মানস দাস, মালদা

এলাকার মানুষের দাবি মতোই গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন।সেই প্রতিশ্রুতি মতো বিধায়ক হওয়ার পর নদীর পাড় বাধানোর কাজের শুভ সূচনা করলেন মালদার ইংরেজবাজার বিধানসভার বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ।নির্বাচনের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তব রূপ পেয়ে বেজায় খুশি এলাকার জনসাধারণ।
প্রথম কাজটি হলো ইংরেজবাজার বিধানসভার বিনোদপুর অঞ্চলের কাকমারী গ্রাম এলাকায়।এই গ্রামের পাস দিয়ে বয়ে গেছে ভাগীরথী নদী।এই নদীর পার প্রতিবছর ভাঙ্গনের কবলে পড়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে একাধিক বাড়ি ঘর সহ ভগবানের মন্দিরও।এবছর বন্যায় আরো দুরবস্থা হয়েছে পারের।তাই জল নামতেই শুক্রবার কাজের শুভ সূচনা করলেন বিধায়ক।এই পার বাধানোর জন্য সেচদপ্তর থেকে বরাদ্দ হয়েছে ৪২ লক্ষ টাকা।অন্যদিকে একই নদী পার বাধানোর কাজের সূচনা হলো কোতয়ালী অঞ্চলের নিমাইসরা এলাকায়।এই এলাকার পর বাধানোর জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩২ লক্ষ টাকা।শুক্রবার দুটি কাজের শুভ সূচনা করার পর বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ জানান,"এলাকাবাসীর দাবি মতো বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি জানাই।মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেচমন্ত্রী উদ্যোগে কাজের অর্থ বরাদ্দ হয়।তাই আজ সেই দুটি কাজের শুভ সূচনা করা হলো।এই কাজের মাধ্যমে এলাকাবাসীর মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।"
এলাকার মানুষের দাবি মতোই গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন।সেই প্রতিশ্রুতি মতো বিধায়ক হওয়ার পর নদীর পাড় বাধানোর কাজের শুভ সূচনা করলেন মালদার ইংরেজবাজার বিধানসভার বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ।নির্বাচনের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তব রূপ পেয়ে বেজায় খুশি এলাকার জনসাধারণ।
প্রথম কাজটি হলো ইংরেজবাজার বিধানসভার বিনোদপুর অঞ্চলের কাকমারী গ্রাম এলাকায়।এই গ্রামের পাস দিয়ে বয়ে গেছে ভাগীরথী নদী।এই নদীর পার প্রতিবছর ভাঙ্গনের কবলে পড়ে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে একাধিক বাড়ি ঘর সহ ভগবানের মন্দিরও।এবছর বন্যায় আরো দুরবস্থা হয়েছে পারের।তাই জল নামতেই শুক্রবার কাজের শুভ সূচনা করলেন বিধায়ক।এই পার বাধানোর জন্য সেচদপ্তর থেকে বরাদ্দ হয়েছে ৪২ লক্ষ টাকা।অন্যদিকে একই নদী পার বাধানোর কাজের সূচনা হলো কোতয়ালী অঞ্চলের নিমাইসরা এলাকায়।এই এলাকার পর বাধানোর জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৩২ লক্ষ টাকা।শুক্রবার দুটি কাজের শুভ সূচনা করার পর বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষ জানান,"এলাকাবাসীর দাবি মতো বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি জানাই।মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেচমন্ত্রী উদ্যোগে কাজের অর্থ বরাদ্দ হয়।তাই আজ সেই দুটি কাজের শুভ সূচনা করা হলো।এই কাজের মাধ্যমে এলাকাবাসীর মুখে হাসি ফোটাতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।"
posted from Bloggeroid