মোল্লা জসিমউদ্দিন
বাড়ী বাড়ী বেড়ালের উপদ্রব স্বাভাবিক।তবে এখন পাড়ায় পাড়ায় বেড়ালদের দর্শন পাওয়া কঠিন ব্যাপার।মঙ্গলকোটের পদিমপুর গ্রামে দক্ষিনপাড়ায় কুড়ির বেশি বেড়াল ঘুরে বেড়াত।এখন দুএকটি দেখা মেলে অনেক অপেক্ষা করে।এটা শুধু পদিমপুর নয়, নুতনহাট, বরাগড় প্রভৃতি গ্রামের সাধারণ ব্যাপার।গেল কোথায় তারা? রাস্তায় যেমন কুকুরদের অপহরণ করে নিয়ে যাবার ঘটনা মেমারি এলাকায় ঘটেছে।ঠিক তেমনি আশংকা করা হচ্ছে - বেড়ালগুলিকে বাদশাহী রাস্তায় দুধারে থাকা লাইনহোটেলে বিরিয়ানী কিংবা কশা মুরগীর মাংস হিসাবে খাওয়ানো হয়েছে এবং চলছে।বিশেষজ্ঞ রাঁধুনিরা জানাচ্ছেন - এমন মশলা ব্যবহার চলছে বোঝায় মুস্কিল কোনটা মুরগি কিংবা কোনটা বেড়ালের মাংস? বাঘের মাসিদের নিখোজের সংখ্যা দিন কে দিন বেড়ে যাওয়ায়, মঙ্গলকোটের এলাকাবাসীরা আতংকে রয়েছে।