সেমিনার করে। উপস্থিত ছিলেন বিধায়িকা নার্গিস বেগম, পুলিশ সুপার কুনাল আগরওয়াল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য, এসডিপিও সাউথ, সি আই, মহকুমা শাসক দঃ অনির্বান কোলে, গভর্নিং প্রেসিডেন্ট মধুসূদন ভট্টাচার্য, মেমারি পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন বিষয়ী, অধ্যক্ষ দেবাষিস চক্রবর্তী প্রমুখ।


বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক সমাজকর্মী কাজি মাসুম আখতারকে শিক্ষারত্ন সম্মান দিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার








ফারুক আহমেদ

শিক্ষক দিবসে বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক সমাজকর্মী কাজি মাসুম আখতারকে শিক্ষারত্ন সম্মান দিয়ে সম্মানীত করল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার।
কলকাতার কাটজু নগর স্বর্ণময়ী বিদ্যাপীঠ উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজি মাসুম আখতারকে আজ শিক্ষক দিবসে নজরুল মঞ্চে শিক্ষারত্ন সম্মানে ভূষিত করল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। শিক্ষাক্ষেত্রে সারাজীবনের কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতি মমতা ব্যানার্জি। গত বছরও "আনন্দবাজার পত্রিকা" শিক্ষাক্ষেত্রে আখতার সাহেবের অভাবনীয় সাফল্যের জন্য তাঁকে "দ্রোণাচার্য " পুরস্কারে ভূষিত করেছিল।
উল্লেখ্য যে, কাজি মাসুম আখতার শুধু একজন আদর্শনিষ্ঠ, সফল শিক্ষক নন, তিনি একজন বিশিষ্ট লেখক ও সমাজকর্মীও বটে। বিশেষ করে এ রাজ্যের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ হিসাবে তিনি পরিচিত। ধর্মান্ধতা বা সামাজিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁকে বার বার গর্জে উঠতে দেখা গেছে। কেবল সভা সমিতি, মিছিল, মিটিং নয়,বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর লেখা অসংখ্য প্রবন্ধে বা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের টক শোতে তাঁর মূল্যবান বক্তব্যে যার প্রকাশ মিলেছে। তাঁর লেখা দুটি গ্রন্থ হল "বঞ্চিত রাখার সড়যন্ত্র" ও "বিপন্ন সংস্কৃতি"।  সন্ত্রাসবাদকে রুখে দিতে ও অনগ্রসরদের প্রতি বঞ্চনা, ধর্মান্ধতা ও সামাজিক নানাবিধ ক্ষয়রোগের বিরুদ্ধে গবেষণালব্ধ দলিল বলা যায় বই দুটিকে।
তাঁকে মূল্য দিতে হয়েছে বার বার। এমন কী, তার উপর প্রাণঘাতী হামলাও হয়েছে। তবুও তিনি লক্ষ্যে অবিচল, অকুতোভয়। জাতির বিবেক এমন শিক্ষকদের জন্যেইতো শিক্ষারত্ন সম্মানের  সার্থকতা। ইতিমধ্যে এই তরুণ তুর্কী কাজি মাসুম আখতার পেয়েছেন "উদার আকাশ" পুরস্কার। তাঁকে "উদার আকাশ" পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল কয়েক বছর আগেই।
আগামী দিনে সমাজ কল্যাণে তিনি আরও ভাল কাজ করবেন। বাংলাকে তিনি এগিয়ে নিয়ে যাবেন এই আশা প্রকাশ করেছেন এই প্রতিবেদক এর কাছে।


বারুদের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে মঙ্গলকোট


মোল্লা জসিমউদ্দিন: রাজ্যে পালাবদলের সপ্তম বর্ষপূর্তিতেও বর্ধমানের মঙ্গলকোট এলাকা আগুনের গোলার উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে।হিংস্বার বিরাম নেই এখানে।খুন রাহাজানি প্রতিনিয়ত লেগেই আছে।রোজকার বোমাবাজি জলভাত যেন মঙ্গলকোটবাসির কাছে।গত শনিবার সকালে মঙ্গলকোটের বকুলিয়ায় বোমায় হত প্রশান্ত ধীবরে ঘটনা, সেই ট্রাডিশনের অংশ মাত্র।বামজমানা পরবর্তীতে মঙ্গলকোটের আজাদ মুন্সি সহ দশের বেশি রাজনৈতিক খুন হয়েছে।অতীতে সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর মত বহর দেখা যায় তৃণমূল শিবিরেও।কেন পরিবর্তন হয়নি এই রাহাজানিমুলক পরিস্থিতির? বারুদের স্তুপের উপর কেনই বা দাঁড়িয়ে মঙ্গলকোট?  ২০১১ সালের পুর্বে অর্থাৎ ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল অবধি মঙ্গলকোটের রাশ ছিল সিপিএম নেতা ডাবলু আনসারীর হাতে।একাধারে বেনামে অজয় নদের দশ থেকে বারোটি বালিঘাটের কারবারি,  থানার বকলমে 'ডাকমাস্টার' ডাবলু শুধু মঙ্গলকোট নয় সীমান্তবর্তী নানুর, কেতুগ্রাম, আউশগ্রাম,ভাতার প্রভৃতি এলাকায় সশস্ত্র বাহিনী পাঠাবার ওস্তাদ ছিলেন সেসময়। অভিযোগ পুলিশের কালিপুজোর যাত্রা থেকে খেলাধুলারর টুর্নামেন্ট আয়োজন। সবই দেখত ডাবলু।তাই বিপুল বেআইনী অস্ত্র সমৃদ্ধ বাহিনীর প্রতি পুলিশ নিষ্ক্রিয়তা দেখাতো বলে বিরোধী শিবিরে দাবি উঠত।রাজ্যের পালাবদলের পর ডাবলু বাবলু আনসারী মঙ্গলকোটের রাজনীতিতে বিদায় হলেও, তাদের সশস্ত্র বাহিনীর সিংহভাগ চলে আসে তৃনমূলের দখলে।এই বাহিনী পোষবার এবং পুলিশের একাংশ কে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করবার আয়ের মূল উৎস হচ্ছে অজয় নদীর বেআইনী বালিঘাট গুলি।কোগ্রামের মত বালিঘাটে প্রতিদিন আয় যেখানে সর্বনিম্ন কয়েক লক্ষ টাকা।বকলমে এই ঘাট মালিক জনৈক কুরবান সেখ ইতিমধ্যেই নুতনহাট বাইপাসে কুড়ি লক্ষ টাকা দিয়ে বাড়ী, পাথরচাপরি তে ষাট লক্ষ দিয়ে বাড়ী, সিউড়ি - বোলপুর - বাসাপাড়া - নুতনহাটে কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি করেছে এই ধরনের বেআইনি বালিঘাট চালিয়ে বলে এলাকায় জনশ্রুতি। এই বিপুল আয়ের ভাগাভাগি নিয়ে চলে শাসক শিবিরের অন্তদ্বন্ধ।যার পরিণতি গোলাগুলি,  বোমাবাজি। পুলিশের একাংশের মদতে বেপরোয়া হয়েউঠে শাসক দলের মদতপুস্ট বালিমাফিয়ারা।একে অপরের দখল বেদখল অভিযানে মজুত থাকে অবৈধ অস্ত্রভাণ্ডার। অজয়ের বত্রিশ কিমি নদীপথে থাকা এপারে ওপারে মিলিয়ে পঞ্চাশের বেশি বালিঘাটে বর্ধমান ও বীরভূম জেলাপুলিশ একযোগে অভিযান চালালে বিপুল বেআইনী অস্ত্র মিলতে পারে।অজয়ের উপকূলে থাকা লাখুরিয়া কল্যানপুর কোগ্রাম বকুলিয়া প্রভৃতি গ্রাম গুলি বারুদের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে আছে।তাই বকুলিয়ার প্রশান্ত ধীবর মারা যায় মজুত বোমা থেকে।মঙ্গলকোটের রাজনীতিতে অজয়ের বালিঘাট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তা পঞ্চায়েত সমিতির কিছু কর্মকর্তা,বেশ কিছু গ্রামপ্রধান - উপপ্রধানের সরাসরি বালিখাদ চালানো নিয়ে প্রশ্ন উঠে।থানায় এইরুপ নেতাদের অহরহ যাতায়াত দেখে স্থানীয়রা অনেকেই আতংকিত থাকে।থানার একশো মিটারের মধ্যে মঙ্গলকোট উপপ্রধান আক্রান্ত এবং পরবর্তী প্রকাশ্য সন্ত্রাস ঘটনাগুলি নিরপেক্ষভাবে তদন্ত চালালে উঠে আসবে।শাসকদলের বালিমাফিয়া ও পুলিশের একাংশের অশুভ আতাঁতের কথা। পুলিশের নানান অনুষ্ঠানে এদের ঝলমলে উপস্থিতি দেখা যায়।স্থানীয়রা অনেকেই এদের দৌরাত্ম্য তে ভয়ে সিটিয়ে থাকে।বারুদের স্তুপের উপর কেমন দাঁড়িয়ে আছে মঙ্গলকোট, তা পুলিশের দেওয়া সর্বক্ষণ নিরাপত্তারক্ষী পাওয়া ব্লক তৃণমূল সভাপতি অপুর্ব চৌধুরী, মঙ্গলকোট উপপ্রধান চন্দন সরকার, জেলাপরিষদ সদস্য বিকাশ নারায়ণ চৌধুরীর নিরাপত্তা রাখার মেয়াদকাল বাড়ানো বিষয়টি সেই বারুদের স্তুপকে জানান দেয় বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।






সোমবার, সেপ্টেম্বর ০৪, ২০১৭

মঙ্গলকোটে দুটি সমবায়ে জয়ী তৃনমূল


পারিজাত মোল্লা, মঙ্গলকোট: সোমবার মঙ্গলকোটের দুটি সমবায়ে তৃনমূল কংগ্রেস বিনা প্রতিদন্ডিতায় জিতল।নপাড়া এবং নিগন এলাকায় আজ সমবায় নির্বাচন ছিল।বিরোধীদলের পক্ষে কোন মনোনয়ন দাখিল না পড়ায় সমবায় দুটিতে জেতে তৃনমূল সমর্থিত প্রার্থীরা।নপাড়ায় ৬ টি আসন এবং নিগনে ২৭ আসনে  মনোনয়ন পর্বে একমাত্র তৃনমূল ছাড়া কেউ দেয়নি বলে প্রকাশ।মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির পুর্ত কর্মাধ্যক্ষ মুন্সি রেজাউল হক জানান - মঙ্গলকোটে তৃণমূল ছাড়া বিরোধীদের দুরবিন করেও খুঁজে পাওয়া যাবেনা।




শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কালনার একটি বিদ্যালয়ে প্রস্তুতি। বিদ্যালয়ের ক্ষুদে পড়ুয়ারা আগ্রহের সাথে অনুস্থানের প্রস্তুতি সারছে

ছবি ও সংবাদ: মোল্লা জসিমউদ্দিন


মঙ্গলকোটে সমবায় ভোটে জিতল তৃনমূল

মঙ্গলকোটের পুর্ব নপাড়া সমবায় সমিতির নির্বাচনে জিতল তৃনমূল।৬ টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্ডিতায় এই জয়লাভ।মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির পুর্ত কর্মাধ্যক্ষ মুন্সি রেজাউল হক জানান - মঙ্গলকোটে বিরোধীদের দূরবীন দিয়েও দেখা যায়না।

প্রয়াত সাংসদ সুলতান আহমেদ

তৃনমূল সাংসদ সুলতান আহমেদ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন।তৃনমূলের সংখ্যালঘু মুখ হিসাবে প্রথম সারিতে ছিলেন।তাঁর এই হঠাৎ মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ তৃনমুলের শীর্ষ নেতৃত্ব।রাজ্যসভার সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এই নেতার প্রয়াণে

দিঘায় ডুবল ইলিশ ভর্তি ট্রলার

দিঘা মোহনার অদূরে ডুবল ইলিশ ভর্তি ট্রলার 

জাহাঙ্গীর বাদশা, দিঘা, ০৪ সেপ্টেম্বর :  সোমবার ভোরের দিকে গভীর সমূদ্র থেকে ফেরার সময় দিঘা মোহনা থেকে মাত্র কয়েক'শ মিটার দূরেই ডুবল ইলিশ ভর্তি ট্রলার। সেই সঙ্গে ট্রলারে থাকা ইলিশ ও অন্যান্য মাছ মিলিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ টন মাছ সমূদ্রে তলিয়ে গেছে। তবে 'সওদাগর' নামের ট্রলারটিতে থাকা সমস্ত মৎস্যজীবি সুরক্ষিত ভাবে পাড়ে সাঁতরে এসেছে।

দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রলারের কর্মী মেহবুব আলী জানিয়েছেন, দিন কয়েক ধরে গভীর সমূদ্রে মাছ ধরার পর সোমবার ভোররাতে তাঁরা দিঘা মোহনায় ফিরছিলেন। কিন্তু মোহনা থেকে প্রায় ২০০ মিটার দূরে আচমকাই ট্রলারটি ডুবতে শুরু করে। ট্রলারের তলা ফুটো হয়ে হুহু করে জল ঢুকতে থাকে ভেতরে। অনেক চেষ্টা করেও সেটিকে পাড়ে আনার আগেই সেটি ডুবে যায়। অগত্যা প্রাণ বাঁচাতে ট্রলার থেকে ঝাঁপ দিয়ে কোনও রকমে সাঁতরে পাড়ে চলে আসে তারা।

ট্রলারের মালিক নন্দীগ্রামের বাসিন্দা সেক মোমরেজ জানিয়েছেন, ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার ফলে তাঁর লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। মাছগুলোর পাশাপাশি ট্রলারের বহু সামগ্রী জলে তলিয়ে গিয়েছে। । তাঁর মতে, ট্রলারটির তলা ফুটো হয়ে জল ঢোকা শুরু হলেও প্রথম দিকে কেউ বিষয়টি খেয়াল করেননি।

এই ঘটনায় দিঘা শংকরপুর ফিসারম্যান এন্ড ফিস ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশানের সভাপতি শ্যামসুন্দর দাস জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরেই দিঘা মোহনা এলাকাটি ড্রেজিংয়ের সমস্যায় জর্জরিত রয়েছে। মোহনার আশেপাশে একাধিক জায়গায় বড়সড় চড়া পড়ে গিয়েছে। ফলে মাছভর্তি ট্রলারগুলি পাড়ে আসার সময় বহু ক্ষেত্রেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। মৎস্যজীবিদের অজ্ঞাতেই ট্রলারের তলা চড়ায় ধাক্কা খেয়ে ফুটো হয়ে যায়। যার জেরে এমন বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER