ছবি ও সংবাদ: মোল্লা জসিমউদ্দিন
বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২৪, ২০১৭
আইনী শিবির মঙ্গলকোট কলেজে
বৃহস্পতিবার বিকেলে মঙ্গলকোটের খুদরুন দিঘীর পাড়ে থাকা সরকারি ডিগ্রী কলেজে আইনী শিবির হয়।কাটোয়া মহকুমা আইনী পরিষেবা কেন্দ্রের সম্পাদক সুশোভন মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন "এই শিবিরে আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, সিভিল জজরা অংশগ্রহণ করেন"।
ছবি ও তথ্য মোল্লা জসিমউদ্দিন
বিজেপি বাজপাখির দল : অনুব্রত মন্ডল
মোল্লা জসিমউদ্দিন : বিজেপি কে বাজপাখির দল বলে মঙ্গলকোটে কটাক্ষ করলেন রাজ্য তৃনমূল নেতা এবং মঙ্গলকোট কেন্দ্রের দলীয় পর্যবেক্ষক অনুব্রত মন্ডল মহাশয়।বুধবার বিকেলে মঙ্গলকোটের কৈচর হাটতলায় বিজেপির বিরুদ্ধে ভারতছাড়ো আন্দ্রোলনের সভায় অনুব্রত মন্ডলের পাশাপাশি ছিলেন বর্ধমান জেলাপরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু, ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপুর্ব চৌধুরী প্রমুখ।এদিন বিজেপি কে কটাক্ষ করে অনুব্রত বাবু বলেন " সারাদেশে বাজপাখির মত লুটেপুটে খাচ্ছে দুর্নীতিগ্রস্ত দলটি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে নোংরা রাজনীতি শুরু করেছে,ওইসব এই বাংলায় চলবেনা"। এরপরে জেলাসভাধিপতি দেবু টুডু রাজ্যসরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির খতিয়ান তুলে ধরেন।তিনি বলেন " দিদি কন্যাশ্রী, সেভ ড্রাইভ, সবুজশ্রী সহ প্রভৃতি কর্মসূচী যেভাবে নিয়ে চলেছেন, তাতে বাংলার এমন কোন পরিবার নেই যে সূফল পাননি"। ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপুর্ব চৌধুরীর কথায়, মঙ্গলকোটে তো বটেই, এই বাংলায় কোথাও সেভাবে বিজেপির কোন ভিক্তি নেই।
বুধবার, আগস্ট ২৩, ২০১৭
সিনেমাহলে দেহব্যবসা বাড়ছে পুর্ব বর্ধমানে
মঙ্গলবার, আগস্ট ২২, ২০১৭
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে অডিটোরিয়াম উদ্বোধন করলেন উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
সংবাদদাতা: আজ কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে এ পি জে আব্দুল কালামের নামে অডিটোরিয়াম উদ্বোধন করলেন রাজ্যের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ড. পার্থ চট্ট্যোপাধ্যায়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য শঙ্কর কুমার ঘোষ, বিধায়ক রুকবানুর রহমান সহ নদীয়া জেলার সমস্ত বিধায়ক ও এমপি।
উক্ত অনুষ্ঠানে পুস্পস্তবক ও উদার আকাশ প্রকাশন এর গ্রন্থ উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ড. পার্থ চট্টোপাধ্যায় এর হাতে তুলে দিয়ে সম্মানিত করেন, উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ও কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের দূর শিক্ষা বিভাগের সহ অধিকর্তা ফারুক আহমেদ।
উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ড.পার্থ চট্টোপাধ্যায় অপূর্ব বক্তব্য রাখেন।
রাহাজানি রুখতে মঙ্গলকোটে বালি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সিদ্দিকুল্লাহ
মোল্লা জসিমউদ্দিন : মঙগলকোটের অজয় নদের বালিঘাট ঘিরে হিস্বা রাহাজানি নুতন ঘটনা নয়।দখল বেদখল কে কেন্দ্র করে একের পর এক খুন হয়েছে।আজাদ মুন্সির মত 'হাই প্রোফাইল' মার্ডারের পেছনেও ছিল বালিঘাটের লক্ষ লক্ষ টাকার অংকটি।প্রতিনিয়ত বোমাবাজি আর গোলাগুলি চলছে অজয়ের বালিঘাটগুলি ঘিরে।বাড়ছে বেআইনি অস্ত্রের সম্ভার।পুলিশ প্রশাসনের একাংশের মদতে বেশ কিছু নেতা লক্ষ লক্ষ টাকা পকেটস্থ করছে।সরকারের রাজস্ব আদায় যেমন ফাঁকি দেওয়া চলছে, ঠিক তেমনি অতিরিক্ত বালিবোঝাই গাড়ীর সৌজন্যে রাস্তাঘাট হচ্ছে মরনফাঁদ।যেখানে প্রায়শ দুর্ঘটনায় এলাকাবাসী মারা পড়ছে।বিগত দুবছরে কুড়ির বেশি স্থানীয় বাসিন্দা মারা গেছে।শাসকদলের একাংশের মদতে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় বেপরোয়া হয়ে উঠছে বালি মাফিয়ারা।প্রতিবাদকারীদের প্রকাশ্য মারধোর এবং পুলিশি ঝামেলায় ফেলা রোজনামচা হয়ে উঠছে মঙ্গলকোটের বুকে।ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে স্বাধীনতা দিবস পালনে মঙ্গলকোটের সাতটি এলাকায় অনুষ্ঠানে সামিল হয়েছিলেন এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব।প্রতিটি অনুষ্ঠানে কমবেশি মঙ্গলকোটের বালি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা যায় তাঁকে।তিনি বলেন "মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী গত ২৯ জুন প্রশাসনিক বৈঠকে বালির অসাধু কারবার নিয়ে তাঁর কঠোর অবস্থান ব্যক্ত করেছেন, তাই মঙ্গলকোটে বালির ঘাট নিয়ে মারামারি খুন রাহাজানি যাতে না হয়।সেই ব্যাপারে এলাকার বিধায়ক হিসাবে আমার নৈতিক দায়িত্ব থেকেই যায়।" পাশাপাশি তিনি বলেছেন - "এত বোমাবাজি এত হানাহানি সেই বালিরঘাট কে কেন্দ্র করেই, তাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ঘাটগুলি চলুক।" উল্লেখ্য গত বামজমানার মত তৃণমূল সরকারের আমলেও মুষ্টিমেয় কয়েকজন শাসক দলের নেতা কুখ্যাত দুস্কৃতিদের দল নিয়ে অজয় নদের বালিঘাট চালাচ্ছে।পুলিশের একাংশ মোটা অংকের মাসোয়ারা পাওয়ায় বরাবরই চুপ থাকে বলে অভিযোগ। এক বালি মাফিয়া কোগ্রামে অজয় নদের বেআইনী বালিঘাট চালিয়ে পাথরচাপরি, সিউড়ী,বোলপুর, বাসাপাড়া, নুতনহাট বাইপাসে প্রসাদপ্রতিম বাড়ীর পাশাপাশি নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার জায়গা কিনেছে বলে প্রকাশ।নিজস্ব গোটা দশেক ডাম্পার নিয়মিত বালি দূরদূরান্তর রুটে বালি পৌছে দেয় ইমারত ব্যবসায়ীদের কাছে।অথচ অজয়ের নদীবাঁধ কেটে অবৈধ বালিঘাটটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সাহস দেখায়নি পুলিশ প্রশাসন।এই ঘাটটির সামনে আবার জেলাপুলিশের মাসিক ক্রাইম কনফারেন্স ( ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে) হয়েছে! জানা যায় এই ঘাটটি বকলমে চালান মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির এক কর্মাধ্যক্ষ, সদর মঙ্গলকোট পঞ্চায়েতের এক পদাধিকারী। কোগ্রামে এই ঘাট কে ঘিরেই যাবতীয় অশান্তি দেখা যায়।সম্প্রতি বালিঘাটে থাকা জেসিপি মেশিন বোমা মেরে পুড়িয়ে দেয় দখল করতে আসা অপর গোষ্ঠী। এইরুপ পরিস্থিতিতে রাহাজানি রুখতে মঙ্গলকোট বিধায়ক মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর বালি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় অশান্ত মঙ্গলকোটে শান্তির বার্তা খুঁজছে এলাকাবাসী।
কাটোয়া শিক্ষক সম্মেলন বঙ্গ বার্ষিক সম্মেলন।
পারিজাত মোল্লা: আগামী ৩ রা সেপ্টেম্বর কাটোয়া ২ নং ব্লকের জগদানন্দপুর এলাকায় জগধাদ্ধাত্রী লজে শিক্ষক সম্মেলন হচ্ছে।এটি তৃণমূল সমর্থিত পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বার্ষিক সম্মেলন। সম্মেলনের সূচনা করবেন এলাকার বিধায়ক শ্রী রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়।সংগঠনের সভাপতি প দ অভিজিত গুপ্ত জানিয়েছেন " তৃণমূল নেত্রীর আদর্শে আমরা অনুপ্রাণিত, তাঁর উন্নয়নমূলক চেতনা চারদিকে বিকশিত করতে চায় আমরা"।
সোমবার, আগস্ট ২১, ২০১৭
রবিবার, আগস্ট ২০, ২০১৭
মঙ্গলকোটে ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের তালিকা দিলেন বিধায়ক
পারিজাত মোল্লা, মঙ্গলকোট: সম্প্রতি রাজ্যসরকারের তরফে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের জন্য পুর্ব বর্ধমান জেলায় একশো কোটি টাকার অনুদান বরাদ্দকৃত হয়।যার মধ্যে মঙ্গলকোটে সাড়ে দশ কোটি অনুদান পড়ে।গত ২৬ শে জুলাই থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত মঙ্গলকোট কৃষি বিভাগ স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সুপারিশে পঞ্চায়েত ভিক্তিক ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের জন্য ফর্ম বিলি করে থাকে।প্রতিটি পঞ্চায়েতে সংসদ পিছু ৩৮০ টি গড়ে সরকারী নিয়ম লাঘু হলেও, বেশিরভাগ পঞ্চায়েতে নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্যরা ফর্ম পাননি বলে অভিযোগ উঠে।গতবারের শিলাবৃষ্টিজনিত ক্ষতিপূরণ বাবদ সরকারী অনুদানে দুর্নীতির মতন এবারেও সেই আর্থিক দুর্নীতির আশংকা দেখা যায়।এইরুপ অভিযোগ এলাকাবাসীদের কাছে পেয়ে স্থানীয় বিধায়ক হিসাবে মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী ক্ষতিপূরণের ফর্ম বিলিতে অনিয়ম টি রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী পুর্নেন্দু বসু কে লিখিতভাবে জানান।সেইমত প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের তালিকা জেলাপ্রশাসন কে দিতে বলেন তিনি।সেইমত শুক্রবার দুপুরে মঙ্গলকোট বিধায়কের এক প্রতিনিধিদল এলাকার পাঁচ হাজারের কিছু বেশি চাষীদের তালিকা জেলাশাসক অফিসে জমা দেয়।উল্লেখ্য মঙ্গলকোটে বাইশ হাজার ক্ষতিপূরণ ফর্ম মঞ্জুর হলেও, তা মঙ্গলকোট পঞ্চায়েত সমিতির কয়েকজন কর্মকর্তার কাছে পৌছে যায়।পঞ্চায়েত স্তরে সংসদ পিছু বিলির কথা বললেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোথাও ফর্ম পিছু তিনহাজার টাকা, আবার কোথাওবা আনুগত্য বুঝে বিলি করা হয়।সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পঞ্চায়েতে কেউ ফর্ম না পেলে, কৃষি দপ্তরে ফর্ম পাওয়ার কথা।মঙ্গলকোটের ক্ষেত্রে 'ইমারজেন্সি' ফর্ম প্রায় তিনহাজারটি কৃষি দপ্তরে রাখা থাকলেও, তা পঞ্চায়ত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ নিয়ম কে তোয়াক্কা না করে নিয়ে চলে যায়।এরফলে মঙ্গলকোটের অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত চাষী সরকারী অনুদান পাবার ফর্ম পেতে বঞ্চিত হয়।সেই জায়গায় মঙ্গলকোট বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী গ্রামে গ্রামে প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে তালিকা করেন।সেই তালিকা শুক্রবার পুর্ব বর্ধমান জেলাশাসক এর অফিসে জমা পড়ে।প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, এই তালিকা স্থানীয় কৃষিদপ্তর কে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।পরবর্তীতে তাদের কে ফর্ম দেওয়া হবে।সেই ফর্ম ফিলাপ করে পুনরায় জমা করে জেলাপ্রশাসন কে পাঠিয়ে দেবে কৃষিদপ্তর।
চাষে ক্ষতিপূরণ নিয়ে মঙ্গলকোটে গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে
মোল্লা জসিমউদ্দিন : মঙ্গলকোটের তৃনমূলের গোষ্ঠীবিবাদ নূতন কিছু নয়।সে ২০১১ এর পরিবর্তনের পুর্বে হোক কিংবা ২০১৬ এর বিধানসভার ফলাফল পরবর্তীতে হোক।সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর মত পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ কে মঙ্গলকোটে টিকিট দিয়ে, পরে মন্ত্রিত্ব দিয়ে শীর্ষ তৃণমূল নেতৃত্ব গোষ্ঠীবিবাদের রাশ অনেকখানি কমেছে।তবুও থামছেনা শাসক দলের এলাকায় কর্তৃত্ব নিয়ে লড়াই।সাম্প্রতিকতম ইস্যু হিসাবে উঠে এসেছে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের সরকারী ক্ষতিপূরণ পাবার বিষয়টি।ইতিমধ্যে রাজ্যসরকার পুর্ব বর্ধমান জেলায় একশ দশ কোটি টাকা মঞ্জুর করে।তারমধ্যে মঙ্গলকোট ব্লকের চাষীদের জন্য সাড়ে দশ কোটি টাকা।প্রতিবারেই এইধরনের ফর্ম বিলি হয় সংশ্লিষ্ট দপ্তর অর্থাৎ কৃষি দপ্তর থেকে।এবার সম্ভবত আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে শাসকদলের জনপ্রতিনিধিরা কৃষি বিষয়ক বোর্ড মিটিং তে সিদ্ধান্ত নেয় ফর্ম গুলি পঞ্চায়েতের সংসদ পিছু বিলি করা হবে।তবে বর্ধমানের কিছু ব্লক নিজেরাই, সেইসাথে বিডিও অফিস, কৃষান মান্ডি থেকে বিলি করার কর্মসূচী নেয়।মঙ্গলকোটের ক্ষেত্রে পঞ্চায়েত স্তরে বিডিও অফিসে সিদ্ধান্ত হওয়ায় বেকায়দায় পড়ে যান এলাকার বিধায়ক মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। কেননা আঠারোটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে মাত্র তিনটি পঞ্চায়েত বিধায়ক প্রভাবিত। তবে সব পঞ্চায়েতেই একতৃতীয়াংশ জনপ্রতিনিধি তাঁর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে প্রকাশ।মঙ্গলকোটের কৃষিদপ্তর সংসদ পিছু তিনশো আশি করে ফর্ম পঞ্চায়েত সদস্যদের খাতাকলমে দেওয়ার কথা বললেও, পঞ্চায়েত প্রধানরা মনোনীত ব্যক্তিদের দিয়ে কোথাও তিন থেকে চার হাজার টাকার বিনিময়ে আবার কোথাওবা নিজ অনুগামীদের দেয়।যারা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চাষী, তারা বঞ্চিত হয় ক্ষতিপূরণ পাবার ফর্ম পেতে।কেউ পঞ্চায়েতে ফর্ম না পেলে, কৃষি দপ্তরে তা পাবার কথা বলা হলেও।এক্ষেত্রে মঙ্গলকোটের কৃষি দপ্তরের হাতে থাকা প্রায় তিনহাজার ফর্ম চমকিয়ে নিয়ে যান পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ বোধন।এইরুপ দাবি দপ্তরের একাংশে।বিধায়ক অনুগামী হিসাবে পরিচিত ক্ষতিগ্রস্ত চাষীরা সিদ্দিকুল্লাহ সাহেব কে জানান।এরপরে মঙ্গলকোট বিধায়ক তা লিখিত অভিযোগ হিসাবে জানিয়ে দেন কৃষিমন্ত্রী মহাশয় কে।কৃষিমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট জেলাশাসক কে বিষয়টি জানাবার কথা বলেন।সেইমত শুক্রবার দুপুরে বিধায়কের এক প্রতিনিধিদল পুর্ব বর্ধমান জেলাশাসক অফিসে পাঁচ হাজারের কিছু বেশি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের বিস্তারিত তালিকা দেয়।এ থেকে বোঝা যায় আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে মঙ্গলকোটে 'পাইয়ে দেবার' রাজনীতিতে একমুঠো মাটি ছাড়তে রাজী নয় বিবাদমান কোন পক্ষই।কৃষি দপ্তরের বাইশ হাজার ফর্ম যা ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপুর্ব চৌধুরীর নিয়ন্ত্রণে এবং বিধায়কের পাঁচ হাজারের তালিকা।সর্বমোট সাতাশ হাজার চাষী পরিবারের কাছে কে কতটা কাছের/কাজের লোক সেই তরজা চলছে মঙ্গলকোটের বুকে।
কালনায় তৃতীয় পর্যায় সবুজসাথী প্রকল্পে সাইকেল বিলির সুচনা মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের।
ছবি ও সংবাদ: মোল্লা জসিমউদ্দিন
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...