মোহন সিং
প্রসব যন্ত্রনায় কাতর এমনই এক প্রসুতি শ্বশুর বাড়িতে অশান্তির জন্য নিজের শিশুকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন। কোথায় যাবেন জানেন না। কি করবেন তাও জানেন না। অন্যদিকে যন্ত্রনা বাড়ছে। দুর্গাপুর থেকে এভাবেই ট্রেনে চেপেছিলেন প্রসুতি পুজা পাসি। কিন্তু আসানসোল স্টেশনে এসে অসহ্য পেটের যন্ত্রনায় নেমে পড়েন ট্রেন থেকে। আশ্রয় নেয় রেলের ওয়েটিং রুমে। কিন্তু অসহ্য যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছেন মহিলা। মায়ের ওই অবস্থা দেখে তার শিশুপুত্র রেলপুলিশকে জানায়। মহিলা রেল পুলিশরা এসে দেখেন প্রসব যন্ত্রনায় ছটপট করছেন মহিলা। তাঁরা দেরী করেননি। তড়ি ঘড়ি অ্যাম্বুলেন্স ডেকে মহিলা রেলপুলিশরা স্ট্রেচারে মহিলাকে তুলে পাড়ি দেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের দিকে। কিন্তু পথেই অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই প্রসব হয়ে যায়। ওই অবস্থাতেই আসানসোল জেলা হাসপাতালে পৌঁছায় অ্যাম্বুলেন্স ।হাসপাতালের সুপার নিখিল দাস জানান, প্রাথমিক ভাবে মনে হয়েছে মা ও শিশু দুজনেই সুস্থ আছেন।

প্রসব যন্ত্রনায় কাতর এমনই এক প্রসুতি শ্বশুর বাড়িতে অশান্তির জন্য নিজের শিশুকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলেন। কোথায় যাবেন জানেন না। কি করবেন তাও জানেন না। অন্যদিকে যন্ত্রনা বাড়ছে। দুর্গাপুর থেকে এভাবেই ট্রেনে চেপেছিলেন প্রসুতি পুজা পাসি। কিন্তু আসানসোল স্টেশনে এসে অসহ্য পেটের যন্ত্রনায় নেমে পড়েন ট্রেন থেকে। আশ্রয় নেয় রেলের ওয়েটিং রুমে। কিন্তু অসহ্য যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছেন মহিলা। মায়ের ওই অবস্থা দেখে তার শিশুপুত্র রেলপুলিশকে জানায়। মহিলা রেল পুলিশরা এসে দেখেন প্রসব যন্ত্রনায় ছটপট করছেন মহিলা। তাঁরা দেরী করেননি। তড়ি ঘড়ি অ্যাম্বুলেন্স ডেকে মহিলা রেলপুলিশরা স্ট্রেচারে মহিলাকে তুলে পাড়ি দেন আসানসোল জেলা হাসপাতালের দিকে। কিন্তু পথেই অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই প্রসব হয়ে যায়। ওই অবস্থাতেই আসানসোল জেলা হাসপাতালে পৌঁছায় অ্যাম্বুলেন্স ।হাসপাতালের সুপার নিখিল দাস জানান, প্রাথমিক ভাবে মনে হয়েছে মা ও শিশু দুজনেই সুস্থ আছেন।
posted from Bloggeroid