ভাস্কর ঘোষ
তালাবন্ধ ঘর থেকে এক যুবতির মৃতদেহ উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদের কান্দি থানার পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে মুর্শিদাবাদের কান্দি থানার বাঁধাপুকুর এলাকার ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার নাম

কোয়েল রায় (২৫)। কান্দির বাঁধাপুকুর এলাকাতে তার বাড়ি। সে নিজের বাড়িতেই চারদিন ধরে তালাবন্দী ছিলেন। স্থানীয়দের সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে কান্দি থানার পুলিশ তাদের বাড়িত এসে ঘরের দরজা ভেঙে যুবতির মৃতদেহটি উদ্ধার করে। শুক্রবার সকালে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে কান্দি থানার পুলিশ।স্থানীয় বাসিন্দা তপতী রায় বলেন, ওরা পুরো পরিবার বেশিরভাগ সময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় থাকে। আমরা কয়েকদিন ধরেই মেয়েটির কোন খবর পাচ্ছিলাম না । বাড়ির পরিচারিকা বারবার খোঁজ নিলে মেয়েটির পরিবারের লোকজন জানান মেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। এখন ঘরের দরজা কোনরকমভাবেই খোলা যাবে না।
তখন আমাদের সন্দেহ হওয়ায় আমরা পুলিশকে খবর দিই। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে মেয়েটিকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। কান্দি থানার পুলিশ বলেন, পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালে পঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিশ।
ওই যুবতির কয়েকদিন আগেই মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে পুলিশ।খবর লেখা পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করেনি পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবতি এমএ পড়াশুনো করতেন। সে গত সোমবার পর্যন্ত ফেসবুকে ও হোয়াটস আপ - এ বন্ধুদের সঙ্গে চার্ট করেছেন।
তালাবন্ধ ঘর থেকে এক যুবতির মৃতদেহ উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদের কান্দি থানার পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে মুর্শিদাবাদের কান্দি থানার বাঁধাপুকুর এলাকার ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার নাম
কোয়েল রায় (২৫)। কান্দির বাঁধাপুকুর এলাকাতে তার বাড়ি। সে নিজের বাড়িতেই চারদিন ধরে তালাবন্দী ছিলেন। স্থানীয়দের সন্দেহ হওয়ায় তাঁরা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে কান্দি থানার পুলিশ তাদের বাড়িত এসে ঘরের দরজা ভেঙে যুবতির মৃতদেহটি উদ্ধার করে। শুক্রবার সকালে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে কান্দি থানার পুলিশ।স্থানীয় বাসিন্দা তপতী রায় বলেন, ওরা পুরো পরিবার বেশিরভাগ সময় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় থাকে। আমরা কয়েকদিন ধরেই মেয়েটির কোন খবর পাচ্ছিলাম না । বাড়ির পরিচারিকা বারবার খোঁজ নিলে মেয়েটির পরিবারের লোকজন জানান মেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে। এখন ঘরের দরজা কোনরকমভাবেই খোলা যাবে না।
তখন আমাদের সন্দেহ হওয়ায় আমরা পুলিশকে খবর দিই। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে মেয়েটিকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। কান্দি থানার পুলিশ বলেন, পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালে পঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিশ।
ওই যুবতির কয়েকদিন আগেই মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে পুলিশ।খবর লেখা পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করেনি পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবতি এমএ পড়াশুনো করতেন। সে গত সোমবার পর্যন্ত ফেসবুকে ও হোয়াটস আপ - এ বন্ধুদের সঙ্গে চার্ট করেছেন।
posted from Bloggeroid