মোলা জসিমউদ্দিন
মঙ্গলকোটের নুতনহাট বাসস্টান্ড ক্রমশ বিভীষিকা হয়ে উঠছে বালির গাড়ী যাতায়াতের জন্য।সর্বদা জ্যাম লেগে থাকে এখানে।ট্রাফিকপুলিশ থাকলে ভালো হয়।
মোলা জসিমউদ্দিন
মঙ্গলকোটের নুতনহাট বাসস্টান্ড ক্রমশ বিভীষিকা হয়ে উঠছে বালির গাড়ী যাতায়াতের জন্য।সর্বদা জ্যাম লেগে থাকে এখানে।ট্রাফিকপুলিশ থাকলে ভালো হয়।
হিরু মির্জা
শনিবার সকালে ঈদের নামাজরত ধর্মপ্রাণদের হাতে মিস্টির প্যাকেট তুলে দিলেন মঙ্গলকোট থানার এক পুলিশ আধিকারিক।মঙ্গলকোটের পদিমপুর দক্ষিনপাড়া মসজিদের ইমাম সাহেব কে এই মিস্টির প্যাকেট তুলে দেওয়া হয়।সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বাড়াতে এই উদ্যোগ বলে জানা গেছে।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে পূর্ব বর্ধমানের আদি তৃনমূল নেতাদের একাংশ বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন।গোলাম জার্জিস, খাদিম রায়, বাবলু মুখার্জী, সুশান্ত ঘোষ, বিকাশ চৌধুরী, বামাপদ মন্ডল, চঞ্চল গড়াই প্রমুখ নাম কানাঘুষো হিসাবে শোনা যাচ্ছে।মিথ্যা পুলিশি মামলায় ফেসে যাওয়ার আশংকায় এখনই দলবদল না করলেও লোকসভার ভোটে এইসব নেতাদের বড় অংশ বিজেপিতে যাবেই।
বিস্তারিত আসছে
মোল্লা জসিমউদ্দিন
সিদ্দিকুল্লাহ আসতে পারলেন না।তাই ছবি দেখিয়ে বিধায়ক তহবিলের ঈদের জামাকাপড় বিলি করা হল।এদিন মঙ্গলকোটের নুতনহাট মিলন পাঠাগারে এই বস্ত্রবিলি চলে।সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী যেহেতু পাঠাগার মন্ত্রি, তাই পাঠাগার ছাড়া অন্য কোথাও জায়গা পেলেন না মঙ্গলকোটে।তাও সশরীরে নয়, ফ্লেক্স ব্যানারে থাকলেন এলাকার বিধায়ক।
পশ্চিম মেদনীপুরের ঘাটাল পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডে অবৈধ বাজি কারখানা তে আগুন লাগলো এদিন।বাজি বিস্ফোরণে আহত তিন কর্মী ,তাদের ভর্তি করা হয়েছে ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে। ঘটনাস্থলে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন যায়।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।মালিকের খোজ চালাচ্ছে পুলিশ।
পারিজাত মোল্লা
কলম পত্রিকা এবার 'পুবের কলম' হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে।পাঠকমহলে ব্যাপক সাড়া মিলছে।এখন আগের থেকে আরও বেশি খবর নিয়ে থাকছে পূবের কলম।জেলার খবরাখবর থেকে দেশবিদেশের সংবাদ পরিবেশনে দুর্দান্ত গতীতে এগিয়ে চলেছে এই দৈনিক পত্রিকাটি।পত্রিকার সম্পাদক রয়েছেন আহমদ হাসান ইমরান সাহেব।
মোল্লা শাহজাহান - নিপু
মঙ্গলকোটের নুতনহাট মিলন পাঠাগার ঢুকবার ঢালাই রাস্তা নির্মাণ হচ্ছে।স্থানীয় বিধায়কের উন্নয়ন তহবিল থেকে এই প্রকল্প বলে জানিয়েছেন পাঠাগারের সম্পাদক নুর আনসারী।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
বাড়ী বাড়ী বেড়ালের উপদ্রব স্বাভাবিক।তবে এখন পাড়ায় পাড়ায় বেড়ালদের দর্শন পাওয়া কঠিন ব্যাপার।মঙ্গলকোটের পদিমপুর গ্রামে দক্ষিনপাড়ায় কুড়ির বেশি বেড়াল ঘুরে বেড়াত।এখন দুএকটি দেখা মেলে অনেক অপেক্ষা করে।এটা শুধু পদিমপুর নয়, নুতনহাট, বরাগড় প্রভৃতি গ্রামের সাধারণ ব্যাপার।গেল কোথায় তারা? রাস্তায় যেমন কুকুরদের অপহরণ করে নিয়ে যাবার ঘটনা মেমারি এলাকায় ঘটেছে।ঠিক তেমনি আশংকা করা হচ্ছে - বেড়ালগুলিকে বাদশাহী রাস্তায় দুধারে থাকা লাইনহোটেলে বিরিয়ানী কিংবা কশা মুরগীর মাংস হিসাবে খাওয়ানো হয়েছে এবং চলছে।বিশেষজ্ঞ রাঁধুনিরা জানাচ্ছেন - এমন মশলা ব্যবহার চলছে বোঝায় মুস্কিল কোনটা মুরগি কিংবা কোনটা বেড়ালের মাংস? বাঘের মাসিদের নিখোজের সংখ্যা দিন কে দিন বেড়ে যাওয়ায়, মঙ্গলকোটের এলাকাবাসীরা আতংকে রয়েছে।
সঞ্জয় হাল্দার
আবার পুরুলিয়া সন্ত্রাসের বলি এক বলরামপুরের বিজেপি কর্মী দুলাল কুমার, পিতা - মহাবীর কুমার গ্রাম- ডাভা, অঞ্চল- গেরুয়া। কাল রাত্রি 9 টার থেকে নিখোঁজ ছিলেন আজ সকালে তাঁর দেহ খুঁজে পাওয়া যায়। একটি হাইটেনশন পিলার তে ঝুলন্ত অবস্থায়।
[8:08PM, 02/06/2018]। পর পর দুই বিজেপি কর্মীর খুনে উত্তাল পুরুলিয়ার বলরামপুর।দেহ আটকে রেখে বিক্ষোভ গ্রামবাসী ও বিজেপি কর্মীদের।অশান্তির আশঙ্কায় এলাকায় নামানো হয়েছে বিশাল পুলিসবাহিনী।
মোল্লা শাহজাহান - নিপু
মঙ্গলকোটের নুতনহাট বাইপাসের মসজিদে ইফতার মজলিসে এলাকার ধর্মপ্রাণরা।প্রত্যেহ এই মেহফিলের উদ্যোক্তা মিরু সেখ, রহিম সেখ প্রমুখ।
মোল্লা জসিমউদ্দিন
এবার মঙ্গলকোট থেকে কলকাতা/দীঘাগামী সরকারী বাস (এসবিটিসি) এর টিকিট বুকিং করা যাচ্ছে।সকালের দিকে কীর্ণাহার থেকে মঙ্গলকোটের নুতনহাটের উপর দিয়ে ৩ টি বাসের ক্ষেত্রে এটি শুরু হয়েছে।নুতনহাট বাইপাস মোড়ে এই টিকিট কাটা যাচ্ছে।দুরপাল্লা গাড়ীগুলিতে কলকাতা কিংবা দীঘা যেতে প্রায় তিনঘন্টা দাঁড়িয়ে যেতে হয় মঙ্গলকোটে উঠা যাত্রীদের।প্রায়শ কলকাতা যাওয়া এক ব্যবসায়ী আব্দুল কায়ুম জানান - আগে ভাগ্যের উপর ভরসা করে বাসে উঠতাম, সিট পাওয়া লটারি জেতার মতন হত।অনলাইন বুকিং ৩৫ কিমি দূরে বর্ধমান শহরে হয়, মঙ্গলকোটে এই পরিষেবা পাওয়া সত্যিই আনন্দের।
সৈয়দ রেজওয়ানুল হাবিব
স্বরূপনগর থানার তেপুল মির্জাপুর জিপির অভ্যান্তরে বিভিন্ন রাস্তার ধারে বিশেষ করে মির্জাপুর গ্রামের প্রধান পাকা রাস্তার দুই ধার লাগয়া ফুটপথের ধার ঘেঁষে পার্থনিয়াম (এক ধরনের ক্যানসার বাহী আগাছা)এর বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়।অচিরেই যদি এই আগাছার বিনাশ না করা যায় তবে এই আগাছার মুকুল বিকশিত হলে মানব শরীরে শ্বাষকষ্ট থেকে শুরু করে ফুসফুসে ক্যান্সার এর সংক্রমন হতে পারে'।এলাকার কৃষক থেকে শুরু করে এই রাস্তা ব্যাবহারকারী নিত্যযাত্রীদের স্বার্থে প্রশাসনিক প্রচেষ্ঠায় পার্থনিয়াম বিনষ্টে হাত লাগানো দরকার৷
সোমনাথ চক্রবর্তী
গত ২০/৫/২০১৮ তারিখ ময়নাগুড়ি ব্লকের দক্ষিন কালামাটি গ্রামের বাসিন্দা ব্রজেশ্বর রায়ের ১৬ বছর বয়সের কন্যা সারথি রায় বাড়ি থেকে প্রাইভেটটিউটরের কাছে পড়তে গেলে আর বাড়ি ফিরে আসে না।এর পর বহু খোঁজাখুঁজি করার পড়েও না পেলে গত ২২/৫/২০১৮তারিখ মেয়েটির পরিবার ময়নাগুড়ি থানায় একটি নিখোঁজ ডাইরি করেন।রামশাই অঞ্চল সভাপতি দীগেন্দ্র নাথ অধিকারী বলেন রামশাই এলাকায় এর আগেও এরকম বহু মেয়ে ও বউ নিখোঁজ হয়েছিলো তার মধ্যে কয়েকজন কে পাওয়া গেছে।তিনি এই ব্যপার টা অপহরণ বলে মনে করছেন।হারিয়ে জাবার দিন সারথি রায় হলুদ চুরিদার পরেছিলো,সারথির উচ্চতা ৪ফুট ১০ইঞ্চি,গায়ের রঙ শ্যমলা,চুল লম্বা কালো
হারিয়ে যাবার দিন তার কাছে মোবাইল ছিলো।
ওয়াসিম বারি
উত্তর 24 পরগনা জেলা সোস্যাল অডিট বিভাগ বারাসাত এর পক্ষ থেকে আজ বাদুড়িয়া ব্লকের ১৪ টি গ্রাম পঞ্চায়েত কে নিয়ে তিতুমীর সভাকক্ষ এর ময়দানে অনুষ্ঠিত হল এক বিশেষ জনশুনানী । উপস্থিত ছিলেন ডি এম ডি সি রাজীব সরদার মহাশয় । ব্লক আধিকারিক ত্রিভুবন নাথ (বিডিও ) ও যুগ্ম ব্লক আধিকারিক। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্লকের অন্যান্য আধিকারিক গন । উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েতের আধিকারিকগন সহ গ্রামীণ সম্পদ কর্মীরা ও পঞ্চায়েত এলাকার জনসাধারণ। এই জনশুনানী মূলত সরকারের তিনটি স্কিমে সামাজিক নিরীক্ষার রিপোর্ট পেশ করে জনগণের সামনে আনা হয় । মূলত একশো দিনের প্রকল্পের কাজ, প্রধান মন্ত্রী আবাস যোজনা ও বাধক্যভাতা প্রকল্পের এই তিন টি প্রকল্প নিয়ে জনশুনানী চলে । আর্থিক কোন তছরুপ এর অভিযোগ এই জনশুনানী পাওয়া যায় নি । সুন্দর ভাবে এই তিনটি প্রকল্পের কাজ চলছে এবং এতে উপভোক্তা রা উপকৃত হচ্ছেন বল যানা গেছে ।
পরবর্তীতে এই সামাজিক নিরীক্ষার রিপোর্ট জেলার সামাজিক নিরীক্ষা দপ্তরে পাঠানো হবে । জনশুনানী সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জেলা সামাজিক নিরীক্ষা দপ্তরের কর্মী কৌস্তুভ রয় ও পূর্ণ চন্দ্র মান্না বাবু ।গ্রামীণ সম্পদ কর্মী মিজানুর রহমান বলেন যে উক্ত কাজে তারা নূন্যতম সাম্মানিক পান ও কাজের দিন সংখ্যা অত্যন্ত কম । তিনি দাবি জানান যে তাদের আরও বেশি বেশি করে কাজ দেওয়া হোক । মাসে নূন্যতম মজুরি বৃদ্ধি করে দশ হাজার টাকা করার দাবি জানান । জনশুনানী শেষে তাদের একটা প্রতিনিধি দল বিডিও ও ডিএমডিসি সাহেবের কাছে গিয়ে সৌজন্য সাক্ষাত কালে বিভিন্ন দাবি পেশ করেন ।
শ্যামল রায়
বুধবার কালনা ১ নম্বর ব্লকের ধাত্রীগ্রাম ডিএড কলেজে প্রশিক্ষণরত পার্শ্ব শিক্ষক শিক্ষিকারা বিভিন্ন দাবির ভিত্তিতে ক্লাস বয়কট করলেন। পার্শ্ব শিক্ষক শিক্ষিকাদের আরো অভিযোগ প্রশিক্ষকরা তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেছে।
কালনা উত্তর অবর বিদ্যালয় পরিদর্শককে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেছেন পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকারা।পার্শ্ব শিক্ষিকা জবা বাগ সুপ্রিয়া হাজরা শামসু নিন্নাহার খাতুন অভিযোগ করেছেন যে প্রচন্ড গরমের সময় তাদের দাবি ছিল উপরে ক্লাস না করিয়ে নিজের রুমে ক্লাস করানো হোক।বারবার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে জানানো সত্ত্বেও কোনো কর্ণপাত করেননি তিনি।
বুধবার এই নিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন বিদ্যালয় প্রশিক্ষণ দেওয়া শিক্ষকরা। পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং প্রচন্ড গরমের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য নিজের ঘরে ক্লাস করার জন্য দাবি জানাতে থাকে। কলেজ কর্তৃপক্ষ পার্শ্ব শিক্ষক শিক্ষিকাদের কথায় কর্ণপাত না করায় শেষমেষ ক্লাস বয়কটের ডাক দেয় পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এদিন কোনো ক্লাস হয়নি। পার্শ্ব শিক্ষক শিক্ষিকাদের অভিযোগ ছিল তাদের প্রতি দুর্ব্যবহার করেন কলেজের শিক্ষক ।
এই প্রসঙ্গে কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সন্দীপ মন্ডল জানিয়েছেন যে শেষমেষ নিচের ঘরেই ক্লাস হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে প্রশিক্ষণরত পার্শ্বশিক্ষক ইকরা নির্দিষ্ট সময়ের আগেই বাড়িতে চলে যাবার জন্য তদবির করেন। বিভিন্ন ধরনের অযৌক্তিক দাবি মেনে না নেওয়ায় এই ধরনের আচরণে বলে তিনি জানিয়েছেন।
শ্যামল রায়
বুধবার সাতসকালে পূর্ব বর্ধমান জেলা শাসকের অফিসে আগুন লাগার ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জেলা জুড়ে।
জানা গিয়েছে যে ঘটনাস্থলে দুইটি দমকলের ইঞ্জিন এসে আগুন নেভাতে তৎপর হয়। দুইটি চেয়ার দুটি এসি মেশিন 2 টি কেবিন আগুনে পুড়ে হয়ে গেছে।আগুন লাগার ঘটনা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।জেলাশাসক অনুরাগ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন বিশেষ ধরনের ক্ষতি হয়নি তবে সমস্ত কাগজপত্র অক্ষত আছে। কোথা থেকে আগুন লেগেছে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
জানা গিয়েছে এদিন সকাল বেলা সাফাই কর্মীরা জেলাশাসকের অফিসে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে এসে নজরে পড়ে জেলাশাসকের চেম্বার থেকে ধোঁয়াশার। ধোঁয়া বের হতে দেখে দ্রুত সাফাই কর্মীরা খবর দেন জেলাশাসক দমকল বিভাগকে।দ্রুত দমকল বিভাগের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিভাতে কাজ শুরু করে দেয়।দ্রুত আগুন নিভে যায়। যত্সামান্য কয়েকটি জিনিসপত্র পুড়ে যাওয়া ছাড়া আর ব্যাপক ধরনের ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে। কিভাবে আগুন ধরলো তদন্ত করে দেখছে দমকল বিভাগের কর্মীরা এছাড়াও ইলেকট্রিক দপ্তরের কর্মচারীরা।
শ্যামল রায়
মন্তেশ্বর থানার খাদরা গ্রামে
শিবমাতা পুজো ঘিরে প্রবল উৎসাহ উদ্দীপনায় মেতেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি এই পুজো মানে আমাদের কাছে দুর্গা উৎসবের মতন। পুজো চলবে আগামী রবিবার পর্যন্ত। পুজো ঘিরে এলাকায় বসেছে মেলা সেই সাথে প্রতিদিন সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছে।
জানা গিয়েছে যে আজ থেকে ৬০০বছর আগে নিত্যানন্দ মহাপ্রভু কুম্ভ মেলায় গিয়ে সেখানে এই ধরনের মূর্তি দেখেছিলেন। মূর্তি দেখে মহাপ্রভু এই অপূর্ব কালীমূর্তির পুজো শুরু করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন।তাই নবদ্দীপ শহরে বেদড়াপাড়ায় শব শিব মাতা পুজোর প্রচলন দেখেছিলেন রাসের সময়।মন্তেশ্বর এর খাদরা গ্রামের বাসিন্দারা নবদ্বীপের রাস দেখতে গিয়ে ওই শবশিবা মাতার পুজো দেখে মূর্তির পুজো করবে বলে ঠিক করে ফেলেন বাসিন্দারা। কথিত আড়াইশো বছর আগে থেকে এই খাদরা গ্রামে শব শিবা মাতার পুজোর প্রচলন শুরু হয়ে যায়।
পুজো কমিটির সাথে যুক্ত অমর চক্রবর্তী জানান যে প্রতিবছর জৈষ্ঠ মাসের প্রথম সপ্তাহে এই পুজো শুরু হয়।সকাল থেকে ভক্তরা পুজো দিতে দীর্ঘ লাইন পড়ে যায়। পুজোয় বলিপ্রথা ও চালু আছে।পূজো দেখতে আশেপাশের গ্রাম থেকে মানুষ ছুটে আসে। প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলায় ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে।মূর্তিটি দেখতে অপূর্ব। শবশিবা মাতা সব দেহের ওপরে ভোলানাথ তার উপরে দন্ডায়মান থাকেন শবশিবা মাতা।এই পুজোর প্রধান বৈশিষ্ট্য যে পুজো শেষে কোন শোভাযাত্রা বের হবেনা স্থানীয় পুকুরে মূর্তির বিসর্জন হয়।
মোহন সিং
আসানসোল পৌর কর্পোরেশনের সুশপুর ওয়ার্ড মুন্নাবাদ, স্বাস্থ্য চেক-আপ ক্যাম্পে বিশেষ ধরনের প্রচার।এই ক্যাম্পে ফ্রি ক্যাম্পিং অনুষ্ঠিত হয় এবং রোগীদেরকে ওষুধ দেওয়া হয়।তৃনমূল কর্মী বিজয় সিং বলেন, শিবিরটিতে সাধারণ মানুষের বিনামূল্যে শারীরিক পরীক্ষা, এবং ঔষধ দেওয়া হয়।
পূর্ব বর্ধমান ও বীরভূম জেলা দুটির সংযোগস্থল অজয় নদের লোচনদাস সেতু সংলগ্ন পালিতপুর মোড়ে তোলাবাজি চালাচ্ছে নানুর থানার পুলিশ বলে অভিযোগ।তবে পুলিশ এক্ষেত্রে সরাসরি না করে জনৈক তাপস বাবু কে ডাকমমাস্টার রেখে এহেন কর্মকাণ্ড দীর্ঘদিন ধরে চালাচ্ছে। মহম্মদবাজার - খয়রাশোল থেকে পাথর বোঝাই গাড়ী পিছু দুশো, এবং অজয় নদের বালির গাড়ী পিছু পাঁচশো, ইটের গাড়ী পিছু দুশো টাকা করে চার থেকে পাঁচজন এই তোলাবাজিটি চালাচ্ছে পালিতপুর তেমাথা মোড়েই।প্রতিদিন এক লক্ষের বেশি কালেকশান হয় এখান থেকে বলে বিশস্ত সুত্রে জানা গেছে।৭ নং রাজ্যসড়ক হওয়ায় এই রুটে যানবাহন বেশি যাতায়াত করে থাকে।ফুটিসাকো, বোলপুর, খুজুটিপাড়া এবং পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া - গুশকরা - বর্ধমান - নিগন সর্বোপরি কলকাতা রুটে প্রতিনিয়ত গাড়ী চলাচল করে এই রুটটির উপর দিয়ে।পাথর, বালি, ইট সহ গরু বোঝাই গাড়ীর সংখ্যায় বেশি।লোচনদাস সেতুর টোলট্যাক্স এর তথ্য অনুযায়ী প্রতিদিন কয়েকশো লরি, ডাম্পার, ট্রাক্টর যাতায়াত করে পালিতপুর মোড়ের উপর দিয়ে। গাড়ী পিছু দুশো থেকে পাঁচশো টাকা গড়ে নিলে দৈনিক হিসাবে এক লক্ষের বেশি অর্থ দাঁড়ায়।নানুর থানার পালিতপুর মোড়ে এই মোটা অংকের অর্থ যেমন পুলিশের প্রায় মহল অবধি যায়, ঠিক তেমনি শাসকদলের চুনোপুঁটি থেকে রাঘববোয়াল নেতাদের কাছে মাসের প্রথম সপ্তাহে পৌছে যায় বলে সুত্র মারফত জানা গেছে।যদিও পুলিশের তরফে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
শ্যামল রায়
মঙ্গলবার কালনা মহকুমাশাসকের উদ্যোগে এক রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হলো ট্রেজারি বিল্ডিং হলঘরে। মহকুমাশাসক নীতিন সিংহানিয়া নিজে রক্তদান করে শিবিরের উদ্বোধন করেন। উপস্থিত ছিলেন কালনা মহকুমা হাসপাতালে সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বাড়ৈ।জানা গিয়েছে যে কালনা মহকুমা হাসপাতালে তীব্র গরমে চরম রক্ত সংকট চলছে। হাসপাতালে সুপারের আবেদনের ভিত্তিতে এদিন রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়মহকুমাশাসকের উদ্যোগে। মহকুমাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানিয়েছেন যে মোট ৩৬ জন স্বেচ্ছায় রক্তদান করেছেন। এর মধ্যে কয়েকজন মহিলা ও রয়েছেন।জানা গিয়েছে যে কালনা মহকুমা হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংক ২৫ থেকে ৩০ বোতল রক্তের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে রক্ত সংকট চলছে। রক্ত ও সংকট মিটানোর জন্য মহকুমাশাসক নিজেই রক্তদান করে যে শিবিরের আয়োজন করেছিলেন ভূয়শী প্রশংসা করেছেন হাসপাতাল সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বাড়ৈ।মহকুমাশাসক ঘোষণা করেন যে কালনা সংশোধনাগারের আবাসিক বন্দিরাও রক্তদান করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তিনি কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে অনুমোদন নিয়ে সংশোধনাগারে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করবেন বলে জানিয়েছেন।
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...