মঙ্গলবার, এপ্রিল ১৪, ২০২০

তারকেশ্বর থানায় পুলিশ কর্মীদের মাস্ক স্যানিটাইজার বিতরণ

সুভাষ মজুমদার 

  অল ওয়েস্ট বেঙ্গল সেলস রিপ্রেজেন্টিটিভ এর পক্ষ থেকে পুলিশ কর্মীদের কৃতজ্ঞতা জানাতে তারকেশ্বর থানায় দেওয়া হলো মাস্ক,স্যনিটাইজার।

করোনা সংক্রমন এড়াতে যারা রাস্তায় থেকে  নিরলস সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে পুলিশ কর্মীদের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ।তাই পুলিশ কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানতে সংস্থা টির পক্ষ এই প্রয়াস বলে জানানো হয়।
এদিন তারকেশ্বর থানার পুলিশ কর্মী দের মাস্ক,স্যনিটাইজার সহ ডেটল প্রদান করা হয় অল ওয়েস্ট বেঙ্গল সেলস রিপ্রেজেন্টিটিভ এর পক্ষ থেকে।কয়েক দিন আগেই সিঙ্গুর এবং হরিপাল থানার পুলিশ কর্মীদের দেওয়া হয় এবং আগামী দিনে ধনেখালী থানার পুলিশ কর্মীদের মাস্ক,স্যনিটাইজার সহ ডেটল প্রদান করা হবে বলে জানায় সংস্থার প্রতিনিধিরা।

লকডাউনে চড়ক পুজো হলো নামমাত্র পুজো দিয়ে

জ্যোতিপ্রকাশ মুখার্জি,   
     সরকারি নির্দেশকে উপেক্ষা করে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ যখন লকডাউন ভাঙতে ব্যস্ত তখন চরম সমাজ সচেতনতার পরিচয় দিল পশ্চিম মঙ্গলকোটের চাণক অঞ্চলের জ্যোতি গ্রামের বাসিন্দারা।
      স্হানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, প্রায় চল্লিশ বছর আগে ওপার বাংলা থেকে আসা একদল মানুষের হাত ধরে গ্রামে শুরু হয় চড়ক পুজো।মূল আকর্ষণ ছিল পিঠে বঁড়শি গেঁথে 'মানুষ' চড়ক। প্রথম দিকে টিমটিম করে হলেও পরে তার আকার বৃদ্ধি পায়। মেলা বসে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। আশেপাশের গ্রাম থেকে বহু মানুষ চড়ক দেখতে আসে। সাত-আট হাজার লোকের ভিড় হয়। কিন্তু এবার করোনা জনিত কারণে কেবলমাত্র পুজোটুকু করে সমস্ত অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়।
        পিণ্টু বিশ্বাস বললেন - আমাদের গ্রামের এটাই প্রধান পুজো। আত্মীয় স্বজনে গ্রাম গমগম করে। কিন্তু করোনা সংক্রমণ রোধ করার জন্য আমরা এবার পুজো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিই।কারণ চড়ক দেখতে যত মানুষ ভিড় করে তাতে 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখা অসম্ভব হতো।তিনি আরও বলেন - যেভাবে প্রশাসন করোনা সংক্রমণ রোধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে তাতে প্রত্যেকের উচিত প্রশাসনের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া।
       সমাজের স্বার্থে পুলিশ  প্রশাসনের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের তরফ থেকে উদ্যোক্তাদের প্রশংসা করা হয় এবং সবাইকে যথাযথভাবে লকডাউন মেনে চলার জন্য আবেদন করা হয়।

তুমিই জানো - রাজা চৌধুরী

তুমিই জানো 
          রাজা চৌধুরী
 

তুমিই তো জানো কবি,কেমন করে পড়ন্ত বিকেলে
কুয়াশার চাদর বিছিয়ে সন্ধ্যে নামে,
রাতের আকাশে গল্পকথার কল্পনাতে একটি দুটি করে তারা ভাসে!
কেমন করে শিরায় উপশিরায় লাগে প্রেমের শিহরণ ,
কেমন করে পৌষের শীতে হৃদয় খোঁজে হৃদয়ের উষ্ণতা,
কেমন করে হেমন্তের হিমেলে উপচে পড়া অনুভূতিরা ভিড় জমায় মনের বাসরে !!
কেমন করে  বসন্ত সাঁঝে দিকচক্রবাল জুড়ে
বকের ডানায় অস্তমিত দিনের  কাব্য রচে !
মুক্তোর মালা গেঁথে যায় কমনীয়-চোখ
রক্তিম লজ্জায় নীলাম্বরী আঁচলে বাঁধা পড়ে প্রেম 
কেমন করে দিন মাস ও বছর ধরে প্রেমিকার কানে কানে ফিস ফিস ডাকে এসো  অন্তরে আগুন জ্বালি ।

সোমবার, এপ্রিল ১৩, ২০২০

করোনা পরিস্থিতিতে রক্তসংকট কাটাতে রক্তদান শিবির জয়নগরে

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়  
চৈত্র  মাস শেষ হতে চলল প্রচণ্ড গরম আর এই গরমে তে রক্তের সংকট মেটাতে অন্য বছর প্রচুর রক্তদান শিবির সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে হয়ে থাকে। কিন্তু এ বছর বর্তমানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে রক্তদান শিবির বন্ধ আছে সারা রাজ্যে। আর তাই রক্তের সংকট বেড়ে চলেছে। আর তাই আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে স্থানীয় থানার মাধ্যমে রক্তদান শিবির হচ্ছে থানা এলাকায়। সেই রকমই জয়নগর থানার উদ্যোগে শনিবার জয়নগর ইনস্টিটিউশন ফর গার্লস স্কুলে এক রক্তদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়ে গেল সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে। এ দিন এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা, জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস,  জয়নগর মজিলপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সুজিত সরখেল, জয়নগর পূর্ব চক্রের অবর স্কুল পরিদর্শক কৃষ্ণেন্দু ঘোষ সহ আরো অনেকে। এদিনের এই শিবিরে পুলিশ, সিভিক ভলানটিয়ার, চিকিৎসক ও পৌরবাসিরা অংশ নেন। এ ব্যাপারে জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায়      রেখেই বর্তমান পরিস্থিতিতে থানার উদ্যোগে থানা এলাকায় ছোট ছোট করে বিভিন্ন রক্তদান শিবির করা হচ্ছে রক্তের সংকট কাটাতে। 

লকডাউন না মানায় জয়নগরে ধৃত ৩০

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়
  
লকডাউনে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে জনবহুল এলাকায় চায়ের দোকান,জুতোর দোকান সহ অন্যান্য দোকানের সামনে একসাথে অনেক মানুষ আড্ডা দেওয়ার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় ৩০ জনকে গ্রেফতার করেছে জয়নগর থানার পুলিশ। ধৃতরা জয়নগর মিএগঞ্জ বাজার, বহড়ু, দক্ষিন বারাশত, পদ্মেরহাট, খাকুড়দহহাট, গৌড়ের হাট এলাকার লোক। এ ব্যাপারে জয়নগর থানার আই সি অতনু সাঁতরা বলেন, বার বার বলা সত্বেও মানুষ লকডাউন ভেঙে বাজারে, দোকানে আড্ডা মারছে। তাই এলাকার মানুষদের বলছি আইন এভাবে ভাঙবেন না। নাহলে আইন অনুযায়ী আমাদের কাজ করতে হবে। বাড়িতে থাকুন, সুস্থ থাকুন।সরকারি নির্দেশ মেনে চলুন।                       

রবিবার, এপ্রিল ১২, ২০২০

তমলুকে করোনা সচেতনতায় পথে আলপনা

জুলফিকার আলি, 
  

পূর্ব  মেদিনীপুর এর তমলুক শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড এ চলছে তমলুক পৌরসভার উদ্যোগে রাস্তায় লক ডাউন ও করোনা সম্পর্কে সচেতনতার রাস্তা লেখন। আজ রাতে নিস্তব্ধ তমলুকের বুকে যাতে মানুষ ঠিকঠাক লকডাউন পালন করেন, অযথা রাস্তা ঘাটে না বেরোন, নিজেকে ও সুরক্ষিত রাখতে বাড়িতে থাকেন এইসব নিয়ে সতর্কবাণী লেখা চলছে। জেলা সদর এর বুকে এই উদ্যোগ কে স্বাগত জানাচ্ছেন এলাকার মনুষজন।

তারকেশ্বরে অভুক্তদের খাদ্য সামগ্রী দিচ্ছেন জিয়া ভাই


সুভাষ মজুমদার,   
আরামবাগের বিশিষ্ট সমাজসেবী সৈয়দ জিয়াজুর রহমান সহযোগিতায় আজ তারকেশ্বর ব্লকের সন্তোষপুর কুমোরপাড়া শীতলা মন্দির এলাকায় ১৫০ পরিবারের হাতে চাল ডাল আলু তুলে দেওয়া হয় ৷ শুধু তারকেশ্বর নয় আরামবাগ মায়াপুর প্রভৃতি এলাকায় এই মহতী কাজ করে যাচ্ছেন আরামবাগ হোটেল অ্যান্ড  রিসোর্ট , যদিও এ ব্যাপারে মির্জা মোহাম্মদ তারিফ জানান যে জিয়া ভাইয়ের সহযোগিতায় আরামবাগ সহ বিভিন্ন এলাকায় আমরা এই রিলিফ দিয়ে যাবো মানুষের ঘরে ঘরে যতদিন লকডাউন চলবে' বহু গরীব মানুষ যারা দিন আনে দিন খায় সেই সব মানুষের পাশে থাকবো, তাই আপনাদের কেউ বলছি আপনারা সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন ঘরের মধ্যে গৃহবন্দী' থাকুন ৷

করোনায় অসহায়দের পাশে আনন্দমার্গী কান্দী শাখা

আনন্দমার্গী কান্দী শাখা এগিয়ে এল দুস্থমানুষের পাশে

রাজকুমার দাস,   

সমাজের বহু সমাজসেবামূলক সংস্থার পাশাপাশি মানুষের সেবায় এগিয়ে এসেছে বহু সংগঠন।কোরোনা র মোকাবিলায় মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি তে 
আজ  আনন্দ মার্গি দের শাখা র কর্মকর্তা রা  চাল ডাল তুলে  দেন কান্দী শহরের প্রায় আড়াইশো  মানুষের মধ্যে।
জীব সেবার মাধ্যমেই মানুষের যে পূর্ন লাভ ,তাই মহামারী কোরোনা র থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করে এই মহাবিপদে তাঁদের পাশে দাঁড়াতেই এই উদ্যোগ।

যদি চলে যাই - গাছ মাস্টার

যদি চলে যাই 
                     গাছমাস্টার 


যদি চলে যাই , না-দেখা কিছু দেখে গেলাম
দেখে গেলাম প্রকৃতির পায়ে মানুষের সেলাম।

দেখে গেলাম শর্তহীন বন্ধ কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ
আর রক্তহীন কারবালার গভীর নৈঃশব্দ্য ।

মানুষ ভালোবাসে নিজেকে বড়, দেখলাম
হিসাব করে না -কী পাইনি আর কী পেলাম ।

এত সুবৈভব মাখা যে চাঁদ আর রজনী
নদীজলে  স্ফটিক থাকে আগে ভাবিনি ।

শীতঘুমে কার্বন নাগ, স্তব্ধ বিষ নিঃশ্বাস
মুঠো নয়, ভুবন ভরা নির্মল স্নিগ্ধ বাতাস ।

দেখলাম, নিমফুল চৈতি চাঁদের মাখামাখি
ঘুম ভাঙ্গাতে ভোরে এত পাখির ডাকাডাকি ।

মানুষকে ও, দেখলাম তার সুপ্ত দেবত্ব 
মানুষ বাঁচাতে বিলায় সে ,আছে তার যত ।

যদি চলে যাই , রেখে গেলাম অন্তিম বারতা-
ভাব যে দেব সে নয়, মানুষই দানব আর দেবতা ।
                        

লকডাউনে কৃষির ক্ষতির জন্য শস্যবিমা দাবি

জুলফিকার আলি, 
  

দেশপ্রাণ ব্লক সহ কাঁথি ও এগরা মহকুমার বিভিন্ন এলাকায় লকডাউনের কারনে চাষীভাই দের যত্নের অভাব,দাবদহনে প্রয়োজনীয় জলের অভাব ও দমকা হাওয়ার কারনে ধানশীষ কোথাও সাদা,কোথাও ফোঁসা বা কোথাও পরাগ নষ্ট হয়ে অাগড়া ধানের রূপ নিচ্ছে।এই কঠিন সময়ে বোরোচাষে মার  চাষীদের সর্বনাশের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।বুলবুল ঝড়ের থেকেও ফসলের ক্ষতি অারো বেশী হবে।অবিলম্বে কৃষকদের বরো ধানচাষের শস্যবীমার ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবী জানিয়ে জেলা কৃষিদপ্তরের অাধিকারিক কে ই-মেল পাঠিয়েছেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।মামুদ হোসেন জানান রাজ্যসরকারের হস্তক্ষেপ প্রার্থনা করে রাজ্য কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারের ও দৃষ্টি অাকর্ষণ করা হয়েছে।

রক্তদান শিবির আয়োজনে ভগবানপুর যুব সংঘ

জুলফিকার আলি, 
  

পূর্ব মেদিনীপুর ঃ ভগবানপুরঃ  একদিকে করোনা আতঙ্ক। আবার অন্যদিকে সারা দেশে লকডাউন। পাশাপাশি গ্রীষ্মকালে রক্তের চাহিদা থাকে ব্যাপক। আবার অনেকসময় রক্তের সঙ্কটও দেখা যায়।  আবারও  করোনার জেরে মানুষ গৃহবন্দী। ফলে প্রতিবছর এই গ্রীষ্মকালীন সময়ে বিভিন্ন ক্লাব সংগঠনগুলি রক্তদানের আসর করতো। কিন্তু  তা একপ্রকার করোনার আতঙ্কের জেরে বন্ধ।তাই প্রশাসন থেকে বারংবার বিভিন্নভাবে প্রচারও যেমন করা হচ্ছে।আবার কখনও  জেলার পুলিশসুপার কিংবা জেলাশাসক স্বয়ং শিবিরে গিয়ে রক্তদান করে আসছেন।তবে এবারও তা ব্যতিক্রম হয়নি এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার। এ দিন  রক্তদান জীবনদান- এই অঙ্গীকারকে সামনে রেখে রক্তদান শিবির করতে এগিয়ে এলো ভগবানপুর 'যুব সংঘ'।  আয়োজন করা হয়েছিলো রক্তদানের এই বিশেষ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের সূচনা করেন ভগবানপুর-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মদনমোহন পাত্র। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আয়োজক সংস্থার সভাপতি শেখ মুরাদ আলি, সম্পাদক সফিউল্লা মল্লিক, সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেখ রজব আলি ও বিশিষ্ট সমাজসেবী শেখ উকিল আলি প্রমুখ। এগরা মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ব্ল্যাডব্যাঙ্ক রক্ত সংগ্রহ করে। উদ্যোক্তা সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে,  সরকারী নিয়ম নীতি মেনে, নির্দিষ্ট দূরত্ব মেপেই রক্তদনের আয়োজন করা হয়েছে। এ দিন সরকারী নিয়ম মোতাবেক ৩০ জন রক্তদান করেন।

শনিবার, এপ্রিল ১১, ২০২০

আহত ভালোবাসা - দুর্গা মিত্র

আহত ভালোবাসা
              দুর্গা মিত্র


সারাটি জীবনের কষ্ট দুঃখ
      মোর কাছে গেলে রেখে,
আমার জগৎ ছিল তোমাকে ঘিরে
   প্রানটা সঁপে ছিলাম হাসিমুখে।

কত ব্যথা-বেদনা সয়েছে
     এই হৃদয় খানি,
সময়ের ঘাত-প্রতিঘাতে
      হয়েছিল অভিমানী।

ভুগেছি অজানা রোগ-অসুখে
     হারানোর ব্যাথা বেজেছে বুকে
খুশি ছিলাম তবু ব্যস্ত জীবনে
     মিথ্যে পাওয়ার ক্ষনিক সুখে।

সারাটা জীবন অবহেলা দিয়ে
      কাঁদালে তুমি আমায়,
চলে গেলে দুর হতে দুরে
     একাকিনী আমি পথ চায়।

বেদনায় মন কাঁদে অবিরাম
    অপুর্ন প্রেম নিয়ে বুকে,
তার ছেঁড়া বীণা বাজে হৃদি মাঝে
    আহত ভালোবাসার পরশ মেখে।

তালিদে খাদ্য সামগ্রী বিলিতে জয় হিন্দ বাহিনী

সেখ রতন
 
বর্ধমান ১ নং ব্লক জয় হিন্দ বাহিনী র সভাপতি সেখ হালিম সাহেবের উদ্যোগে আজ তালিত গ্ৰামে আনুমানিক ৮০০ জন মানুষের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হল। উপস্থিত ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা জয় হিন্দ বাহিনী র সভাপতি রবীন নন্দী মহাশয়,,, বর্ধমান উত্তর বিধানসভার বিধায়ক  নিশীথ মালিক মহাশয়,,, পুলিশ আধিকারিক মাননীয় সুব্রত মন্ডল মহাশয় ,,, বর্ধমান উত্তর বিধানসভা জয় হিন্দ বাহিনী র চেয়ারম্যান সেখ ডালিম,,, পূর্ব বর্ধমান জেলা কিষান ক্ষেতমজুর সেলের কার্যকারী সভাপতি আব্দুল খালেক খন্দেকার,,, বর্ধমান ১ ব্লক জয় হিন্দ বাহিনী র সভাপতি সেখ মালেক,,, রায়ান ১ অঞ্চল জয় হিন্দ বাহিনী র সভাপতি সেখ আলাউদ্দিন,,, চেয়ারম্যান পাপ্পু খান সহ অন্যান্য নেতৃত্ব বৃন্দ।

দেবীপুরে ৭০০ জনের অন্নভোগ চললো

সেখ সামসুদ্দিন
  পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি থানার পূণ‍্যগ্রামে ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত শ্রীকৃষ্ণানন্দ মিশনের উদ‍্যোগে দেবীপুর অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে অন‍্য জেলা থেকে কৃষিকাজে আসা  ৭০০ শ্রমিককে অন্নসেবা করা হয়। মহারাজ কৃষ্ণানন্দ বাল‍্য ব্রহ্মচারী জানান এই আশ্রমে নিয়মিত নীলমাধব গোপালের পূজা, আরতি হয়। এই আশ্রমে নিয়মিত প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ২২ জনকে বিনাপারিশ্রমে পাঠ দেওয়া হয়, যার মধ্যে পাঁচজনই দেবীপুর উচ্চ বিদ‍্যালয়ের ফাস্টবয়। বছরে চক্ষু দান শিবির, শীতবস্ত্র প্রদান এবং চৈত্রমাসে বাসন্তী পুজো উপলক্ষ্যে নয় কুমারী পূজা ও বস্ত্রদান করা হয়। এবছর করোনা মোকাবেলায় সমস্ত উৎসব বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার পর চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষের সমাগমে একটা বড় অনুষ্ঠান হয়। এখানে সমস্ত কর্মসূচি ভক্তদের দানে চলে, কোনো সরকারি সহায়তা নেই। মহারাজের সহকারী সনৎ ব্রহ্মচারী বলেন এখানে মহাপ্রভুর আবির্ভাবের চিহ্ন পাওয়া যাচ্ছে এবং একটি আকবরী মুদ্রা সংরক্ষণ রাখা হয়েছে। এখানে উপস্থিত ছিলেন আইসিডিএস দিদিমণি, কর্মী, পঞ্চায়েত সমিতির সদস‍্য আব্দুল হাকিম সহ ভক্ত মা ও পুরুষেরা। আব্দুল হাকিম বলেন আশ্রমে বিদ‍্যুৎায়ন করেছেন এবং রাস্তারও অর্ডার হয়ে আছে, লকডাউনে অর্থ না আসায় আটকে আছে। এদিন দুইটি ম‍্যাটাডোর গাড়িতে রান্না করা খাবার ভাত, ডাল, সবজি ও চাটনি নিয়ে বিভিন্ন গ্রামে শ্রমিকদের বিতরণের উদ্দেশ্যে মহারাজ সহ ভক্তরা বেরিয়ে পড়েন। দেবীপুর অঞ্চলের পুন‍্যগ‍্রাম, বাগগড়িয়া, ধামাস, তাহেরপুর, নলসাড়া, গোবিন্দপুর, ছিলিন্দা, পূর্ব কাশীয়ারা, চৌপিড়া, ডাঙা পাড়া, দেবীপুর, পলতা, ইছাবাছা সহ বিভিন্ন গ্রামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া থেকে আসা চাষের কাজের ৭০০ শ্রমিককের মধ্যে অন্নভোগ দেওয়া হয়।
অপরদিকে পাশের বাগিলা গ্রামে ১৩৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হরিহর আশ্রমে থাকা দুই পুরোহিতের সাহায্যে এগিয়ে আসে গ্রামবাসী। এই আশ্রমেও গোপাল ঠাকুরের নিত‍্য পূজা, হোম, আরতি চলে। আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্রীমদ্ প্রাণ গোপাল গোস্বামী গুরুদেব। বর্তমানে তাঁর চতুর্থ বংশধররা চালাচ্ছেন। বর্তমানের পরিচালক দয়াল গোস্বামী। আশ্রমটি চলে সম্পূর্ণ দানের উপর। বর্তমানে লকডাউনে বাইরে থেকে ভক্তরা আসতে না পারায় খাদ‍্য সংকটে থাকা পুরোহিতদের পাশে দাঁড়াল গ্রামবাসী। পঞ্চায়েত সদস্য প্রলয় পাল, রাজেশ কুমার, শঙ্কর পাল, সুদীপ কৈবর্ত‍্য, অনুপ দাস, অমিত মন্ডল প্রমুখ গ্রামবাসীবৃন্দ ১৫কেজি চাল, ১০ কেজি আলু, মাস্ক, স‍্যানিটাইজার পুরোহিতদের হাতে তুলে দেন এবং ভবিষ্যতে প্রয়োজনে তারা আছেন এবং আরো দেবেন বলে আসেন।

বর্ধমান - দুর্গাপুর জাতীয় সড়কে অভুক্তদের খাওয়ানো চলছে

সেখ নিজাম আলম

   গত ৩০ শে মার্চ থেকে আজ অবধি পথের ভিখারি থেকে শুরু করে মানসিক রোগী ও আটকে থাকা খালাসী-ড্রাইভারদের বিভিন্ন খাবার বিতরণ করলেন ন্যাসন্যাল হাইওয়ের পক্ষ থেকে। ন্যাশনাল হাইওয়ের ইনসিডেন্ট ম্যানেজমেন্ট ম্যানেজার দেব সেনাপতি জানান, এই কর্মসূচি আমাদের চলতেই থাকবে। কখনও ফলের যুশ,কখনও খেচুরী রান্না আবার কখনও কাঁচা সব্জি যেমন,চাল,আলু,তেল,টমেটো প্রভৃতি বিতরণ করা হচ্ছে। জানা যায়, প্রতিদিন ৪০ থেকে ৪৫ জনকে কখনও রান্না করে খাবার দেওয়া আবার কখনও কাঁচা সব্জি বিতরণ করা হচ্ছে। দূর্গাপুরের অধীনে পি,আই,ইউ পানাগড়- পালসিট বিভাগের প্রকল্প পরিচালক ও ব্যাবস্থাপক কারিগরির নেতৃত্বে নেতৃত্বাধীন পানাগড়ের বিভিন্ন অঞ্চলের সি,ও,ভিউ-১৯ এর বর্তমান সঙ্কট পরিস্থিতি বিবেচনা করে দূর্গাপুরীদের মাঝে খাদ্যপ্যাকার বিতরণ করা হলো। পালসিট সেকশন আই,এম,টি সহ আদ্যা কনস্ট্রাকশনের অন্যান্য আধিকারীকরা সমস্ত গভঃ গাইড, গাইডলাইন পর্যবেক্ষণ করে এই প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন। দেব সেনাপতি জানান,আমদের দৃঢ় বিশ্বাস এই সংকট আমরা কাটিয়ে তুলবো।

নতুন দিনের অপেক্ষায় - রাজকুমার দাস

নতুন দিনের অপেক্ষায়
রাজকুমার দাস, 

  
এক একটা দিন এখন বেশ ক্লান্ত 
সারা রাত চোখে ঘুম নেই প্রায়;
নিঃস্তবধতার মাঝে পুরানো যত স্মৃতি 
আজ যেন প্রতিধ্বনি হয়ে ভেসে বেড়ায় কোরোনা র বাতাসে।


সারা বিশ্বের মানুষ আজ কাতরে মর্মাহত,
কেউ স্বজন শোকে আবার কেউ আক্রান্ত
মরণ ভাইরাস চীন থেকে প্রস্ফুটিত;
তবে ভারতের মতো একশো ত্রিশ কোটির লড়াই  যেন থমকে নেই।

আমরা করবো জয়,আমরা করবো জয় একদিন,
এই মন্ত্রতে আজ গোটা বিশ্ব
কোরোনা কে এই যুদ্ধে পরাজিত যে হতেই হবে!  নতুন সূর্য্যের হাসিতে খেলবে নব জন্মের ন্যায় 
আমাদের সবুজ ঘেরা হিংসামুক্ত পৃথিবী।
আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় মাত্র.......

মহিষাদল পুলিশের উদ্যোগে বাড়ি পাচ্ছে অসহায় ছাত্রী

পুলিশের উদ‍্যোগে বাড়ি পাচ্ছে ভিক্ষুক ছাত্রী
জুলফিকার আলি, 
  
 ভিক্ষুক ছাত্রীর সরস্বতী পন্ডার আগুনে বাড়ি পুড়ে যায়। এরপর সেই খবর জানায় মহিষাদল থানার সহযোগিতায় অবশেষে বাড়ি পাচ্ছে মহিষাদলের ভিক্ষুক ছাত্রী সরস্বতী পন্ডা। শনিবার সকালে মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস ভিক্ষুক ছাত্রী সরস্বতী ও তার মা শঙ্করীর হাতে যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন এবং আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়ি তা নতুন করে গড়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস।
উল্লেখ, গত মঙ্গলবার বিকেলে ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিটের জেরে আগুনে পুড়ে যায় মহিষাদলের ইটামগর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঞ্চনপুর উপেন্দ্র মিলন বিদ্যাপীঠের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী সরস্বতী পন্ডার বাড়ি। এরপর ছাত্রী সরস্বতী ও ভিক্ষুক মা শঙ্করী কি খাবে বা কোথায় থাকবে তা নিয়ে ভাবতে রাতকুলোচ্ছিল ছিল না তাদের। মা ও মেয়ে দু'জনে ভিক্ষা করেই কোনরকম চলে যেত সংসার। কিন্তু তার মাঝেই আগুনে পুড়ে যায় তাদের থাকার একমাত্র বাসস্থান টুকুও। এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফ থেকে বেশ কিছু সামগ্রী দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু থাকবে কোথায়? সেই প্রশ্ন জাগছিল তাদের মনে। বর্তমানে গ্রামের এর বাড়ি ওর বাড়ি কাটছিল তাদের রাত। কিন্তু তাও বা কতদিন? এরপর ভিক্ষুক মা ও মেয়ের দুর্দশার খবর জানতে পারেন মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস। এরপর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস। শনিবার সকালে তিনি তাদের সঙ্গে দেখা করে যাবতীয় সাহায্য ও দ্রুত বাড়ি তৈরির আশ্বাস দেন। এছাড়াও ওই ছাত্রীর পুড়ে যাওয়া বই, খাতা সহ যাবতীয় সামগ্রী ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস। পুলিশের এই ধরনের উদ‍্যোগে খুশি সকলেও। মা ও মেয়ে জানান, "আমরা খুবই খুশি। ওনার যেভাবে আমাদের সহযোগিতা করলেন তা ভুলতে পারবো না।"
মহিষাদল থানার ওসি পার্থ বিশ্বাস বলেন, "আমরা সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে রয়েছি।"

কোলাঘাটে সিদ্ধা ২ নং অঞ্চলে আদিবাসীরা খাদ্য সামগ্রী চাইছে


জুলফিকার আলি, 
  কোলাঘাট ব্লকের সিদ্ধা - ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঁটাবনি শাসন, গোপালনগর, দেহাটী,কলিশ্বর গ্রামের প্রায় শতাধিক আদিবাসী পরিবার গত ২২মার্চের পর থেকে খুবই কষ্টের মধ্যে দিন গুজরান করছে। এ পর্যন্ত আলাদা করে কোনো সরকারি সাহায্য ওদের কাছে পৌঁছায়নি। ওই আদিবাসী পরিবারের হাতে খাওয়ার জন্য সরকারি সাহায্য দেওয়ার দাবি জানিয়ে কৃষক সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে জেলাশাসক পার্থ ঘোষ কোলাঘাট ব্লকের বিডিও মদন মন্ডলের কাছে হোয়াটস্অ্যাপ মারফত স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
পরিষদের সম্পাদক নারায়ন চন্দ্র নায়ক বলেন, ঐ পরিবারগুলির প্রায় তিন শতাধিক মানুষ কয়েকদিন ধরে অর্ধভুক্ত রয়েছে। ওদের অবিলম্বে সরকারি সাহায্যের প্রয়োজন।

করোনায় একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে রাজ্যপালের দরবারে বিজেপি

জুলফিকার আলি,   
শনিবার  রাজভবনে যাচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়, রাহুল সিনহা। রাজ্যপালের কাছে বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরতে চান তাঁরা।

করোনা মোকাবিলায় অন্যতম হাতিয়ার হল পরীক্ষা করানো। সেখানে বিজেপির অভিযোগ, রাজ্যে যথাযথভাবে পরীক্ষা করানো হচ্ছে না। এছাড়াও করোনায় মৃতের সংখ্যাও রাজ্য গোপন করছে বলে গুরুতর অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। এদিন রাজ্যপালের কাছে সেই বিষয়টি তুলে ধরতে চান তাঁরা। লকডাউনে দুঃস্থ পরিবারগুলির মুখে অন্ন তুলে দিতে বিনামূল্যে রেশন পরিষেবা চালু করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু সেক্ষেত্রেও দুর্নীতি হচ্ছে বলে বিজেপির অভিযোগ। বিজেপির নেতাদের দাবি, মুখ দেখে রেশন দেওয়া হচ্ছে। তৃণমূল কর্মীরা বেশি চাল তুলে নিচ্ছেন।

নিম্নমানের রেশন সামগ্রীর অভিযোগ চন্ডিপুরে

জুলফিকার আলি, 
  
বিশ্ব ত্রাস করোনা মহামারীর মধ্যে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার চন্ডিপুর থানার পাটনা গ্রামে  সকালে রেশন দোকানের বিনিয়োগ ও অত্যন্ত নিম্নমানের সামগ্রী দেওয়ার প্রতিবাদে, সংখ্যালঘু মানুষজন সহ প্রায় তিনশত গ্রাহক রেশন ডিলার কে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ দেখান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, এই  রেশন দোকান থেকে অত্যন্ত নিম্নমানের অর্থাৎ দুর্গন্ধযুক্ত আটার প্যাকেট ও পুকালাগা গম চাল ডাল দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ  । এই খাদ্য সামগ্রী খেয়ে বাড়ির লোকজন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বলে দাবি । গতকাল ওই ধরনের রেশন সামগ্রী দেওয়ার প্রতিবাদ জানান গ্রাহকরা।আজ সকালে পুনরায় একই ধরনের রেশন সামগ্রী দেওয়া শুরু হলে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকাবাসী। তাদের বক্তব্য, যে রেশন সামগ্রী এখন দেওয়া হচ্ছে তা বহু পুরনো মজুদ করা। আটার প্যাকেট এর এক্সপায়ারি ডেট অনেক আগেই ফুরিয়ে গেছে। আর সদ্য পৌঁছানো ভালোমানের রেশন সামগ্রী অন্যত্র পাচার করার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় স্থানীয় পর্যায়ে।  
এ বিষয়ে রেশন ডিলার সন্ধারানী মাইতির বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও জানা সম্ভব হয়নি। তবে, পঞ্চায়েত প্রধান লক্ষণ মাঝির বক্তব্য, কিছু আটার প্যাকেট এক্সপায়ারি ডেট ছিল। কিভাবে এলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সমস্যা মিটে গেছে। এখন রেশন সামগ্রী সুষ্ঠুভাবে দেওয়া হচ্ছে পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতিতে।

OLD POSTED

আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

মোল্লা জসিমউদ্দিন   সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER