মঙ্গলবার, জুলাই ১১, ২০১৭
বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্য
ফারুক আহমেদ, কলকাতা: সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের ১৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবসে কলকাতা ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ধর্মের প্রতিনিধিরা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্যের কথা তুলে ধরলেন।
হেমেন্দু বিকাশ চৌধুরী বললেন বৌদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি আদায়ে কামরুজ্জামান আমাদের পাশে ছিল।
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যাবল এর প্রফেসর গৌতম পাল বললেন কয়েক হাজার বছরের হিন্দু মুসলিম সম্পর্ক অত ঠুনকো নয়, যে কোনও একটা সামান্য ঘটনায় তা শেষ হয়ে যাবে। বাংলার মানুষের কল্যাণে আমরা পাশে আছি এবং থাকব। সম্প্রীতি ও সৌহদ্য বাংলায় অটুট রাখতে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।
ইন্তাজ আলী শাহ বললেন আমি সব সময় রাজ্যের সব সংখ্যালঘুুদের স্বার্থে কাজ করে যাবো।
পার্থ সেনগুপ্ত বললেন যে কাজ সংখ্যাগুরুদের করা উচিত ছিল সেই উদ্দ্যোগ সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন নিয়ে কাজ করছে সম্প্রীতির স্বার্থে তা সাধুবাদ যোগ্য।
ছোটন দাস বললেন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকলে কোনও অশুভ শক্তি নিজেদের সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারবে না।
স্বামী সত্যরূপানন্দ বললেন হিন্দুর দান করা জমিতে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান, মুসলিমদের দান করা জমিতে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় এতো দেশের সংস্কৃতি, এটা কেউ কোনদিন ভাঙতে পারবে না।
উপস্থিত ছিলেন সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান, মাওঃ আব্দুল মাতিন, খ্রীষ্টিয় পরিষদের কিশোর অধিকারী মূল্যবান আলোচনা করেন। রাজ্যের সব জেলা থেকে প্রতিনিধিরা এসেছিলেন বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দিতে।
সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান বললেন পশ্চিমবঙ্গে গুজরাট ও আসামের কোনও প্রভাব এখানে আমরা ফেলতে দেবো না। আমরা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রীষ্টান কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে আমাদের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য নিয়েই বেঁচে থাকব। উপস্থিত ছিলেন, মাওঃ আব্দুল মাতিন,পীরজাদা তাফহিমুল ইসলাম, সুখনন্দন সিং আলুওয়ালিয়া সহ অন্যান্যরা।
সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহঃ কামরুজ্জামান বললেন বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের এই কনভেনশন সারা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় এক ঐক্যের বার্তা দিতে চাই। বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। দেশ ও রাজ্যের কল্যানে কাজ করে যাব। সম্প্রীতি বজায় রাখতে আমাদেরকে আরও বড় ভূমিকা নিতে হবে।
শনিবার, জুন ২৪, ২০১৭
কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে
বাংলার ঘরে ঘরে যে ভাবে উদার ভাবে মানসিকতার পরিবর্তন হচ্ছে, তাতে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ মাথা তুলে বাঁচার আকাশ দেখছেন। যাদের কেউ নেই দেখার এমন এতিমদের আলোয় ফিরিয়ে আনার মতো ভালো কাজ আর হয় না। কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে।
শুক্রবার, জুন ২৩, ২০১৭
ধর্ষনের দায়ে ধৃত কলকাতা পুলিশের কর্মী
বৃহস্পতিবার, জুন ২২, ২০১৭
অরন্যের অধিকারে অবহেলিত শোষিত আদিবাসী মানুষের বিজয় পতাকা তুলে ধরেছেন মহাশ্বেতা দেবী
বাঁকুড়া জেলা পুলিশ ও ইন্দপুর থানার উদ্যোগে এলাকার এবছরের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক কৃতী ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হল
ডালিম খুনে সিআইডি তদন্তের দাবি সিদ্দিকুল্লাহের
বুধবার, জুন ২১, ২০১৭
লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি মঙ্গলকোটের ডালিম
মোল্লা জসিমউদ্দিন : বিরোধীশুন্য মঙ্গলকোটে ডালিম সেখ খুনে শাসক দলের গোষ্ঠীবিবাদের গভীরতা আরও একবার প্রকাশ্যে এনে দিল।গত সোমবার রাত পৌনে সাতটা নাগাদ কাটোয়া বর্ধমান সড়করুটে নিগন চটিতে খাসতালুক হিসাবে পরিচিত এক মাছের আড়তে বসে থাকার সময় দুই থেকে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় দুস্কৃতি খুব কাছে থেকে পরপর তিন রাউন্ড গুলি চালায়।ঝড়বৃষ্টি এবং লোডশেডিং এর সুযোগে পুর্বপরিকল্পিত মোটরবাইকে চম্পট দেয় দুস্কৃতিরা।শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চলসভাপতি এবং সেইসাথে শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য(বকলমে গ্রামপ্রধান) সানাউল্লাহ সেখ ওরফে ডালিমের(৪২) মাথায় গুলি লাগার জন্য বর্ধমান হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয় তাঁর।ব্লক তৃণমূল সভাপতির খুব কাছের নেতা হিসাবে পরিচিত নিহত ব্যক্তিটি।শুধুমাত্র শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত নয়, ঝিলু ১ এবং ২, নিগন, কৈচর ১ অঞ্চলে দক্ষ সংগঠক হিসাবে কাজ চালাত সে।অর্থাৎ দক্ষীনপূর্ব মঙ্গলকোটের ব্লক সভাপতির ডানহাত খুনে উঠছে বিস্তর প্রশ্নচিহ্ন। এহেন নেতা খুনের সময় তাঁর বিশ্বস্ত অনুগামীদের ভুমিকা নিয়ে সন্দেহ সৃস্টি হয়েছে।কুড়ি থেকে ত্রিশজনের এক দল সর্বদা চোখে চোখে রাখত নিরাপত্তার জন্য।তবে খুনের একঘন্টার মধ্যেই মঙ্গলকোট ওসি সহ জেলাপুলিশের পদস্থ কর্তারা এসে পড়েন ঘটনাস্থলে।দফায় দফায় তল্লাশি অভিযানে পুলিশ পাঁচজনকে আটক করেছে বলে প্রকাশ। তবে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত নিহতর পরিবারে কোন অভিযোগপত্র জমা পড়েনি থানায়।একটি সুত্র জানাচ্ছে - অভিযোগপত্রে দলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রসঙ্গ না আসে, সেই ব্যাপারে নাকি রাজ্য নেতৃত্ব নির্দেশ দিয়েছে ব্লক নেতৃত্বককে।তাই অভিযোগ দিতে গড়িমসি হচ্ছে।ঠিক যেমন মাসখানেক পুর্বে মঙ্গলকোটের বকুলিয়া গ্রামে অজয় নদের বালিঘাট বিবাদ নিয়ে ধীবর পরিবারের একজনের বোমাবাজিতে মৃত্যু ঘটে।শাসকদলের গোষ্ঠীবিবাদের ফলশ্রুতি ওই ঘটনা হলেও দোষ পড়ে অস্তিত্ব না থাকা বিজেপির উপর।মঙ্গলকোটের ডালিম সেখ খুনে উঠে আসছে - লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি হওয়া প্রসঙ্গ টি।সোমবারের গুলির ঘটনার আগের দিনে অর্থাৎ রবিবার বিকেলে মঙ্গলকোটের নুতনহাটে এ.কে.এম উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙনে ব্লক তৃণমূলের উদ্যোগে এক বিরাট ইফতার মেহফিল বসে।সেখানে নিহত ডালিম সেখের নেতৃত্ব তে কয়েকশো ধর্মপ্রাণ আসে যোগদিতে।এই বিষয়টি ভালো চোখে দেখেনি ডালিম সেখের এলাকায় থাকা বিধায়ক শিবিরের লোকজন। এরপূর্বে নিগন বিদ্যালয়ের মাঠে সম্প্রতির সভায় কিংবা কেন্দ্রীয় সরকারের নোটবাতিলের সভায় বারবার উঠে এসেছে ডালিম সেখের নাম।কখনও বিধায়ক পরিচালিত সভায় বিধায়ক অনুগামীদের আসতে হুমকি দেওয়া, আবার কখনও ব্লক সভাপতির সভা কে হাউসফুল করা।বিধায়ক অনুগামীদের কাছে ডালিম হয়ে উঠেছিল সন্ত্রাসের মাথাব্যথা। এইরূপ জানাচ্ছে নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীদের বড় অংশ।মঙ্গলকোটের রাজনীতি বিগত ছয়মাস ধরে যে ক্ষমতাপ্রদর্শনের লড়াই চলছে শাসক দলের দুই শিবিরে।তাতে কখনও দেখা যাচ্ছে কৈচরে ব্লকসভাপতির অফিসের সামনে মাঠে কুড়ি হাজার লোক নিয়ে সভা করে হুংকার ছাড়ছেন বিধায়ক।আবার পদিমপুরে বিধায়ক অফিসের সামনে শিক্ষক সংগঠনের সভা, রাস্তা উদঘাটনের সভায় ব্লক সভাপতির বক্তব্যের নিশানায় দলীয় বিধায়ক।এই লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে মাঝে পড়ে ডালিম সেখ সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন হলো বলে মনে করছে মঙ্গলকোটবাসি।
মঙ্গলবার, জুন ২০, ২০১৭
পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রয়াত অধ্যক্ষ মহারাজের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হল বেলুড় রামকৃষ্ণ মঠের গঙ্গাতীরে
সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জী:
রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি স্বামী আত্মস্থানন্দজী মহারাজ ঢাকার কাছে সাবাজপুরে ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৩৮ সালে স্বামী বিজনানন্দজি মহারাজের কাছে দীক্ষাগ্রহণ করেন। ১৯৪১ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি বেলুড় মঠে ২২ বছর বয়েসে যোগ দেন। ১৯৪৫ সালে মঠের সভাপতি স্বামী বীরাজানন্দজী মহারাজের আদেশ অনুযায়ী ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে শুরু করেন। ১৯৪৯ সালে তিনি সন্যাস ধর্ম গ্রহণ করেন এবং নাম হয় আত্মস্থানন্দ। এরপর তিনি বেলুড় মঠ এবং দেওঘর বিদ্যাপিঠ এবং তার শাখা মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রমে দীর্ঘদিন ধরে সেবাকার্য করে গেছেন। তিনি বহু বছর নির্জন হিমালয়ের সিমলার তালে কাটিয়েছেন।১৯৫২ সালে তিনি রাঁচিরর টিবি স্যানেটরিয়াম ব্রাঞ্চে এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৫৮ সালে সেক্রেটারি হিসেবে তাঁকে রেঙ্গুন সেবাশ্রমে পাঠান হয়। সেখানে তিনি সেই সেবাশ্রমকে আধুনিক করেন এবং খুব তাড়াতাড়ি তা সেই সময় সেরা হাসপাতাল রূপে পরিগণিত হয়েছিল। ১৯৫৬ সালে যখন রেঙ্গুনে সামরিক শাসন শুরু হল, তিনি ভারতে ফিরে এলেন। ১৯৬৬ সালে রাজকোট ব্রাঞ্চের দায়িত্ব দিয়ে পাঠান হয়। তাঁরই উদ্যোগে রাজকোট আশ্রমে রামকৃষ্ণের সুন্দর মন্দির তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের গভর্নিং বডির সদস্য এবং রামকৃষ্ণ মঠের ট্রাস্টি হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে দুই সংস্থার এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হন। তাঁকে মঠ এবং মিশনের রিলিফ অপারেশনের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার নেতৃত্ব ভারত, বাংলাদেশএবং নেপালের বিভিন্ন জায়গায় রিলিফ এবং পুনর্বাসনের কাজ করেছেন।১৯৯২তে তিনি মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক হন। পাঁচ বছর তিনি ওই পদে ছিলেন। ১৯৯৭ সালে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হন। এই সময়ে তিনি দেশের অনেক শাখাগুলিতে যান। ১৯৯৮তে তিনি আমেরিকা, কানাডা, জাপান, এবং সিঙ্গাপুরএর অনেক জায়গায় তিনি গিয়েছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তিনি মালয়েশিয়া, ফিজি, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশে গিয়েছিলেন। এই সকল জায়গায় তিনি শ্রীরামকৃষ্ণ, শ্রীসারদাদেবী, স্বামী বিবেকানন্দ এবং বেদান্তকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। ভক্তদের দিয়েছিলেন মন্ত্র দীক্ষা। স্বামী আত্মস্থানন্দজী মহারাজ ২০০৭ এর ৩ ডিসেম্বর থেকে রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি মিশন ও মঠের ১৫ তম প্রেসিডেন্ট।
যাত্রীদের উদ্দেশ্যে চা, ডিম, চপ বিক্রি করে শেষ রাতে বাড়ী ফিরে নিজেরা আধপেটা খেয়ে থাকেন হকাররা
গত দেড় মাস আগে থেকে কর্মহারা হয়ে বসে আছেন দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আদ্রা ডিভিশনের হকাররা। এমনই এক হকার প্রশান্ত দাস জানান, R.P.F ওসি আর.কে. সিনহা তাদের আশ্বাস দেন তাদের কাজ আবার ২-৩ দিনের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন । কিন্তু দেড় মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরেও তারা এখনও কাজ ফিরে পাননি । এদের মধ্যে কিছুজনের পরিচয়পত্র থাকার পরেও এরা এখনো কাজ চালিয়ে যেতে পারছেন না, ঠিকমতো দুবেলা জোটে না অন্ন । উপরন্তু ট্রেনে এদের R.P.F রা দেখতে পেলে এদের ওপর ফাইন করে ১২০০-১৩০০ টাকা । এদের মতো সুনীল মোদক, নিঙ্কু মিশ্র, সুনীল দাস ও এছাড়াও অনেক হকাররা কাজ হারিয়ে ভুগছে অনাহারে । এদের মধ্যে কেউ কেউ প্রায় ৪০বছর ধরে হকারি করছে কিন্তু কখনো তাদের কাজ যায়নি, কিন্তু আজ তাদের এই বিপদের সম্মুখীন হতে হয়েছে।
অপরদিকে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের আদ্রা ডিভিশনের রেল সূত্রে জানা যায়, কিছু ভেন্ডারের লাইসেন্স না থাকার কারণে এদের ট্রেনে যাত্রীদের অসুবিধার জন্যে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । আদ্রা R.P.F একটি ঘোষণার দ্বারা এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে ও কাজ বন্ধ করে দেয় ।
পুলিশ দিয়ে হিংস্বা দমন করা যায়না: রাহুল
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...