সুভাষ মজুমদার
মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৪, ২০২০
করোনায় চুঁচড়ায় চললো খাদ্য সামগ্রী বিলি
খাদ্য সামগ্রী বিলিতে ইফফো কৃষাণ সেবা ট্রাস্ট
সুভাষ মজুমদার
অভুক্তদের খাদ্য সামগ্রী বিলিতে 'সুসম্পর্ক'
আজ ১৪ এপ্রিল, একাধারে পহেলা বৈশাখ অন্যদিকে ডক্টর ভীমরাও রামজি আম্বেদকরের জন্মবার্ষিকী।তাই আজকের এই বিশেষ দিন থেকে কলকাতার ঠাকুরপুকুরের চোঙার বোন এবং ধাড়াপাড়া অঞ্চলের ৫২ জন দুস্থ শিশুর এবং লকডাউনে জেরে কর্মহারা তাদের অসহায় পরিবারের তথা পরিবারের সমস্ত সদস্যের দৈনন্দিন অত্যাবশকীয় পণ্যের দায়িত্ব নিলো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'সুসম্পর্ক'।মঙ্গলবার তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোলো গড়ে ৩ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, ৫০০ গ্রাম মুড়ি, বিস্কুট ও সাবান।এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'সুসম্পর্ক' এর পরিবারের পক্ষ থেকে সম্পাদক শ্রী অরবিন্দ সিংহ জানিয়েছেন - "সমাজের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন প্রত্যেকটি মানুষের কাছে অনুরোধ দয়া করে আপনারা এগিয়ে আসুন কারণ প্রচুর মানুষ আজ অনাহারে রয়েছে এবং আপনাদের সাহায্য ছাড়া আমাদের কর্মকান্ড কখনোই সফল হবে না" ।
আগরপাড়ায় তুলি কলম এর আকাশ পত্রিকা প্রকাশিত হল
নববর্ষে তুলি কলম এর আকাশ পত্রিকা প্রকাশ আগরপাড়া তে
সংবাদদাতাঃ সংস্কৃতি প্রেমী গৃহবন্দি দের কথা মাথায় রেখে আগরপাড়ার গাঙ্গুলী পাড়ার চারুচন্দ্র আট সেন্টারের অভিনব উদ্যোগ একটি সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশের। সোশ্যাল মিডিয়ায় অসংখ্য কবি লেখক প্রবন্ধকার চিত্রশিল্পী , ফটোগ্রাফার ক্রিয়েটিভ মানুষেরা তাদের সৃষ্টি পাঠিয়েছেন সম্পাদক দীপঙ্কর সমাদ্দারের কাছে। দীপঙ্কর বাবু জানালেন সংস্কৃতি জগতের মানুষদের সৃষ্টিশীল কাজে সম্মান জানাতে নববর্ষে নতুন পরিকল্পনা একটি পত্রিকা প্রকাশের। তুলির কলম এর আকাশ নামাঙ্কিত একটি পত্রিকা প্রকাশ হলো নববর্ষের দিন সকালে । ঝকঝকে সম্পূর্ণ একটি রঙিন পত্রিকা তুলি কলমের আকাশ ।। গল্প লিখেছেন ডক্টর রমলা মুখার্জি, তনুশ্রী গুহ ।অনুগল্প লিখেছেন উজ্জ্বল সামন্ত ,কাঞ্চন কুমার গাঙ্গুলী , ইন্দ্রাশিষ মুখার্জি, চিরঞ্জিত সাহা, লক্ষ্মী বিশ্বাস ভৌমিক ,প্রতিমা ভট্টাচার্য্য মন্ডল । কবিতা লিখেছেন লিটন দাস ,জয়ন্তী দাস, মানব মন্ডল, ভাস্কর পাল ,অভিষেক ঘোষ, অঞ্জনা দেব রায়, বাণীব্রত, অষ্টপদ মালিক , ওমর ফারুক, অনির্বাণ বসু , কৃষ্ণা দাস,পরাশর বন্দোপাধ্যায় , শ্যামল রায়, পূর্ণেন্দু মিত্র , বদরুদ্দোজা শেখু ,বিলাস ঘোষ ,শ্রী রঞ্জীব, হিমাদ্রি বন্দ্যোপাধ্যায় জয়া ঘটক প্রমুখ।প্রখ্যাত অ্যাডভোকেট তপন জ্যোতি সিদ্ধান্তের আইনি পরামর্শ ,আর্ট গ্যালারিতে রয়েছে নবীন ও প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী দের চিত্র ।রয়েছে ক্রিয়েটিভ হাতের কাজ । দেশ ও বিদেশের ফটোগ্রাফারদের ছবি নিয়ে ফ্যাশন আকাশ নামে একটি সম্পূর্ণ রঙিন পাতা । সম্পাদক জানালেন বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পত্রিকা এখন সব থেকে জনপ্রিয়। তাই খুব সহজেই তাদের পত্রিকা লক্ষ লক্ষ মানুষের দরবারে দেশ-বিদেশে পৌঁছে যাবে বলে তার আশা । আগামী দিনে পত্রিকাটিতে আরো চমকপ্রদ কিছু দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে । এমন একটি পত্রিকাতে বিজ্ঞাপনদাতারা সমান ভাবে এগিয়ে এসেছেন। সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদক ও প্রতিনিধিরা তার সাথে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর্ট গ্যালারিতে বিখ্যাত চিত্র শিল্পীদের মধ্যে রয়েছেন সুশান্ত সরকার, তপন পাত্র ,অপূর্ব ব্যানার্জি, অরিন্দম মুখার্জী ,স্বরুপ চক্রবর্টি ,অঙ্কিতা মজুমদার , দেবস্মিতা দাস । ফটোগ্রাফি গ্যালারিতে রয়েছে বিখ্যাত চিত্র ফটোগ্রাফার মনিশ কুশারী ,শুভঙ্কর সোম, সৌরভ মুখার্জি, বিনয় সেন ,রঞ্জন ভট্টাচার্য , ইন্দ্রনীল ঘোষ ,অনিন্দ্য দে এবং সুদূর আমেরিকা থেকে কল্লোল তালুকদারের আলোকচিত্র। এককথায় পত্রিকাটি রঙিন ঝকঝকে খুব সুন্দর প্রশংসার দাবি রাখে।
লকডাউনে গতি শিথিল খেজুড়িতে
জুলফিকার আলি,
খেজুরির থানার হলুদবাড়ী অঞ্চলে আজ সকাল থেকে সাধারণ মানুষ লক ডাউনকে উপেক্ষা করে বিশাল লাইন পড়েছে ব্যাংকের সামনে, স্থানীয় মাঠে বসা বাজারেও ভিড় ...যদিও স্থানীয় কিছু যুবক প্রতিবাদ ও দূরত্ব বজায় রাখার কথা বলেও কোনো কাজ হয়নি.. স্থানীয় মানুষ থানায় ফোন করেন তাতে কোনো কাজ হয়নি. ...স্থানীয় মানুষের আশংক্ষা এই ভাবে মানুষ লক ডাউন উপেক্ষা করলে সংক্রমণ বাড়তে পারে.
গণপরিবহন কর্মীদের আর্থিক অনিশ্চয়তা নিয়ে স্মারকলিপি
জুলফিকার আলি
বেলিয়াঘাটা বাজারে নেই কোন লকডাউন
ওয়াসিম বারি,
শুভ নববর্ষ - শর্মিস্টা মাজি
শর্মিস্টা মাজি
আবেগময় এই সকাল
আমার মন কেন এত ভয়ার্থ্য
সবাই.আজ চিন্তার মাঝে
করে বরন নতুন বছরকে।
আমরা এক সমাজ
অদ্ভুত পরিবেশ আজ
দূরে দূরে বাই বাই সবাই
তবু ঐ প্রজাতির কেন এত খাই খাই ।
তোরা কী আমাদের মাড়বি আমরা ঘরেতেই আছি ।
যাবনা মন্দির যাবনা মসজিত
ঘরেতে বসেই আনব নতুন সুদিন ।
সকলে সুস্থ থাকুক নতুন বছরে ।।
তারকেশ্বর থানায় পুলিশ কর্মীদের মাস্ক স্যানিটাইজার বিতরণ
সুভাষ মজুমদার
অল ওয়েস্ট বেঙ্গল সেলস রিপ্রেজেন্টিটিভ এর পক্ষ থেকে পুলিশ কর্মীদের কৃতজ্ঞতা জানাতে তারকেশ্বর থানায় দেওয়া হলো মাস্ক,স্যনিটাইজার।
করোনা সংক্রমন এড়াতে যারা রাস্তায় থেকে নিরলস সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে পুলিশ কর্মীদের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ।তাই পুলিশ কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানতে সংস্থা টির পক্ষ এই প্রয়াস বলে জানানো হয়।
এদিন তারকেশ্বর থানার পুলিশ কর্মী দের মাস্ক,স্যনিটাইজার সহ ডেটল প্রদান করা হয় অল ওয়েস্ট বেঙ্গল সেলস রিপ্রেজেন্টিটিভ এর পক্ষ থেকে।কয়েক দিন আগেই সিঙ্গুর এবং হরিপাল থানার পুলিশ কর্মীদের দেওয়া হয় এবং আগামী দিনে ধনেখালী থানার পুলিশ কর্মীদের মাস্ক,স্যনিটাইজার সহ ডেটল প্রদান করা হবে বলে জানায় সংস্থার প্রতিনিধিরা।
লকডাউনে চড়ক পুজো হলো নামমাত্র পুজো দিয়ে
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি,
সরকারি নির্দেশকে উপেক্ষা করে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ যখন লকডাউন ভাঙতে ব্যস্ত তখন চরম সমাজ সচেতনতার পরিচয় দিল পশ্চিম মঙ্গলকোটের চাণক অঞ্চলের জ্যোতি গ্রামের বাসিন্দারা।
স্হানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রায় চল্লিশ বছর আগে ওপার বাংলা থেকে আসা একদল মানুষের হাত ধরে গ্রামে শুরু হয় চড়ক পুজো।মূল আকর্ষণ ছিল পিঠে বঁড়শি গেঁথে 'মানুষ' চড়ক। প্রথম দিকে টিমটিম করে হলেও পরে তার আকার বৃদ্ধি পায়। মেলা বসে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। আশেপাশের গ্রাম থেকে বহু মানুষ চড়ক দেখতে আসে। সাত-আট হাজার লোকের ভিড় হয়। কিন্তু এবার করোনা জনিত কারণে কেবলমাত্র পুজোটুকু করে সমস্ত অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পিণ্টু বিশ্বাস বললেন - আমাদের গ্রামের এটাই প্রধান পুজো। আত্মীয় স্বজনে গ্রাম গমগম করে। কিন্তু করোনা সংক্রমণ রোধ করার জন্য আমরা এবার পুজো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিই।কারণ চড়ক দেখতে যত মানুষ ভিড় করে তাতে 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখা অসম্ভব হতো।তিনি আরও বলেন - যেভাবে প্রশাসন করোনা সংক্রমণ রোধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে তাতে প্রত্যেকের উচিত প্রশাসনের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া।
সমাজের স্বার্থে পুলিশ প্রশাসনের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের তরফ থেকে উদ্যোক্তাদের প্রশংসা করা হয় এবং সবাইকে যথাযথভাবে লকডাউন মেনে চলার জন্য আবেদন করা হয়।
তুমিই জানো - রাজা চৌধুরী
তুমিই জানো
রাজা চৌধুরী
তুমিই তো জানো কবি,কেমন করে পড়ন্ত বিকেলে
কুয়াশার চাদর বিছিয়ে সন্ধ্যে নামে,
রাতের আকাশে গল্পকথার কল্পনাতে একটি দুটি করে তারা ভাসে!
কেমন করে শিরায় উপশিরায় লাগে প্রেমের শিহরণ ,
কেমন করে পৌষের শীতে হৃদয় খোঁজে হৃদয়ের উষ্ণতা,
কেমন করে হেমন্তের হিমেলে উপচে পড়া অনুভূতিরা ভিড় জমায় মনের বাসরে !!
কেমন করে বসন্ত সাঁঝে দিকচক্রবাল জুড়ে
বকের ডানায় অস্তমিত দিনের কাব্য রচে !
মুক্তোর মালা গেঁথে যায় কমনীয়-চোখ
রক্তিম লজ্জায় নীলাম্বরী আঁচলে বাঁধা পড়ে প্রেম
কেমন করে দিন মাস ও বছর ধরে প্রেমিকার কানে কানে ফিস ফিস ডাকে এসো অন্তরে আগুন জ্বালি ।
সোমবার, এপ্রিল ১৩, ২০২০
করোনা পরিস্থিতিতে রক্তসংকট কাটাতে রক্তদান শিবির জয়নগরে
উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
চৈত্র মাস শেষ হতে চলল প্রচণ্ড গরম আর এই গরমে তে রক্তের সংকট মেটাতে অন্য বছর প্রচুর রক্তদান শিবির সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে। কিন্তু এ বছর বর্তমানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে রক্তদান শিবির বন্ধ আছে সারা রাজ্যে। আর তাই রক্তের সংকট বেড়ে চলেছে। আর তাই আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে স্থানীয় থানার মাধ্যমে রক্তদান শিবির হচ্ছে থানা এলাকায়। সেই রকমই জয়নগর থানার উদ্যোগে শনিবার জয়নগর ইনস্টিটিউশন ফর গার্লস স্কুলে এক রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়ে গেল সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে। এ দিন এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা, জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, জয়নগর মজিলপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সুজিত সরখেল, জয়নগর পূর্ব চক্রের অবর স্কুল পরিদর্শক কৃষ্ণেন্দু ঘোষ সহ আরো অনেকে। এদিনের এই শিবিরে পুলিশ, সিভিক ভলানটিয়ার, চিকিৎসক ও পৌরবাসিরা অংশ নেন। এ ব্যাপারে জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই বর্তমান পরিস্থিতিতে থানার উদ্যোগে থানা এলাকায় ছোট ছোট করে বিভিন্ন রক্তদান শিবির করা হচ্ছে রক্তের সংকট কাটাতে।
লকডাউন না মানায় জয়নগরে ধৃত ৩০
উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
লকডাউনে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে জনবহুল এলাকায় চায়ের দোকান,জুতোর দোকান সহ অন্যান্য দোকানের সামনে একসাথে অনেক মানুষ আড্ডা দেওয়ার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় ৩০ জনকে গ্রেফতার করেছে জয়নগর থানার পুলিশ। ধৃতরা জয়নগর মিএগঞ্জ বাজার, বহড়ু, দক্ষিন বারাশত, পদ্মেরহাট, খাকুড়দহহাট, গৌড়ের হাট এলাকার লোক। এ ব্যাপারে জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা বলেন, বার বার বলা সত্বেও মানুষ লকডাউন ভেঙে বাজারে, দোকানে আড্ডা মারছে। তাই এলাকার মানুষদের বলছি আইন এভাবে ভাঙবেন না। নাহলে আইন অনুযায়ী আমাদের কাজ করতে হবে। বাড়িতে থাকুন, সুস্থ থাকুন।সরকারি নির্দেশ মেনে চলুন।
রবিবার, এপ্রিল ১২, ২০২০
তমলুকে করোনা সচেতনতায় পথে আলপনা
জুলফিকার আলি,
তারকেশ্বরে অভুক্তদের খাদ্য সামগ্রী দিচ্ছেন জিয়া ভাই
সুভাষ মজুমদার,
আরামবাগের বিশিষ্ট সমাজসেবী সৈয়দ জিয়াজুর রহমান সহযোগিতায় আজ তারকেশ্বর ব্লকের সন্তোষপুর কুমোরপাড়া শীতলা মন্দির এলাকায় ১৫০ পরিবারের হাতে চাল ডাল আলু তুলে দেওয়া হয় ৷ শুধু তারকেশ্বর নয় আরামবাগ মায়াপুর প্রভৃতি এলাকায় এই মহতী কাজ করে যাচ্ছেন আরামবাগ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট , যদিও এ ব্যাপারে মির্জা মোহাম্মদ তারিফ জানান যে জিয়া ভাইয়ের সহযোগিতায় আরামবাগ সহ বিভিন্ন এলাকায় আমরা এই রিলিফ দিয়ে যাবো মানুষের ঘরে ঘরে যতদিন লকডাউন চলবে' বহু গরীব মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় সেই সব মানুষের পাশে থাকবো, তাই আপনাদের কেউ বলছি আপনারা সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন ঘরের মধ্যে গৃহবন্দী' থাকুন ৷
করোনায় অসহায়দের পাশে আনন্দমার্গী কান্দী শাখা
আনন্দমার্গী কান্দী শাখা এগিয়ে এল দুস্থমানুষের পাশে
রাজকুমার দাস,
সমাজের বহু সমাজসেবামূলক সংস্থার পাশাপাশি মানুষের সেবায় এগিয়ে এসেছে বহু সংগঠন।কোরোনা র মোকাবিলায় মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি তে
আজ আনন্দ মার্গি দের শাখা র কর্মকর্তা রা চাল ডাল তুলে দেন কান্দী শহরের প্রায় আড়াইশো মানুষের মধ্যে।
জীব সেবার মাধ্যমেই মানুষের যে পূর্ন লাভ ,তাই মহামারী কোরোনা র থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করে এই মহাবিপদে তাঁদের পাশে দাঁড়াতেই এই উদ্যোগ।
যদি চলে যাই - গাছ মাস্টার
যদি চলে যাই
গাছমাস্টার
যদি চলে যাই , না-দেখা কিছু দেখে গেলাম
দেখে গেলাম প্রকৃতির পায়ে মানুষের সেলাম।
দেখে গেলাম শর্তহীন বন্ধ কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ
আর রক্তহীন কারবালার গভীর নৈঃশব্দ্য ।
মানুষ ভালোবাসে নিজেকে বড়, দেখলাম
হিসাব করে না -কী পাইনি আর কী পেলাম ।
এত সুবৈভব মাখা যে চাঁদ আর রজনী
নদীজলে স্ফটিক থাকে আগে ভাবিনি ।
শীতঘুমে কার্বন নাগ, স্তব্ধ বিষ নিঃশ্বাস
মুঠো নয়, ভুবন ভরা নির্মল স্নিগ্ধ বাতাস ।
দেখলাম, নিমফুল চৈতি চাঁদের মাখামাখি
ঘুম ভাঙ্গাতে ভোরে এত পাখির ডাকাডাকি ।
মানুষকে ও, দেখলাম তার সুপ্ত দেবত্ব
মানুষ বাঁচাতে বিলায় সে ,আছে তার যত ।
যদি চলে যাই , রেখে গেলাম অন্তিম বারতা-
ভাব যে দেব সে নয়, মানুষই দানব আর দেবতা ।
লকডাউনে কৃষির ক্ষতির জন্য শস্যবিমা দাবি
জুলফিকার আলি,
রক্তদান শিবির আয়োজনে ভগবানপুর যুব সংঘ
জুলফিকার আলি,
শনিবার, এপ্রিল ১১, ২০২০
আহত ভালোবাসা - দুর্গা মিত্র
আহত ভালোবাসা
দুর্গা মিত্র
সারাটি জীবনের কষ্ট দুঃখ
মোর কাছে গেলে রেখে,
আমার জগৎ ছিল তোমাকে ঘিরে
প্রানটা সঁপে ছিলাম হাসিমুখে।
কত ব্যথা-বেদনা সয়েছে
এই হৃদয় খানি,
সময়ের ঘাত-প্রতিঘাতে
হয়েছিল অভিমানী।
ভুগেছি অজানা রোগ-অসুখে
হারানোর ব্যাথা বেজেছে বুকে
খুশি ছিলাম তবু ব্যস্ত জীবনে
মিথ্যে পাওয়ার ক্ষনিক সুখে।
সারাটা জীবন অবহেলা দিয়ে
কাঁদালে তুমি আমায়,
চলে গেলে দুর হতে দুরে
একাকিনী আমি পথ চায়।
বেদনায় মন কাঁদে অবিরাম
অপুর্ন প্রেম নিয়ে বুকে,
তার ছেঁড়া বীণা বাজে হৃদি মাঝে
আহত ভালোবাসার পরশ মেখে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...