সোমবার, এপ্রিল ০২, ২০১৮

ঝড় শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি করিমপুরে


শ্যামল রায়

ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে নদিয়ার করিমপুরে। এলাকার কলা ধান ভুট্টা আম পটল বেগুন সহ নানান ধরনের সবজি ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় কুড়ি হাজার বিঘা জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিক কৃষি সূত্রে খবর।
বেশকিছু এলাকাতে গাছ ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি ছিড়ে রাস্তাতে পড়ায় যান চলাচল করছে যদিও বিদ্যুৎ বন্টন দপ্তরের কর্মীরা প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে এলাকায় বেশিরভাগ জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।শনিবার ও রবিবার সকালেও বিভিন্ন এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত জমি ঘুরে দেখেছেন কৃষি আধিকারিকরা।মানিক নগর গ্রামের কলাচাষি কোমল মন্ডলের অভিযোগ আমি একজন ক্ষুদ্র চাষী ঝরে যে ব্যাপক ক্ষতি হলো কি করে সামাল দেব বুঝে উঠতে পারছি না এছাড়াও এলাকাবাসী জানিয়েছেন যে পটলের লতা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া তে পটল ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।ক্ষতি হয়েছে পানের বরজের। আবহাওয়া আর মাটির ধসা রোগের কারণে এলাকায় প্রচুর পানের বরজ থাকা সত্ত্বেও নষ্ট হয়ে যাওয়াতে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পানচাষিদের।সরকার যদি ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা না করে তারা ভীষণভাবে আর্থিক সংকটের মুখে পড়বেন এরকমটাই জানিয়েছেন চাষীরা।
করিমপুর 1 নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মদক্ষ প্রসেনজিৎ বিশ্বাস জানিয়েছে যে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে করিমপুর 1 নম্বর এলাকার বেশিরভাগ জমির ফসলের চরম ক্ষতি হয়েছে চাষীদের সাথে কথা বলে জানা গিয়েছে যে যেভাবে পেঁয়াজ ও ছোলা চাষের ক্ষেত্রে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।তবে সরকারি দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে যে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হবে তারপর সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

পূর্বস্থলীর দামোদরপাড়ায় সেবামূলক অনুষ্ঠান


শ্যামল রায়

গত রবিবার পূর্বস্থলী এক নম্বর ব্লকের বগপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন দামোদর পাড়ায় সূর্য সংঘের পরিচালনায় দু'দিনব্যাপী বিবিধ সেবামূলক অনুষ্ঠান স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সূচনা হলোং
প্রথম দিনের অনুষ্ঠান ছিল সকালবেলা বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা এবং কবি সম্মেলন ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
কবি সম্মেলনের প্রধান অতিথি বিশেষ অতিথিরা ছিলেন । রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিক্ষক  দেবাশীষ নাগ প্রদীপ প্রজ্জলন করে কবি সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।। এছাড়াও অতিথিবর্গ ছিলেন মুরারী মোহন চক্রবর্তী তারকেশ্বর চট্টরাজ দীপ্তি কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় অশোক বিশ্বাস শ্যামল রায় দীপংকর চক্রবর্তী স্বপন চক্রবর্ত্তী জয়দেব দেবনাথ সহ অনেকে। কবি সম্মেলনের উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন গুপি মহন পরিচালনায় দামধরপাড়া অনাথ আশ্রমের শিশুরা।
এছাড়াও নৃত্য পরিবেশন করেন অলিভিয়া চট্টোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানে কবিতা পড়েন 30 জন।
 উল্লেখযোগ্য কবিদের তালিকায় ছিলেন তপন বৈরাগ্য শ্যামল রায় স্বপন চক্রবর্ত্তী দীপংকর চক্রবর্তী অসত্য পল্লব চট্টোপাধ্যায় মনি মল্লিকরমা দেবনাথ নিমাই দেবনাথ বাবলু হাজরা অর্জুন দেবনাথ সুশান্ত মিত্র জয়দেব দেবনাথ প্রমূখ। সূর্য সংঘের সভাপতি অজয় ঘোষ সম্পাদক গোপীমোহন গঙ্গোপাধ্যায় উপস্থিত সকল বন্ধুদের অভিনন্দন জানান।
সমগ্র অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন তপন বৈরাগ্য ও স্বপন চক্রবর্ত্তী।
এই বাৎসরিক অনুষ্ঠানে রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হবে এবং সেইসঙ্গে রক্তদাতাদের ও পুরস্কৃত করা হবে বলে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এছাড়াও কালনা মহাকুমা হাসপাতাল ও চাঁদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে বিনামূল্যে সাধারণ চিকিৎসা রক্ত পরীক্ষা হয়।

পঞ্চায়েতের প্রস্তুতি সভা শালবনীতে

সন্দীপ সিংহ

পঞ্চায়েত নির্বাচনের জোর কদমে প্রস্তুতি প্রচার শুরু হয়ে গেল শালবনি ব্লকে।
শালবনি ব্লকের দেবগ্রাম অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে সিজুয়া আমবাগানে অঞ্চলের কর্মী এবং নেতৃত্ব দের  নিয়ে প্রার্থী নির্বাচন, এবং নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হলো। উপস্থিত ছিলেন ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নেপাল সিংহ , বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাত, সহ ব্লক এবং অঞ্চল নেতৃত্ব।

কালনায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রাখতে মিছিল

তথ্য - শ্যামল রায়
ছবি - আলেক সেখ

কালনা শহরের শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের একাংশের উদ্যোগে রবিবার সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে মিছিল সংগঠিত হয় | শহরের জবাড়িপাড়া মাঠে জমায়েত  হওয়ার পর মিছিল শুরু হয়ে কালনা শহর পরিক্রমার পর জবাড়িপাড়াতেই শেষ হয় |  এই সম্প্রীতি মিছিলে অংশগ্রহণ করেন  সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ |  ছিলেন    সরকারি  ও  পৌরসভার কর্মচারী, দোকানদার, ব্যবসায়ী, কবি, সাংবাদিক |  মিছিল থেকে শ্লোগান ওঠে--বাংলায়  দাঙ্গাবাজদের   স্থান নেই,  দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে  লড়ব আমরা এক সাথে,  দাঙ্গা কবলিত এলাকায় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পুনঃ পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে | আসানসোল, রানীগঞ্জ সহ বিভিন্ন  দাঙ্গা পীড়িত এলাকায় দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।

বনগাঁয় রাজ্য গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের সেমিনার

ওয়াসিম বারি

আজ বনগাঁ ব্লক  কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত হল রাজ্য গ্রামীণ সম্পদ কর্মীদের এক বিশেষ সেমিনার  ।  বনগাঁ   ব্লক  কমিটির উদ্বুদ্ধকরণ ও বিভিন্ন  ধরনের সরকারি  দাবি  দাওয়া নিয়ে বনগাঁর ধমপুকুর রাইপুর  প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বনগাঁ মহকুমার   গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা  সমবেত  হন । অনুষ্ঠানে  উপস্থিত ছিলেন  ইউনিয়নের উত্তর ২৪ পরগনার  সভাপতি  মিজানুর রহমান । রাজ‍্য  সরকারের  প্রতি  ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে    তিনি  বলেন  বিগত  28  তারিখের  মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি   যে ভি আর পি  দের কাজে ভবিষ্যতে থাকবে এবং  তাদের কাজ চলে  যাওয়ার  ভয়  নেই । মুখ্যমন্ত্রী   ভি আর পি দের আশ্বস্ত করেন যে তাদের কাজ কে ৩০ দিন থেকে  ৬০ দিন  করা হল---- সভাতে উপস্থিত  সকল ভি আর পি করতালি তে মুখরিত হয়  এ বিষয়ে জেলা  কমিটির সভাপতি   আরও  বলেন  যে গনতান্ত্রিক পদ্ধতি তে  তারা সরকারের  কাছে  তাদের  কাজের  স্থায়ীকরনের ব্যাপারে আবেদন  রাখবেন।  ব্লক জেলা  ও রাজ্য পর্যায়ে  তারা ইতিমধ্যে  স্মারকলিপি  দিয়েছেন  বলে  তিনি  জানান । রাজ‍্য  সম্পদ কর্মীরা পাশাপাশি  দেশকে স্বচ্ছ ও সুন্দর এবং সমাজ কল্যাণে ব্রতি হওয়ার শপথ নেন ও বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ সাফাই  অভিযান চালান মিজানুর বাবুর নেতৃত্বে । পরবর্তীতে
  এ  সভাতে  বক্তব্য রাখেন সংগঠনের  কৌশিক  মন্ডল  (বনগাঁ)  আব্দুল আলিম মন্ডল (বাগদা)    ,  সাজমা বিবি (বাদুড়িয়া)   প্রিয়ঙ্কা কবিরাজ (বারাসাত)

অভিজিত  ঘোষ  জেলা সংগঠনের তরফে বলেন যে তারা তাদের দাবি দাওয়ার নিয়ে  বারাসাত  সদর দফতর ডি এম অফিসে  ও নবান্নে আবার সমাবেশ  করবেন ।

প্রেমিকার বিয়ের জন্য চাপ, আত্মহত্যা কিশোরের

ওয়াসিম বারি

বনগাঁর গোবরাপুর বেদিয়াপোতা এলাকায় নিজের বাড়িতেই পাখার সঙ্গে গামছার ফাঁস লাগিয়ে  আত্মহত্যা দ্বাদশ শ্রেনীর এক ছাত্রের ।আজ সকালের ঘটনা ।মৃত কিশোরের নাম সন্তু রায় (১৭) । সন্তু বনগাঁর চাঁদা ললিত মোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছাত্র । মৃত ছাত্রের পরিবার সূত্রে জানা গেছে বনগাঁর চাঁদা রায়পুর এলাকার বাসিন্দা  একাদশ শ্রেনীর পড়ুয়া ছাত্রী সাথী মন্ডলের সঙ্গে সন্তুর প্রেমের সম্পর্ক ছিল ।সম্প্রতি সাথী সন্তুকে বিয়ে করার জন্য ক্রমাগত চাপ দিয়ে আসছিল , যা নিয়ে সন্তু তার পরিবারকে জানালে তারা জানায় বিয়ের বয়স হয়নি তাই এখন বিয়ে দেওয়া সম্ভব নয় । মনে করা হচ্ছে একদিকে এখন বিয়ে না করলে সাথীকে হারাতে হবে অন্যদিকে পরীক্ষার চাপ ।এই দুইয়ের চাপ সহ্য করতে না পেরেই আত্মহত্যর পথ বেছে নেয় সন্তু বলে সন্তুর পরিবারের লোকেরা।আজ সকাল ৭টা নাগাদ সন্তুর ঘরেই তার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায় পরিবারের লোকেরা , খবর দেওয়া হয় বনগাঁ থানায় ।পরে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে ।

ফের আর্থিক প্রতারণা, কোটি টাকা তোলার দায়ে ধৃত ৭

ওয়াসিম বারি

পেট্রাপোল উন্নয়ন সমিতি তৈরি করে বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা তুলে অনুমতি ছাড়াই চড়াসুদে ঋন দিয়ে বছর দশেক ধরে চলছিল রমরমিয়ে চড়া সুদের কারবার। বেশি টাকা পাওয়ার আশায় ঐ সমিতিতে টাকা রেখে প্রায় হাজার জন আমানতকারি প্রতারিত হয়ে পেট্রাপোল থানার পুলিশের দারস্থ হয়। সমিতির ১৬ জনার বিরুদ্ধে অভিযোগ হতেই , বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা তুলে প্রতারণার দায়ে ৭ জন কে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ অন্যরা পলাতক ৷
  স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানাযায় ২০০৫ সালের ১৪ ই জুলাই এই সমিতি প্রথম শুরু হয় , তারপর থেকে অবৈধ সুদের কারবারে ফুলে ফেঁপে ওঠে তারা।স্কুল, ট্রান্সপোর্ট, মাছের ভেড়িসহ নানা ব্যবসা তারা শুরু করে ৷ চড়া সুদের লোভ দেখিয়ে চলে টাকা তোলার কাজ । ২০১৫ সাল থেকে তারা  আসল টাকাও ফেরত না দিতে পারায় চাপ সৃষ্টি করে আমানতকারি-রা, তারা বলে সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা ফেরত দেব ৷ দীর্ঘ অপেক্ষার পর কোন কিছু ফেরত না পেয়ে ২৫ শে মার্চ  পেট্রাপোল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয় ,এরপর পুলিশ ৭ জন কে গ্রেফতার করে প্রতারণার অভিযোগে ৷ধৃতরা হলেন সুকুমার রায়, অসিত রায়, বিশ্বজিৎ মণ্ডল, অসীম বিশ্বাস, সুজয় মণ্ডল, সুকুমার মণ্ডল এবং উজ্জ্বল সরকার। এদের সবার বাড়ি পেট্রাপোল থানা এলাকাযর জয়ন্তীপুর, পিরোজপুর ও পেট্রাপোল গ্রামে। অন্যরা পলাতক। পুলিশ সূত্রে আর জানাযায় ঐ সমিতির এই ব্যবসা করবার বৈধ কাগজপত্র নেই এবং এদের আয় ব্যায়ের হিসাবের সঠিক কাগজ পত্রও দেখাতে পারেনি।
     আজ সুমিত্রা মণ্ডল, চিও সর্দার, রুপা দেবনাথ সহ শতাধিক মহিলা পুরুষ একত্রিত হয়ে টাকা ফেরোতের দাবী জানাতে সমিতির ঘরের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে৷সুমিত্রা মন্ডল বলে আমার সব টাকা ওদের দিয়ে ছিলাম স্বামী অসুস্থ হলে রোজ ওদের কাছে টাকা আনতে যেতাম টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় আমার স্বামী মারা যায়৷ চিত্ত সর্দার বলে মিথ্যা কথা বলেছে ওরা আমরা ব্যাঙ্ক ও পোস্ট অফিসের থেকে টাকা তুলে টাকা রেখে ছিলাম |
     টাকা ফিরে পাওয়ার আশায় দিন গুনছে কয়েক হাজার গ্রাহক ৷ছুটে যাচ্ছে তালাবন্ধ জয়ন্তীপুরের  সমিতির অফিসের সামনে।

রবিবার, এপ্রিল ০১, ২০১৮

মঙ্গলকোটে ঝিলু প্রধানের নেতৃত্বে চলছে হামলা

মোল্লা জসিমউদ্দিন

মঙ্গলকোট ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপূর্ব চৌধুরীর মদতে ঝিলু ১ নং পঞ্চায়েত প্রধান স্বাধীন সেখের নেতৃত্বে বেলা চারটে থেকে শুরু হয়েছে বাইক মিছিল।থানার ৫০০ মিটারের মধ্যে থাকা দুটি দোকানপাট ভাঙচুরের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন  কে ব্যাপক মারধোর চালানো হয়েছে।পঞ্চায়েত ভোটের টিকিট বিলির প্রাক্কালে পদিমপুর বরাগড় বাইপাস এলাকায় চলছে দুষ্কৃতীদের টহলদারি। আজ রাতে বেশকিছু বাড়ীতে বোমাবাজি সহ আক্রমণ চালানো হবে বলে হুশিয়ারী দিয়েছে স্বাধীন সেখের সশস্ত্র দলবল।স্থানীয় থানার সুপরিকল্পনায় এই ঘটনা বলে বিধায়ক শিবিরের দাবি।যদিও ব্লক সভাপতি শিবিরে এবং পুলিশের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

মাথরুণ নবীনচন্দ্র বিদ্যায়তনের ১১৮ প্রতিষ্ঠা দিবস

অভিজিৎ দাঁ

মঙ্গলকোটের মাথরুন নবীনচন্দ্র বিদ্যায়তনে পালিত হল 118 তম বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দিবস।নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।

শ্যামসুন্দরপুরে রক্তদান শিবির

ব্যাসদেব চক্রবর্তী

বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকে শ‍্যামসুন্দরপুর ফাইভ স্টার ক্লাবের পরিচালনায় স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির হল।উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত প্রতিমন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা।

পরিবর্তন সরকার প্রতিষ্ঠার পূর্বে পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থীদের কি সম্মান মিলবে, আসন্ন ভোটে

মোল্লা জসিমউদ্দিন

আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিভিন্ন সময়ে তৃনমূলের শীর্ষ নেতারা বারবার দলের পুরানো কর্মী সমর্থদকের সম্মান জানাবার কথা জানিয়েছেন। এমনকি মুখ্যমন্ত্রী পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামে প্রশাসনিক সভায় প্রকাশ্যে ভাতার এবং মেমারীর বিধায়কদের আদি তৃনমূল নেতাদের নাম করে মাথায় রেখে যাবতীয় কাজ করবার নির্দেশ দিয়েছেন। এরমধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ জানিয়ে দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।প্রার্থী তালিকা প্রকাশ শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে দলের আদি তৃনমূল কর্মী সমর্থকরা চাইছেন যে, ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে যারা প্রাণ হাতে নিয়ে তৃনমূল প্রতীকে দাঁড়িয়ে ছিলেন।তাদের কে মান্যতা দেওয়া হোক ২০১৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে।কেননা বিগত বামজমানায় সিপিএমের লাল সন্ত্রাস, পুলিশি সন্ত্রাস কে সাথে নিয়ে যে সাহসিকতাপূর্ণভাবে ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃনমূল পরিবর্তনের পথচলা শুরু করেছিল, সেখানে দলের সুদিনে পুরানোদের এই সম্মান প্রদর্শন করলে দলীয় ভিক্তি বাড়বে। যেভাবে তৃনমূলে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে সশস্ত্র বিবাদ চলছে।সেইজায়গায় দলের দুর্দিনে (২০০৮) প্রার্থীদের নির্বাচনী টিকিট দিলে তৃনমূলের অন্দরের চাপা ক্ষোভ কমতে বাধ্য।উদাহরণ হিসাবে মঙ্গলকোটের রাজনৈতিক পেক্ষাপট আনলে দেখা যাবে, বর্তমানে দুই চৌধুরীর বিবাদে রণক্ষেত্র মঙ্গলকোটের বিস্তীর্ণ এলাকা।ব্লক তৃনমূল সভাপতি অপূর্ব চৌধুরী বনাম  বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর লড়াই ক্রমশ বেড়েছে।সেখানে কোন পক্ষকেই এককভাবে দলীয় প্রতীক দিলে আগামীদিনে মারপিট লেগেই থাকবে।অথচ ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিপিএমের ডাবলু আনসারীর মত কুখ্যাত নেতাদের হুমকি কে যারা পরোয়া না করে মনোনয়ন পেশ থেকে ভোটের দিন।এমনকি গননার দিন তৃনমূল প্রতিষ্ঠা করতে প্রাণের বাজি রেখেছেন।আজ তারা উপেক্ষিত দলেরই কাছে।২০০৮ এর নির্বাচনে তৃনমূলের জেলাপরিষদ প্রার্থী আয়েষা সুলতানার কথা গোটা মঙ্গলকোটবাসি জানে।মনোনয়ন পেশের সময় অধিকাংশ দলীয় প্রার্থী ( গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি) পুলিশি সন্ত্রাস এবং ডাবলু - বাবলু আনসারির সশস্ত্র দলবলদের হাত থেকে বাঁচতে এই জেলাপরিষদ প্রার্থীর চারতলা বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছিল।মনোনয়ন পেশ থেকে গননার দিন অবধি ছিল এখানে।মঙ্গলকোটের তিনটি জেলাপরিষদ আসনের মধ্যে তৃনমূলের পক্ষে সর্বাধিক ভোট পেয়েছিলেন তিনি।এমনকি মঙ্গলকোটের ১৫ টি পঞ্চায়েতের মধ্যে যে ৪ টি বামবিরোধীরা পেয়েছিল।তারমধ্যে ঝিলু ১, শিমুলিয়া ২, এবং ভাল্ল্যগ্রাম পঞ্চায়েত গুলি উক্ত জেলাপরিষদ কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। ডাবলু - বাবলুর ভয়ে মঙ্গলকোটের প্রায় পঞ্চায়েত বিরোধীশুন্য পেয়েছিল সিপিএম।এহেন লালদুর্গ মঙ্গলকোটে 'কমরেড' পুলিশ অফিসার এবং একাধিক নৃশংস খুনে মূল অভিযুক্ত ডাবলু আনসারিদের সন্ত্রাস কে তোয়াক্কা না করে তৃণমূলের জন্য যারা লড়াই করেছিল।সেই আয়েষা সুলতানা - জয়ন্ত রায় প্রমুখ প্রার্থীরা ২০১১ এর রাজ্যে পালাবদলের পরেই দলের উপেক্ষার তালিকায় চলে গেছে।উল্টে সিপিএম ছেড়ে যারা তৃনমূলে এসেছে, আজ তারাই মঙ্গলকোটের শাসকদলের নয়নমণি হিসাবে পরিচিত। যেখানে দলের আদি কর্মীদের বারবার সম্মান জানাবার কথা তৃনমুলের শীর্ষ নেতারা জানাচ্ছেন, সেখানে ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রার্থীদের দলের সুসময়ে এবারের ভোটে প্রার্থী করলে দলীয় ক্ষোভ অনেকখানি কমবে বলা যায়।২০১১ তে বিধানসভায় তৃনমূল ক্ষমতা দখল করলেও,  ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচন ছিল পরিবর্তন করবার পরিকাঠামোর গড়ার প্রথম ধাপ। সেই ধাপে আংশিক জয় পাওয়াতে ২০০৯ এর লোকসভাতে ভালো ফলাফল করেছিল তৃনমূল। তারপরেই এলো বাম জমানোর অবসান।তাই ২০০৮ এর দলীয় প্রার্থীদের এবারের প্রার্থী করার জোরালো দাবি ক্রমশ উঠছে তৃনমূলের অন্দরে।

শনিবার, মার্চ ৩১, ২০১৮

পুলিশের প্রকাশ্যে তোলাবাজি

মোল্লা জসিমউদ্দিন

পুলিশ রাস্তায় তোলাবাজি চালাবে না, এ কি কখনও হয়।তবে পুলিশের একাংশের এহেন ভূমিকায় ক্ষোভ বাড়ছে গোটা মুর্শিদাবাদ জেলাজুড়ে।বীরভূম - বর্ধমান লাগোয়া সালার এলাকায় এভাবেই চলছে বালির গাড়ীত উপর তোলাবাজি।

পঞ্চায়েত ভোটের দিনক্ষণ

১/০৫/১৮– নদীয়া, উত্তর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পু:  বর্ধমান, প: বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পু: মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর

৩/০৫/১৮– মুর্শিদাবাদ, বীরভূম

৫/০৫/১৮– কুচবিহার, আলিপুর, জলপাইগুড়ি, উ: দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদা

গণনা– ৮/০৫/১৮

ভাতারে প্রথম পক্ষের স্ত্রী কে খুন, ধৃত স্বামী সহ দ্বিতীয় স্ত্রী


শ্যামল রায় বর্ধমান

শনিবার ভাতারে প্রথম পক্ষের স্ত্রী কে খুন করে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। অমৃত বধুর নাম টুকটুকি মন্ডল বয়স 30 বাড়ি ভাতার থানার অন্তর্গত নরজা গ্রামে।
পুলিশ স্বামী শাশুড়ী ও দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে। ধৃত স্বামীর নাম মানিক মন্ডল শ্বাশুড়ীর নাম ভগবতী দেবী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম চম্পা মন্ডল ।ভাতার থানার পুলিশ জানিয়েছে আরো তদন্ত শুরু শুরু হয়েছে কি কারণে ঐ বধুকে খুন করে পুড়িয়ে মারা হলো।
জানা গিয়েছে যে শনিবার সকালে স্বামীর সাথে তার প্রথম পক্ষের স্ত্রী টুকটুকি মন্ডল এর সাথে চরম অশান্তি বাদে। অভিযোগ যে অশান্তির জেরে স্বামী মানিক মন্ডল তাকে খুন করে এবং পরে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে মারে বলে অভিযোগ।
এই ঘটনায় স্বামী মানিক মন্ডল শাশুড়ি ও দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ আরো জানিয়েছে এই ধরনের খুনের ঘটনার পেছনে কী কারণ আছে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।এই ঘটনা ঘিরে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

কোচবিহারে মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম চালু

শিখা ধর

কোচবিহারে রাশিডাঙ্গাতে একটি মিজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম উদ্বোধন করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।ছিলেন বিধায়ক মিহির গোস্বামী।

কোচবিহারে একটি মহাবিদ্যালয়ে উত্তরবঙ্গ মন্ত্রী

শিখা ধর

কোচবিহারের দাওয়ানহাট মহাবিদ্যালয়ে একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্প চালু করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রণ রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।

সেহারাবাজার দারুল উলুম খতমে ৪১ জন মাওলানা হলো

সেহারাবাজার দারুল  উলুম এর খতমে বুখারী অনুষ্ঠানে দশ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন ।উত্তর প্রদেশের মুফতি সাব্বির সাহেব অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রূপে অংশ গ্রহন করেন  ।এছাড়া স্থানীয় অনেক বক্তারা উপস্থিত ছিলেন ।সব বক্তারা সম্প্রীতির বার্তা দেন ।এখানে 41 জন ছাত্র হাফেজ মাওলানা হয়ে তাদের ডিগ্রি অর্জন করেন ।পড়ার শেষে তাদেরকে পাগড়ি পাড়িয়ে পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করা হয় ।

চুরি বাড়ছে নৈহাটি শিয়ালদহ রেলরুটে


শ্যামল রায় নৈহাটি

নৈহাটি শিয়ালদা রেল পথে প্রতিদিন চুরি ছিনতাই বাড়ছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের।
 অভিযোগের পর অভিযোগ যে এই রেলপথে মহিলাদের অলংকার চুরি ও ছিনতাই যেমন হচ্ছে তেমনি বাড়ছে মোবাইল চুরির ঘটনা।
গত দুদিন আগে সাংবাদিক শ্যামল রায়ের পকেট থেকে একটি দামী মোবাইল চুরি হয়ে যায় নৈহাটি রেল স্টেশনে। নৈহাটি রেল স্টেশন থেকে ব্যান্ডেল গামী ট্রেন ধরতে গিয়ে মোবাইলটি চুরি করে নাই দুষ্কৃতীরা। নৈহাটি জিআরপির কাছে মোবাইল চুরির ঘটনা লিপিবদ্ধ করা এবং ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিককে মোবাইলটি উদ্ধার করার কথা বলে জানা গেল যে প্রতিদিন পাঁচ থেকে ছয়টি মোবাইল চুরির ঘটনা ঘটছে রেলস্টেশনে। পুলিশ আধিকারিক রাজকুমার মল তার সহকর্মীদের নির্দেশ দেন যে প্রতিদিন এই ভাবে চুরির ঘটনা ঘটলে বিষয়টি দেখবার জন্য নির্দেশ জারি করেন কিন্তু কে শোনে কার কথা? জানা গেল যে আজ পর্যন্ত কোন মোবাইল উদ্ধার করতে পারেনি নৈহাটি রেল স্টেশনের জিআরপি। প্রকাশ্য দিবালোকে নৈহাটি স্টেশনে চুরি ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য নিত্যযাত্রীরা আতঙ্কিত আশঙ্কায় ভুগছেন বলে জানালেন যাত্রীসাধারণ। যাত্রীদের অভিযোগ যে দুষ্কৃতীরা কোথায়  যায় কোথায় কিভাবে চুরি করছেন এই ইনফর্মেশন কি থাকে না পুলিশের কাছে তাহলে এতটা বাড়ছে কেন? কখনো মহিলাদের গলার হার কানের সোনার অলংকার চুরি হচ্ছে প্রতিদিন। অন্যদিকে পকেট থেকে বাজে কোন ব্যাংক থেকে নামি দামি মোবাইল চুরি করে নিয়ে চম্পট দিচ্ছে দুষ্কৃতীরা। একি কিনারা আদৌ হবে না। কয়েক মাস আগে শিয়ালদা রেল স্টেশন থেকে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার সোনার অলংকার চুরি করে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। বগুলা কৈখালি বাজার এর বাসিন্দা ঝুমা ভদ্র বেড়াতে গিয়ে বাড়ি ফেরার পথে শিয়ালদা থেকে গেদে লাইনে ট্রেন ধরবে বলে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। তখনি চুরি যায়।

পূর্বস্থলীতে ঢালাই রাস্তা উদ্বোধনে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ

শ্যামল রায়

শনিবার পঞ্চায়েত ভোটকে সামনে রেখে পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন দুটি নতুন ঢালাই রাস্তা উদ্বোধন করলেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক স্বপন দেবনাথ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পরিমল দিলীপ মল্লিক স্থানীয় প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্যরা।নতুন রাস্তার উদ্বোধনকালে রাজ্যের মন্ত্রী তথা স্থানীয় বিধায়ক স্বপন দেবনাথ জানিয়েছেন যে উন্নয়নের নিরিখে মানুষের একমাত্র ভরসা তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ উন্নয়ন নিয়ে কোনোরকম গড়িমসি।নয় তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উন্নয়নের কাজ শেষ করার কথা তিনি বারবার বলে আসছেন তাই আমরা এই নতুন দুটি রাস্তার কাজ খুব তাড়াতাড়ি শেষ করতে পেরে ভাল লাগছে। এদিন বকপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের  জাকর থেকে বকুলতলা  ও বর্ধমান নাদন ঘাট রোড এ বৈধর পর্যন্ত  ঢালাই রাস্তার উদ্বোধন হলো। জানা গিয়েছে দুটি ঢালাই রাস্তা তৈরি করতে ব্যয় হয়েছে বাহাততর লক্ষ টাকা।আরও জানা গিয়েছে যে আগামীকাল প্রায় দু'কোটি টাকার নতুন রাস্তার শিলান্যাস করবেন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। পূর্বস্থলী এক নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির নজরুল মঞ্চে এই অনুষ্ঠানটি হবে।
ব্লকের সাতটি গ্রাম পন্ডিত এর মধ্যে চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বহু দিনের পড়ে থাকা পুরনো রাস্তা নতুন রাস্তা তৈরির কাজ শুরু হবে শীঘ্রই।
ব্লকের চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন অনেকগুলো ঢালাই রাস্তা তৈরি করতে ব্যয় হবে প্রায় 2 কোটি টাকা।এছাড়াও পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে সাড়ে সাত কোটি টাকার টেন্ডার থেকে কাজ শুরু করল জেলা পরিষদ।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER