সেখ নিজাম আলম
শুক্রবার, মে ০১, ২০২০
আউশগ্রামের আশীন্দা মোড়ে খাদ্য সামগ্রী বিলি
মেমারিরর ৫ নং ওয়ার্ডে খাদ্য সামগ্রী বিলিতে ভাইস চেয়ারম্যান
সেখ সামসুদ্দিন
লকডাউনে করোনা যোদ্ধাদের সম্মান জানালো বর্ধমান শহরের এই সংস্থা
সেখ রতন
লকডাউনে দুর্দশায় মুম্বাইয়ে দিন কাটছে এই রাজ্যের তিন পরিবারের
মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)
প্রায় দেড় মাস সময়কালে সারা দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। সৌজন্যে করোনার বীভৎসতা। এই মুহূর্তে বাংলার একাংশ মানুষজন ভিন রাজ্যে কর্মসুত্রে / পড়াশুনোয় / চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে আটকে রয়েছে মাসের পর মাস। অর্থের অভাব, দুবেলা খাওয়ার দুশ্চিন্তার পাশাপাশি নিরাপদ আশ্রয় পাওয়াটা ওদের কাছে বড় স্বস্তি। কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদনে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই ভিনরাজ্যে থাকা পরিযায়ী শ্রমিক, পড়ুয়া এবং রোগী পরিবারদের নিজ রাজ্যে ফিরিয়ে আনতে তৎপর। তবে এতশতের মাঝেও মুম্বাইয়ে আটকে রয়েছে ৬ টি বাঙালি পরিবার। এদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৩ টি পরিবার রয়েছে। মালদার ১ টি এবং উত্তর ২৪ পরগনার ২ টি পড়ছে তাতে। উত্তর ২৪ পরগনার শ্যামনগর এলাকার কালাচাঁদ মুখার্জি গত ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁর স্ত্রী সঞ্চিতা মুখার্জি এবং মেয়ে স্বস্তিকা মুখার্জি কে নিয়ে মুম্বাইয়ের টাটা হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসায় গিয়েছিলেন। লকডাউন শুরু হওয়ার পর ক্যান্সার চিকিৎসায় কেমোথেরাপি বন্ধ হয়ে যায়। জমানো অর্থও ফুরিয়ে যায় কয়েক সপ্তাহ কেটে যাওয়ার পর। খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি থাকা সমস্যা হয়ে যায়। মুম্বাইয়ের এক বাঙালি সংগঠন জুহু ভিলেজে থাকবার ব্যবস্থা করলেও দুবেলা আহারের আয়োজনে তারা সফল নয়। ঠিক।এইরকম পরিস্থিতিতে ক্যান্সার আক্রান্ত পরিবারের পক্ষে স্বস্তিকা মুখার্জি কলকাতা হাইকোর্টের স্বনামধন্য আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ রায় চৌধুরীর দারস্থ হন। এই আইনজীবী অত্যন্ত তৎপরতায় গত ২৯ এপ্রিল বিশদ বিবরণ সহ এই রাজ্যের মুখ্য সচিব, অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এবং স্বরাষ্ট্র সচিব কে ইমেল করেন। তবে কোন প্রশাসনিক উত্তর মেলেনি ইমেলের তরফে। অপরদিকে কলকাতা পুলিশ কে মোবাইল ম্যাসেজ পাঠানো হয়। তবে কলকাতা পুলিশের তরফে মুম্বাইয়ে ক্যান্সার রোগীদের অসহয়তার তথ্য জানাবার জন্য 'ধন্যবাদ' ম্যাসেজ আসে ইন্দ্রজিৎ বাবুর মোবাইলে। কলকাতাহাইকোর্টের স্বনামখ্যাত আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ রায় চৌধুরী জানান - " যেখানে রাজ্য সরকার লকডাউনে আটকে পরা পরিযায়ী শ্রমিক, পড়ুয়া এবং রোগীপরিবার দের ফিরিয়ে আনছে, সেখানে মুম্বাইয়ে আটকে থাকা ৩ টি এই রাজ্যের বাঙালি পরিবার কে দ্রুত আনা হোক "।
হাওড়া থেকে মুর্শিদাবাদে যাওয়ার পথে তারকেশ্বরে বিশ্রাম
সুভাষ মজুমদার
হাওড়া থেকে সাইকেল নিয়ে মুর্শিদাবাদে বাড়ি ফেরার পথে তারকেশ্বরে বিশ্রাম ১০ শ্রমিকের।
লকডাউনের জেরে হাওড়ার আন্দুলে আটকা পড়েন দশ শ্রমিক।
আন্ডুলে তারা রাজ মিস্ত্রির কাজ করতেন।কাজ করে জমানো টাকা আস্তে আস্তে প্রায় শেষের পথে।লকডাউন কবে উঠবে তা অনিশ্চিত তাই অনাহারে দিন কাটাতে যাতে না হয় তাই সাইকেল নিয়েই হাওড়া থেকে মুর্শিদাবাদ বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন শ্রমিক রা।লকডাউনের জেরে বিভিন্ন জেলায় আটকা পড়েন অন্য জেলার শ্রমিকরা। লকডাউন চলাকালীন ভিন জেলার শ্রমিক দের বাড়ি ফেরার ভিন্ন ভিন্ন ছবি ধরে পড়েছে গত কয়েক দিন ধরে।
বিড়াল মাছ পাহাড়া দেয়! আসানসোলের ঘটনায় প্রভুভক্তি
মোহন সিং
বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ৩০, ২০২০
বিনামূল্যে হাটে করোনায় অসহায়রা
সুরজ প্রসাদ
সরকারী উদ্যোগে চাল পাচ্ছে সকলেই প্রায়, কিন্তু তার সাথে সাথে নিত্য প্রয়োজনীয় ডাল তেল সব্জী ইত্যাদি জিনিষের ক্রয় ক্ষমতা হারিয়েছে সাধারণ মানুষ , কাজ হারিয়ে ঘরে বসে তাই সাধ কে বেধে রেখে সাধ্য মতন খেয়েই পেট ভরাচ্ছে অনেক নিম্নবিত্তই ! অনেক সংগঠন চাল ডাল তেলের পসরা নিয়ে সাহায্যের হাত বাড়ালেও নানারকম সব্জী সহকারে অনান্য খাদ্য সামগ্রী বিতরণ হাটের আকারে সাজিয়ে মানুষের প্রয়োজন মতন তা তুলে দেওয়া হল বর্ধমানের চাঁদসোনা এলাকায়, খাদ্য সামগ্রী প্যাকেটে ভরে আমাদের ইচ্ছা মতন মানুষ কে প্রদান নয় বরং মানুষের পছন্দ মতন খাদ্য সামগ্রী বেছে নেওয়ার সুযোগ দিল পল্লিমঙ্গল, এদিন প্রায় আনুমানিক ২০০ পরিবার তাদের পছন্দ মতন খাবার নিয়ে গেলেন এই " বিনা পয়সার হাট " থেকে , সমস্ত রকম নিয়ম কানুন মেনে সোশ্যাল ডিস্টেন্স বজায় রেখে এই হাটে মানুষ জন অংশ নেয় আজ , বর্ধমান উত্তরের বিধায়ক নিশীথ মালিক সহ বিশীষ্টরা উপস্থিত ছিলেন এই বিনা পয়সার হাটে
মেচেদা ডাইনামিক রাবার ইন্ডাস্ট্রিজের তরফে ত্রাণ বিলি
জুলফিকার আলি
লড়াকু সত্তা - মৌসুমি
লড়াকু সত্তা
মৌসুমি রে
ভিড়ের মাঝে একা - চেনায় খাঁটি হীরে -
অনন্যতায় জুড়ি নেই - যাবেই চলে চোখ;
তোমার উপমা তুমিই অমূল্য রতন -
তোমার গুনের কদর জানে শুধু দর্শক।
ভরা বিকেলে পাড়ি দিলে অন্যলোকে
শান্তিতে শুয়ে অজস্র ফুলে, গোলাপে;
মৃত্যু উপত্যকায় হাঁটা সাহসীর মরণ
হয় না, সে অমর, লেখা রবে এপিটাফে।
মৃত্যুকে ভয় না পেয়ে করেছ আলিঙ্গন -
মরণ তোমার ভয়ে হয়েছে ম্রিয়মাণ;
অনেক মাইলস্টোন পেরিয়েছ পদ্মশ্রী -
তোমার লড়াকু সত্তাকে কুর্নিশ ইরফান।
দুর্গাপুরে পথে নামলেন দিল্লির জেএনইউ নেত্রী ঐশী ঘোষ
দুর্গাপুরের পথে নামলেন দিল্লির জেএনইউ নেত্রী ঐশী ঘোষ
শম্পা প্রামাণিক
দুর্গাপুর :- করোনা ভাইরাস এর আতঙ্কের মধ্যেই সামাজিক সচেতনতার সাথে সাথে জনসংযোগের কাজকে ত্বরান্বিত করতে দুর্গাপুরে পথে নামল সিপিএমের ছাত্র সংগঠন। আর সেই জনসংযোগের কাজে প্রধান মুখ হিসেবে তুলে ধরা হলো দিল্লির জহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটির (জেএনইউ) ছাত্রনেতা তথা সভাপতি ঐশী ঘোষকে।
আজ "স্টুডেন্ট ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার" (এস এফ আই) পশ্চিম বর্ধমান জেলার, দুর্গাপুর পশ্চিম এরিয়া কমিটির উদ্যোগে। দুর্গাপুরের ওল্ডকোট মোড় সংলগ্ন এলাকার দুস্থ পরিবারের যুবতী মেয়েদের মধ্যে স্যানিটারি ন্যাপকিন এবং সাবান বিতরণ করলেন দিল্লির জেএনইউ সভাপতি ঐশী ঘোষ। সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় এস এফ আই পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য রিঙ্কি দাস, রিতা মেটে, চুমকি দাস।
প্রায় ৪৫ থেকে ৫৫ টি দুঃস্থ পরিবারে মধ্যে ওই কর্মসূচি সীমাবদ্ধ ছিল। তবে কোনো গণমাধ্যমকে কর্মসূচির কথা আগাম জানানো হয়নি, ঐশী ঘোষের নিরাপত্তা কথা মাথায় রেখে বলে জানান স্থানীয় সিপিএম ছাত্র নেতৃত্ব। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্র নেতা জানান আগামী দিনেও দুর্গাপুরের বিভিন্ন দুঃস্থ মানুষের পাশে পাওয়া যাবে ঐশী ঘোষকে।
মালি পাঁচঘড়া থানায় চলছে 'অপারেশন কোভিড জিরো'
সুকান্ত ঘোষ
রাজ্যে প্রথম দিকে করোনায় যারা মারা গেছেন, তাদের বাড়ী হাওড়ার সালকিয়া সংলগ্ন মালি পাঁচঘড়া থানা এলাকায়। এই থানার আইসি অমিত কুমার মিত্র প্রথম থেকেই 'আপারেশন কোভিড জিরো' কর্মসূচিতে সক্রিয় ভূমিকা নেন। যারা এই কর্মসূচিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন, তাদের উৎসাহ দিতে আইসি অমিত কুমার মিত্র কোভিড জিরোর লোগো টি শার্ট তুলে দেন।
দুশো পরিবার কে খাদ্য সামগ্রী বিলিতে ভাতার পুলিশ
আমিরুল ইসলাম
এবার মধ্যবিত্তদের পাশে দাঁড়িয়ে সকলের মন জয় করলো ভাতার থানা।
লকডাউন এর মধ্যে সকলেই কাজ হারিয়ে বসে আছে ঘরে।
ইতিমধ্যে একাধিক ক্লাব ও রাজনৈতিক দল সাহায্য করেছেন দারিদ্র শ্রেণীর মানুষজন দেরকে, কিন্তু প্রতি ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হচ্ছে মধ্যবিত্ত মানুষজন ।তাই তাদের কথা চিন্তা করে আজ বাড়ি বাড়ি কিছু খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়ে মানুষের মন জয় করল ভাতার থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক প্রণব কুমার ব্যানার্জি।
জানা যায় পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের নির্দেশে ভাতার থানার পুলিশের সহযোগিতায় আজ প্রায় 200 টি মধ্যবিত্ত পরিবারের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয় খাদ্য সামগ্রী।
মূলত যে সমস্ত মানুষজন বিভিন্ন দোকানে কাজ করতেন, বাসে কাজ করতেন সেই সমস্ত মানুষদের বাড়ি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয় এই খাদ্য সামগ্রী।
ভাতার থানার উদ্যোগে খুশি হয়েছেন এলাকার মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের মানুষজন।
ভাতারের কুলনগর গ্রামের বাস চালক নিতাই রুদ্র জানান, আমরা মধ্যবিত্ত তাই আমাদেরকে কেউ দেখেনা না। সরকার না, কোন রাজনৈতিক দলও না।
আজ ভাতার থানার পুলিশ কিছু খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গেলেন।
জনস্বার্থ দাবি নিয়ে পূর্ব মেদনীপুরে বামেদের নীরব অবস্থান
জুলফিকার আলি
নবদ্বীপ ভজন আশ্রমে তিন শতাধিক মানুষের আহারের আয়োজন
শ্যামল রায়
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নবদ্বীপ ভজন আশ্রমের পক্ষ থেকে অসহায় গরীবদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আশ্রমের ম্যানেজার অরবিন্দু ঝা জানিয়েছেন যে মোট মন্দির ময় চৈতন্য ভূমি নবদ্বীপ শহরের বিভিন্ন আশ্রম নাম সংকীর্তন করে বহু অসহায় বৃদ্ধা জীবন যাপন করে থাকে। করোনাভাইরাস এর জেরে দ্বিতীয় দফায় চলছে লকডাউন এর ফলে বহু অসহায় বৃদ্ধা চরম সংকটের মধ্যে পড়েছেন। তিনি আরো জানিয়েছেন যে আমাদের আশ্রমের তিন শতাধিক বৃদ্ধা নাম সংকীর্তন এর মধ্যে দিয়ে প্রসাদ পেয়ে থাকেন। বর্তমানে বন্ধ থাকায় এরা চরম অনটনের মধ্যে রয়েছেন। তাই এই সমস্ত রাধেশ্যাম করা বৃদ্ধাদের মধ্যে আমরা প্রতিদিন চাল ডাল আলু তেল সবজি সোয়াবিন লবণ সাবান বিতরণ করে আসছি। এ দিনও আমরা চাল লবণ বিতরণ করেছি। যতদিন লকডাউন চলবে আমরা নিয়মিতভাবে গরিবদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে যাব তারপরে যখন লকডাউন উঠে যাবে তখন নাম সংকীর্তন এর মধ্যে দিয়ে এসকল রাধেশ্যাম করা বৃদ্ধারা প্রসাদ পেয়ে জীবন যাপন করবেন। এছাড়া ওয়াশরুমে তরফ থেকে বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম মাঝে মধ্যে বিতরণ করা হয়ে থাকে। এর ফলে গরীব অসহায় বৃদ্ধারা ভীষণ ভাবে উপকৃত হন।
বাড়িতেই রসগোল্লা - ফুচকা বানাচ্ছে চিকিৎসক পরিবার
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
বাঙালি মানেই খাদ্য রসিক বা ভোজন রসিক।তাইতো যেকোনো মেলাতে একাধিক ভিন্ন ধরনের খাবারের স্টল থাকবেই। আবার সুযোগ পেলে বাড়িতেই ভিন্ন পদের খাবার তৈরি করতে সে ওস্তাদ। লকডাউনের জন্য গৃহবন্দি বাঙালির হাতে অফুরন্ত সময়। তাই সুযোগমত বিভিন্ন বাড়িতে ভিন্ন পদের খাবার তৈরি চলছে।
রসগোল্লার সঙ্গে বাঙালির একটা জন্মজন্মান্তর সম্পর্ক। 'সুগার'-এর আক্রমণেও সেই সম্পর্ক নষ্ট হয়নি। মিষ্টির দোকানগুলিতে ভিড় দেখলেই সেটা টের পাওয়া যায়। এদিকে লকডাউনের জন্য মিষ্টির দোকান বন্ধ। সরকারি নির্দেশে আপাতত দোকান খুললেও খদ্দেরের অভাবে সেভাবে মিষ্টি তৈরি হচ্ছেনা। অতএব বাড়িতেই অনভ্যস্ত হাতে রসগোল্লা তৈরি করতে শুরু করলেন পেশায় গ্রামীণ চিকিৎসক পশ্চিম মঙ্গলকোটের গণপুরের প্রেমানন্দ মুখার্জ্জী।সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় স্ত্রী ও কন্যা।
প্রেমানন্দ বাবু বললেন - সুগার সমস্যা থাকলেও রসগোল্লার লোভ নিয়ন্ত্রণ করা বাঙালির পক্ষে কষ্টকর। ছানার দাম কম। তাই বাড়িতেই একটু চেষ্টা করলাম। ভোজ বাড়িতে মিষ্টির কারিগরদের দেখে যেটুকু শিখেছিলাম সেটাই একটু প্রয়োগ করলাম।দাদুর তৈরি মিষ্টি খেয়ে দুই নাতনি অনসূয়া,ইন্দুতো খুব খুশি।
ফুচকা ছাড়া মেয়েদের জীবন কল্পনা করা খুবই কষ্টকর। যেকোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিয়ে বাড়ি, মেলায় ফুচকার স্টলের সামনে মেয়েদের ভিড় দেখলে সেটা বোঝা যায়।দিন দিন চাহিদা বাড়তে থাকায় প্রায় প্রতিটি গ্রামে ফুচকা বিক্রেতারা হাজির হয়ে যাচ্ছে।লকডাউনের জন্য ফুচকা বিক্রি বন্ধ।
সেই অভাব মেটাতে ও রসনা তৃপ্তি ঘটাতে শাশুড়ি ও ননদকে সঙ্গে নিয়ে বাড়িতেই ফুচকা তৈরি করে ফেললেন পশ্চিম মঙ্গলকোটের জালপাড়ার গৃহবধূ মল্লিকা পাল।
সলজ্জ কণ্ঠে মল্লিকা দেবী বললেন - অনেক দিন ফুচকা খাওয়া হয়নি। কথাটা বলতেই শাশুড়ি উৎসাহ দিলেন। ইউটিউব দেখে শেখা বিদ্যা কাজে লাগালাম। শাশুড়ি-ননদ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।
ফুচকা খেয়ে বাড়ির একমাত্র জামাই পেশায় শিক্ষক বরুণ বাবুতো খুবই উচ্ছ্বসিত। তিনি বললেন- প্রথমবার হলেও ফুচকার স্বাদ খুবই ভাল হয়েছে। আসলে চেষ্টা করলে বাঙালি সবই পারে।
হলদিয়ার ভবানিপুরে মুদির দোকানে চুরি
জুলফিকার আলি
হলদিয়া :::হলদিয়ার ভবানীপুর থানা এলাকায় গতকাল রাত্রে মুদি দোকানের তালা ভেঙে দুঃসাহসিক চুরি। লকডাউন পিরিয়ডে এখন খাদ্য সংকটে ভুগছে বহু পরিবার ,তার মধ্যেই এই চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এলাকায় । সকালে খবর পেয়ে দোকান খুলতে এসে দেখে যে শাটারের তালা ভাঙ্গা ।তালা ভেঙে শাটার তুলে সমস্ত মালপত্র নিয়ে চম্পট দিয়েছে চোর।ঘটনাটি ঘটেছে হলদিয়ার ব্রজলালচক মোড়ের কাছে । দোকানের মালিক শ্রীকান্ত দাস ভবানীপুর থানায় লিখিত আবেদন করেছেন। শ্রীকান্ত দাস জানেন যে তার দোকান থেকে কাল রাতে প্রায় 5 লক্ষ টাকার জিনিসপত্র চাল-ডাল তারপরে বিভিন্ন মুদিখানা জিনিসপত্র সব পুরো ফাঁকা করে দিয়েছে। বাজার কমিটির সম্পাদক প্রোসেনজিত ভৌমিক জানান যে এইরকম একটা দোকান গতকাল রাত্রে চুরি হয়েছে ।দোকানটি একটু আড়ালে দিকে ছিল ওখানে লোকজন সাধারণত কম যাতায়াত করে তবে আমরা তদন্ত করতে ভবানীপুর থানার পুলিশকে বলেছি। ঘটনাস্থলে ভবানীপুর থানার পুলিশ এসে তদন্ত শুরু করে।
বিকেল হলেই এখন কালবৈশাখী ঝড়
জুলফিকার আলি
কাঁথিতে সিপিএমের ত্রাণ বিলি
জুলফিকার আলি
বুধবার, এপ্রিল ২৯, ২০২০
ভূলে গেছে খেলা - অরুণাভ চক্রবর্তী
ভুলে গেছে খেলা
অরুণাভ চক্রবর্তী
এযুগের শিশুদের নেই বায়না
মা তুমি নাও কোলে,
এখনকার শিশুরা মোবাইল আর
ল্যাপটপ পেলে সব ভোলে।
বলে না মায়েরা এখন ছুটেছুটে
খেলা কর উঠানে মাঠে,
হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাগুলি
স্মৃতি বিস্মৃতির পথেঘাটে।
এক্কাদোক্কা বুড়িবসন্তী কিতকিত
লুকোচুরি রুমালচোর খেলা,
কুমির তোর জলকে নেমেছি খেলে
কেটে যেতো বিকেল বেলা।
ঘরে বসে খেলা হতো চোর পুলিশ
ঘর কাটা আর ইকিড়মিকির,
কতো খেলা তৈরি করতাম সে সময়
খেলার ছড়া কাটতাম বিড়বিড়।
এখন শিশুর নেই মনে সে সারল্য
নাই ভাব সেই বালখিল্য,
হারিয়ে গেছে মিলেমিশে সে খেলা
খু্ঁজে পাবোনা শৈশব বেলা।
শিশুদের বুধ্যাঙ্ক নিয়ে করে মা গর্ব
খেলাধূলার সময় করে খর্ব,
শৈশব নিঙড়ে মানুষ করার যে কল
খেলাধুলা করে কি হবে বল?
গলসি ১ নং ব্লক তৃণমূল সভাপতি করোনায় দিলেন ১ লাখ
সেখ নিজাম আলম
উত্তরপাড়া সমাজ কল্যাণ যুব সংঘ ক্লাব পাশে দাঁড়ালো দুশো পরিবারের পাশে
সেখ সামসুদ্দিন
খাদ্য সামগ্রী বিলিতে বীরভূম পথ প্রদর্শক
সেখ নিজাম আলম
করোনায় অভুক্তদের পাশে আলমবাজার নবজ্যোতি সংঘ
সুবল সাহা
আজ আলমবাজার নবজ্যোতী সংঘের সদস্যরা মিলে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে এলাকার আর্থিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পরা প্রায় পাঁচশো জন পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেন। ক্লাব এর পক্ষ থেকে সেই পাঁচশো জন পরিবারের হাতে ত্রাণ হিসাবে চাল, আলু, সয়াবিন, বিস্কুট, নুন ও মুড়ি তুলে দেওয়া হয়। উল্লেখ্য লকডাউনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত এলাকার বিভিন্ন জায়গায় যেমন আম্বেদকর কলোনি ,কালাকার পাড়া , বিরিঞ্চি কলোনি , বালি ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় রান্না করা খাবার ঘরে ঘরে পৌছে দেন।এছাড়াও লকডাউন যতদিন চলবে ততদিন তারা এই কর্মকান্ড চালিয়ে যাবে বলে জানান সংস্থার সাধারণ সম্পাদক পুলক ঘোষ ও বর্ষীয়ান নেতা গণপতি মজুমদার।উল্লেখ্য এইদিন এই কর্মকাণ্ডে উপস্থিত ছিলেন দমদম লোকসভার সাংসদ মাননীয় অধ্যাপক শ্রী সৌগত রায়। তিনি নিজের হাতে অনেককে ত্রাণ দেন এবং যদি কেউ অসুবিধার সম্মুখীন হন তবে নির্দিধায় ওনার সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।
সমস্ত পর্বটিকে উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে মানবিক ভাবে রূপায়িত করেছে ক্লাব এর সমস্ত সদস্যরা।স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকলের হাতে খাদ্যদ্রব্য তুলে দিতে পেরে খুশি হয়েছেন উদ্যক্তোরা।ত্রাণ গ্রহীতারাও হাসি মুখে খাদ্যসামগ্রী গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
করোনা হাসপাতালে মোবাইল নিষেধাজ্ঞা নিয়ে হলফনামা পেশের নির্দেশ হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)
মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে অনলাইন শুনানি চলে করোনা হাসপাতালে মোবাইল ফোন নিয়ে সম্প্রতি রাজ্যের নিষেধাজ্ঞা জারী নিয়ে। আগামী ৭ মে এর মধ্যে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। ওই দিনই এই জনস্বার্থ মামলার ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি রয়েছে । গত শুক্রবার ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং সহ একাধিক সংগঠন রাজ্য সরকারের জারি করা করোনা হাসপাতালে মোবাইল ফোন নিষেধাজ্ঞার বৈধতা নিয়ে অনলাইনে মামলা দাখিল করে থাকে। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহের মঙ্গলবার রাতে রাজ্যের সদর প্রশাসনিক দপ্তর নবান্ন থেকে এক নির্দেশিকা জারী করা হয়। সেখানে রাজ্যের সমস্ত জেলাশাসক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ হাসপাতাল সুপারদের কাছে রাজ্য সরকারের আদেশনামা পৌছায় যে, ঘোষিত করোনা হাসপাতাল গুলিতে চিকিৎসক - স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী সহ হাসপাতালের ভেতর রোগীর আত্মীয়পরিজনরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। হাসপাতালের নিদিষ্ট গেটে মোবাইল ফোন জমা দিতে হবে। হাসপাতালের কাজ মিটলে তা টোকেনের মাধ্যমে পুনরায় ফেরত পাবে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী। রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে ওই নির্দেশিকায় -' বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু এর মোবাইল ফোন বিধিনিষেধ জারী থেকেই রাজ্যের এই নিষেধাজ্ঞা '। মোবাইল ফোনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের শঙ্কাও রয়েছে। তবে মামলাকারীর দের দাবি - দু সপ্তাহ পূর্বে করোনা হাসপাতাল হিসাবে ঘোষিত হাওড়া, ব্যাঙ্গুর, আরজিকর হাসপাতালে নানা অপব্যবস্থা উঠে এসেছে বেশকিছু ভাইরাল ভিডিওর জন্য। কোথাও করোনায় নিহতদের লাশ পড়ে রয়েছে অন্য করোনা রোগীদের পাশের বেডে, আবার কোথাও নিম্নমানের খাবারদাবার। এইবিধ নানান ভাইরাল ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে চলে আসায় রাজ্য সরকার তড়িঘড়ি করোনা হাসপাতালে মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারী করলো বলে মামলাকারীদের দাবি। গত শুক্রবার এইবিধ অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা হিসাবে এটি অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন হয়। মঙ্গলবার দুপুরে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলায় ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি চলে। সেখানে রাজ্যের তরফে জানানো হয় - বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু এর মোবাইল ফোন বিধিনিষেধ নিয়েই রাজ্য সরকারের নিষেধাজ্ঞা টি জারী করা হয়েছে। অপরদিকে মামলাকারীরা অনলাইন শুনানিতে দাবি করে - 'করোনা আক্রান্তদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটাতে মোবাইল ফোন ব্যবহার আবশ্যিক। পরিবারের সাথে বিচ্ছিন্নভাবে থাকাটা রোগীদের পক্ষে খুবই কষ্টদায়ক। সর্বপরি রোগীর পরিবারও হাসপাতালে থাকা তাদের পরিজনদের নিয়ে নানান দুশ্চিন্তায় থাকে। যেভাবে করোনা নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করার অভিযোগ উঠছে তাতে মোবাইল ফোনে কথোপকথন অত্যন্ত জরুরি রোগী ও তার আত্মীয়দের মধ্যে '। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই করোনায় তথ্য গোপন করার অভিযোগ তুলে ডক্টর ফুয়াদ হালিম আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য এর মাধ্যমে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন।যার শুনানি চলছে। সেখানে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের প্রাথমিক রিপোর্টে অসন্তুষ্ট হয়ে পুনরায় রিপোর্ট তলব করেছে। মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে যে, করোনা হাসপাতাল গুলিতে মোবাইল ফোন ব্যবহার কেন নিষিদ্ধ তা হলফনামায় আগামী ৭ মে এর মধ্যে জানাতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে আগামী ৭ মে। এখন দেখার ওইদিন করোনা হাসপাতাল গুলিতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা নিয়ে রাজ্যের নিষেধাজ্ঞা টি বৈধতায় সম্মতি দেয় কিনা হাইকোর্ট? নাকি রাজ্যের নিষেধাজ্ঞা টি খারিজ করে দেয় আদালত।
চলে গেলেন বিশ্বমানের অভিনেতা ইরফান খান
রাজকুমার দাস
স্ট্রাগল লাইফের কথা সকলের কাছেই মনে গেঁথে থাকে।কিন্তু জীবন জয়ের স্ট্রাগল তা বেশ কষ্টের।শুধু বলিউডের অন্যতম সেরা অভিনেতা নয় বরং আন্তর্জাতিক মাপের একজন বিশিষ্ট অভিনেতা ইরফান খান মাত্র ৫৩ বছর বয়সে আজ সকালে মুম্বইয়ের হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।গতকাল কোলনে সংক্রমণের কারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি রেখে গেলেন তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে।
এর আগে তিনি দীর্ঘদিন লন্ডনে থেকে নিউরো এন্ডোক্রাইন ক্যানসারের চিকিৎসা করে ফিরেছিলেন।অনেকটা সুস্থ্যতা নিয়ে তিনি আবার অভিনয়ে ফেরেন। পুনরায় কম ব্যাক করেন পরিচালক হোমি আদজানিয়ার ‘আংরেজ়ি মিডিয়াম’ ছবির মাধ্যমে।লকডাউনে র কিছুদিন আগে ছবিটি মুক্তি ও পায়। সেই ছবিতে ও তিনি সুন্দর সুচারু অভিনয় করে দর্শকদের বুঝতেই দেন নি যে তিনি অসুস্থ।সাধারণ ভাবে সকলে ভেবেছিল তিনি ক্যান্সার কে জয় করে ফেলেছেন।কিন্তু না,উপরওয়ালার কাছে তিনি হয় তো অন্য কিছু লিখে এসেছিলেন,তাই অকালেই চলে গেলেন।বলিউডে তার মতো দক্ষ অভিনেতা খুব কমই আছে।তিনি
১৯৬৭ সালের ৭ জানুয়ারি জয়পুরে জন্মগ্রহণ করেন। হিন্দির পাশাপাশি একাধিক হলিউড ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। করেছেন বাংলাদেশের ছবি "ডুব"।বাংলা ভাষায় শুধু অভিনয় নয় তিনি ছিলেন "ডুব"-ছবির ভারতের প্রযোজক ও।তাঁর অভিনীত মনেরাখার মতো ছবিগুলি হলো ‘লাইফ ইন এ মেট্রো’, ‘পান সিং তোমার’, ‘বিল্লু’, ‘লাইফ অফ পাই’, ‘স্লামডগ মিলিয়নেয়ার’, ‘লাঞ্চ বক্স’, ‘দ্য নেমসেক’, ‘পিকু’, ‘মকবুল’, ‘হিন্দি মিডিয়াম’, ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’ ও ‘দ্য অ্যামেজ়িং স্পাইডারম্যান’ প্রমুখ।তিনি তার নিজের নিজস্ব অভিনয়ের একটা আলাদা ধারা তৈরি করেছিলেন। ২০১১ সালে অভিনয়ের জন্য পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।পান জাতীয় পুরস্কারের সন্মান সহ আরও অন্যান্য সম্মান।তাঁর মৃত্যু আগামীর কাছে একটা বড় ধাক্কা।মানসিক ভাবে তিনি সাম্প্রতিক বেশ কিছুদিন টেনশনে ছিলেন।কারণ তার
মা সঈদা বেগম জয়পুরে গত শনিবার ইন্তেকাল করেন।লকডাউনে তিনি মায়ের কবরে মাটি ও দিতে যেতে পারেন নি।সবটাই ভিডিও কলে তিনি তার মায়ের বিদায়বেলার সাক্ষী ছিলেন। সেই একটা বেদনাময় শোক তিনি নিতে পারেন নি।তার আত্মার শান্তি কামনা করি।তিনি সারা বিশ্ব তথা ভারতবাসীর কাছে আজীবন তার ছবির মাধ্যমে চরিত্রের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন।ইন্ডিয়ান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তাকে কোনোদিন ভুলবে না।
করোনা ভলেন্টিয়ার নিয়ে রাজনীতি নদীয়ায়
এবার রাজনীতি শুরু হল করোনা ভলেন্টিয়ার নিয়ে। মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে করোনায় স্বেচ্ছাসেবি হিসেবে কাজ করতে চেয়ে এসডিও এবং বিডিওর কাছে আবেদন করেন চাকদহের তাতলা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার জনা দশেক তরুন তরুণী। এসডিও কল্যাণী এবং বিডিও চাকদহকে এরা চিঠি দিয়ে জানান, স্বেচ্ছাসেবি হিসেবে কাজ করার জন্য কোনও পরিশ্র্মিক চান না তারা। তারা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন। প্রশাসনের পরামর্শ মেনেই সব কাজ করবেন তারা। কিন্তু আবেদন করার দু সপ্তাহ পরও তাদের আবেদন মঞ্জুর করেনি প্রশাসন।
অন্যদিকে এলাকায় শাসক দলের তিন জনকে এই কজের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। স্বভাবতই তারা নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করছেন না। পঞ্চায়েত প্রধানের অনুগামী ছাড়া অন্যদের কোনো সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। চাকদহ থেকে স্বেচ্ছাসেবিরা নবপল্লির এক বয়স্ক পরিবারে ওষুধ পৌছে দেওয়ায় তাদের হুমকি দেয় পঞ্চায়েত প্রধান পার্থ প্রতীম দে। তার অনুমতি ছাড়া কাউকে সাহায্য করলে ফল ভালো হবে না বলে তিনি স্বেচ্ছাসেবিদের জানান।
পুরো বিষয়টি জানিয়ে সোমবার এসডিও কল্যাণীকে চিঠি দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী মুকুল বিশ্বাস (9007955530)। এই মহামারির সময়ে রাজনীতির উর্ধে উঠে প্রশাসনকে কাজ করার অনুরোধ করেছেন তিনি। সঙ্গে এলাকার নিরপেক্ষ শিক্ষিত তরুন তরুণীদের স্বেচ্ছসেবি হিসেবে কাজ করার অনুমতির জন্যও আবেদন রয়েছে তার। এই মহামারি যে রাজনীতির সঠিক সময় নয় সে কথাও প্রশাশনের কর্তাদের তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন।
চরিত্রের আসন - রুনু ভট্টাচার্য
চরিত্রের আসন
রুনু ভট্টাচার্য
মানুষ কিংবা যতো জীব আছে,সৃষ্টি রূপে এই ধরণীতে,
সবাই সবার আদর্শ চরিত্রে,নাম পাবে গুণের নীতিতে,
নিয়ম নীতিতে মানুষের গুণ,সৃষ্টির মাঝে সেরা,অসাধারণ,
এখন সবার চরিত্রের কারণে,মানুষ বলাতে আছে বারণ।
কীট হয়ে গেছে মানুষের চরিত্র,আবাদ করছে জন্তুর জীবন,
চরিত্রহীন মানুষের অনাচারে,শ্রেষ্ঠত্বের পদে রক্তক্ষরণ,
বুদ্ধি হলেই আমরা শুনেছিলাম,হিংস্রতার প্রাণী সে আলাদা,
মানুষ পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ জীব,মানুষের মন কোমল নরম কাঁদা।
কোমল মানুষ ছড়াবে সুবাস,সেই মানুষই করে হিংস্রতা আবাদ!
পৃথিবীর বুকে শ্রেষ্ঠত্বে আসন,চরিত্রহীনতায় গেলো স্বপ্ন স্বাধ,
কেমন জনম গড়ছি মোরা,প্রাপ্ত আমানত চরিত্রের স্খলন,
কিসে হবে শোধ নষ্ট এ জীবন,পুনঃজন্মে হবে অবশিষ্ট বপন।
জন্মের রূপে আর নামের পদে,আমরা মানুষ আজব প্রাণী!
সফল হয়নি মানবের স্থিতি,মানব জীবনে আজ শুধু পেরেশানি,
কথা ছিলো মানবের হৃদয়,সু চরিত্রের গুণে হবে মূল্যবান,
স্রষ্টার গুণে মানব পুলকিত,মানব হৃদয়ে থাকবেন মুক্ত ভগবান।
মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৮, ২০২০
পাঁশকুড়ায় ভবঘুরেদের খাওয়ানো চলছে
জুলফিকার আলি
করোনায় অভুক্তদের পাশে দাঁড়ালো বিদ্রোহী কবির পরিবার
সুকান্ত ঘোষ
চলতি সপ্তাহে পশ্চিম বর্ধমানের বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলামের জন্মভিটে চুরুলিয়ায় বিদ্রোহী কবির নাতনি তথা বাচিক শিল্পী সোনালি কাজি তাঁর সমাজসেবী সংগঠনের মাধ্যমে এলাকার শতাধিক গরিব মানুষদের খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলেন। সেইসাথে মাস্ক বিলি করা হয়। এই করোনা পরিস্থিতি ঘরে থাকবার প্রচার অভিযান চলে
বর্ধমান শহরে বিভিন্ন বাজারে টাস্কফোর্স
সেখ নিজাম আলম
বুঝে উঠা - প্রতিমা পাল
বুঝে উঠা
প্রতিমা পাল
ছোট একটা গল্প
লিখছি কিছু অল্প।
মনের মাঝে না রেখে
দূর করো তাকে দেখে।
দেবে মনে অনেক ব্যথা
সইতে পারবে তো তার কথা।
প্রথম প্রেম মিষ্টি বেশি
প্রথম প্রথম বেজায় খুশী।
দেখতে থাকি তুমি কতো ভালো
সারা জীবন কী করবে আলো।
কিছু হয় মনের কথা
কিছু আবার সত্যি কথা।
যাক রাখতে পারলে ভালো
না হলে হবে জীবন কালো।
নিউ ব্যারাকপুরের 'আরোহন আবাসন' অসহায়দের পাশে দাঁড়ালো
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
লকডাউনের পর সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে দৈনিক বেতনে কাজ করা শ্রমজীবি সম্প্রদায়ের মানুষ। কাজ বন্ধ থাকায় বেতন বন্ধ।ফলে পরিবারের সদস্যদের মুখে দু'মুঠো খাবার তুলে দেওয়া চরম সমস্যা হচ্ছে। সরকারি সাহায্য তো আছেই তার সঙ্গে বিভিন্ন ব্যক্তি বা সংস্থা বারবার তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। এব্যাপারে নিউ-ব্যারাকপুর পুরসভার দুস্থরা যথেষ্ট ভাগ্যবান। মাঝে মাঝেই তারা সাহায্য পেয়ে থাকছে।
এবার সংশ্লিষ্ট পুরসভার ১১ নং ওয়ার্ডের দুস্থদের সাহায্য করতে এগিয়ে এল ঐ ওয়ার্ডেরই "আরোহন আবাসন" এর আট জন বাসিন্দাদের হাতে গড়ে ওঠা 'আরোহন ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন'।গত ২৫, ২৬ ও ২৭ শে এপ্রিল - এই তিন ধরে তারা ঐ ওয়ার্ডের প্রায় ২০০ টি পরিবারের হাতে ৫ কেজি চাল, ২৫০ গ্রাম সরষে তেল, ২ কেজি আলু ২৫০ গ্রাম সয়াবিন ও ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ তুলে দেয়। শুধু তাই নয় পার্শ্ববর্তী ১২ ও ১৩ নং ওয়ার্ডেরও কিছু পরিবার সাহায্য পেয়েছে। সাহায্য পেয়ে অসহায় পরিবারগুলি খুব খুশি।
অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম সদস্য দেবাশীষ সিনহা রায় বললেন - এই সময় আমরা ভাল ভাল খাবার খাব আর আমাদের প্রতিবেশীরা উপোস থাকবে সেটা আমরা মন থেকে মেনে নিতে পারিনি। তাই নিজেদের সাধ্যমত ওদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। লকডাউন চলাকালীন আরও একাধিক বার ওদের সাহায্য করার ইচ্ছে আছে। একই সুর শোনা গেল অসীম তালুকদার, বাদল চক্রবর্তী, বিমল সাহা সহ অন্যান্য সদস্যদের কণ্ঠে।
নবদ্বীপের লায়ন্স শাখা তিন হাজার মানুষদের আহারের আয়োজন করেছে
শ্যামল রায়,
লায়ন্স অফ নবদ্বীপ শাখার উদ্যোগে তিন হাজার গরিব মানুষের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ
মঙ্গলবার লায়ন্স অফ নবদ্বীপ শাখার উদ্যোগে নবদ্বীপ শাখার উদ্যোগে নবদ্বীপ শহরের বিভিন্ন প্রান্তে উন্নতমানের রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন লায়ন্স সভাপতি দিলীপ কুমার সাধুকা ও সম্পাদক অলোক দাস, অন্যতম কর্ণধার সুজিত কুমার দে সহ অন্যান্য সদস্য গণ।
সুজিত কুমার দে জানিয়েছেন যে মঙ্গলবার নবদ্বীপ শহরের ব্যাদরাপাড়া, ষষ্ঠীতলার মুচিপাড়া, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রফুল্ল নগর সমাজ বাড়ি রেললাইন পারের 3000 এলাকার গরীব অসহায় মানুষের মধ্যে উন্নত মানের রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। লকডাউন মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে অসহায় গরীব মানুষ মুখে মাস্ক পড়ে গোবিন্দ ভোগের খিচুড়ি আলুর দম মিষ্টি গ্রহণ করেন।
আরো জানা গিয়েছে যে কিছুদিন যাবত নবদ্বীপ শহরের বিভিন্ন প্রান্তের গরীব অসহায় মানুষদের মধ্যে মাঝেমধ্যেই লায়ন্স নবদ্দীপ তরফ থেকে উন্নত মানের খাবার এবং খাদ্য সামগ্রী সহ শিশুদের খাবার বিতরণ করার কাজ চলছে নিয়মিতভাবে। প্রফুল্ল নগর এ লায়ন্স অফ নবদ্বীপ শাখার উদ্যোগে যে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়েছে এখানে সহযোগিতায় ছিলেন সাংবাদিক শ্যামল রায়। খাবার পেয়ে ভীষণ খুশি এলাকার গরীব অসহায় মানুষ।
করোনার থাবায় ১৫ মে অবধি অচল থাকছে আদালত
মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)
মারণ ভাইরাস করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা অনুযায়ী গত ১৬ মার্চ থেকে কলকাতা হাইকোর্ট সহ রাজ্যের সমস্ত আদালত একপ্রকার অচল বলা যায়। নিম্ন আদালতে জামিন সংক্রান্ত মামলা ছাড়া অন্য সাধারণ মামলাগুলির বিচার প্রক্রিয়া থমকে। দফায় দফায় করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে লকডাউন বৃদ্ধি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ মে অবধি আদালতে স্বাভাবিক কাজকর্ম বন্ধ থাকবে। তবে কলকাতা হাইকোর্টে বিশেষ দিন গুলিতে ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি চলছে। আলিপুর - শিয়ালদহ - বারুইপুর সহ বেশকিছু আদালতে অনলাইন শুনানি শুরু হতে চলেছে বলে জানা গেছে । কলকাতা হাইকোর্টে ২ টি করে ডিভিশন বেঞ্চ এবং ৩ টি করে সিঙ্গেল বেঞ্চ সর্বমোট ৫ টি বেঞ্চে চলবে ডিজিটাল বিচার-প্রক্রিয়া।২৮ এপ্রিল, ৩০ এপ্রিল, ৪ মে, ৭ মে, ১২ মে এবং ১৫ মে দিনগুলিতে জনস্বার্থ সহ গুরত্বপূর্ণ মামলার শুনানি হবে। প্রসঙ্গত, গত ১৬ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আদালতে স্বাভাবিক কাজকর্ম বন্ধ রাখার নির্দেশিকা। ধাপে ধাপে সেই মেয়াদ বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ মে অবধি রাখা হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টে ভিডিও কনফারেন্সে বিচার প্রক্রিয়ায় মামলার পিটিশন থেকে শুনানি এমনকি রায়দান / আদেশনামা সবই হচ্ছে অনলাইন প্রক্রিয়ায়। মামলার প্রাক্কালে মামলাকারী আইনজীবির ইমেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যোগাযোগকারী আইডি নাম্বার সব বিশদে জানানো হচ্ছে কলকাতা হাইকোর্টে। তারপর বাদী - বিবাদী উকিলবাবুদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি চলছে মামলাগুলির।
শিমুলিয়ায় খাদ্য সামগ্রী বিলিতে কৈচর পুলিশ
পারিজাত মোল্লা
; মঙ্গলবার সকালে পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোট ব্লক এলাকায় চললো পুলিশের তরফে খাদ্য সামগ্রী বিলি। কৈচর পুলিশ ফাঁড়ির পরিচালনায় শিমুলিয়া গ্রামে এলাকার দুশোর অধিক গরীবদের দেওয়া হয় এই খাদ্য সামগ্রী। ৫ কেজি চাল, ২ কেজি আলু এবং ৫০০ গ্রাম ডাল ছিল এই খাদ্য সামগ্রীতে বলে জানিয়েছেন কৈচর পুলিশ ফাঁড়ির আইসি সুজিত ভট্টাচার্য মহাশয়।লকডাউন কাটার একমাস পরে এই খাদ্য সামগ্রী পেয়ে খুশি এলাকাবাসী।
দুর্গাপুরে কং নেতার খাদ্য সামগ্রী বিলি
সেখ নিজাম আলম
পঞ্চাশ হাজারের অনুদান আইসিডিএস কর্মীদের
দারকানাথ দাস
কালনার পূর্বস্থলী ২ নং আইসিডিএস সহায়িকা দের পক্ষ থেকে করোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫০০০০( পঞ্চাশ হাজার) টাকা প্রদান করা হয়। উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী শ্রী স্বপন দেবনাথ, কালনা এসডিও শ্রী সুমন সৌরভ মহান্তি, সিডিপিও শ্রী অরিন্দম রায়, পূর্বস্থলী ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি শ্রী তপন চ্যাটার্জী প্রমুখ।
সোমবার, এপ্রিল ২৭, ২০২০
হিসাব মিলছেনা - তৃণা মুখার্জি
হিসাব মিলছে না (অনুগল্প )
তৃণা মুখার্জি
সবকিছু সেরে যখন বাড়ি ফিরছি তখন দেখলাম আমার প্রিয় ঘরটায় তালা দেওয়া। অনেক বড় তালা ।তালাটা কে দিল, কেন দিল , জানিনা। যে দিয়েছে ওই তালা , সে কি জানত না ওই ঘরে কোন দিন চুরি হবে না ।কারণ ওটা যে খুব ভালোবাসার ঘর । সেখানে যে কত ভালোলাগা আছে, তা হয়তো তারা জানেনা ।তারা শুধু জানে একটা তালা আর একটা চাবির হিসাব।
নিউ ব্যারাকপুরের ১১ এবং ২০ নং ওয়ার্ডে চলছে আহারের আয়োজন
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
লকডাউনের সময় এলাকার দুস্থ পরিবারগুলিকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলো নিউ ব্যারাকপুর পৌরসভার প্রায় ২৫ জন যুবক। উত্তর দমদম বিধানসভার অন্তর্গত এই পৌরসভায় বেশ কিছু 'দিন আনি দিন খায়' পরিবার বাস করে। লকডাউনের কারণে কাজ বন্ধ থাকায় তারা বেশ সমস্যায় পড়ে। সংসার প্রতিপালন করা কষ্টকর হয়ে ওঠে। তখনই তাদের কাছে রান্না করা খাবার পৌঁছে দিচ্ছে ঐ যুবকরা।
স্হানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে গত ২৬ শে এপ্রিল ১১ নং ওয়ার্ড থেকে তারা এই কর্মসূচী শুরু করে। ১১ ও ২০ নং ওয়ার্ড মিলিয়ে দু'দিনে প্রায় ১০০ টির বেশি পরিবারের হাতে তারা ভাত, ডিমের ঝোল,চাটনি ইত্যাদি রান্না করা খাবারের প্যাকেট তুলে দেয়।দু:সময়ে রান্না করা খাবার পেয়ে অপূর্ব ঘোষ, তপন সাহা, সমীর পালরা খুব খুশি।
দলের এক সদস্য বললেন - আমাদের মূল লক্ষ্য হলো নিউ ব্যারাকপুর পুরসভার পরিস্থিতির শিকার এইসব দুস্থ পরিবারের হাতে রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়া।অযথা ভিড় এড়ানোর জন্য এবং সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে চলার জন্য আমরা ঘরে ঘরে খাবারগুলি পৌঁছে দিচ্ছি। আগামীদিনে অন্যান্য ওয়ার্ডগুলিতেও আমরা যাব এবং যতদিন লকডাউন চলবে ততদিন এই পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা করব।তিনি আরও বললেন - যাতে কোনো পরিবার কম খাবার না পায় তারজন্য আগেই পরিবারগুলির সদস্য সংখ্যার তালিকা তৈরি করে নেওয়া হচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী খাবার দেওয়া হচ্ছে।
'ঘর থেকেই রক্তদান' চালু হলো মেমারিতে
সুরজ প্রসাদ
১৪ রকম সবজি সহ চাল বিলিতে বড়শুল কিশোর সংঘ
সেখ সামসুদ্দিন
মুখ্যমন্ত্রীর করোনা অনুদানে আইসিডিএস কর্মীদের আর্থিক সহযোগিতা
শ্যামল রায়
মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে আইসিডিএস কর্মীদের তরফ থেকে ৫০ হাজার টাকার চেক।
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দিলেন আইসিডিএস কর্মীদের তরফ থেকে রাজ্যের অন্যতম মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ মহকুমাশাসক এর হাতে। সিডিপিও অরিন্দম রায় জানিয়েছেন যে সোমবার কালনা মহকুমা শাসকের হাতে পূর্বস্থলী ২ নম্বর ব্লক আইসিডিএস কর্মী ও সহকারীদের তরফ থেকে এই আর্থিক মূল্যের চেক তুলে দেওয়া হয়। চেকটি তুলে দেন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ।উপস্থিত সিডিপিও অরিন্দম রায় ও পূর্বস্থলী ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তপন চ্যাটার্জি। সিডিপিও অরিন্দম রায় জানিয়েছেন যে কোন ভাইরাসের মরণব্যাধি থাবা থেকে বাঁচতে চলছে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন। লকডাউন চলাকালীন খেটে খাওয়া মানুষের চরম অভাব যেমন ঘটেছে তেমনি করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন্য এগিয়ে আসা উচিত। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে আমরা এই চেক প্রদান করলাম। মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ জানিয়েছেন যে নিয়মিতভাবেই মহকুমাশাসক সুমন সৌরভ মহান্তি -র হাতে আমরা এ পর্যন্ত প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার চেক তুলে দিয়েছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আমরাই চেকটি তুলে দিয়েছি।
মাথা ন্যাড়া করে রাজ্যের মন্ত্রী মাঠে বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখালেন
সুভাষ মজুমদার
রাজ্য কিষাণ ক্ষেত মজদুর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা হরিপাল বিধায়ক বেচারাম মান্না
আজ মাথা নেড়া হয়ে কৃষি সরঞ্জাম নিয়ে মাঠে বসে প্রতিবাদ জানান ৷ পাশাপাশি বেচারাম বাবু আরো বলেন যে কেন্দ্রীয় সরকারের করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের কৃষককে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে মুখে বড় বড় কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ওলটে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল পাঠাছেন রাজ্যকে না জানিয়ে। দেশে পরিযায়ী শ্রমিক দের দুরবস্থার মধ্যে আছে তাদের কোনো সাহায্য করছেন না।
ভাতারের খেড়ুর দুরন্ত ক্লাব খাদ্য সামগ্রী বিলিতে
আমিরুল ইসলাম
ভাতারের খেরুর দুরন্ত ক্লাব উদ্যোগে আড়াইশো টি পরিবারকে দেয়া হল চাল ও মাস্ক ।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি করোনা মোকাবেলার জন্য সকলকে এগিয়ে আসতে বলেছেন।ভাতারের বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক ও ক্লাব গুলি এগিয়ে এসেছেন সাহায্যে ।সেরকমই আজ খেরুর দুরন্ত ক্লাব প্রায় 250 জন পরিবারের হাতে তুলে দিলেন তিন কিলো করে চাল ও একটি করে মাস্ক ।
ক্লাব সদস্য বিধান ঘোষ জানান, আজ আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে আড়াইশো জন মানুষকে কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দিলাম। আগামীতেও বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকবে আমাদের ক্লাব। পাশাপাশি লকডাউন বাড়লে আবার আমরা গরিব মানুষদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবো।
নারী - তৃণা মুখার্জি
নারী
তৃণা মুখার্জি
হঠাৎ মন বলে উঠলো-
হারিয়ে গেছি আমি।
জানি না কোন সূদূরের পাড়ে।
আমি কি সেই চণ্ডালিকা, যাকে থাকতে হয় নগর প্রান্তে?
নাকি সেই চিত্রাঙ্গদা,
যার স্থান সে নিজেই ঠিক করে?
নাকি সেই সারাদিন খেলা দেখানো ভানুমতী?
নাকি ঐ নীরব পশুদের সাথে কথা বলা নীরব সুভা?
তারপর উত্তর এলো,
আমি সেই নারী
যাকে যুগ যুগ ধরে পুরুষেরা করেছে বন্দনা ,
যার শক্তিতে সকলে হয় আলোকিত।
হ্যাঁ আমি সেই নারী।।
শালবনী ব্লক তৃণমূল সভাপতির উদ্যোগে দুশো পরিবার কে খাদ্য সামগ্রী
লকডাউনের এই পরিস্থিতিতে শালবনী ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি নেপাল সিংহ মহাশয়ের উদ্যোগে শালবনির মাঝিপাড়া গ্রামে 200 বেশি পরিবারকে ত্রাণসামগ্রী এবং খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হল , ত্রাণ সমগ্রি তুলে দিলেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অজিত মাইতি মহাশয় , উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক শ্রীকান্ত মাহাতো পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মিনু কোয়ারী, সন্দীপ সিংহ , অসিত ঘোষ ,শক্তি রানী পাল , লক্ষীকান্ত ঘোষ সহ অন্যান্য কর্মী এবং নেতৃত্ব গন
লকডাউনে মোবাইলে তৈরি হলো শর্টফিল্ম 'গৃহবন্দি'
মোবাইলে তৈরি হলো শর্ট ফিল্ম "গৃহবন্দী"
রাজকুমার দাস
করোনায় আজ গোটা বিশ্ব আক্রান্ত,লকডাউন এর মধ্যেই গৃহবন্দি থাকা অবস্থায় তরুণ পরিচালক রাহুল দত্ত চলমান যন্ত্রে বানিয়ে ফেললো খুব সুন্দর ছোট্ট একটি শর্ট ফিল্ম যার নাম "গৃহবন্দি"। এই শর্ট ফিল্মে যে যার বাড়িতে থেকে অভিনয় করেছে সপ্তর্ষি সোম চৌধুরী, তমাল চক্রবর্তী, শুভম পাল, প্রশান্ত নালুই, সায়ন মুখার্জি,সহ পরিচালক স্বয়ং।সংগীত পরিচালনায় অমিত মিত্র।শর্ট ফিল্মটির সম্পাদনা করেছেন বিজয় ঘোষ।এই শর্ট ফিল্মের কাহিনী চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন পরিচালক নিজেই।তাছাড়া ও সহযোগিতা সম্পূর্ণ টিম।এই শর্টফিল্মটির নেপথ্যে কণ্ঠ দিয়েছেন সায়ন মুখার্জি।এই "গৃহবন্দী "শর্ট ফিল্মটি রাহুলের প্রথম কাজ নয় এর আগেও বেশ কিছু শর্ট ফিল্ম ও মিউজিক ভিডিও বানিয়েছে।আগামীদিনে বড় পর্দার জন্য ছবিও করতে চলেছে রাহুল।ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে তার সদ্য বানানো শর্ট ফিল্মটি দর্শকদের ভালো লেগেছে।আমরা তার আগামী দিনে এগিয়ে চলার শুভেচ্ছা ,শুভ কামনা জানাই।সকলকে লকডাউনে বাড়িতে থাকতে অনুরোধের পাশাপাশি আগামী দিনে আমরা যেন এক নতুন রোগমুক্ত জীবাণু মুক্ত সকাল দেখতে পাই সেই আশায় রইলাম।
জয় বাংলা প্রকল্পে সাড়া পড়ছে গুসকারায়
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি ,
রাজ্যের বিধবা, কৃষক, মৎস্যজীবী, তাঁতি, কারিগর সহ বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত বয়স্কদের সাহায্য করার জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী 'জয় বাংলা' নামে একটি পেনশন প্রকল্প চালু করেন। ফেব্রুয়ারি (২০২০ ) মাসে বাজেট (২০২০-২০২১) পেশ করার সময় রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র 'জয় জহার' ও 'বন্ধু' নামে আরও দুটি প্রকল্প 'জয় বাংলা ' পেনশন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করেন। মূলত ৬০ বছর বা তার উর্দ্ধের তপশিলি জাতির মানুষের জন্য 'বন্ধু' ও তপশিলি উপজাতি মানুষের জন্য 'জয় জহার' প্রকল্প চালু করা হয়। অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি মাসে যোগ্য ব্যক্তিরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১০০০ টাকা করে পাবে এবং এরফলে দুই সম্প্রদায়ের প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ উপকৃত হবে।
এই প্রকল্প সম্বন্ধে এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের অবহিত করার জন্য গত ২৬ শে এপ্রিল পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি দেবব্রত শ্যামকে সঙ্গে নিয়ে শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কুশল মুখার্জ্জী গুসকরা পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের আদিবাসী মানুষদের কাছে যান। কারা এই প্রকল্পে সুযোগ পাবে এবং কিভাবে নাম নথিভুক্ত করতে হবে সেই বিষয়ে তারা তাদের অবহিত করেন।
পরে কুশল বাবু বলেন - রাজ্যের মানুষের সুবিধার্থে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী যেসমস্ত প্রকল্প চালু করেছেন সেগুলি যাতে যোগ্য ব্যক্তিরা পায় তার জন্য আমরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে যাচ্ছি। আমাদের নেতা অনুব্রত মণ্ডলের নির্দেশ এলাকার একজন যোগ্য ব্যক্তি যাতে এই দুটি প্রকল্প থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য সতর্ক থাকতে হবে। এছাড়াও করোনা মোকাবেলার জন্য এলাকার মানুষকে সরকারের নির্দেশ মেনে চলার জন্য অনুরোধ করি।
রবিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২০
আইনজীবীদের আর্থিক সাহায্য করলো হাইকোর্টের বার এসোসিয়েশন
মোল্লা জসিমউদ্দিন (টিপু)
কলকাতা হাইকোর্টের বার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ৪০০ জন আইনজীবীদের ২ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য করা হল। এখনও ৬০০ এর বেশি আইনজীবীদের আবেদন রয়েছে। আইনজীবীদের একাংশের কাছে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার অনুরোধ রেখেছেন বার এসোসিয়েশন এর সভাপতি অশোক কুমার ঢনঢনিয়া। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের শঙ্কায় বিধিনিষেধ বজায় রেখে গত ১৬ মার্চ থেকে রাজ্যের সমস্ত আদালত একপ্রকার অচল হয়েছে। যা মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ অবধি ধাপেধাপে সময়সীমা বাড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। শুধুমাত্র কলকাতা হাইকোর্টে ভিডিও কনফারেন্সে শুনানি চলছে তাও মাসে ৭ থেকে ৮ দিন মত। গত ১৬ মার্চ থেকে রাজ্যের আইনজীবীরা একপ্রকার বেকারত্বের শিকার বলা যায়। গোটা রাজ্যে ৪২ হাজার মত নিয়মিত / অনিয়মিত আইনজীবী রয়েছেন। এর মধ্যে কলকাতা হাইকোর্টে আইনী পেশার সাথে যুক্ত প্রায় ১০ হাজার আইনজীবী। টানা ৪০ দিন আদালতমুখী হয়নি এই রাজ্যের আইনজীবীমহল। আর্থিক সমস্যায় আইনজীবীদের বড় অংশ। ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে ডিভিশন বেঞ্চে বারাসাতের এক আইনজীবী আইনজীবীদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া সহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে মামলাও করেছেন। ১৬ এপ্রিল এই মামলার শুনানির জন্য নির্ধারিত হলেও আগামী ৩০ এপ্রিল এই মামলার শুনানি রয়েছে বলে জানা গেছে। গত ৩০ মার্চ ব্যক্তিগতভাবে আইনজীবী সির্দ্ধাথ মুখোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী এবং রাজ্য আইনমন্ত্রী কে ইমেল মারফত চিঠি লিখে আইনজীবীদের পাশে দাঁড়াবার জন্য আবেদন রেখেছেন। গত ৮ এপ্রিল বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের বর্ষীয়ান সদস্য আনসার মন্ডল কেন্দ্রীয় বার কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান কে চিঠি লিখে আইনজীবীদের পাশে দাঁড়াবার অনুরোধ জানিয়েছেন। এই চিঠিও প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য আইনমন্ত্রী কে। সেইসাথে রাজ্যের বার কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান অশোক দেব মহাশয়কে ও অবগত করানো হয়েছে। আনসার বাবু রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা ৩৭ টি বেসরকারি আইন কলেজ কর্তৃপক্ষ কে আইনজীবীদের এহেন দুসময়ে পাশে দাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন। অপরদিকে কলকাতা হাইকোর্টের বার এসোসিয়েশনের সভাপতি অশোক কুমার ঢনঢনিয়ে অত্যন্ত তৎপরতায় এক রিলিফ ফান্ড গড়েছেন। ইতিমধ্যেই ৮০০ এর বেশি আইনজীবী বার এসোসিয়েশনের পদাধিকারীদের কাছে ইমেল মারফত আর্থিক অনুদান দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।হাইকোর্টের বার এসোসিয়েশন সুত্রে প্রকাশ, এহেন আইনজীবীদের ২ হাজার টাকা করে মাসিক আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে । ইতিমধ্যেই ৮ লক্ষ টাকা উঠে এসেছে আইনজীবীদের আর্থিক অনুদান দেওয়ার জন্য। এর মধ্যে বার এসোসিয়েশনের সভাপতি অশোক কুমার ঢনঢনিয়া দিয়েছেন ২ লাখ, ক্যালকাটা হাইকোর্ট কালচারাল সোসাইটির তরফে ২ লাখ, মিলন মুখোপাধ্যায় দিয়েছেন ১ লাখ অনুদান অন্যতম । বার এসোসিয়েশনের সভাপতি অশোক কুমার ঢনঢনিয়া জানিয়েছেন - "আরও ১০ লাখ টাকার অনুদান দরকার। হাওড়ার এক বেসরকারি ব্যাংকে একটি জরুরি কালিন রিলিফ ফান্ড একাউন্ট খোলা হয়েছে"। অপরদিকে বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল ইমেল মারফত অভাবী আইনজীবীদের আর্থিক অনুদান দেওয়ার প্রয়াস নিয়েছে বলে জানিয়েছেন বার কাউন্সিল এর প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা বর্তমান সদস্য আনসার মন্ডল মহাশয়।
অভুক্তদের খাদ্য সামগ্রী বিলিতে দীঘার 'সূচনা'
জুলফিকার আলি
আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘায় "সূচনা" স্চ্ছোসেবী সংগঠনের সমস্ত সদস্যের উদ্যোগে দিঘা শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ (D.S.D.A) এর কর্মরত সাফাই কর্মীদের হাতে কিছু খাদ্যসামগ্রী যেমন চাল,ডাল,আলু,মুড়ি,সোয়াবিন,তেল, পিয়াজ ইত্যাদি বিতরণ করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন বিপ্রদাস চক্রবর্তী,অজিত শাহু,লুৎফা খাতুন,কৌশিক শুঁই,চন্দন পয়ড়্যা, সুশান্ত ঘন্টা,বিদুৎপোর্না মিত্র,সেখ বারজাহান মহম্মদ ও অন্যান্য সদস্য বৃন্দ।
সমস্ত কিছুই তারা প্রশাসনিক নিয়ম মেনে করে চলেছেন। এবং আগামী দিনগুলোতেও তারা একই নিয়ম মেনে অনেক কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানিয়েছেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...