তথাগত চক্রবর্তী
বীরভূমের সিউড়িতে আহত বিজেপি নেতা কালোসোনা মন্ডলকে দেখতে হাজির রাজ্য নেতা সায়ন্তন বসু।তিনি তৃনমূল কে হুশিয়ারী দিয়ে বলেন - এইরকম চললে, ফল ভুগতে হবে তৃনমূল কে।
তথাগত চক্রবর্তী
বীরভূমের সিউড়িতে আহত বিজেপি নেতা কালোসোনা মন্ডলকে দেখতে হাজির রাজ্য নেতা সায়ন্তন বসু।তিনি তৃনমূল কে হুশিয়ারী দিয়ে বলেন - এইরকম চললে, ফল ভুগতে হবে তৃনমূল কে।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
বুধবার বেলা একটা নাগাদ পূর্বস্থলী ১ ব্লক অফিসে পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নপত্র তুলতে এসে তৃনমূলের হাতে রক্তাক্ত হল বিজেপির ৮ কর্মী।আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে আনা হয়েছে চিকিৎসার জন্য।জানা গেছে এদিন জনা কুড়ি বিজেপির কর্মী সমর্থক শ্রীরামপুরে অবস্থিত পূর্বস্থলী ১ ব্লক অফিসে ভোটের ফর্ম তুলতে যান।অভিযোগ সেসময় তৃনমূল ব্লক সভাপতি দিলীপ মল্লিকের নেতৃত্বে শতাধিক অপেক্ষারত তৃনমূল বাহিনী হাতে লাঠিসোটা রাম দা - ভোজালি নিয়ে আক্রমণ চালায়।এতে বিজেপির শুভঙ্কর হালদার,সুনীল মুর্মু, চন্দন বসাক,বাদল হালদার,বিমল বিশ্বাস প্রমুখ রক্তাক্ত হন।এই বিধানসভা কেন্দ্রটির বিধায়ক আবার রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। তাই রাজনৈতিক অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ চরমে।পূর্বস্থলী ১ ব্লকে বরাবরই বিরোধী দল হিসাবে বিজেপি শক্তিশালী। এখানে সিপিএম - কংগ্রেসের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে।তাই মূল প্রতিপক্ষ হিসাবে বিজেপি যাতে মনোনয়ন তুলতে না পারে সেজন্য এই হামলা বলে বিজেপির অভিযোগ। যদিও তৃনমূলের তরফে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।নাদনঘাট থানার পুলিশ এলাকার বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক সংঘর্ষ না বাঁধে, সেই নিয়ে টহলদারি চালাচ্ছে।
ওয়াসিম বারি
বনগাঁ থানার রামকৃষ্ণপল্লীতে
রুপালি দেবনাথের বাড়িতে ভাড়া থাকত দেবাশিষ দত্ত (৩৫) নামে এক যুবক, গত ২৭.২.১৮ তারিখ সকালে রুপালি বাড়ি তে একা ছিলন , সকালে স্বামী বাড়ির কাজে বাইরে ছিলেন তখনই দেবাশিষ রুপালি কে শ্রীলতাহানি করে ৷১১ .৩ .১৮ তে এই ঘটনার জন্য রুপালি আত্নহত্যা করার চেষ্টা করে৷, বনগাঁ থানায় অভিযোগ দায়ের হয়, তারই ভিত্তিতে দেবাশিষ দত্ত কে গ্রেপ্তার করে ঘটনার তদন্ত্রে নেমেছে বনগাঁ থানার পুলিশ ৷
শিখা ধর
বুধবার কোচবিহার ১ নং ব্লকে মনোনয়ন পেশের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে তৃনমূল নেতাদের হাতে মার খেলো ৪ জন সাংবাদিক। আহত সাংবাদিকরা স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সুদিন মন্ডল
ভাতার ব্লক অফিসে কড়া পুলিশ পাহারায় নির্বিঘ্নে চলছে ভোটের নমিনেশন ফর্ম তোলা ও জমা দেওয়ার কাজ। এখনও পর্যন্ত 33 টি গ্রাম পঞ্চায়েত আসনের ও 3 টি পঞ্চায়েত সমিতির আসনের নমিনেশন জমা পড়েছে বলে ব্লক সূত্রে জানা গেছে ! যার মধ্যে তৃণমূল 1টি, বামফ্রন্ট 18 টি, বিজেপি 13 টি ও নির্দল 1টি পঞ্চায়েত আসনের জন্য মনোনয়ন পেশ করেছে।অন্যদিকে পঞ্চায়েত সমিতিতে বামফ্রন্ট 2 ও বিজেপি 1টি আসনে মনোনয়ন জমা করেছে।
সুরজ আলি খান
খানাকুল রাজহাটি পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়নপত্র তোলা ও জমাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ল। জ্বালিয়ে দেওয়া হলো মোটরসাইকেল। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে কারণেই এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যাচ্ছে।
অভিজিৎ দাঁ
মঙ্গলকোটের ক্ষীরগ্রামের বাসিন্দা অচিন্ত কোঁয়ার (48) পারিবারিক অশান্তি জেরে আত্মঘাতী হলেন। গত কাল অচিন্তবাবুর বাড়িতে কেউ ছিলনা সে সুযোগেই আত্মঘাতি। ঘরের মধ্যে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতি। বিকেলের দিকে পাশের বাড়ির এক প্রতিবেশি সন্দেহবসত অচিন্তবাবুর বাড়ি গিয়ে জানালা দিয়ে তার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। গ্রামবাসিদের দাবি পারিবারিক অশান্তির জন্য এই আত্মঘাতী।
তারক মজুমদার
এদিন শিয়ালদহ মেন শাখায় ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে।একটি স্টেশনে সকাল দশ টা থেকে ঘণ্টা খানেক অবরোধ চলে।পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
মানস দাস,মালদা
পরীক্ষা হয়েছিল 2017 এর নভেম্বরে। প্রায় পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও বের হয়নি ফল। চরম অনিশ্চয়তার মুখে সাড়ে তিনশো ল পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ। আবারও কাঠগড়ায় গৌড়বঙ্গের উদাসীনতা । দ্রুত রেজাল্ট বের করার দাবি জানিয়ে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বাগত সেনের দ্বারস্থ হন ল কলেজের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দূর্জয় প্রসাদ । দীর্ঘক্ষণ উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। বালুরঘাট ল কলেজের বিভিন্ন সেমিস্টারের পরীক্ষার রেজাল্ট বের করতে বিশ্ববিদ্যালয় গড়িমসি করছে বলে তিনি উপাচার্যকে অভিযোগ করেন। রেজাল্ট সময়মতো বের না করতে পারলে কলেজের অ্যাফিলিয়েশন সমর্পন করার হুঁশিয়ারিও তিনি দেন বলে খবর। এর জবাবে, বিষয়টি দেখা হবে বলে ল কলেজের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে জানান উপাচার্য। এদিকে রেজাল্ট না বেরোনোয় ঘোর বিপাকে পড়েছেন প্রায় সাড়ে তিন'শ র পড়ুয়া। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বছর নভেম্বরের 15 তারিখ থেকে শুরু হয় ল কলেজের বিভিন্ন সেমিস্টারের পরীক্ষা । ছ'টি সেমিস্টারের পরীক্ষা শেষ হয় ডিসেম্বরের 4 তারিখে। এতদিনেও রেজাল্ট না বেরোনোয় আতান্তরে পড়েছেন পড়ূয়ারা। পরবর্তী সেমিস্টারের পঠনপাঠনও শুরু করা যাচ্ছে না বলে খবর। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দশম সেমিস্টারের ছাত্রছাত্রীদের । রেজাল্ট না বেরোনোয় কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের বিষয়ে সমূহ সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের । যদিও তাতে গৌড়বঙ্গ কর্তৃপক্ষের বিন্দুমাত্র হেলদোল নজরে পড়েনি। দেখছি দেখব ছাড়া আর কোনও আশার বাণী কর্তৃপক্ষ শোনাতে পারেনি বলে খবর। গোটা ঘটনায় উপাচার্যের উদাসীন মানসিকতাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে ল কলেজ কর্তৃপক্ষ । বিষয়টি ল কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি তথা তৃণমূল সাংসদ অর্পিতা ঘোষকে জানবেন বলে জানিয়েছেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দূর্জয় প্রসাদ । এদিকে বিষয়টি নিয়ে সাংসদ অর্পিতা ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, " এই মূহূর্তে দিল্লিতে আছি। বালুরঘাটে ফিরে কলেজের অধ্যক্ষের সঙ্গে কথা বলে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও কথা বলব।" তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন আঠেরো মাসে বছর চালে আরও একবার ছাত্রছাত্রীদের কপাল পুড়ল সন্দেহ নেই ।
মানস দাস,মালদা
ছাগলে জমির ফসল খাওয়াকে কেন্দ্র করে একই পরিবারের চার সদস্যকে কোপানোর অভিযোগ উঠল ৫ প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে, ভূতনী থানার অনন্ত টোলা হরচন্দ্রপুর গ্রামে। আক্রান্তরা চিকিৎসাধীন মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্তরা হলেন জহরলাল মন্ডল(৩০), ছায়া রানী মন্ডল, ছায়ারানী মন্ডল সহ ৪ জন। রঞ্জিৎ মন্ডল,অনিতা মন্ডল শ্যামলী মণ্ডল সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের ভূতনী থানায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, জহরলাল মন্ডলের জমিতে রঞ্জিত মণ্ডলের একটি ছাগল ভুট্টার চারা গাছগুলি খেয়ে নেয়। এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে যায় জহরলাল। তখনই রঞ্জিত মণ্ডলের পরিবারের সদস্যরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে চড়াও হয় জহরলাল মন্ডলের পরিবারের উপর বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে ভরতি করা হয় প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। প্রাথমিক চিকিৎসার পর বাকিদের ছেড়ে দিলেও মাথায় গুরুতর আঘাত থাকার কারণে জহরলালকে স্থানান্তর করা হয় মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। বর্তমানে তার চিকিৎসা চলছে সেখানেই। তবে কী কারণে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ তা তদন্ত শুরু করেছে ভুতনি থানা পুলিশ। অভিযুক্তরা পলাতক।
সেখ সামসুদ্দিন
পূর্ব বর্ধমান জেলার শক্তিগড় থানার আমড়া মোড় এলাকায় ২নং জাতীয় সড়কে সাতসকালে একটি স্কুল বাসকে বাঁচাতে গিয়ে একটি কয়লা বোঝাই দশ চাকার ট্রাক রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা খাঁড়গ্ৰাম বর্ধমান রুটের বাসের পিছনে ধাক্কা মেরে রাস্তায় উল্টে যায়। আবার বেসরকারি বাসটি ধাক্কা খেয়ে সামনে থাকা একটি চারচাকা প্রাইভেট কারে ও একটি মোটর সাইকেলে ধাক্কা মারে। এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। কিছুক্ষণের জন্য জাতীয় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুততার সাথে শক্তিগড় থানার পুলিশ এসে আহত জনা দশেক বাসযাত্রীকে উদ্ধার করে বর্ধমান অনাময় হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। ক্রেন দিয়ে গাড়ি গুলিকে সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করে যানচলাচল স্বাভাবিক করে। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন দুর্ঘটনা প্রবণ এই এলাকায় পর্যাপ্ত ট্রাফিক ব্যবস্থা না থাকায় নিত্য দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে।
সেখ সামসুদ্দিন
মেমারি থানার নুদিপুর এলাকায় মেমারি ক্রিস্টাল মডেল স্কুল বাসের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। দুই গাড়ির চালকের তৎপরতায় বড়সড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায়। খবর পেয়ে মেমারি থানার পুলিশ এসে গাড়ি দুটিকে আটক করে নিয়ে যায় ও স্কুল পড়ুয়াদের অন্য গাড়ি করে বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দেয়। এই ঘটনায় সাতসকালে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
রাজ্যের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার মন্ত্রী মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর মন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ চাইছে মঙ্গলকোট এলাকার বড় অংশ।দলের বিপক্ষ গোষ্ঠী নয়, বিধায়কের অনুগামীরাই এই দাবিতে সরব।পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলীয় প্রতীক দিতে না পারায় এই ক্ষোভ চরমে।মঙ্গলকোটে প্রায় দুবছর বিধায়ক কে সামনে রেখে যেসব তৃনমূল কর্মী প্রাণ হাতে বিধায়ক কে 'অক্সিজেন' দিয়ে ছিলেন।তাদের যুক্তি - বিধায়কের জন্য আমাদের শতাধিক কর্মী সমর্থক মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে, মার খেয়েছে।পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীপদ না পেলে আমাদের কে এলাকাছাড়া হতে হবে।মন্ত্রী শুধু পাইলট কনভয় চেপে, এসি অফিসে থেকে আমাদের 'টুপি' পড়িয়ে আসছেন। কার্যক্ষেত্রে উনি কোন কাজে নেই, আসলে উনি ক্ষমতালোভী।তাই মন্ত্রিত্ব থেকে উনার পদত্যাগ চাইছি।এই দাবি মঙ্গলকোটের বিধায়ক অনুগামীদের বড় অংশের।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলীতে দেওয়াল লিখনে এলাকার বিধায়ক তথা মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
কালনা ২ ব্লকে তৃনমূলের দলীয় প্রার্থী পদ ঘোষনায় জেলা সভাধিপতি দেবু টুডু, স্থানীয় বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুন্ডু প্রমুখ।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
মঙ্গলকোট কৃষান মান্ডি বাজারে রয়েছে তৃনমূলের সশস্ত্র মোটরবাইক বাহিনী। একশো মিটার দূরে রয়েছে মঙ্গলকোট একেএম উচ্চবিদ্যালয়। যেখানে চলছে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা।ব্লক অফিসে বিরোধীদের মনোনয়ন রুখতে এই বাহিনী বলে জানা গেছে।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
মঙ্গলকোটের পদিমপুরে ঘোষিত মিছিল ঘিরে অশান্তির আশংকা রয়েছে।গতকাল ঝিলু ১ পঞ্চায়েত প্রধানের নেতৃত্বে পদিমপুর, বড়াগড়, হাইস্কুল মোড়ে দোকান ভাঙ্গচুর করার অভিযোগ উঠে।এই খবর পরিবেশনে গতকাল রাতে আমাকে প্রাননাশের হুমকিও দেয়।বিষয়টি জেলা থেকে রাজ্য পুলিশের কর্তাদের অবগত করি।এই পরিস্থিতিতে স্থানীয় থানার পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্নচিহ্ন।
শ্যামল রায়
রবিবার পূর্ব বর্ধমান জেলা বিজেপির ডাকে আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটকে সামনে রেখে এক বিশেষ পরিকল্পনা নিতে সভা অনুষ্ঠিত হলো দাঁইহাট কার্যালয়ে।এই সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাপতি কৃষ্ণ ঘোষ সহ অনেকে। তিনি আসন্ন পঞ্চায়েত ভোট সম্পর্কে বলেন যে এখন থেকেই গ্রামে গ্রামে বাড়ি বাড়ি ভারতীয় জনতা পার্টির আদর্শ কথা সারা ভারতবর্ষে যে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ চলছে সেই কথা তুলে ধরার আহ্বান জানান কর্মী সমর্থকদের কাছে। তিনি জানিয়ে দেন যে সবাইকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে এবং খুব শীঘ্রই আমাদের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে এবং সেই প্রার্থীর সমর্থনে বাড়ি বাড়ি প্রচার অভিযান কে আরো জোরদার করার আবেদন রাখেন তিনি। তিনি উল্লেখ করেছেন যে তৃণমূলের সন্ত্রাসের কাছে কাছেই মাথা নোয়ান যাবেনা এই সন্ত্রাসের মুখ ও গলায় মহিলাদেরকে সামনের সারিতে এসে লড়াইয়ের কথা বলেন কৃষ্ণ ঘোষ।
শ্যামল রায়
ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে নদিয়ার করিমপুরে। এলাকার কলা ধান ভুট্টা আম পটল বেগুন সহ নানান ধরনের সবজি ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় কুড়ি হাজার বিঘা জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিক কৃষি সূত্রে খবর।
বেশকিছু এলাকাতে গাছ ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি ছিড়ে রাস্তাতে পড়ায় যান চলাচল করছে যদিও বিদ্যুৎ বন্টন দপ্তরের কর্মীরা প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে এলাকায় বেশিরভাগ জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।শনিবার ও রবিবার সকালেও বিভিন্ন এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত জমি ঘুরে দেখেছেন কৃষি আধিকারিকরা।মানিক নগর গ্রামের কলাচাষি কোমল মন্ডলের অভিযোগ আমি একজন ক্ষুদ্র চাষী ঝরে যে ব্যাপক ক্ষতি হলো কি করে সামাল দেব বুঝে উঠতে পারছি না এছাড়াও এলাকাবাসী জানিয়েছেন যে পটলের লতা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া তে পটল ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।ক্ষতি হয়েছে পানের বরজের। আবহাওয়া আর মাটির ধসা রোগের কারণে এলাকায় প্রচুর পানের বরজ থাকা সত্ত্বেও নষ্ট হয়ে যাওয়াতে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পানচাষিদের।সরকার যদি ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা না করে তারা ভীষণভাবে আর্থিক সংকটের মুখে পড়বেন এরকমটাই জানিয়েছেন চাষীরা।
করিমপুর 1 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মদক্ষ প্রসেনজিৎ বিশ্বাস জানিয়েছে যে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে করিমপুর 1 নম্বর এলাকার বেশিরভাগ জমির ফসলের চরম ক্ষতি হয়েছে চাষীদের সাথে কথা বলে জানা গিয়েছে যে যেভাবে পেঁয়াজ ও ছোলা চাষের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।তবে সরকারি দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে যে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হবে তারপর সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...