শুক্রবার, জুলাই ১৪, ২০১৭

রাস্ট্রপতি ভোটে তৃণমূল কে দেখে নেবার হুমকি বিজেপির রাজ্যসভাপতির

মোল্লা জসিমউদ্দিন: বৃহস্পতিবার বিকেলে কালনা শহরে দলীয় সাংসদ হামলার প্রতিবাদ সভায় তৃনমূলের বিরুদ্ধে হুংকার ছাড়লেন বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ মহাশয়।এদিন তিনি বলেন " কালনায় বিস্তারক কর্মসূচির প্রচারে এসে রাজ্যসভার সাংসদ জর্জ বেকার তৃনমূলের গুন্ডাদের হাতে মার খেয়েছেন।পুলিশ এখনও মূল অভিযুক্ত কাউন্সিলার কে গ্রেপ্তার করেনি।উল্টে গতকাল আমাদের প্রচার গাড়ী ভাঙচুর চালিয়ে কর্মীদের মারা হয়েছে।তাই তৃণমূল কে বলছি রাজ্যের বাইরে ১৭ টি রাজ্যে আমরা ক্ষমতাসীন। আমরা যদি ইচ্ছে করি তাহলে তৃনমূলের নেতা কর্মীদের যখন তখন মারতে পারি।আসন্ন রাষ্ট্রপতি ভোটে বিমানে ট্রেনে তৃনমূলের সাংসদরা দিল্লী পৌছালেও, আসতে পারে স্ট্রেচারে।যদি আমরা ইচ্ছা করি"। এরপরেই বিজেপি শৃঙ্খলাবদ্ধ শান্তিপ্রিয় দল বলে দাবি করেন দিলীপ বাবু।নারদা - সারদা প্রসঙে তৃনমূলের মন্ত্রীদের 'চোরেদের ক্যাবিনেট ' বলে উপহাস করেন তিনি।উল্লেখ্য জুন মাসের মাঝামাঝি কালনা শহরে কেন্দ্রীয় সরকারের বিস্তারক কর্মসূচী প্রচারে আসেন সস্ত্রীক রাজ্যসভার সাংসদ জর্জ বেকার।তাঁর উপর অতর্কিতভাবে আক্রমণের অভিযোগ উঠে স্থানীয় কালনা পুরসভার এক কাউন্সিলারের নেতৃত্বে সশস্ত্র দলবলের বিরুদ্ধে।রডের আঘাতে কালশিটে দাগ পড়ে সাংসদের শরীরে।এই ঘটনা কে সামনে রেখে একাধারে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব যেমন পথ অবরোধ, থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচী গুলি নেয়।ঠিক তেমনি আক্রান্ত সাংসদ এক প্রতিনিধিদল নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপালের দারস্থ হন।সেইসাথে কেন্দ্রীয় সরকারকে অবগত করে থাকে রাজ্য বিজেপি।জর্জ বেকারের প্রতি হামলার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত কাউন্সিলার কে কালনা থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করতে না পারায় বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ প্রতিবাদ সভার প্রস্তুতি নেন।সেইমত প্রচার চলাকালীন গত বুধবার দুপুরে কালনা ২ ব্লকের পুর্ব সাতগেছিয়ায় বিজেপির এক গাড়ী ভাঙচুর সহ গাড়ীর মধ্যে থাকা বিজেপি কর্মীদের উপর হামলার অভিযোগ উঠে তৃনমূলের বিরুদ্ধে।বৃহস্পতিবার বিকেলে কালনা শহরে প্রতিবাদ সভায় রণং দেহী বিজেপির রাজ্যসভাপতি কে রাস্ট্রপতি ভোটে দিল্লীতে তৃনমূলের সাংসদের  দেখে নেবার হুমকি নিতে দেখা গেল।হুমকি প্রসঙে বর্ধমান জেলা তৃনমূলের এক নেতা বলেন - বিজেপির 

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা উপভোক্তা বিষয়ক দপ্তরের উদ্যোগে এবং শালবনী সৃষ্টি সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় এলাকার মানুষদের নিয়ে একটি সচেতনতা শিবির এবং প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয় , শালবনী পঞ্চায়েত সমিতির মিটিং হলে,


বৃহস্পতিবার, জুলাই ১৩, ২০১৭

কালনায় বিজেপির প্রচারগাড়ী ভাঙচুর চালাল তৃণমূল

মোল্লা জসিমউদ্দিন: বুধবার দুপুরে কালনা ২ নং ব্লকের পুর্ব সাতগেছিয়া এলাকায় বিজেপির এক প্রচারগাড়ী ভাঙচুর চালালো তৃণমূল। যদিও শাসক দলের স্থানীয় নেতৃত্ব এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।জানা যায় আগামীকাল (বৃহস্পতিবার)  কালনা শহরে এক বিক্ষোভ সভা করতে আসছেন বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্য নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় সহ জেলার নেতৃত্ব। জুন মাসের মাঝামাঝি কালনা শহরে কেন্দ্রীয় সরকারের বিস্তারক কর্মসূচী প্রচার চালাতে গিয়ে প্রকাশ্যে রডপেটা হন বিজেপির সাংসদ ও চিত্রাভিনেতা জর্জ বেকার।এই ঘটনায় স্থানীয় কাউন্সিলার সহ দশের বেশি তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে।সুবিচার চাইতে রাজভবনে রাজ্যপালের দারস্থ হন আক্রান্ত সাংসদ। সেইসাথে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব দফায় দফায় পথ অবরোধ সহ কালনা থানায় বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচী নেয় মূল অভিযুক্তদের ধরতে।আন্দ্রোলনের গতি বাড়াতে বৃহস্পতিবার কালনা শহরে বিজেপির রাজ্য সভাপতির প্রতিবাদ সভা।সেইমত বুধবার বিজেপির তরফে চলছিল গাড়ী করে প্রচারাভিযান। আজ দুপুরে কালনা ২ ব্লকের পুর্ব সাতগেছিয়ায় এইরুপ এক গাড়ীর উপর চড়াও হয় স্থানীয় তৃনমূল কর্মী সমর্থকেরা।গাড়ীর কাঁচ ভেঙে দেওয়া থেকে চাকার হাওয়া খুলে নেওয়া।এমনকি গাড়ীর মধ্যে থাকা বিজেপির লোকেদের মারধোর চালাবার অভিযোগ উঠে তৃনমূলের বিরুদ্ধে।কালনা থানার পুলিশ বিজেপির গাড়ীটি থানায় নিয়ে যায়।এই ঘটনায় লিখিত অভিযোগপত্র জমা পড়েছে বলে পুলিশ সুত্রে জানা গেছে।যেভাবে বিজেপি সাংসদ জর্জ বেকারের হামলার ঘটনা কে সামনে রেখে ধারাবাহিক কর্মসূচী নিচ্ছে বিজেপি, এবং পুনরায় হামলা করার মত ঘটনায় জড়াচ্ছে তৃনমূল। তাতে সাংগঠনিকভাবে বিজেপি কালনা মহকুমা এলাকায় 'অক্সিজেন ' পেয়ে যাচ্ছে বলে মনে করছে জেলা রাজনীতিবিদরা।

মানুষের পাশে, মানুষের সাথে --GIVES


   .   জ্যোতি প্রকাশ মুখার্জ্জী

         খুবই জনপ্রিয় একটা ট্যাগ লাইন ় কারণে অকারণে যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার করা হয় ় ভেবে দেখা হয় না লাইন টা ব্যবহারকারী সঠিক স্হানে ব্যবহার করছে কিনা ় অনেক সময় দেখা যায় বাস্তব থেকে বহু দূরে থাকলেও অনেকে এটা  অপব্যবহার করে চলেছে ় কিন্তু GIVES এর ক্ষেত্রে লাইনটি খুবই প্রযোজ্য ়
   .   . GIVES -- Global Innovative Vision Of Egalitarian Society. পূর্ব বর্ধমানের গুসকরার বুকে গড়ে ওঠা একটি ট্রাস্ট ় ৯ জন নবীন --প্রবীণের মিলিত প্রচেষ্টায় ও আন্তরিক ইচ্ছায় সংস্থাটি গড়ে ওঠে ় দীর্ঘদিন ধরে একটি NGO এ নিয়ে কাজ করার সময় GIVES এর ভাবনা মাথায় আসে ় দীর্ঘ ৪-৫ বছর ধরে কাজ করার পর ২০১৫ সালের ৩০ শে মার্চ সংস্থাটি সরকারীভাবে কাজ শুরু করে ় অর্থাৎ ঐ সময় সংস্থাটি নথিভুক্ত হয় ় ঠিকানা গুসকরা - পূর্ব বর্ধমান ় একটি শাখা অফিস আছে  গলসী-২ ব্লকের খানা জংশনে ় সেখান থেকেই সমস্ত কাজ পরিচালিত হয় ়
   .   মানুষের পাশে, মানুষের সাথে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে গড়ে ওঠে সংস্থাটি ় শুরু থেকেই নিজের নামের প্রতি সুবিচার বজায় রাখতে সংস্থাটির প্রত্যেকটি সদস্য খুবই আন্তরিক ় সর্বদা সচেষ্ট ় সবচেয়ে সৌভাগ্যের বিষয় হল গলসী এলাকার প্রত্যেকটি মানুষ বা রাজনৈতিক দলের সাহায্য সংস্থাটি পেয়েছে় ় যদিও রাজনৈতিক অনুপ্রবেশ ঘটেনি ়
   .   সীমিত আর্থিক সামর্থ্যের মধ্যে সংস্থাটি প্রত্যেক বছর কিছু গরীব ছেলেমেয়েদের জামা দিয়েছে, খাতা-পেন কিনে দিয়েছে, চিকিৎসা বা মেয়ের বিয়েতেও আর্থিক সাহায্য করেছে ় মন্দির বা মসজিদ সংস্কারের ক্ষেত্রেও এগিয়ে এসেছে ় গলসী এলাকায় বৃক্ষরোপণ বা যুব ক্রীড়া প্রতিযোগীতাকে সফল করার জন্যে এগিয়ে এসেছে সংস্থাটি ়
   এতো গেল একদিক ় অন্যদিকে এলাকায় খেলাধূলাকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্যে সংস্থাটি প্রতি বছর ১৫ ই আগষ্ট খানা জংশন মাঠে একটি ফুটবল প্রতিযোগীতার আয়োজন করে ়
       মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর স্বপ্নের  কন্যাশ্রী  প্রকল্পের অনুষ্ঠান কে সফল করতে এগিয়ে আসে সংস্থাটি ়আবার সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ কে সফল করার জন্যে গলসী থানার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে সংস্থাটি ়
   .  সংস্থাটির সবচেয়ে বড়ো গুণ হল -- এখানে সদস্য বা স্টাফ সবাই সমান ় সংস্থার স্বার্থে সবাই হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে ়এমনকি যারা নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত তারাও সংস্থাটিকে নিজের মনে করে ়
      আর্থিক সমস্যা হল সংস্থাটির সবচেয়ে বড়ো সমস্যা ় শৌচাগার নির্মাণ বা সদস্য ও শুভার্থীদের আর্থিক সাহায্য হল আয়ের উৎস ় ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেক কাজ করা যায় না ় কিন্তু মাদার টেরেজা যাদের আদর্শ, চোখে বড়ো স্বপ্ন, মনে দুর্জয় সাহস তাদের আটকাবে কে ়
     এলাকাবাসীরা  সংস্থাটির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ় ভুঁড়ি অঞ্চল প্রধানের বক্তব্য হল সংস্থাটির হাতে যেকোনো কাজের দায়িত্ব দিয়ে নিশ্চিত থাকা যায় ়
   .   .   . সংস্থাটির সম্পাদক নাসিমুদ্দিন মল্লিক (বাপন) জানালেন আর্থিক অসুবিধার জন্যে অনেক কাজ করতে পারা যায় না ় এবছরের মত প্রতি বছর ছাত্র ছাত্রীদের সাহায্য করার ইচ্ছে থাকলেও কতটা সম্ভব হবে তিনি জানেন না ় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যারা সংস্থাটিকে সাহায্য করে চলেছে সবার কাছে তিনি কাছে তিনি কৃতজ্ঞ ়সংস্থাটিকে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দেওয়া সদস্যদের একান্ত ইচ্ছা ় সত্য, রূপ, অনন্ত, অরিন্দম, জয়ন্ত, রাম, সুমন, পরিমল, বাবলা, দেবাশিস রা সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত থাকার জন্যে গর্বিত ়
     KSPC এর পক্ষ থেকে আমরা সংস্থাটির শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি ়                        

মঙ্গলবার, জুলাই ১১, ২০১৭

কালনা হাসপাতালের উদ্যোগে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন।

মোল্লা জসিমউদ্দিন

কালনার ধাত্রীগ্রামে জমিবিবাদ কে কেন্দ্র করে গুরুতর জখম ৭ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।


মোল্লা জসিমউদ্দিন

বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্য


ফারুক আহমেদ, কলকাতা: সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের ১৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবসে কলকাতা ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ধর্মের প্রতিনিধিরা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্যের কথা তুলে ধরলেন।
হেমেন্দু বিকাশ চৌধুরী বললেন বৌদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি আদায়ে কামরুজ্জামান আমাদের পাশে ছিল।
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যাবল এর প্রফেসর গৌতম পাল বললেন কয়েক হাজার বছরের হিন্দু মুসলিম সম্পর্ক অত ঠুনকো নয়, যে কোনও একটা সামান্য ঘটনায় তা শেষ হয়ে যাবে। বাংলার মানুষের কল্যাণে আমরা পাশে আছি এবং থাকব। সম্প্রীতি ও সৌহদ্য বাংলায় অটুট রাখতে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।
ইন্তাজ আলী শাহ বললেন আমি সব সময় রাজ্যের সব সংখ্যালঘুুদের স্বার্থে কাজ করে যাবো।
পার্থ সেনগুপ্ত বললেন যে কাজ সংখ্যাগুরুদের করা উচিত ছিল সেই উদ্দ্যোগ সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন নিয়ে কাজ করছে সম্প্রীতির স্বার্থে তা সাধুবাদ যোগ্য‌।
ছোটন দাস বললেন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকলে কোনও অশুভ শক্তি নিজেদের সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারবে না।
স্বামী সত্যরূপানন্দ বললেন হিন্দুর দান করা জমিতে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান, মুসলিমদের দান করা জমিতে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় এতো দেশের সংস্কৃতি, এটা কেউ কোনদিন ভাঙতে পারবে না।
উপস্থিত ছিলেন সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান, মাওঃ আব্দুল মাতিন, খ্রীষ্টিয় পরিষদের কিশোর অধিকারী মূল্যবান আলোচনা করেন। রাজ্যের সব জেলা থেকে প্রতিনিধিরা এসেছিলেন বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দিতে।
সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান বললেন পশ্চিমবঙ্গে গুজরাট ও আসামের কোনও প্রভাব এখানে আমরা ফেলতে দেবো না। আমরা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রীষ্টান কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে আমাদের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য নিয়েই বেঁচে থাকব। উপস্থিত ছিলেন, মাওঃ আব্দুল মাতিন,পীরজাদা তাফহিমুল ইসলাম, সুখনন্দন সিং আলুওয়ালিয়া সহ অন্যান্যরা।
সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহঃ কামরুজ্জামান বললেন বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের এই কনভেনশন সারা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় এক ঐক্যের বার্তা দিতে চাই। বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। দেশ ও রাজ্যের কল্যানে কাজ করে যাব। সম্প্রীতি বজায় রাখতে আমাদেরকে আরও বড় ভূমিকা নিতে হবে।                        

শনিবার, জুন ২৪, ২০১৭

কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে

ফারুক আহমেদ: "টিম ভাবনা" এর উদ্দ্যোগে একটি নতুন ভাবনা মুর্শিদাবাদের নওদা ব্লকের অনাথ, দুঃস্থ ও অতিঅসহয় শিশুদের মুখে  হাসি ফুটানোর উদ্দ্যেশে  পবিত্র রমজান ও  খুশীর ঈদ উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় l উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নওদার বিধায়ক অবু তাহের খাঁন মহাশয়, নওদা থানার এস আই শ্রী নির্মল বাবুসহ বিশিষ্ট বক্তীবর্গl  যদিও বস্ত্র বিতরণের মাধ্যমে সমাজের বিশাল কিছু পরিবর্তন হবে  বলে মনে করেন না টিম  ভাবনার সদস্যরা। নওদার কৃতি ও আলোকময় কয়েকজন সহ অধ্যাপক শাহানওয়াজ খাঁন, সহ অধ্যাপক আব্দুল হালিম, সহ অধ্যাপক ইকবল আনসারী ও সহ শিক্ষক মইনুদ্দিন বিশ্বাসরা মনে করেন যপ বস্ত্র বিতরণ করা হবে তা একদিন ছিঁড়ে যাবে l তাই টিম ভাবনার নতুন ভাবনা হল যে সমস্ত অনাথ, দুঃস্থ ও অতিঅসহয় শিশু উন্নত মেধার তাঁদের চিন্নীত করে আগামী দিনে শিক্ষার সমস্ত খরচের দায়ভার নিয়ে উন্নত  আধুনিক শিক্ষা দিয়ে  সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা হবে যেটা কোনো দিনই ছেঁড়ার নয়। এই উদ্যোগ গোটা নওদা এলাকার আমজনতার মনে দাগ কাটে এবং বহু সাধারণ মানুষ সাহায্যের হাত বাড়ান। সুস্থ সমাজ গড়তে এবং অসহায় এতিমদের মুখে হাসি ফোঁটাতে হলে সমাজের একটা সচেতন শ্রেণির মানুষদেরকেই এগিয়ে আসতে হয় সাহায্যের হাত নিয়ে। যে প্রয়াস নওদার  সফল নাগরিক সমাজ নিল তা আগামীতে অন্যদেরকেও পথ দেখাবে। অবহেলিত সমাজকে আলো দেখানোর এই প্রয়াস সার্থক করতে উদার হাতে বহু মানুষ হাত বাড়িয়েছেন এটাই আশার আলো।
বাংলার ঘরে ঘরে যে ভাবে উদার ভাবে মানসিকতার পরিবর্তন হচ্ছে, তাতে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ মাথা তুলে বাঁচার আকাশ দেখছেন। যাদের কেউ নেই দেখার এমন এতিমদের আলোয় ফিরিয়ে আনার মতো ভালো কাজ আর হয় না। কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে।                                                

শুক্রবার, জুন ২৩, ২০১৭

মোর্চার সন্ত্রাস ও বাংলা ভাঙ্গার চক্রান্তের প্রতিবাদে শিলিগুড়ি হিলকার রোডে শান্তি মিছিল শিলিগুড়ি ছাত্র নাগরিক সমাজের। মিছিলে সামিল হয় এলাকার প্রায় ৩০০০ যুবক যুবতী।


আঞ্জুমান সোসাইটির পরিচালনায় কালনা,শহরে পাঁচশো বছরের পুরানো মসজিদে রঙ করা হচ্ছে আসন্ন ইদ উপলক্ষে

পারিজাত মোল্লা

ধর্ষনের দায়ে ধৃত কলকাতা পুলিশের কর্মী

মোল্লা জসিমউদ্দিন: বৃহস্পতিবার সকালে কাটোয়া শহরের কাছারি রোড এলাকা থেকে সামু সেখ নামে একজন কে গ্রেপ্তার করে স্থানীয় থানার পুলিশ।এদিন দুপুরে কাটোয়া মহকুমা আদালতে এসিজেম এজলাসে পেশ করা হয়।বিচারক ধৃতকে চৌদ্দদিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।এক বিবাহিতা গৃহবধূ কে ধর্ষনের অভিযোগে ধরা হয় পেশায় পুলিশ কর্মী সামু সেখ কে। সে কলকাতা পুলিশের ডিসি সাউথের অধীন ইস্টার্ন জোনের পুলিশের গাড়ীর সরকারি চালক।কেতুগ্রামের নৃশিংহপুর এলাকায় তার বাড়ী।আগরডাঙার এক বিবাহিতা গৃহবধূ কে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষন করার অভিযোগে অভিযুক্ত সে।

বৃহস্পতিবার, জুন ২২, ২০১৭

অরন্যের অধিকারে অবহেলিত শোষিত আদিবাসী মানুষের বিজয় পতাকা তুলে ধরেছেন মহাশ্বেতা দেবী

অরন্যের অধিকারে অবহেলিত শোষিত আদিবাসী মানুষের  বিজয় পতাকা তুলে ধরেছেন মহাশ্বেতা দেবী।  তবে শুধু সাহিত্যের লেখনীর মধ্যে নয় বাস্তব জীবনেও নিজেকে মহাশ্বেতা দেবী শেষ দিন পর্যন্ত আদিবাসী শবর, দলিত সংখ্যালঘুদের কাজে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছিলেন মহাশ্বেতা দেবী।  আর এই মহাশ্বেতা দেবীর স্মরনে "উদার আকাশ পত্রিকা মহাশ্বেতা দেবী স্মৃতি সন্মান" দিয়ে সন্মানিত করছেন সমাজের অবহেলিত মানুষদের নিয়ে যারা নিয়মিত কাজ করছেন এমন মানুষদের কে। এবছরের জন্য উদার আকাশ পত্রিকা এই পুরষ্কার দিয়ে সন্মানিত করলেন পশ্চিমবংলার মাননীয় পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে । নন্দীগ্রামের জমি আন্দোলনের সময় উচ্ছেদ হওয়া দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে লড়াই করে সেই অসহায় মানুষদেরকে তাঁদের প্রাপ্য জমি ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করেন শুভেন্দু অধিকারী। আর গরীব প্রান্তিক আদিবাসী সংখ্যালঘুদের নিবেদিত প্রাণ শুভেন্দু অধিকারী।  সমাজসেবায় অনন্য নজির রাখার জন্য  উদার আকাশ পত্রিকার তরফে থেকে "মহাশ্বেতা দেবী স্মৃতি সন্মান" প্রদান করা হয়। আজ পরিবহন দফতরে গিয়ে মাননীয় মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীর হাতে "মহাশ্বেতা দেবী স্মৃতি সন্মান" তুলে দিলেন ফারুক আহমেদ। ছিলেন কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রফেসর গৌতম পাল।  উদার আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ফারুক আহমেদ বলেন, শুভেন্দু অধিকারীর মতো জননায়ক ও মানবসেবকে এই সন্মান প্রদান করতে  পেরে আমরা আনন্দিত, মুগ্ধ ও বিমুগ্ধ।

বাঁকুড়া জেলা পুলিশ ও ইন্দপুর থানার উদ্যোগে এলাকার এবছরের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক কৃতী ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হল

বাঁকুড়া জেলা পুলিশ ও ইন্দপুর থানার উদ্যোগে এলাকার এবছরের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক কৃতী ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হল ।মোট চল্লিশ জন ছাত্র ছাত্রীকে এই সম্মান দেওয়া হয়।ইন্দপুর গোয়েঙ্কা উচ্চ বিদ্যালয়ে এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার সুখেন্দু হীরা, ইন্দপুর থানার ও.সি প্রসেনজিৎ বিশ্বাস, এলাকার সুচিকিৎসক ডাক্তার রামেশ্বর মুখার্জী প্রমুখ ।

কাটোয়ার ঘোড়ানাশ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রবীন্দ্র -নজরুল স্মরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হল।

ছবি ও সংবাদ গৌরনাথ চক্রবর্ত্তী, কাটোয়া।

ডালিম খুনে সিআইডি তদন্তের দাবি সিদ্দিকুল্লাহের

পারিজাত মোল্লা, মঙ্গলকোট: বুধবার দুপুরে মঙ্গলকোটের শিমুলিয়া গ্রামে আসেন শীর্ষ তৃণমূল নেতা মুকুল রায়, প্রাণীসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ প্রমুখ। এদিন তাঁরা নিহত শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চল সভাপতি সানাউল্লাহ ওরফে ডালিম সেখের বাড়ীতে যান সমবেদনা জানাতে।সেখানে তাঁরা নিহতর স্ত্রী কে একসপ্তাহের মধ্যে সরকারী কর্মসংস্থান করার প্রতিশ্রুতি দেন।সেইসাথে নিহতর তিনমেয়ের পড়াশুনো চালাবার আর্থিকভাবে পাশে থাকবার কথা ঘোষনা করেন।খুনের ঘটনায় জড়িতরা রেহাত পাবেনা বলে কথা দেন। সোমবার রাতের খুনে মঙ্গলবার রাতে নিহতর বড় ভাই আসাদুল্লাহ সেখ পনেরো জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জানান মঙ্গলকোট থানায়।পুলিশ দফায় দফায় সাতজন কে গ্রেপ্তার করে থাকে।এই খুনে নাম জড়িয়েছে এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার মন্ত্রী মাওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর ভাই রহমতুল্লা চৌধুরী সহ বর্ধমান জেলাপরিষদের দাপুটে সদস্য বিকাশ নারায়ণ চৌধুরীর নাম।এফআইআর কপিতে অভিযোগকারী উল্লেখ রেখেছেন যে,  খুনের আগের দিন অর্থাৎ রবিবার শিমুলিয়া গ্রামে এক সভায় রহমতুল্লা ও বিকাশ চৌধুরী ডালিম সেখ খুনের ষড়যন্ত্র করে গেছেন। এইভাবে অভিযোগ আনায় মঙ্গলবার রাতেই সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী সাহেব ঘটনার প্রকৃত সত্য উদঘাটনে সিআইডি তদন্ত চেয়ে পুর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশসুপার কে লিখিতভাবে দাবি জানিয়েছেন।চৌধুরী সাহেব জানান - আমাকে অপদস্থ করার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র হয়েছে, যারা এই খুনে আসল কালপিট, তাদের কে চিহ্নিতকরণের জন্য সিআইডি তদন্ত দাবি করেছি।

বুধবার, জুন ২১, ২০১৭

লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি মঙ্গলকোটের ডালিম

মোল্লা জসিমউদ্দিন : বিরোধীশুন্য মঙ্গলকোটে ডালিম সেখ খুনে শাসক দলের গোষ্ঠীবিবাদের গভীরতা আরও একবার প্রকাশ্যে এনে দিল।গত সোমবার রাত পৌনে সাতটা নাগাদ কাটোয়া বর্ধমান সড়করুটে নিগন চটিতে খাসতালুক হিসাবে পরিচিত এক মাছের আড়তে বসে থাকার সময় দুই থেকে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় দুস্কৃতি খুব কাছে থেকে পরপর তিন রাউন্ড গুলি চালায়।ঝড়বৃষ্টি এবং লোডশেডিং এর সুযোগে পুর্বপরিকল্পিত মোটরবাইকে চম্পট দেয় দুস্কৃতিরা।শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চলসভাপতি এবং সেইসাথে শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য(বকলমে গ্রামপ্রধান) সানাউল্লাহ সেখ ওরফে ডালিমের(৪২) মাথায় গুলি লাগার জন্য বর্ধমান হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয় তাঁর।ব্লক তৃণমূল সভাপতির খুব কাছের নেতা হিসাবে পরিচিত নিহত ব্যক্তিটি।শুধুমাত্র শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত নয়, ঝিলু ১ এবং ২, নিগন, কৈচর ১ অঞ্চলে দক্ষ সংগঠক হিসাবে কাজ চালাত সে।অর্থাৎ দক্ষীনপূর্ব মঙ্গলকোটের ব্লক সভাপতির ডানহাত খুনে উঠছে বিস্তর প্রশ্নচিহ্ন। এহেন নেতা খুনের সময় তাঁর বিশ্বস্ত অনুগামীদের ভুমিকা নিয়ে সন্দেহ সৃস্টি হয়েছে।কুড়ি থেকে ত্রিশজনের এক দল সর্বদা চোখে চোখে রাখত নিরাপত্তার জন্য।তবে খুনের একঘন্টার মধ্যেই মঙ্গলকোট ওসি সহ জেলাপুলিশের পদস্থ কর্তারা এসে পড়েন ঘটনাস্থলে।দফায় দফায় তল্লাশি অভিযানে পুলিশ পাঁচজনকে  আটক করেছে বলে প্রকাশ। তবে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত নিহতর পরিবারে কোন অভিযোগপত্র জমা পড়েনি থানায়।একটি সুত্র জানাচ্ছে - অভিযোগপত্রে দলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রসঙ্গ না আসে, সেই ব্যাপারে নাকি রাজ্য নেতৃত্ব  নির্দেশ দিয়েছে ব্লক নেতৃত্বককে।তাই অভিযোগ দিতে গড়িমসি হচ্ছে।ঠিক যেমন মাসখানেক পুর্বে মঙ্গলকোটের বকুলিয়া গ্রামে অজয় নদের বালিঘাট বিবাদ নিয়ে ধীবর পরিবারের একজনের বোমাবাজিতে মৃত্যু ঘটে।শাসকদলের গোষ্ঠীবিবাদের ফলশ্রুতি ওই ঘটনা হলেও দোষ পড়ে অস্তিত্ব না থাকা বিজেপির উপর।মঙ্গলকোটের ডালিম সেখ খুনে উঠে আসছে - লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি হওয়া প্রসঙ্গ টি।সোমবারের গুলির ঘটনার আগের দিনে অর্থাৎ রবিবার বিকেলে মঙ্গলকোটের নুতনহাটে এ.কে.এম উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙনে ব্লক তৃণমূলের উদ্যোগে এক বিরাট ইফতার মেহফিল বসে।সেখানে নিহত ডালিম সেখের নেতৃত্ব তে কয়েকশো ধর্মপ্রাণ আসে যোগদিতে।এই বিষয়টি ভালো চোখে দেখেনি ডালিম সেখের এলাকায় থাকা বিধায়ক শিবিরের লোকজন। এরপূর্বে নিগন বিদ্যালয়ের মাঠে সম্প্রতির সভায় কিংবা কেন্দ্রীয় সরকারের নোটবাতিলের সভায় বারবার উঠে এসেছে ডালিম সেখের নাম।কখনও বিধায়ক পরিচালিত সভায় বিধায়ক অনুগামীদের আসতে হুমকি দেওয়া, আবার কখনও ব্লক সভাপতির সভা কে হাউসফুল করা।বিধায়ক অনুগামীদের কাছে ডালিম হয়ে উঠেছিল সন্ত্রাসের মাথাব্যথা। এইরূপ জানাচ্ছে নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীদের বড় অংশ।মঙ্গলকোটের রাজনীতি বিগত ছয়মাস ধরে যে ক্ষমতাপ্রদর্শনের লড়াই চলছে শাসক দলের দুই শিবিরে।তাতে কখনও দেখা যাচ্ছে কৈচরে ব্লকসভাপতির অফিসের সামনে মাঠে কুড়ি হাজার লোক নিয়ে সভা করে হুংকার ছাড়ছেন বিধায়ক।আবার পদিমপুরে বিধায়ক অফিসের সামনে শিক্ষক সংগঠনের সভা, রাস্তা উদঘাটনের সভায় ব্লক সভাপতির বক্তব্যের নিশানায় দলীয় বিধায়ক।এই লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে মাঝে পড়ে ডালিম সেখ সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন হলো বলে মনে করছে মঙ্গলকোটবাসি।


অবশেষে জটিলতা কাটল, বিধায়ক তহবিলের সাড়ে সতেরো লক্ষ টাকা অনুদানে মঙ্গলকোট ব্লকস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অতিরিক্ত ঘর নির্মান চলছে



 মোল্লা জসিমউদ্দিন

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER