( বিধাননগর):--প্রথম রবিবারের ঠাসা ভিড় সামাল দেওয়ার পর বইমেলা চত্বর এখন খানিক ক্লান্ত। মেলা প্রাঙ্গণ পরিষ্কার রাখার জন্য সাফাইকর্মীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ছবিটি যেমন চোখ এড়িয়ে যায় না, তেমনই দৃষ্টি আকর্ষণ করে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার অপর একটি নজির। দুপুর গড়িয়ে গেলেও উজ্জ্বল রোদেও চালু রয়েছে আলোকসজ্জা। বিদ্যুৎ বাঁচানো সচেতন মানুষের কাজ। বইমেলা অবশ্যই শিক্ষা ও চেতনার বার্তাবাহী। প্রাঙ্গণের অনতিদূরে বিদ্যুৎ ভবন থাকা সত্বেও অনাবশ্যক আলোকসজ্জার দিবালোকে চালু হয়ে থাকাটা গাফিলতিকেই প্রতিফলিত করছে। এইভাবে বিদ্যুৎ অপচয় যাতে না ঘটে সে মর্মে সচেতন হওয়া দরকার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। প্রতিবেদনে যুক্ত আলোকচিত্র ৩রা ফেব্রুয়ারি সকাল এগারোটা নাগাদ তোলা।
মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারী ০৪, ২০২০
কুমুদ সাহিত্য মেলায় নজরুল - লোচনদাস দের স্মরণে সম্মান
মোল্লা জসিমউদ্দিন (সম্পাদক কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি)
আপনারা আছেন বলেই আমরা এগিয়ে চলি অবিরত
মঙ্গলকোটের কোগ্রামে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর জন্মদিন উপলক্ষে গত দশ বছর ধরে আমরা প্রথম পয্যায়ে সাহিত্য আসর, শেষ পয্যায়ে সাহিত্য মেলা করে চলেছি। ওইদিন শুধু পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক কে স্মরণ করে সম্মান জানানো নয়, মঙ্গলকোট যাঁদের স্মৃতিভূমি সেইসব ব্যক্তিত্বদের স্মরণে সম্মান জানায়। বৈষ্ণব কবি লোচন দাস থেকে বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলাম। প্রত্যেকেরই অতীত রয়েছে এই মঙ্গলকোটে। শুধু বিশ্ব বাঙালি খ্যাত নয় স্থানীয়গত দিক দিয়ে অখ্যাত ব্যক্তিদের স্মরণেও আমরা সম্মান জানিয়ে থাকি। প্রত্নবিদ কেশব বন্দ্যোপাধ্যায় আমার খুব কাছের মানুষ ছিলেন। আজ তিনি নেই, তবে আমরা তাঁকে ভূলিনি। বর্ধমান বইমেলার প্রাণপুরুষ সমীরণ চৌধুরী বলুন কিংবা কাটোয়ার 'উজ্জ্বল নক্ষত্র' পত্রিকার সম্পাদক সমীর ভট্টাচার্য। সেইসাথে আমার প্রয়াত বাবা বিচারক মহম্মদ নুরুল হুদা মোল্লা যিনি ১৯৮৩ সালে বিচারক নিয়োগ পরীক্ষায় টপারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।দি স্টেটসম্যান, বর্তমান প্রভৃতি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। ইনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে এমএ এর প্রথম ব্যাচের পড়ুয়া ছিলেন । এইবিধ ব্যক্তিদের স্মৃতি তে কুমুদ সাহিত্য মেলায় সংবর্ধনা জানানো হয়।
এই বিপুল কর্মকান্ডে আমাদের পাশে প্রথম থেকেই যারা আছেন তাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা জানায়। দশ - কুড়িজন দের নিয়ে ত্রিশ মিনিটের যে কবি স্মরণ শুরু হয়েছিল দশ বছর আগে। আজ তিন - চারশো কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক দের সারাদিন ব্যাপি মিলনস্থলে পরিণত।
কৃতজ্ঞতা জানাই রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী মহাশয় কে। যিনি এই মেলার সার্বিক বিকাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
পথহারা মহিলা কে পরিবারের হাতে তুলে দিল মঙ্গলকোট পুলিশ
আমিরুল ইসলাম
সম্প্রতি দেওয়ানদিঘী থানার এক পথহারা মহিলা কে বাড়ী পৌঁছে দিয়েছিল মঙ্গলকোট থানার পুলিশ। এর রেশ না কাটতে কাটতে শনিবার সকালে পথভ্রষ্ট এক মধ্যবয়সী মহিলা কে উত্তর ২৪ পরগনার পৈতৃকবাড়ীতে পাঠাবার ব্যবস্থা করলো মঙ্গলকোট পুলিশ৷ পুলিশ সুত্রে প্রকাশ, গত কয়েকদিন ধরে এক মাঝবয়সী মহিলা মঙ্গলকোট কৈচর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘোরাফেরা করছিল ।এলাকার মানুষ কৈচর আইসি কে খবর দেয় ।কৈচর আইসি সুজিত ভট্টাচার্য তড়িঘড়ি বিষয়টি মঙ্গলকোট ওসি মিঠুন ঘোষ কে জানান। গত শুক্রবার বিকেলে পুলিশ গিয়ে ওই মহিলাকে মঙ্গলকোট থানায় নিয়ে আসে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানতে পারে, ওই মহিলার বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হিঙ্গলগঞ্জ থানায়। এরপর মঙ্গলকোট থানার পুলিশ হিঙ্গলগঞ্জ থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে ওর বাড়ির লোকের সঙ্গে কথা বলে। ওই মহিলার ছবি পাঠানো হয় মঙ্গলকোট থানা থেকে, তা দেখালে হিঙ্গলগঞ্জ থানা জানায় ওই মহিলা তাদের এলাকার।শনিবার ওই আংশিক মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলাকে নিয়ে গেলেন তার বাবা মোহাম্মদ হায়দার সাইন।বাবা মোহাম্মদ হায়দার সাইন জানান - "মেয়ের নাম ফিরোজা বিবি।তার মেয়ে জামাই কর্মসূত্রে থাকে তামিলনাড়ু তে।কয়েকমাস আগে মেয়ে জামাই বেড়াতে এসেছিল তার বাড়ি ।জামাই তামিলনাড়ু ফিরে গেলেও, মেয়ে ছিল উত্তর ২৪ পরগনায়।এরপর চার মাস আগে মেয়ে তামিলনাড়ু যাবে বলে শিয়ালদহে ট্রেনে চাপে। তবে জামাই ওখান থেকে ফোন করে জানায় তার স্ত্রী তামিলনাড়ু পৌঁছায়নি"।তারপর থেকেই বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছে মেয়ের বাবা।অবশেষে গতকাল অর্থাৎ গত শুক্রবার রাতে মঙ্গলকোট থানা থেকে খবর যায় নিখোঁজ মেয়েটি মঙ্গলকোট থানায় রয়েছে। আজ মেয়েকে নিয়ে গেল তার পরিবার। মঙ্গলকোট ওসি মিঠুন ঘোষ জানিয়েছেন - " আমরা খুশি নিখোঁজ মহিলা তার পরিবার কে পেলো"।
সোমবার, ফেব্রুয়ারী ০৩, ২০২০
ক্যারাটে প্রতিযোগিতা হলো গরিফায়
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
উত্তর ২৪-পরগণার গরিফা আম্রপল্লী অর্জুন স্মৃতি সংঘ আয়োজিত 'জাতীয় ক্যারাটে চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২০' প্রতিযোগিতার ২০ কেজি ও ৬০ কেজি বিভাগে দ্বিতীয় স্হান অধিকার করল যথাক্রমে পূর্ব বর্ধমানের শুভশ্রী সিংহ ও প্রশান্ত মিস্ত্রি। উভয়েই পূর্ব বর্ধমানের পাওয়ার হাউস পাড়ার ক্যারাটে প্রশিক্ষক সুশান্ত দাস পরিচালিত প্রদীপ মেমোরিয়াল ক্লাবের সদস্য।এর আগেও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আয়োজিত ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী শুভশ্রী সাফল্য লাভ করে। তার সাফল্যের জন্য পাড়ার মানুষ খুব খুশি।
গত ১ লা ও ২ রা ফেব্রুয়ারি দু'দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় নদীয়া, হাওড়া,উত্তর ২৪পরগণা, কলকাতা, পূর্ব বর্ধমান, কোচবিহার,দার্জিলিং ও আলিপুরদুয়ার থেকে ১৫০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে।
প্রসঙ্গত সংশ্লিষ্ট ক্লাবটি গত ৫ বছর ধরে যোগাসন ও জাতীয় ক্যারাটে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে চলেছে। এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবী অর্জুন বাবুর স্মৃতিতে ১৯৯৫ সালে গড়ে ওঠা এই ক্লাবটির বার্ষিক অনুষ্ঠান প্রতিবছর ২৬ শে জানুয়ারী শুরু হয় এবং শেষ হয় ২ রা ফেব্রুয়ারি। প্রভাতফেরী, রক্তদান শিবির, একাঙ্ক নাটক, কুইজ, অঙ্কন প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ভরপুর থাকে অনুষ্ঠানটি। মূলত স্হানীয় শিশুরা এইসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে।
ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় উপস্থিত ছিলেন নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক, নৈহাটি পৌরসভার চেয়ারম্যান অশোক চ্যাটার্জ্জী, MASKA এর সভাপতি গুরুদাস আঢ্য ও সম্পাদক দিলীপ জানা সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।
ক্লাবের সম্পাদক দীপঙ্কর দেবশর্মার কাছে জানা গেল দু'বার জাতীয় ক্যারাটে প্রতিযোগিতার আয়োজনের সুযোগ পেয়েছে। তিনি শরীর সুস্থ রাখার জন্য সমস্ত মানুষকে যোগাসন করার এবং আত্মরক্ষার জন্য ক্যারাটে শেখার আহ্বান জানান।ক্লাবের বার্ষিক অনুষ্ঠানে সক্রিয় সহযোগিতর জন্য তিনি এলাকাবাসীদের ধন্যবাদ জানান।
মেছেদায় হুল্লোড় মুভিস অভিনয় কর্মশালা হলো
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি,
কেউ দমদম,কেউ কলকাতা,কেউবা বসিরহাটের বাসিন্দা।প্রত্যেকেই সাংস্কৃতিক জগতের মানুষ।এই সাংস্কৃতিক জগত তাদের একত্রিত করেছে, টেনে এনেছে একটা সাধারণ প্ল্যাটফর্মে।প্রত্যেকের চোখে-মুখে স্বপ্ন একটা প্রকৃত অভিনয় শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। অবশেষে তাদের স্বপ্নের "হুল্লোড় মুভিজ অভিনয় কর্মশালা" বাস্তবের রূপ পেল।
গত ১ লা ফেব্রুয়ারি পূর্ব মেদিনীপুরের মেচেদার শান্তিপুরে একটি হোটেলে এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন টলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। উপস্থিত ছিলেন এমিলি নাগ চৌধুরী, অরুণাভ দত্ত, পুলক মজুমদার ও 'রাখীবন্ধন' সিরিয়ালের ছোট্ট রাখী সহ বাংলা সাংস্কৃতিক জগতের বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।
এই কর্মশালার প্রধান উদ্যোক্তা হলেন ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের বাংলা বিভাগে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পাওয়া '৯ নং পেয়ারা বাগান লেন' এর পরিচালক পল্লব মুখার্জ্জী। সংস্হার সভাপতি ও সম্পাদক হলেন যথাক্রমে শক্তিপদ মণ্ডল ও বিশ্বজিৎ মণ্ডল। যুগ্ম আহ্বায়ক মিণ্টু দত্ত ও নবনীল রায়চৌধুরী।
রুদ্রনীল বাবু বললেন - একটা মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই সংস্থা তাদের যাত্রা শুরু করেছে। প্রত্যেকের উচিৎ এই মহৎ উদ্দেশ্যকে সম্মান জানান। আমাকে আহ্বান জানালে এই সংস্থার ডাকে আমি সবসময় সাড়া দেব।
অন্যদিকে পল্লব বাবু বললেন - আমাদের মূল লক্ষ্য প্রতিটি শিক্ষার্থীর প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া, আগামীদিনে কিছু দুস্থ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে দাঁড়ান এবং বেকারদের কর্মসংস্হানের ব্যবস্হা করা। এছাড়া কোনো সংস্হা যদি অভিনয় কর্মশালা গড়ে তুলতে চায় তাহলে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াব।আপাতত মেচেদাতেই এই কর্মশালা চলবে পরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আরও কর্মশালা গড়ে তোলা হবে।
ভাতার ডিওয়াইএফআই এর পথসভা
আমিরুল ইসলাম
ভাতারে DYFI উদ্যোগে পথসভা।
পূর্ব বর্ধমান জেলার ভাতার এক নম্বর এরিয়া কমিটি DYFI এর উদ্যোগে ভাতার বাজারের নাসিগ্রাম মরে NRC বিরুদ্ধে ও NRB সমর্থনে অনুষ্ঠিত হলো এই পথসভার ।উদ্দেশ্য হল NRC বিরুদ্ধে ও NRB এর সমর্থনে।
এন আর বি অর্থাৎ ন্যাশানাল রেজিস্টার অফ বেরোজগার তালিকা তৈরি করা।
আজ ভাতার বাজারে এই তালিকা তৈরীর কাজ করল প্রথম পর্যায়ে। আগামীতে প্রত্যেকটা বুথে বুথে এই তালিকা তৈরি করে নবান্নে তা জমা করা হবে বলে জানিয়েছেন DYFI এর সদস্যরা।
সিএএ এর বিরুদ্ধে বর্ধমান শহরে তৃণমূলের মিছিল
সানি প্রসাদ
সারা রাজ্যের সঙ্গে বর্ধমান শহরে ও এনআরসি সি এ এ বিরোধী মিছিল হল গত শুক্রবার। এদিন বর্ধমান স্টেশন থেকে এই মিছিল শুরু হয়ে কার্জন গেটে শেষ হয়। মিছিলে ছিলেন তৃণমূল শহর কমিটির সভাপতি অরূপ দাস, জেলা পরিষদ কর্মধ্যক্ষ উত্তম সেনগুপ্ত, মহিলা তৃণমূল সভানেত্রী শিখা দত্ত সেনগুপ্ত, পরেশ সরকার সহ অন্যান্যরা।
পুরুলিয়ায় বামেদের সভায় সূর্যকান্ত - সেলীম
সঞ্জয় হালদার
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি পুরুলিয়া জেলাকমিটির উদ্দোগে পার্টি শতবর্ষ উপলক্ষে জেলার রাস ময়দানে এক জনসভার আয়োজন করেন । জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উক্ত জনসভায় পার্টির কর্মিরা যোগ দান করেন।প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ সুর্যকান্ত মিশ্র ও মহঃ সেলিম।
সাংবাদিক স্বস্তিনাথ শাস্ত্রীর 'স্বাদ আহ্লাদ' প্রকাশ পাচ্ছে ৫ ফেব্রুয়ারি
গোপাল দেবনাথ
কলকাতার একটি বিখ্যাত রেস্তরাঁর আংশিক মালিকানা কিনেছিলেন এক ভারতীয় টেস্ট ক্রিকেট খেলোয়াড়। পরে অবশ্য তিনি সেই মালিকানা বিক্রি করে দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই রেস্তরাঁটির নাম বাংলা সংস্কৃতির ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। কারণ এই রেস্তরাঁ থেকেই উদ্ভব হয়েছিল গোটা বাংলা কাঁপিয়ে দেওয়া একটি খাবার। ক্রিকেটার, রেস্তরাঁ ও খাবারটির নাম জানেন কি?
শ্রীচৈতন্যদেবের নামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রয়েছে একটি বিখ্যাত মিষ্টির নাম। মিষ্টিটি মূলত মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলাতেই পাওয়া যায়। জানেন মিষ্টিটির নাম?
বাংলার জেলায় জেলায়, প্রত্যন্ত গ্রামে ছড়িয়ে আছে এরকমই অসংখ্য খাবারদাবার। যার কিছু বিশ্ববিখ্যাত আাবার কিছু হারিয়ে যেতে বসেছে। এসব খাবারদাবারের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাংলার ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি। সেইসব বিখ্যাত ও অখ্যাত খাবার এবং সেগুলির উৎপত্তির নেপথ্য কাহিনি, তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ইতিহাস ইত্যাদি নিয়েই একটি বই প্রকাশিত হতে চলেছে এবারের বইমেলায়। নাম 'স্বাদ আল্হাদ'। লিখেছেন সাংবাদিক স্বস্তিনাথ শাস্ত্রী। বইটির ভূমিকা লিখেছেন নাট্যকার ও রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
আগামী ৫ই ফেব্রুয়ারি কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলায় দে'জ পাবলিশিং এর ২৩৭নম্বর স্টলে বিকেল ৪টের সময় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, অভিনেতা পরান বন্দোপাধ্যায়, বিশ্বনাথ বসু, এবং তনিমা সেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে টালিগঞ্জে চলচ্চিত্র উৎসব
প্রসেনজিৎ রায়
ব্লু চক স্টুডিওর পক্ষ থেকে নাকতলা এলাকার গীতাঞ্জলি মেট্রো স্টেশনের কাছে আগামী ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি,২০২০ আয়োজিত হতে চলেছে চলচ্চিত্র উৎসব। স্থানীয় কিছু চলচ্চিত্রপ্রেমী, সংস্কৃতিমনস্ক তরুণ-তরুণীর উদ্যোগে কার্নিভ্যালের চেহারা নেবে এই মিনি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। গণমাধ্যম ও সংস্কৃতির বার্তা বহন করতে ভালো সিনেমার এখনও পর্যন্ত কোনো বিকল্প নেই। নানা নাগরিক অসুবিধার কারণে সিনেমা হলে গিয়ে বড় পর্দায় ছবি দেখতে যাওয়ার চিরাচরিত বাঙালি-সুলভ অভ্যাস এখন অনেকটাই পড়তির দিকে। সেই পরিস্থিতিতে এইধরণের চলচ্চিত্র সমাবেশ দর্শনার্থীদের উপহার দিতে চলেছে এক অন্যরকম নস্ট্যালজিয়া। উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে প্রদর্শিত হতে চলা মোট ২৪টি ছায়াছবির যে তালিকা পাওয়া গেছে তাতে ভিন্ন রুচি ও স্বাদের মেলবন্ধন প্রতিফলিত হয়েছে। হুগো, দ্য জেনারেল, জেনেসিসের পাশাপাশি আছে সংসার, দেয়া নেয়ার মত মনোগ্রাহী সিনেমা। তিন দিন ধরে এই সব ছবির প্রদর্শন চলবে নাকতলার সেকেন্ড স্কিম ময়দানে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিক সকলেই এই উজ্জ্বল উদ্যোগটির সাফল্য কামনা করে উদ্যোক্তাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।
পূর্বস্থলীতে বামেদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
দারকানাথ দাস,
গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন DYFI ও ছাত্র ফেডারেশন SFI এর উদ্যোগে তিন দিন ব্যাপী নকআউট ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল (সরডাঙ্গা ও জাহান্নগর ক্লাবের মধ্যে) অনুষ্ঠিত হয় পূর্বস্থলী পেপারমিল মাঠে।পতাকা উত্তোলন ও শহীদ বেদীতে মাল্যদানের মধ্যে দিয়ে সূচনা হয়।পতাকা উত্তোলন করেন কমরেড প্রবীর দেবনাথ।আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন DYFI পূর্ব বর্ধমান জেলা কমিটির সভাপতি কমরেড স্বর্ণেন্দু দাস। বিজয়ী সরডাঙ্গার হাতে ট্রফি তুলে দেন সংগঠনের জেলা সভাপতি কমরেড স্বর্ণেন্দু দাস বিজিত জাহান্নগরের হাতে ট্রফি তুলে দেন সংগঠনের জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কমরেড বীরেশ্বর নন্দী।উপস্থিত ছিলেন কমরেড অনুপ ঘোষ, সুমন্ত মুন্ডারী, টিঙ্কু দাস, সুভাষ সাহা, কার্তিক দাস, সোমনাথ সাহা, শান্তুনু দেওয়ান, নয়ন দাস, সুমন্ত দাস, সহ শতাধিক দর্শক বৃন্দ। ফাইনাল খেলা হয় জাহান্নগর ও সরডাঙ্গা দুই দলের মধ্যে। টসে জিতে আগে ব্যাট করে সরডাঙ্গা গ্রাম। নির্ধারিত ১৪ ওভারে ১৬৩ রান করে। জবাবে জাহান্নগর ১৪১ রানে অল আউট হয়ে যায়। ফলে সরডাঙ্গা ২২ রানে জয়লাভ করে। সরডাঙ্গা গ্রামের ইমরান ব্যাক্তিগত ৪৯ রান এবং ১ টি উইকেট নিয়ে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হয়। ম্যান অফ দ্যা সিরিজ জাহান্নগরের মানিক। 22 রানে জাহান্নগরকে হারিয়ে জয়ী সরডাঙ্গা।
রবিবার, ফেব্রুয়ারী ০২, ২০২০
৩ রা মার্চ কুমুদ সাহিত্য মেলায় বাংলা সাহিত্যে নক্ষত্রদের আগমন
স্নেহাশিস চক্রবর্তী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় – বড়দের জন্য তো আমরা অনেকেই লিখি কিন্তু ছোটদের জন্য লিখতে পারি ক’জন ? সাহিত্যের ইশ্বর রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং ছেলেভুলানো ছড়া প্রবন্ধে বলছেন । সৃষ্টিতে শিশু চিরপুরাতন অথচ চিরনুতন । ঠিক । শিশুর না আছে কোনো লিঙ্গ না আছে কোনো ধর্ম । তার একটাই পরিচয়, সে শিশু । তাদের জন্য লিখতে পারাটা বড়ই কঠিন কাজ । আর আমাদের বাংলা সাহিত্যে যে কয়েকজন শিশু কিশোর সাহিত্যিক আছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম উজ্জ্বল নামটি হল সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার বিজয়ী শিশু-কিশোর সাহিত্যিক শ্রী ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় ।
মন্দাক্রান্তা সেন – তিনিই সর্বকনিষ্ঠ কবি যিনি ১৯৯৯ সালে মাত্র সাতাশ বছর বয়সে ‘আনন্দ পুরস্কার’ পান ‘হৃদয়ে অবাধ্য মেয়ে’ কাব্য গ্রন্থের জন্য । তার বলিষ্ঠ রচনা দেশের ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যুবসমাজকে আলোড়িত করে । সৃষ্টি ভেঙ্গে কদাকার রুপের পরিবর্তে সুন্দরের জয়গান গেয়ে চলেছেন কবি অবিরত । ভেঙ্গেছেন অনেক বাঁধ – আজও তার গতি সুললিতভাবে এগিয়ে চলেছে আগামী সুন্দরকে আহ্বান করে ।
নলিনী বেরা – বাংলার মেদিনীপুর জেলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনে একটি ও মধ্যযুগ পরবর্তীতে শিক্ষার অঙ্গনে একটি অনেক বড় নাম । ‘গ্রাম দিয়ে নগরায়নকে আটকিয়ে’ দেওয়ার যে শ্লোগান ষাটের দশক পরবর্তী সময়ে উঠেছিল সেই প্রেক্ষপটে এক ঝাক লেখক উঠে এসেছিলেন এই বাংলায় । গ্রামের প্রকৃতিকে গায়ে মেখে গ্রাম্য সুবাস নিয়েই হাজির হয়েছিলেন প্রচুর লেখক কবি সেই সময়কালে । বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যেমন হুমায়ূন আহমেদ স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষের ভাষায় কথা বলেছেন আর মানুষ অকাতরে তার সাহিত্যকে একেবারে নিজের করে নিয়ে আজও এগিয়ে চলেছে, সেই ঘরানার এক লেখক / ঔপন্যাসিক হলেন নলিনী বেরা । আনন্দ পুরস্কার পেয়েছেন গতবছর ‘সুবর্ণরেণু সুবর্ণরেখা’ উপন্যাসের জন্য । বাংলা কথা সাহিত্যের অনেক সম্পদকে আরও সমৃদ্ধ করেছে এই উপন্যাস ।
জয়দীপ চট্টোপাধ্যায় -
“তোমাকে দিলাম কবিতার বন্ধুতা
রুদ্র পলাশ ভুবনডাঙ্গার মাঠ
তোমাকে দিলাম নীল এক শামিয়ানা
বান্ধবময় স্নিগ্ধ বাগানঘাট
তোমাকে দিলাম সাত রঙ স্বরলিপি
প্রসাধনহীন বেদুইন ভালোবাসা
তোমাকে দিলাম স্বপ্নেতে লেখা চিঠি
বর্ষার রাত, জ্যোৎস্নার পরিভাষা ।“
বাংলা আধুনিক সাহিত্যকে কাব্যধারায় সুললিত শব্দের প্রয়োগে গত কয়েকশো বছর ধরে যে সকল বাঙ্গালী সাহিত্যিক সমৃদ্ধ করে চলেছেন – আজকের প্রজন্মে এসে অবশ্যই তার অনেকখানি দায় নিতে শুরু করেছেন এই প্রজন্মের লেখক কবিরা । অবশ্যই তার মধ্যে উজ্জ্বল একটি নক্ষত্রের নাম শ্রী জয়দীপ চট্টোপাধ্যায় । তিনি যে শুধুমাত্র নতুন প্রজন্মের নতুন লেখক তা কিন্তু নয়, সাহিত্য সম্রাট বংকিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বংশের পঞ্চম প্রজন্ম তিনি ।
ডঃ বিজলী সরকার – রবীন্দ্র ও বঙ্কিম গবেষক অধ্যাপিকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ । বঙ্কিম গবেষণাগারে বর্তমানে কর্মরত আছেন । সাহিত্যবিকাশে ও ‘রবীন্দ্রনাথের রাজনীতি’ এবং ‘রবীন্দ্রনাথের বঙ্কিমচন্দ্র’ ও আরও অনেক অনেক কাজ তিনি করেই চলেছেন আগামী প্রজন্মকে এক সদর্থক বার্তা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই ।
ডঃ ললিতা পত্রী – অধ্যাপিকা ললিতা পত্রী যদিও রসায়ন বিজ্ঞানের ছাত্রী এতদসত্ত্বেও তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রতি তার অকৃত্রিম টানে তিনি দু-দশখানা পুস্তক রচনা করে ফেলেছেন । আর কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পরিবার ‘পত্রী পরিবারের’ ভ্রাতৃবঁধু তিনি, সদ্যপ্রয়াত শিল্পী কবি পূর্ণেন্দুশেখর পত্রীর স্ত্রী এই পরিচয়কে শুধুমাত্র সীমাবদ্ধতার মধ্যে না রেখে তিনি নিজেকে বিকশিত করেছেন বাংলার সাহিত্য অঙ্গনে ।
কবি আরণ্যক বসু -
পরের জন্মে বয়স যখন ষোলই সঠিক
আমরা তখন প্রেমে পড়বো
মনে থাকবে ? ...
হঠাৎ তোমার চোখের পাতায় তারার চোখের জল গড়াবে ...
এই জন্মের দুরত্বটা পরের জন্মে চুকিয়ে দেব ...
এই জন্মের মাতাল চাওয়া পরের জন্মে থাকে যেন ...
প্রেমের অকুণ্ঠ আহ্বান নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলকেই আলোড়িত করেই । প্রেমের সদর্থক বার্তা বুঝিবা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কবি সাহিত্যিকের হাত ধরেই এসেছে বারাবারে – সমস্ত সমাজ ভাঙ্গনের চিন্তাকে সরিয়ে দিয়েছে অনেক অনেক দূরে ।
কবি অমিত চক্রবর্তী – পুরনোকে ভেঙ্গে নয়, পুরনো ডাক দেয় নতুনকে – আর সেই আহবানে সাড়া দেন পরবর্তী প্রজন্ম । নতুন প্রজন্মের নতুন এক স্বাক্ষর রাখতে চলেছেন কবি অমিত চক্রবর্তী তার লেখনীকে পাথেয় করে ।
সোনালী কাজী – বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহ ছড়িয়ে দেওয়ার কারিগর কবি নজরুল ইসলাম । রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর মুহূর্তে তিনি ছিলেন আকাশবাণীতে কর্মরত – ডিউটি শেষ করার আগেই এসে পৌঁছেছিল চরম দুঃখের খবর । সেই মুহূর্তে কোনো কলম নয়, কবি নিজস্বরে নিজেই তৈরি করলেন ‘রবিহারা’ কবিতা । যেটি বাংলা সাহিত্যের একটি অমুল্য সম্পদ । সেই বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের তৃতীয় প্রজন্ম শ্রীমতী সোনালী কাজী । বাচিক শিল্পজগতে ক্রমে তিনি মেলে ধরার চেষ্টা করছেন নিজেকে সাথে সাথে তার কলমও চলছে আজকের সমাজের প্রেক্ষিতে ।
দীপঙ্কর সেন - বাচিক শিল্পী জগতে ক্রমশ বিস্তার লাভ করছে একটি নাম আর তিনি হলেন আকাশবাণীতে কর্মরত শ্রী দীপঙ্কর সেন মহাশয় ।
অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী – এই প্রজন্মের আর এক বলিষ্ঠ লেখক শ্রী অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী ক্রমশ পাঠক বিস্তার তার লেখাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে দিক থেকে দিগন্তে ।
আগামী ৩ রা মার্চ মঙ্গলকোটের কোগ্রামে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর জন্মদিন উপলক্ষে কুমুদ সাহিত্য মেলায় এঁরা আসছেন
এনআরসি বাতিলের মিছিলে দুকিমি হাঁটলো শালবনী
রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের নির্দেশে , শালবনী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে NRC ও CAA এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল .. শালবনী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শালবনী - চাকতারিনী - রানাপাড়া পর্যন্ত ২۔۔ কিমি এই মিছিলে হাজারেরও বেশি মানুষ অংশগ্রহন করে
নবীনবরণ হলো মেমারি কলেজে
সেখ সামসুদ্দিন
মেমারি কলেজ নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের বরণ করে নিল। যদিও এই নবীন বরণ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল সরস্বতী পুজোর প্রারম্ভেই আবহাওয়াজনিত কারণে সেদিন এই অনুষ্ঠান স্থগিত রাখা হয়েছিল, যা অনুষ্ঠিত হলো। এই নবীন বরণ অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মেমারি বিধানসভার বিধায়ক নার্গিস বেগম। উপস্থিত ছিলেন মেমারি কলেজের সভাপতি এম এম মুন্সী, মেমারি থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ সুদীপ্ত মুখার্জী, মেমারি কলেজের অধ্যক্ষ দেবাশীষ চক্রবর্তী সহ কলেজের অধ্যাপক অধ্যাপিকা, ননটিচিং স্টাফ, ছাত্র-ছাত্রী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এদিন প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন বিধায়িকা, সভাপতি, অধ্যক্ষ সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। তারপর নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের একে একে বরণ করে নেওয়া হয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়।
দাবি না মানলে অনশনের পথে ভিআরপিরা
দাবি না মানলে অনশনের পথে ভি আর পিরা
সৈয়দ রেজওয়ানুল হাবিব
বারাসতের সুভাষ ইন্সটিটিউট হলে সারা বাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠনের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির ডাকে আয়োজিত হল ভি আর পি সংগঠনের জেলা সমাবেশ । এই সমাবেশ অংশ নেন প্রোগ্রেসিভ ইউথ ফাউন্ডেশনের রাজ্য সভাপতি জনাব সিয়ামত আলী
। জনাব সিয়ামত আলীর কথায় ভি আর পি দের ন্যায্য দাবি সরকার মেনে নিতে বাধ্য , মাত্র ১৫০ টাকায় এই দ্রব্যমূল্য বাজারে চলে না । তাই রাজ্য কেউ খাবে আর কেউ খাবে না - এই নিয়ম চলবে না । ১৫০ টাকা দিয়ে কার্যত ভি আর পি দের শিক্ষার প্রতি অপমান করা হচ্ছে বলে তিনি জানান । সমাবেশে জেলা কমিটির পদাধিকারী ও ২২ টি ব্লক কমিটির প্রায় তিন শতাধিক ভি আর পি উপস্থিত ছিলেন ।
সংগঠনের রাজ্য সভাপতি মিজানুর রহমান এর দাবি তারা দীর্ঘ দিন ধরে সরকারের কাছে তাদের কর্মের নিশ্চয়তার ব্যাপারে দরবার চলে আসছে । বিগত লোকসভা নির্বাচনের আগে সরকারের দেওয়া বহু প্রতিশ্রুতি পুরণ আজ ও হয়নি বলে তিনি দাবি করেন পাশাপাশি বর্তমান সময়ে ভি আর পি দের দুর্বিসহ ও দুরাবস্থার কথা বর্ণনা করেন । তিনি বলেন আগামী ৬ তারিখ রাজ্য ব্যাপী দিদি শুনছেন আমি ভি আর পি এর মধ্য দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কে চিঠি দিয়ে পত্র বিপ্লব করে রাজ্য সরকারের দেওয়া পুর্ব প্রতিশ্রুতির কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন । চিঠি তে ভি আর পি স্থায়ীকরনের ব্যাপারে জোরালো দাবী থাকবে বলে জানান সংগঠনের তরফে । সংগঠন টির রাজ্য কমিটির চেয়ারম্যান রহমাতুল্লা খানে বক্তব্য আর শান্তি পুরর্ণ সমাবেশ নয়, কলকাতা তে বিগত তিনটি সমাবেশ করে ৩৩ হাজার গ্রামীন সম্পদ কর্মী দের সামান্য চাহিদা টুকুও পূরণ করতে সরকার এগিয়ে আসেনি। তাই ভি আর পিরা কলকাতা তে অনশন কর্মসূচি করে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন । রাজ্য কমিটির আর এক সদস্য কৌশিক মন্ডল ও জুলফিকার শেখ জানান সরকার যদি দুই মাসের মধ্যে কোন সুরাহা না করেন তা হলে বাধ্য হয়ে অনশনের পথে নেমে যাবেন । অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের বাকিবিল্লা গাজী, কৌশিক নস্কর, তুলসী গুহ, পিনাকী চক্রবর্তী, অর্পিতা বিশ্বাস, শ্রাবণী খাতুন সুমন সরকার , রিতা দে, মামনি মন্ডল প্রমুখ ।
শনিবার, ফেব্রুয়ারী ০১, ২০২০
হুল্লোড় মুভিস অভিনয় কর্মশালার উদঘাটনে অভিনেতা রুদ্রনীল
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
হুল্লোড় মুভিস পরিচালিত অভিনয় কর্মশালার শুভ উদঘাটন হলো শনিবার। পূর্ব মেদনীপুর জেলার মেছেদা সংলগ্ন শান্তিপুরে আজ এই কর্মশালাটি উদ্বোধন করেন টলিউডে প্রখ্যাত অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। এই অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার ছিল বাংলার খবরাখবর নিউজ পোর্টাল
রাজ্য পরিবহন দপ্তরের হাত ধরে সুন্দরবনে যোগাযোগে বাড়লো দুরন্ত গতি
সঞ্জীবন সরকার
।।সুন্দরবনের নদী বক্ষে পরিবহনের নতুন দিগন্ত।।
বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালি ব্লকের দক্ষিন আকড়াতলা কালিনগর তুষখালী ধামাখালি এই পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ নদী ও সাগরের সংযোগস্থলে যেটির শুভ উদ্বোধন পাশাপাশি জলধারা যাত্রীবাহী ভেসেলের শুভ সূচনা করলেন রাজ্যের পরিবহন সেচ জনপথ জল সম্পদ বিকাশ বিভাগের মাননীয় মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারি খাদ্য ও সরবরাহ বিভাগ মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সাংসদ নুসরাত জাহান জেলা পরিষদের পরিবহন তথ্য সংস্কৃতি কর্মদক্ষ ফিরোজ কামাল গাজী সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বিধায়ক দেবেশ মন্ডল এই অনুষ্ঠানের বিশিষ্ট আহবায়ক শেখ শাহাজান জেলা পরিষদের সদস্য শিবপ্রসাদ হাজরা সহ সরকারি প্রতিনিধিরা ।ভেসেল ও জেটিঘাটের উদ্বোধনের ফলে 2 24 পরগনার নদীপথে যোগাযোগ সুদীর্ঘ হল। একদিকে যেমন সড়ক ও রেলপথের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ আরো সহজ হল। জেন গুরুত্বপূর্ণ নদী গুলো সুন্দরবনের বেদনী বিদ্যাধরী তুষখালী রায়মঙ্গল এই নদী গুলোর সংযোগস্থল সঙ্গে সুন্দরবনের কয়েকটি দ্বীপ সংযুক্তি হলো। যার ফলে উপকৃত হবেন কয়েক লক্ষ সুন্দরবন মানুষ সবমিলিয়ে আজকের এই শুভ দিনে নেজাট রাইস মিল মাঠে শুভ সূচনা হবে।
শুক্রবার, জানুয়ারী ৩১, ২০২০
'ঐশীরা প্রেরণা সবার লড়াইয়ের ক্ষেত্রে' বললেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য
ঐশীরা প্রেরণা সবার লড়াইয়ের ক্ষেত্রে- বললেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য
শম্পা প্রামাণিক
দুর্গাপুর:-দুর্গাপুরে "দ্বিতীয় পুরুষ" বাংলা সিনেমার প্রচারে এসে CAA এবং NRC নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে JNU ছাত্রী তথা সভাপতি ঐশী ঘোষের পাশে দাঁড়ালেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। এক একান্ত আলাপচারিতায় অনির্বাণ বলেন সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য লড়াই করতে গিয়ে, ঐশীদের উপর ফ্যাসিস্ট কায়দায় বর্বর আক্রমণ হয়েছে। সারা ভারতবর্ষ জুড়ে প্রতিবাদী ছাত্র ছাত্রীরা মার খাচ্ছে। তা চাপিয়ে দেওয়া রাজনীতির ফল। এমন অবস্থায় 'ঐশীরা' বিভিন্ন জায়গায় গর্জে ওঠছে। তবে ঐশীদের মাথা ফাটিয়ে প্রতিবাদের থামানো যাবে না, তা এতদিনে বোঝা উচিত ছিল। অনেকেই CAA এবং NRC সমর্থন করেনা। এমনও মানুষের প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে ঐশিরা। লড়াইয়ের প্রেরণা হতে পারে।
দিল্লির রাজপথে বন্দুকবাজের হাতে আক্রান্ত প্রতিবাদী ছাত্রের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় শঙ্কিত অভিনেতা দাবি করেন দেশের সীমানায় সেনারা পাহারায় আছেন আর চতুর্দিক থেকে সুরক্ষা দিচ্ছেন। কিন্তু দেশের ভিতরে বন্দুকবাজদের হাত থেকে কে রক্ষা করবে; তা নিয়ে সরকার এখনও নীরব। এমন অবস্থায় আগামী দিনে সুরক্ষা কে দেবে! তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এই সরকার আমাদের সুরক্ষা দিতে পারছে না। এমন অবস্থায় সময়ই সরকারকে জবাব দেবে।
অভিনেত্রী ঋদ্ধিমা ঘোষ বলেন ছোটবেলা থেকে এমন ভারতবর্ষ আমি দেখিনি। সংবিধান প্রদেয় স্বাধীনতা কখনো আটকানো উচিত না। কারো উপর কিছু চাপিয়ে দেওয়াও উচিত না। কারোর ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া আমি সমর্থন করি না। শ্রমিক আন্দোলনের পীঠস্থান শিল্পাঞ্চল দুর্গাপুরে দাঁড়িয়ে অভিনেতা গৌরব চক্রবর্তী বলেন প্রতিবাদের সঙ্গে আছি। ব্যক্তিগত কারণে রাজপথের মিছিলে পা মেলাতে পারিনি। পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশে যা ঘটছে তা দুঃখজনক।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অভিনেতা ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন ভারতবর্ষের মতন দেশে ঐক্য কতটা প্রয়োজনীয় তা বর্তমান রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বোঝা যাচ্ছে। সারা দেশ জুড়ে মানুষ মিছিলে হাঁটছেন। একজন কলেজ পড়ুয়া হিসেবে ঐশী ঘোষকে প্রেরণা বলে মনে করি। কারণ একজন মানুষ হিসাবে কিভাবে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায় তা শিখিয়েছে ঐশী ঘোষ।
ইনসুলিন ইনজেকশন কিভাবে ব্যবহার করবেন ডায়াবেটিস রোগে?
ভালো ডায়াবেটিস পরিচালনার মূল মন্ত্রহল ইনসুলিন ইনজেকশনের সঠিক কৌশল:
রাজকুমার দাস
ইনসুলিন থেরাপি প্রায়শই ডায়াবেটিস পরিচালনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।টাইপ 2 ডায়াবেটিসরোগীদের শেষপর্যন্ত কার্যকরী গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণেরজন্য রোগের সময় ইনসুলিনথেরাপির প্রয়োজন হয় এবংএই প্রক্রিয়াটিতে ইনজেকশন কৌশলটি হল গুরুত্বপূর্ণ।নিরাপদ ইনসুলিন ইনজেকশন অনুশীলন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে, বিডি-ইন্ডিয়ার দ্বারা ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে শীর্ষস্থানীয় এন্ডোক্রিনোলজিস্টদের নিয়ে একাধিক শহরে শিক্ষামূলক প্রচারণা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে কানাডার টরোন্টো জেনারেল হাসপাতালে ১১ই জানুয়ারী ১৯২২-এ প্রথম সফল ইনসুলিন প্রয়োগের৯৮তম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।
আজ কলকাতা প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক
সম্মেলনে, কলকাতা ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইন ফাউন্ডেশনের সভাপতি এবং এন্ডোক্রাইন সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক দেবাশীষ মাঝি বলেন,“ইনসুলিনইনজেকশন থেরাপির সাফল্য এবং এর আনুগত্য বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে যেমন পরামর্শ অনুসারে একটি মসৃণ ইনসুলিন আরম্ভের প্রক্রিয়া যা সূঁচের ভয়, ইনসুলিন ব্যবস্থা, সূঁচের দৈর্ঘ্য এবং প্রয়োগের পদ্ধতি উপশম করে, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ইনসুলিন চিকিৎসা রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যাবশ্যক,এবং কোনও অনুপযুক্ত ইঞ্জেকশন দক্ষতা ডোজের নির্ভুলতা এবং এর কার্যকারিতার সঙ্গে আপোষ করতে পারে।আপনি কীভাবে এবং কোথায় ইনজেকশন করছেন তার সাথেসমানভাবে গুরুত্বপূর্ণআপনি কি ইনজেক্ট করছেন।এটি সুপারিশ করা হয় যে সূঁচগুলি পুনরায় ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ ভোঁতা সূঁচগুলি টিস্যুগুলিকে ক্ষতি করতে পারে এবং জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে।আমি আনন্দিত যে বিডি ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে সচেতনতামূলক প্রচারকে সমর্থন করছে যাতে ইনসুলিন ইনজেকশনগুলির যথাযথ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা যায় এবং রোগীদের উন্নত জীবন যাপনে সহায়তা করা যায়।”
কলকাতার এনআরএস মেডিকেল কলেজের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রধান, এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (ডিএআই), পশ্চিমবঙ্গ প্রফেসর নীলাঞ্জন সেনগুপ্ত, জানানএকটি সঠিক ইনজেকশন কৌশল হল ভালবাবে গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন এবং এর ফলে ইনসুলিনে ডায়াবেটিস রোগীদের জটিলতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ।যদি সূঁচের মতো ইনজেকশন ডিভাইসগুলিসঠিক ভাবে ব্যবহার না করা হয় বা পুনরায় ব্যবহার করা হয়, তবে এর ফলে অন্যান্য জটিলতার সাথেরক্তক্ষরণ এবং ক্ষত এবং সূঁচগুলি ভেঙে ব্যথা করতে পারে।বিডির ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসের প্রচারের মাধ্যমে, ইনসুলিন ইনজেকশন স্থল এবং স্থলেরআবর্তন সহ উপযুক্ত ইনজেকশন কৌশল সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোও সমানগুরুত্বপূর্ণ”
বিশেষজ্ঞরা এও জোর দিয়েছিলেন যে ভুল ইনসুলিন ইনজেকশন কৌশলটি রোগীর স্বাভাবিক ইনজেকশনস্থলগুলির ত্বকের নিচে ঘন ও ঘষে ফুলে যাওয়া লাইপোহাইপ্রোট্রফির কারণ হতে পারে।লাইপোহাইপারট্রফির ফলেগ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ, হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং পরিবর্তনশীল গ্লাইসেমিক হতে পারে।
ফোরাম ফর ইনজেকশনটেকনিক এবং থেরাপিএক্সপার্ট রেকমেন্ডেশন (ফিটার) ইন্ডিয়ার সুপারিশগুলির জন্য কয়েকটি প্রস্তাব নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে:
ফিটারের কিছু ইনসুলিন ইঞ্জেকশনের সুপারিশ
সাইটের আবর্তন
· ইনজেকশন থেরাপি শুরু হওয়ার পরে রোগীদের সহজে অনুসরণ করার একটি রোটেশন স্কিম শিখানো উচিত।
*সূঁচ / সিরিঞ্জ স্বাস্থ্যকরন
· সূঁচ পুনরায় ব্যবহার করবেন না। প্রতিটি ইনজেকশনের জন্য একটি নতুন সূঁচ ব্যবহার করুন।
*লিপোহাইপারট্রফি
· ইনজেকশন স্থলগুলি প্রতিটি দর্শনে পরীক্ষা করা উচিত।রোগীদের তাদের নিজস্ব স্থলগুলি পরীক্ষা করতে শেখানো এবং লিপোহাইপারট্রফি কীভাবে সনাক্ত করা যায় সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণও দেওয়া উচিত।
*ইনজেকশন স্থল
· পরিষ্কার হাত দিয়ে একটি পরিষ্কার সাইটে ইঞ্জেকশন দেওয়া উচিত।
· ইনজেকশন দেওয়ার আগে সাইটটি লাইপোহাইপারট্রফির জন্য স্পর্শ করে পরীক্ষা এবং জখম, ক্ষত বাফোস্কা পরীক্ষা করতে হয়।
সরস্বতী পূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পাল্লারোডে
সেখ সামসুদ্দিন
পাল্লারোড পশপুকুর সুসৌর গাঁওতা ক্লাব আয়োজিত সরস্বতী পূজা উপলক্ষে নানান সামাজিক ও সাংকৃতিক কাজের উদ্যোগ নেওয়া হয়। আদিবাসী সংস্কৃতি ধরে রাখতে আদিবাসী নাচ গানের পাশাপাশি তীরন্দাজ সহ নানা ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। সমাপ্তি অনুষ্ঠানে পশপুকুর সহ আশপাশের এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের বস্ত্রবিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেমারি থানার তরফে পৃথ্বিশ বিশ্বাস, আদিবাসী সম্প্রদায়ের সমাজসেবী ও আকাশবাণীর সঙ্গীত শিল্পী সরকার মান্ডি সহ বাদল মুরমু ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, পল্লীমঙ্গল সম্পাদক সন্দীপন সরকার, অসিত চৌধুরী সহ স্থানীয় এলাকার বিশিষ্ট মানুষজন। পাল্লারোড পশপুকুর সুসৌর গাঁওতা ক্লাবের তরফে অজিত মুরমু ও প্রদীপ মুরমুরা জানান এইবার দ্বিতীয় বছরে পড়ল এই ক্লাবের এই উদ্যোগ, ভবিষ্যতেও এইধরণের কর্মকান্ড তারা জারি রাখবেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...