জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
হুল্লোড় মুভিস পরিচালিত অভিনয় কর্মশালার শুভ উদঘাটন হলো শনিবার। পূর্ব মেদনীপুর জেলার মেছেদা সংলগ্ন শান্তিপুরে আজ এই কর্মশালাটি উদ্বোধন করেন টলিউডে প্রখ্যাত অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। এই অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার ছিল বাংলার খবরাখবর নিউজ পোর্টাল
শনিবার, ফেব্রুয়ারী ০১, ২০২০
রাজ্য পরিবহন দপ্তরের হাত ধরে সুন্দরবনে যোগাযোগে বাড়লো দুরন্ত গতি
সঞ্জীবন সরকার
।।সুন্দরবনের নদী বক্ষে পরিবহনের নতুন দিগন্ত।।
বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালি ব্লকের দক্ষিন আকড়াতলা কালিনগর তুষখালী ধামাখালি এই পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ নদী ও সাগরের সংযোগস্থলে যেটির শুভ উদ্বোধন পাশাপাশি জলধারা যাত্রীবাহী ভেসেলের শুভ সূচনা করলেন রাজ্যের পরিবহন সেচ জনপথ জল সম্পদ বিকাশ বিভাগের মাননীয় মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারি খাদ্য ও সরবরাহ বিভাগ মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক সাংসদ নুসরাত জাহান জেলা পরিষদের পরিবহন তথ্য সংস্কৃতি কর্মদক্ষ ফিরোজ কামাল গাজী সন্দেশখালির বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বিধায়ক দেবেশ মন্ডল এই অনুষ্ঠানের বিশিষ্ট আহবায়ক শেখ শাহাজান জেলা পরিষদের সদস্য শিবপ্রসাদ হাজরা সহ সরকারি প্রতিনিধিরা ।ভেসেল ও জেটিঘাটের উদ্বোধনের ফলে 2 24 পরগনার নদীপথে যোগাযোগ সুদীর্ঘ হল। একদিকে যেমন সড়ক ও রেলপথের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ আরো সহজ হল। জেন গুরুত্বপূর্ণ নদী গুলো সুন্দরবনের বেদনী বিদ্যাধরী তুষখালী রায়মঙ্গল এই নদী গুলোর সংযোগস্থল সঙ্গে সুন্দরবনের কয়েকটি দ্বীপ সংযুক্তি হলো। যার ফলে উপকৃত হবেন কয়েক লক্ষ সুন্দরবন মানুষ সবমিলিয়ে আজকের এই শুভ দিনে নেজাট রাইস মিল মাঠে শুভ সূচনা হবে।
শুক্রবার, জানুয়ারী ৩১, ২০২০
'ঐশীরা প্রেরণা সবার লড়াইয়ের ক্ষেত্রে' বললেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য
ঐশীরা প্রেরণা সবার লড়াইয়ের ক্ষেত্রে- বললেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য
শম্পা প্রামাণিক
দুর্গাপুর:-দুর্গাপুরে "দ্বিতীয় পুরুষ" বাংলা সিনেমার প্রচারে এসে CAA এবং NRC নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে JNU ছাত্রী তথা সভাপতি ঐশী ঘোষের পাশে দাঁড়ালেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। এক একান্ত আলাপচারিতায় অনির্বাণ বলেন সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য লড়াই করতে গিয়ে, ঐশীদের উপর ফ্যাসিস্ট কায়দায় বর্বর আক্রমণ হয়েছে। সারা ভারতবর্ষ জুড়ে প্রতিবাদী ছাত্র ছাত্রীরা মার খাচ্ছে। তা চাপিয়ে দেওয়া রাজনীতির ফল। এমন অবস্থায় 'ঐশীরা' বিভিন্ন জায়গায় গর্জে ওঠছে। তবে ঐশীদের মাথা ফাটিয়ে প্রতিবাদের থামানো যাবে না, তা এতদিনে বোঝা উচিত ছিল। অনেকেই CAA এবং NRC সমর্থন করেনা। এমনও মানুষের প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে ঐশিরা। লড়াইয়ের প্রেরণা হতে পারে।
দিল্লির রাজপথে বন্দুকবাজের হাতে আক্রান্ত প্রতিবাদী ছাত্রের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় শঙ্কিত অভিনেতা দাবি করেন দেশের সীমানায় সেনারা পাহারায় আছেন আর চতুর্দিক থেকে সুরক্ষা দিচ্ছেন। কিন্তু দেশের ভিতরে বন্দুকবাজদের হাত থেকে কে রক্ষা করবে; তা নিয়ে সরকার এখনও নীরব। এমন অবস্থায় আগামী দিনে সুরক্ষা কে দেবে! তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এই সরকার আমাদের সুরক্ষা দিতে পারছে না। এমন অবস্থায় সময়ই সরকারকে জবাব দেবে।
অভিনেত্রী ঋদ্ধিমা ঘোষ বলেন ছোটবেলা থেকে এমন ভারতবর্ষ আমি দেখিনি। সংবিধান প্রদেয় স্বাধীনতা কখনো আটকানো উচিত না। কারো উপর কিছু চাপিয়ে দেওয়াও উচিত না। কারোর ওপর জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া আমি সমর্থন করি না। শ্রমিক আন্দোলনের পীঠস্থান শিল্পাঞ্চল দুর্গাপুরে দাঁড়িয়ে অভিনেতা গৌরব চক্রবর্তী বলেন প্রতিবাদের সঙ্গে আছি। ব্যক্তিগত কারণে রাজপথের মিছিলে পা মেলাতে পারিনি। পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশে যা ঘটছে তা দুঃখজনক।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অভিনেতা ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন ভারতবর্ষের মতন দেশে ঐক্য কতটা প্রয়োজনীয় তা বর্তমান রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বোঝা যাচ্ছে। সারা দেশ জুড়ে মানুষ মিছিলে হাঁটছেন। একজন কলেজ পড়ুয়া হিসেবে ঐশী ঘোষকে প্রেরণা বলে মনে করি। কারণ একজন মানুষ হিসাবে কিভাবে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায় তা শিখিয়েছে ঐশী ঘোষ।
ইনসুলিন ইনজেকশন কিভাবে ব্যবহার করবেন ডায়াবেটিস রোগে?
ভালো ডায়াবেটিস পরিচালনার মূল মন্ত্রহল ইনসুলিন ইনজেকশনের সঠিক কৌশল:
রাজকুমার দাস
ইনসুলিন থেরাপি প্রায়শই ডায়াবেটিস পরিচালনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।টাইপ 2 ডায়াবেটিসরোগীদের শেষপর্যন্ত কার্যকরী গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণেরজন্য রোগের সময় ইনসুলিনথেরাপির প্রয়োজন হয় এবংএই প্রক্রিয়াটিতে ইনজেকশন কৌশলটি হল গুরুত্বপূর্ণ।নিরাপদ ইনসুলিন ইনজেকশন অনুশীলন সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে, বিডি-ইন্ডিয়ার দ্বারা ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে শীর্ষস্থানীয় এন্ডোক্রিনোলজিস্টদের নিয়ে একাধিক শহরে শিক্ষামূলক প্রচারণা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে কানাডার টরোন্টো জেনারেল হাসপাতালে ১১ই জানুয়ারী ১৯২২-এ প্রথম সফল ইনসুলিন প্রয়োগের৯৮তম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।
আজ কলকাতা প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক
সম্মেলনে, কলকাতা ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইন ফাউন্ডেশনের সভাপতি এবং এন্ডোক্রাইন সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন সভাপতি অধ্যাপক দেবাশীষ মাঝি বলেন,“ইনসুলিনইনজেকশন থেরাপির সাফল্য এবং এর আনুগত্য বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে যেমন পরামর্শ অনুসারে একটি মসৃণ ইনসুলিন আরম্ভের প্রক্রিয়া যা সূঁচের ভয়, ইনসুলিন ব্যবস্থা, সূঁচের দৈর্ঘ্য এবং প্রয়োগের পদ্ধতি উপশম করে, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ইনসুলিন চিকিৎসা রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য অত্যাবশ্যক,এবং কোনও অনুপযুক্ত ইঞ্জেকশন দক্ষতা ডোজের নির্ভুলতা এবং এর কার্যকারিতার সঙ্গে আপোষ করতে পারে।আপনি কীভাবে এবং কোথায় ইনজেকশন করছেন তার সাথেসমানভাবে গুরুত্বপূর্ণআপনি কি ইনজেক্ট করছেন।এটি সুপারিশ করা হয় যে সূঁচগুলি পুনরায় ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ ভোঁতা সূঁচগুলি টিস্যুগুলিকে ক্ষতি করতে পারে এবং জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে।আমি আনন্দিত যে বিডি ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসে সচেতনতামূলক প্রচারকে সমর্থন করছে যাতে ইনসুলিন ইনজেকশনগুলির যথাযথ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা যায় এবং রোগীদের উন্নত জীবন যাপনে সহায়তা করা যায়।”
কলকাতার এনআরএস মেডিকেল কলেজের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রধান, এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (ডিএআই), পশ্চিমবঙ্গ প্রফেসর নীলাঞ্জন সেনগুপ্ত, জানানএকটি সঠিক ইনজেকশন কৌশল হল ভালবাবে গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন এবং এর ফলে ইনসুলিনে ডায়াবেটিস রোগীদের জটিলতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ।যদি সূঁচের মতো ইনজেকশন ডিভাইসগুলিসঠিক ভাবে ব্যবহার না করা হয় বা পুনরায় ব্যবহার করা হয়, তবে এর ফলে অন্যান্য জটিলতার সাথেরক্তক্ষরণ এবং ক্ষত এবং সূঁচগুলি ভেঙে ব্যথা করতে পারে।বিডির ইনসুলিন ইনজেকশন দিবসের প্রচারের মাধ্যমে, ইনসুলিন ইনজেকশন স্থল এবং স্থলেরআবর্তন সহ উপযুক্ত ইনজেকশন কৌশল সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোও সমানগুরুত্বপূর্ণ”
বিশেষজ্ঞরা এও জোর দিয়েছিলেন যে ভুল ইনসুলিন ইনজেকশন কৌশলটি রোগীর স্বাভাবিক ইনজেকশনস্থলগুলির ত্বকের নিচে ঘন ও ঘষে ফুলে যাওয়া লাইপোহাইপ্রোট্রফির কারণ হতে পারে।লাইপোহাইপারট্রফির ফলেগ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ, হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং পরিবর্তনশীল গ্লাইসেমিক হতে পারে।
ফোরাম ফর ইনজেকশনটেকনিক এবং থেরাপিএক্সপার্ট রেকমেন্ডেশন (ফিটার) ইন্ডিয়ার সুপারিশগুলির জন্য কয়েকটি প্রস্তাব নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে:
ফিটারের কিছু ইনসুলিন ইঞ্জেকশনের সুপারিশ
সাইটের আবর্তন
· ইনজেকশন থেরাপি শুরু হওয়ার পরে রোগীদের সহজে অনুসরণ করার একটি রোটেশন স্কিম শিখানো উচিত।
*সূঁচ / সিরিঞ্জ স্বাস্থ্যকরন
· সূঁচ পুনরায় ব্যবহার করবেন না। প্রতিটি ইনজেকশনের জন্য একটি নতুন সূঁচ ব্যবহার করুন।
*লিপোহাইপারট্রফি
· ইনজেকশন স্থলগুলি প্রতিটি দর্শনে পরীক্ষা করা উচিত।রোগীদের তাদের নিজস্ব স্থলগুলি পরীক্ষা করতে শেখানো এবং লিপোহাইপারট্রফি কীভাবে সনাক্ত করা যায় সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণও দেওয়া উচিত।
*ইনজেকশন স্থল
· পরিষ্কার হাত দিয়ে একটি পরিষ্কার সাইটে ইঞ্জেকশন দেওয়া উচিত।
· ইনজেকশন দেওয়ার আগে সাইটটি লাইপোহাইপারট্রফির জন্য স্পর্শ করে পরীক্ষা এবং জখম, ক্ষত বাফোস্কা পরীক্ষা করতে হয়।
সরস্বতী পূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পাল্লারোডে
সেখ সামসুদ্দিন
পাল্লারোড পশপুকুর সুসৌর গাঁওতা ক্লাব আয়োজিত সরস্বতী পূজা উপলক্ষে নানান সামাজিক ও সাংকৃতিক কাজের উদ্যোগ নেওয়া হয়। আদিবাসী সংস্কৃতি ধরে রাখতে আদিবাসী নাচ গানের পাশাপাশি তীরন্দাজ সহ নানা ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। সমাপ্তি অনুষ্ঠানে পশপুকুর সহ আশপাশের এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের বস্ত্রবিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেমারি থানার তরফে পৃথ্বিশ বিশ্বাস, আদিবাসী সম্প্রদায়ের সমাজসেবী ও আকাশবাণীর সঙ্গীত শিল্পী সরকার মান্ডি সহ বাদল মুরমু ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, পল্লীমঙ্গল সম্পাদক সন্দীপন সরকার, অসিত চৌধুরী সহ স্থানীয় এলাকার বিশিষ্ট মানুষজন। পাল্লারোড পশপুকুর সুসৌর গাঁওতা ক্লাবের তরফে অজিত মুরমু ও প্রদীপ মুরমুরা জানান এইবার দ্বিতীয় বছরে পড়ল এই ক্লাবের এই উদ্যোগ, ভবিষ্যতেও এইধরণের কর্মকান্ড তারা জারি রাখবেন।
মঙ্গলকোটে কুমুদ সাহিত্যমেলায় যারা সংবর্ধনা পাচ্ছেন
মোল্লা জসিমউদ্দিন
(সম্পাদক কুমুদ সাহিত্যমেলা কমিটি)
২০২০ (৩ রা মার্চ) এর কুমুদ সাহিত্য মেলায় সংবর্ধনা প্রাপকরা হলেন
স্নেহাশিস চক্রবর্তী (প্রাবন্ধিক), মনিরুল ইসলাম ( রাস্ট্রপ্রতি পুরস্কার প্রাপ্ত শিল্পী), নিগমানন্দ মন্ডল (প্রকাশক), ফারুক আহমেদ (সাহিত্যিক), বৈশাখী মিত্র চ্যাটার্জি (লেখিকা), তুহিনা সুলতানা (কবি), স্মৃতিকণা ভাদুড়ি (বাচিক শিল্পী), রফিকুল ইসলাম (বাউলশিল্পী), তন্ময় ঘোষ (কৃষি গবেষক), আব্দুর রব (লেখক), দীপঙ্কর চক্রবর্তী (লিটিল ম্যাগাজিন সম্পাদক), সেখ নিজাম আলম (সাংবাদিক), দীপঙ্কর সমাদ্দার (চিত্রশিল্পী),৷ চন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় (সাংবাদিক), নন্দিনী ভট্টাচার্য ( মানবাধিকার কর্মী), অরবিন্দ সিংহ (সমাজসেবী), মিনতি নায়েক (কবি), মিতালী চ্যাটার্জি (অধ্যাপিকা), শফিকুল ইসলাম (শিক্ষাব্রতী) , রাজকুমার দাস ( চিত্রপরিচালক) , ডঃ হরিদাস মন্ডল ( কার্ডিওলজি), তপন রায় (যাত্রাশিল্পী), শ্যামলাল মকদমপুরী (ছড়াকার)
এছাড়া তিন সাংবাদিক ( সুদিন মন্ডল -ভাতার, সুভাষ মজুমদার -তারকেশ্বর, সুরজ প্রসাদ - সদর বর্ধমান) দের 'উদার আকাশ' পত্রিকার তরফে সম্মানিত করা হবে।
আদ্রা আসানসোল রুটে ট্রেনে আত্মঘাতী হত এই পরিবার
পুলকেশ ভট্টাচার্য
তখন বেলা একটা। আসানসোল - পুরুলিয়া রেলরুটে জয়চন্ডী পাহাড় স্টেশনে বেশকিছু মালগাড়ী দাঁড়িয়ে রয়েছে, আসানসোল গামী লোকাল ট্রেন কে পাশ দেবে বলে। সিগন্যাল লাল থেকে সবুজ হলো। আদ্রাগামী মালগাড়িটি প্লাটফর্ম ছাড়ছে লোকাল ট্রেন আসবে। শতাধিক ট্রেন যাত্রীরা তখন অপেক্ষায়। এইমত অবস্থায় তিন সন্তান কে নিয়ে মালগাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে পড়লো স্থানীয় মাঝবয়েসী এক মহিলা। যেহেতু দীর্ঘক্ষণ প্লাটফর্মে দাড়িয়ে ছিল মালগাড়ি। তাই সেসময় প্লাটফর্ম পরিত্যাগ করতে গতিবেগ ততটা ছিলনা। চারিদিকে এলাকাবাসীর হইচই, মালগাড়ীর চালক জোড়ে ব্রেক কষলেন। এক হাত কি দুই হাত দুরে রেললাইনের ওরা চারজন।রেলপুলিশের পাশাপাশি ঘটনাস্থলে থাকা এই প্রতিবেদক ছুটলো সপরিবারে আত্মঘাতী হওয়া ওই মহিলাটির কাছে। জানা গেল, দাম্পত্যকলহে তিন সন্তান কে নিয়ে আত্মহত্যার পথে এগিয়েছিল এই মহিলা। তবে কয়েকজন এলাকাবাসী দ্রুত চলে যাওয়ায় মালগাড়ির ইঞ্জিনে মাথা দেওয়া হয়নি। হইহট্টগোলে স্টেশন থেকে আরপিএফ এবং জিআরপির পুলিশ কর্মীরা আসে। নিয়ে যাওয়া অফিসে। ঘটনাটি বৃহস্পতিবার বেলা একটা নাগাদ পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড় স্টেশনে। আনাড়া জিআরপির ওসি নির্মল সিং জানিয়েছেন - "এলাকাবাসীদের ধন্যবাদ, আজ ওদের জন্যই এই পরিবারটি বাঁচলো "।
সিন্দরি চাস রোড হাইস্কুলের বর্ষপূর্তি তে মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাতো
সঞ্জয় হালদার
সাহিত্য সংগঠন মনন দেবে কবি সাহিত্যিকদের পুরস্কার
প্রকাশিত পুস্তকের জন্য পুরস্কার ঘোষণা
সকল প্রকাশক / লেখক / লেখিকা / পাঠকের কাছে নিবেদন ।
১ ) ‘অলকেন্দু শেখর পত্রী স্মৃতি সাহিত্য উৎকর্ষ পুরস্কার’ – ( সাহিত্য / শিল্পচেতনা সম্বন্ধে লেখা অগ্রগণ্য )
২) ‘আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার' - ( সাহিত্য / কাব্যসাহিত্য অগ্রাধিকার )
৩) ‘শক্তিপদ রাজগুরু স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার’ - ( সাহিত্য / উপন্যাস অগ্রাধিকার )
প্রত্যেকটি পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ৩০০০ ( তিন হাজার ) টাকা, উত্তরীয়, মানপত্র ।
পুরস্কার প্রদান করা হবে ‘চন্দ্রপুর মনন ফর লিটারেচার’, ( রেজি. নং. এস ০০০৭৫৬৫ ) বা মনন সাহিত্য সংস্থার মঞ্চ থেকে ।
পুস্তক জমা করার সময়কাল – ১৫ ই মার্চ, ২০২০ থেকে ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ ।
পুরস্কার ঘোষণা – ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ ।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলী
১) প্রকাশিত বাংলা বইয়ের ক্ষেত্রেই একমাত্র এই তিনটি পুরস্কার প্রদান করা হবে ।
২ ) ফেব্রুয়ারী, ২০২০ পর্যন্ত প্রকাশিত পুস্তক পুরস্কারের জন্য গৃহীত হবে ।
৩ ) প্রত্যেক প্রকাশক সর্বোচ্চ তিনটে করে ‘টাইটেল’ অর্থাৎ তিনটে করে প্রকাশিত পুস্তক তিনটি পুরস্কারের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে প্রদান করতে পারেন ।
৪ ) পুরস্কারের জন্য প্রকাশক / লেখক / পাঠক প্রত্যেকটি পুস্তকের দুইটি করে কপি আমাদের নিচের ঠিকানায় কুরিয়ার / রেজিস্ট্রি করে পাঠাবেন ।
৫ ) প্রত্যেক প্রকাশক তার লেটারহেডে কোন পুস্তক কোন পুরস্কারের জন্য পাঠাচ্ছেন সেটি পরিস্কার লিখবেন, সঙ্গে অবশ্যই প্রকাশকের শেষ ট্রেড লাইসেন্সের কপি দেবেন ।
৬ ) লেখক / লেখিকা নিজেরাও তাদের লেখা পুস্তক একই নিয়মে সাদা কাগজে বা নিজের টাইপ করা লেটার হেডে পুস্তক প্রদান করতে পারেন, দুই কপি করে পুস্তক সাথে দিয়ে প্রত্যেক পুরস্কারের জন্য ।
৭ ) একই প্রকাশকের প্রকাশিত পুস্তক প্রদানের সর্বোচ্চ সীমা যেহেতু তিনটি পুস্তক, তাই লেখক লেখিকার বই যদি সেই প্রকাশকের হয় আর তা যদি তিনটির সীমা অতিক্রম করে যায় তাহলে সেই পুস্তক পুরস্কারের জন্য বিবেচনা করা হবে না । তাই লেখক / লেখিকা / পাঠককে অনুরোধ আপনারা অবশ্যই পুস্তক প্রকাশকের সাথে কথা বলে তবেই পুস্তক প্রদান করবেন ।
৮) লেখক লেখিকা নিজে প্রকাশক বা প্রকাশিকা হলে আলাদা করে পুস্তক প্রদান করতেই পারেন ।
৯) সমাজের যে কোনো ব্যক্তি পাঠক / পাঠিকা হিসেবে যে কোনো পুস্তক পুরস্কারের জন্য পাঠাতে পারেন । তবে অবশ্যই সেই পাঠকের / পাঠিকার দায়িত্ব থাকবে লেখকের নাম ঠিকানা ইমেইল আই ডি ফোন নাম্বার আমাদের কাছে পুস্তক প্রদানের সময়ই প্রদান করবেন ।
১০ ) একবার পুরস্কৃত পুস্তক ‘চন্দ্রপুর মনন ফর লিটারেচার’ ( মনন সাহিত্য সংস্থা ) ‘র অন্য কোনো পুরস্কারের জন্য দ্বিতীয়বার বিবেচিত হবে না ।
১১ ) সম্পূর্ণ বিচার প্রক্রিয়া ‘চন্দ্রপুর মনন ফর লিটারেচার’ অধীন, এই বিষয়ে কোনোরকম তদ্বির বা খোঁজখবর পুস্তক প্রদানের পরে কেউ করবেন না ।
১২ ) ‘চন্দ্রপুর মনন ফর লিটারেচার’ গোষ্ঠীর বিচারক মণ্ডলীর নিরপেক্ষ সিদ্ধান্ত এই বিষয়ে চূড়ান্ত ।
পুস্তক পাঠানোর ঠিকানা
‘চন্দ্রপুর মনন ফর লিটারেচার’ ( কম্যুনিকেশান এড্রেস )
প্রজত্নে স্নেহাশীষ চক্রবর্তী
৬৯/১, এস কে দেব রোড
( এস কে দেব রোড সরাকারী আবাসন )
ব্লক – এল /১ ফ্লাট – ১৫
কলকাতা – ৭০০০৪৮
পোস্ট অফিস – শ্রীভূমি থানা – লেকটাউন
পিন – ৭০০০৪৮
( সকলকে অনুরোধ নিয়মাবলী পুঙ্খানুপুঙ্খ পড়ে তারপর ১৫ ই মার্চ, ২০২০ থেকে বই পাঠাবেন )
পল্লিমঙ্গল উৎসব পাঁচবছরে পা দিলো
পঞ্চমবর্ষের পল্লিমঙ্গল উৎসবের সূচনা
সেখ সামসুদ্দিন
পাঁচ বছরে পা দিল পল্লিমঙ্গল উৎসব, সূচনা করলেন মেমারীর বিধায়ক নার্গিস বেগম। বিতর্কসভা , পাল্লারোড গার্লস স্কুলের ছাত্রীদের জিমন্যাস্টিক দিয়ে উদ্বোধন হয়। উৎসবের, আঁকা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, ক্যুইজ , শ্রুতিনাটক সহ সান্ধ্যকালীন অনুষ্ঠানে জমজমাট ছিল। এইবারের উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াও নানারকম খেলাধূলার আয়োজন করা হয় উৎসবে, বিতর্কে অংশ নেন শিক্ষক থেকে রাজনীতিবিদ, বিষয় ছিল "মূল্যবোধ নয় বাড়ছে মূল্যবৃদ্ধি , দেশ ভক্তি নাকি সরকার ভক্তি দরকার কার শ্রীবৃদ্ধি" স্থানিয়দের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতন, মেলায় শিক্ষানিকেতনের স্টল নজর কাড়ে সবার, বিশিষ্টদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গায়ক সুরজিত চ্যাটার্জি (ভূমি), বর্ধমান দক্ষিণের মহকুমাশাসক সুদীপ ঘোষ, বর্ধমান উত্তরের বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিক, মেমারীর বিডিও বিপুল কুমার মন্ডল ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য নিত্যানন্দ ব্যানার্জি।
উলুবেড়িয়ায় গান্ধীজির মৃত্যুদিবস পালন
ওয়াসিম বারি
জাতির জনক মহাত্মা গাঁধীর মৃত্যুদিন ।এই উপলক্ষে হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের চেঙ্গাইল স্টেশনের কাছে তূনমুল কংগ্রেসের উদ্যোগে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উপর এক সভা হয়।উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ইদ্রিশ আলি বলেন, মহাত্মা গাঁধী ছিলেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতীক তাঁর আদর্শ ও অবদানের কথা আরও বেশি বেশি করে মানুষের মনে ছড়িয়ে দিতে হবে ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সভাপতি বেনুকুমার সেন,তৃণমূল কংগ্রেস যুব সভাপতি কাউন্সিলর বাদশা মিদ্দে, কাউন্সিলার মহঃ সেলিম, সমাজসেবী আতিবর রহমান, শুক্লা ঘোষ প্রমুখ ।
বোরো ধান চাষ চলছে মঙ্গলকোটে
জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি
কৃষি প্রধান মঙ্গলকোটের কৃষকরা বছরের অধিকাংশ সময় কৃষিকাজে ব্যস্ত।সবে আমন ধান ঝাড়ানর কাজ শেষ করেছে। আলু তোলার সময় এগিয়ে আসছে।এরই মধ্যে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে বোরো ধান নিয়ে। যেহেতু সেচখালের মাধ্যমে জল পাওয়া যায়না,তাই ব্যক্তিগত উদ্যোগেই শুরু হয়েছে বোরো চাষ। কোথাও দেখা যাচ্ছে ধান পোঁতার জন্য জমিতে জল দেওয়া হয়েছে,কোথাও বা বীজতলা থেকে ধান তুলে পোঁতা হচ্ছে।
চাণক অঞ্চলের কৃষক রঘুনাথ পাল বললেন - যেহেতু বিকল্প কোনো ফসল চাষের ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি তাই আমরা ধান, আলু নিয়েই ব্যস্ত থাকি।
সুসম্পর্ক এর শিক্ষাঙ্গনে সরস্বতী পূজা
সুসম্পর্ক সামাজিক সংগঠনের শিক্ষাঙ্গনে দুস্থ পড়ুয়াদের নিয়ে সরস্বতী পূজোর আরাধনা হলো। সারাদিন ব্যাপি চলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
গলসিতে এনআরসি নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন
সেখ নিজাম আলম
: ""এন আর সির বিরুদ্ধে গলসীতে
বিক্ষোভ""-------
কেন্দ্র সরকারের জনবিরোধী নীতি
এন,আর,সি ও সি,এ,এ এর বিরুদ্ধে গলসীতে গণ বিক্ষোভ শুরু হয়।জানা যায়, গলসি ২নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি
মাননীয় বাসুদেব চৌধুরী মহাশয় ও
যুবনেতা শ্রী শৈলেন হালদার মহাশয়ের নেতৃত্বে
কেন্দ্র সরকারের জনবিরোধী নীতি এন,আর,সি,র বিরুদ্ধে গলসীতে এক বিশাল মিছিল বের হয়।গলসী ২নং ব্লক ও
গলসী পঞ্চায়েতের অন্তর্ভুক্ত আশপাশের সমস্ত গ্ৰামের মানুষ জন এই মিছিলে সামিল হন।জাতিধর্ম,বর্ণ নির্বিশেষে এই মিছিলে প্রায় দশ হাজার লোকের সমাগম ঘটে।বি,জে,পি সরকারের এই জনবিরোধী নীতিতে সকলেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।এই মিছিলে নারীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পরার মতো।তারা কেন্দ্র সরকারের খামখেয়ালি নীতির বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দিতে পদব্রজে সারুল থেকে শুরু
করে গলসী পরিক্রমা করেন।
মাননীয় বাসুদেব চৌধুরী মহাশয়,শ্রী শৈলেন হালদার সহ তৃণমূল কংগ্রেসের বিভিন্ন কর্ণধার গন এই সভায় বক্তব্য রাখেন।তৃণমূল কংগ্রেসের যুবনেতা শ্রী শৈলেন হালদার বলেন,আমরা কেন্দ্র সরকারের এই জনবিরোধী নীতি মানছি না।আমরা কেও বাংলা ছাড়ছি না ছাড়ব না, এর বিরুদ্ধে জনমত গড়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বুকচিতীয়ে লড়াই করে যাব।কেন্দ্র সরকারের এই এন আর সি নীতির বিরুদ্ধে আমাদের নেত্রী তথা বাংলার জননেত্রী মাননীয়া
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লড়ছেন।আমাদের মা মাটি মানুষের
সরকার লড়ছে ও
লড়বে।শৈলেন বাবু র বক্তব্যে প্রায় হাজার দশেক জনতার করতালিতে মঞ্চ ভরে ওঠে।গলসী২নং পঞ্চায়েত সমিতির
সভাপতি মাননীয়
বাসুদেব চৌধুরী মহাশয় তৃনমূল কংগ্রেসের উপস্থিত সকল জনতাকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই লড়াই চালিয়ে যাবার জন্য আহ্বান জানান।
তাছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলার সহ সভাধিপতি দেবু টুডু, গলসি ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বান্টি বাগ প্রমুখ।
তারকেশ্বরের নছিপুরে সরস্বতী পূজা
সুভাষ মজুমদার
তারকেশ্বর কেশবচক গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন নছিপুর সিদ্ধেশ্বরী ফুটবল ময়দানে দি কিশোর সংঘের পরিচালনায় পাঁচ দিন ব্যাপী মেলা চলবে, বিশেষ ভাবে নজর কারে 25 ফুট এর সরস্বতী ঠাকুর ও কিশোর মেলা ৷ এই মেলা 40 তম বর্ষে পা রাখলো ৷ এই মেলাকে কেন্দ্র করে শুধু গ্রামের মানুষ না বহু দূর-দূরান্ত থেকে এসে পূজা মন্ডপ ও মেলা উপভোগ করেন ৷ মেলাকে কেন্দ্র করে শুধু কচি কাঁচাদের ভীড় জমায় তা নয় বয়স্ক মানুষদের এই মেলায় দেখা যাচ্ছে, ইতিমধ্যে মেলার উদ্বোধন করে গেছেন প্রখ্যাত সাংবাদিক মিহির গঙ্গুলি, এছাড়াও এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সম্পাদক দেব কুমার বেরা ,ও সভাপতি শ্রীবাস নন্দী,বুদ্ধদেব মাইতি, সহ আরো অনেকে, উল্লেখ্য যে প্রত্যহ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয় ৷
প্রগেসিভ ইয়ুথ ফাউন্ডেশন সিএএ এর বিরুদ্ধে সত্যাগ্রহ আন্দোলন নিচ্ছে
পুলকেশ ভট্টাচার্য
উত্তর 24 পরগনা জেলার বারাসাতের প্রগ্রেসিভ ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের জেলা নেতৃত্ব নিয়ে এক বিশেষ বৈঠক হয়। বর্তমানে ব্লক ও জেলার বিভিন্ন সমস্যা গুলি নিয়ে আলোচিত হয়।বিশেষ করে সাম্প্রতিক কালে দেশে কেন্দ্রীয় সরকার যে সংবিধান কে অবমাননা করে CAA চালু করতে চাইছে। যার বিরুদ্ধে গোটা দেশ উত্তাল ,মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন গড়ে উঠেছে। সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সিয়ামত আলি বলেন দেশে যে পরিমাণে হিংসা অসহিষ্ণুতা ও অসাংবিধানিক কার্যক্রম যেভাবে বেড়ে চলেছে তার প্রতিবাদে সারা রাজ্য জুড়ে সত্যাগ্রহ আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এই সি এ এ এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এদিনে জেলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত হয়। উত্তর 24 পরগনা জেলার নতুন সভাপতি হিসাবে মনোনীত করা হয় মাওলানা আবুল কালাম কে। তিনি বলেন এই আন্দোলন ব্লক তথা পঞ্চায়েত বুথ স্তর পর্যন্ত ছড়িয়ে দিতে হবে। রাজ্য সরকার দেরিতে হলেও বিধানসভায় সি এ এ এর বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ করানোর জন্য সংগঠনের তরফ থেকে রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ অভিনন্দন জানানো হয়। এ দিনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পি ওয়াই এফ এর রাজ্য কোষাধক্ষ্য কাজী তৈয়েবুললা, জেলা সম্পাদক আজান আলি, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুর রহমান, সহ-সভাপতি সৌরভ লাহিড়ী, সহ-সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, সাইফুল মোল্লা প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার, জানুয়ারী ৩০, ২০২০
বস্ত্রবিলিতে বীরভূম জার্নালিস্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন
তথাগত চক্রবর্তী
ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে। বুধবার দুপুরে মধ্যাহ্নভোজের পর ৭৫
জন দুঃস্থ মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। এক মঞ্চে
না থাকলেও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শীতবস্ত্র তুলে দেন কৃষিমন্ত্রী আশিস
বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্য সরকারের সহ তথ্য অধিকর্তা মানস কুমার দাস,
রামপুরহাট পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সুকান্ত সরকার, পুরসভার বিরোধী দলনেতা
বিজেপির শুভাশিস চৌধুরী, রামপুরহাট পুরসভার সিপিএম কাউন্সিলর সঞ্জীব
মল্লিক, তৃণমূলের রামপুরহাট শহর সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রেকিব। উপস্থিত
ছিলেন রামপুরহাট মহকুমার অধিকাংশ সাংবাদিক।
বুধবার, জানুয়ারী ২৯, ২০২০
কোগ্রামে কুমুদ সাহিত্য মেলা পরিচালনা করেন কারা
কুমুদ সাহিত্য মেলা পরিচালনায় কারা?
২৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি গড়া হলেও এই সাহিত্য - সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যুক্ত শতাধিক কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক প্রমুখ।
আমাদের ২৯ জনের মধ্যে সিংহভাগই সাংবাদিক। ১০ এর বেশি সাংবাদিক আছেন যারা ৪০ বছর+ সাংবাদিকতা করছেন, বাকিদের ২০ বছর+ চলছে
অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট থেকে বিকাশ ভবনে শিক্ষার ল সেলের আধিকারিক আছেন।
বার কাউন্সিল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান, সেইসাথে তৃণমূল লিগ্যাল সেলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা কলকাতা হাইকোর্টের বর্ষীয়ান আইনজীবী আছেন
এইরূপ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের আত্মীক টানে একসাথে আমরা ৩ রা মার্চ মঙ্গলকোটের কোগ্রামে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক এর জন্মদিন উপলক্ষে কুমুদ সাহিত্য মেলা করে আসছি।
বহুজন ক্রান্তী মোর্চার বনধ ঘিরে উত্তপ্ত জামুড়িয়া
সি এ এর প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে রাস্তা অবরোধ বহুজন ক্রান্তীমোর্চার, পুলিশের লাঠিচার্য়
মোহন সিং
আজ বহুজন ক্রান্তীমোর্চার ডাকা ভারত বনধের সমর্থনে রাস্তায় নেমে রাস্তা অবরোধ করার চেষ্টা বিপল করল পুলিশ। তবে ভারত বনধের প্রভাব শিল্পাঞ্চল রানিগঞ্জ আসানসোলে না পড়লেও সরকারি বাস দেখা পাওয়া গেলেও বেসরকারি বাস জাতীয় সড়কের উপর দেখা যায়নি।
কেন্দ্র সরকারের এন.আর.সি, সিএএ এর প্রতিবাদে ও তা প্রত্যাহারের দাবিতে বহুজন ক্রান্তীমোর্চার ডাকা ভারত বনধের সমর্থকেরা আজ বেলা ১২ নাগাদ জামুড়িয়া থানার বোগড়া চটি সংলগ্ন ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালে পুলিশ তাদের অবরোধ হটিয়ে দেয়। তার কিছুক্ষন পরেই রানিগঞ্জের টিবি হাসপাতাল মোড়ে বহুজন ক্রান্তীমোর্চার সমর্থকেরা ২ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করতে গেলে পুলিশে সাথে বচসায় জড়িয়ে পড়ে পুলিশ মৃদু লাঠিচার্য় করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে। পাশাপাশি ২ জন সমর্থকে পুলিশ আটক করেছে বলে জানা গেছে।
ওড়িশায় ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় সফল পূর্ব বর্ধমান
ইস্ট ইন্ডিয়া কারাতে এসোসিয়েশন -এর পরিচালনায় গত ২৪ই & ২৫ই জানুয়ারী, ২০২০ তারিখে ওডিশা এর ভূবনেশ্বরের উৎকল কারাতে স্কুল এ “১ম ইস্ট ইন্ডিয়া কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপ - ২০২০” অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ইস্ট ইন্ডিয়ার ৫ টি রাজ্যের প্রায় ৫০০ কারাতেকা এখানে অংশগ্রহণ করে। পূর্ব বর্ধমান জেলার ২ জন অংশগ্রহণকারী, ইশানী গুপ্ত এবং শ্রেয়সী ঘোষ পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধিত্ব করে এবং মোট ১ টি পদক (১ ব্রোঞ্জ) লাভ করে।
পদক বিজয়ীর নাম নীচে দেওয়া হল।
১. ইশানী গুপ্তা ব্রোঞ্জ - ১০ বছরের +৩০ কেজি বালিকা কুমিতে বিভাগ
এছাড়া, শ্রেয়সী ঘোষ ১০ বছরের বালিকা কাতা বিভাগে ভাল খেলে কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে ৫ম স্থান অর্জন করে।
শিহান দেবাশিস কুমার মন্ডল
(সাধারণ সম্পাদক :: বর্ধমান কারাতে-ডো অ্যাসোসিয়েশন)
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...