জি,এস, টি বিষয়ে সচেতনতা শিবির আয়োজক গুসকরা ব্যবসায়ী সমিতি গুসকরা লায়নস ক্লাব এর সেমিনার হলে উপস্থিত ব্যবসায়ীগনের সঙ্গে আধিকারিকগন ১৭/৮/১৭ বৃহস্পতিবার, সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সচেতন করতে এই উদ্যোগ
বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১৭, ২০১৭
১৯০ ভোটে জয়ী টিএমসি প্রার্থী গোবিন্দ সোমানী।
ঝাড়গ্রাম পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পুননির্বাচনে মোট ভোটার ২৩৪৯। প্রদত্ত ভোট ১৭৭৯। টিএমসি গোবিন্দ সোমানী ৮৮৭ বিজেপি সমীর দত্ত ৬৯৭ সিপিএম কৃষ্না ঘোষ ১০৮ নির্দল ৩২ নির্দল ৫৫ . ১৯০ ভোটে জয়ী টিএমসি প্রার্থী গোবিন্দ সোমানী।
বুধবার, আগস্ট ১৬, ২০১৭
মঙ্গলকোটে স্বাধীনতা দিবসে মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ
KSPC.BLOGSPOT.IN: মেমারীর জামিয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মঙ্গলবার, আগস্ট ১৫, ২০১৭
সোমবার, আগস্ট ১৪, ২০১৭
স্টেটবাসে অনিয়মের অভিযোগ, ব্যবস্থাগ্রহণের আশ্বাস পরিবহণমন্ত্রীর
মোল্লা জসিমউদ্দিন : গত তিন থেকে চারবছরে মঙ্গলকোটের নুতনহাটের উপর দিয়ে স্টেটবাস পরিষেবা বেড়েছে।কমপক্ষে কুড়ি থেকে বাইশ টি দূরপাল্লার স্টেটবাস যাতায়াত করে থাকে সাত নং রাজ্যসড়ক ধরে।উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষীনবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাস গুলি মূলত ধর্মতলা যায়।যাত্রীদের বড় অংশ পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলার।এমন ভীড় দেখা যায় প্রায়শ যে সিটে বসা তো দূর অস্ত, দাঁড়াবার জায়গা পাওয়া যায়না।এই বিপুল যাত্রীভাড়া আদৌও কি পায় পরিবহণ দপ্তর? এই সড়ক রুটে বিশেষত বীরভূমের ফুটিসাঁকো মোড় থেকে বর্ধমান শহর অবধি প্রায় ষাট কিমি যাত্রাপথে থাকা যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ ভাড়া মেটালেও টিকিট মেলেনা, টিকিট চাইতে গেলে বেশি টাকা দিতে হয়।আবার অনেক টিকিট বেসরকারি বাসের মতন।তাই টিকিট টি বৈধ কিনা,তা নিয়েও সংশয় থাকে।ফুটিসাঁকো থেকে বর্ধমান সরকারিভাবে স্টপেজ যা আছে, তার থেকে তিনগুণ বেশি সড়কমোড়ে বেআইনিভাবে যাত্রী উঠানামা করতে দেখা যায় অধিকাংশ স্টেটবাসগুলিতে।আবার পণ্যবাহী জিনিশপত্র নিয়মিত আনা নেওয়া করতে দেখা যায় মৌখিক আর্থিক চুক্তিতে।স্টেটবাস গুলির এই অবস্থানের বিরুদ্ধে ফুঁসছে বেসরকারি বাসের কর্মীরা।সম্প্রতি মঙ্গলকোটের নুতনহাট পীড়তলা বাসস্ট্যান্ডে লাখুরিয়া থেকে কাটোয়াগামী স্টেটবাস ঘন্টা তিন আটকে বিক্ষোভ দেখায় তৃনমূল সমর্থিত বাস কর্মীদের সংগঠন।বিনা টিকিট এবং যততত্র স্টপেজে যাত্রী তোলা নামা নিয়ে পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী কে জানালে তিনি বলেন " সারা রাজ্যে তিনহাজারের কাছাকাছি স্টেটবাস চলছে, কিছু বাস কনট্রাক্টর ড্রাইভার কে সাথে নিয়ে এইসব চালায় তা জানি।সেজন্য আমাদের দপ্তরের পক্ষে বিশেষ অভিযান চলে।এই রুটটি কে আমরা গুরত্বসহকারে অভিযোগ গুলি খতিয়ে দেখব"।উল্লেখ্য মাসখানেক পুর্বে কাশেমনগর থেকে ধর্মতলাগামী স্টেটবাসে এহেন অনিয়মের তথ্য দিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন মঙ্গলকোট গ্রামের বাসিন্দা বারকাতুল সেখ। পরিবহনমন্ত্রী ইমেল মারফৎ এই অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থাগ্রহণের আশ্বাস সম্বলিত চিঠিও পাঠিয়েছিলেন।পরবর্তীতে যাত্রীপরিবহণে ওই বাসটি ঠিকমত পরিষেবা না দেওয়ায় বর্তমানে বাসটি বন্ধ হয়ে রয়েছে।তাই স্টেটবাসের একাংশ কর্মীদের অসত অবস্থানে দিনের পর দিন যাত্রী বিপুল হলেও লাভের মুখ দেখতে পারছেনা বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।বিশেষ অভিযানের খবরাখবর দ্রুত বাস কন্ট্রাক্টরদের কাছে পৌছে যাওয়ায় এই অশুভ সিন্ডিকেটের কুপ্রভাব পড়ছে পরিবহণ দপ্তরের আয়ের ক্ষেত্রে।তবে পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী এও জানিয়েছেন - "কোথাও কোন অনিয়ম বা দুর্নীতির সন্ধান পেলে, তাঁর দপ্তরকে যেন সুনিদিস্ট তথ্য( বাস নাম্বার, রুট, এবং এনবিএসটিসি না এসবিটিসি) দিয়ে অভিযোগ জানানো হয়।" উল্লেখ্য গত শুক্রবার ফারাক্কা থেকে ধর্মতলাগামী এনবিএসটিসি রুটের স্টেটবাসের যততত্র স্টপেজ বিহীন মোড়ে যাত্রী উঠানামা এবং বৈধ টিকিট না দেওয়া নিয়ে পরিবহণমন্ত্রী কে মঙ্গলকোটের এক সাংবাদিক হোয়াটস আপে অভিযোগ জানিয়েছেন।
রবিবার, আগস্ট ১৩, ২০১৭
হলদিয়ায় বিজেপি প্রার্থীকে ‘মার ও হুমকি’ বিজেপি প্রার্থী বিধান মণ্ডলকে মারধর বিজেপি কর্মীদেরও মারধরের অভিযোগ অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে হলদিয়ার ২২নং ওয়ার্ডের ঘটনা বিজেপি প্রার্থী চিন্ময় হাজরাকে প্রাণনাশের ‘হুমকি’ ভয়ে ঘরছাড়া ওই বিজেপি প্রার্থী অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে হলদিয়ার ২০নং ওয়ার্ডের ঘটনা
আমাদের কিছু কথা
বৃহস্পতিবার, জুলাই ২০, ২০১৭
মহিলা গাঁজা পাচার কারী কে ধরল কোলাঘাট থানার পুলিশ
বুধবার, জুলাই ১৯, ২০১৭
এক নজরে
ট্রাকের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু ঘটনায় চাঞ্চল্য
কোলাঘাট: ট্রাকের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় সকাল সকাল চাঞ্চল্য ছড়াল পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট থানার ৪১ নম্বর জাতীয় সড়কে ছাঁইখাদানের নিকট। মৃত যুবকের পরিচয় জানা যায়নি। বয়স আনুমানিক ২৮ বছর।
মঙ্গলবার, জুলাই ১৮, ২০১৭
পশ্চিমবঙ্গ সর্বশিক্ষা মিশনের সহযোগীতায় দৃষ্টি ফিরে পেল ২৯ জন পড়ুয়া
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন থেকে ২৯ জন পড়ুয়ার যাতে দৃষ্টি শক্তি ফিরে পায় তার জন্য হলদিয়া চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম নেত্র নিরাময় নিকেতনের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ১০ জুলাই চোখের হাসপাতালে নিয়ে আসে। ধাপে ধাপে অপারেশন করে আজ ২৯ জন পড়ুয়াই দৃষ্টি ফিরে পেয়েছেন। সফলতার সাথে সকলের জীবনে অন্ধকার থেকে আলো ফুটেছে।
নেত্র নিরাময় নিকেতনের মেডিক্যাল ডাইরেক্ট ডক্টর অসীমকুমার শীল বলেন, এই ধরনের দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের শল্য চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিশ্ব এর সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রদ্ধতির অপর জোর দিয়ে এই ধরনের সফলতা এসেছে। নদীয়া থেকে আগত পড়ুয়ার অভিভাবকরা তাদের শিশুদের এই ধরনের সাফল্যের জন্য ভীষন খুশি। তাদের মুখে হাঁসি ফুটাতে পেরে আমরা ভীষন খুশি।
চৈতন্যপুর বিবেকানন্দ মিশন আশ্রমের নিত্রে নিরাময় নিকেতনের সম্পাদক বিবেকাত্মানন্দজী মহারাজ বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সর্বশিক্ষা মিশন দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধীদের জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহন করে চলেছেন। তার মধ্যে এটি অন্যতম। পড়ুয়াদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে আমরাও ভীষন খুশি। আগামীদিন এইভাবে অসহায় মানুষদের পাশে থেকে এগিয়ে চলতে চাই।
একুশে জুলাই এর আগে প্রচারমিছিলে নেই মঙ্গলকোট বিধায়ক
মোল্লা জসিমউদ্দিন: একুশে জুলাই এর প্রস্তুতির মিছিল, সভা চলছে বাংলার চারিদিকে।দলের মন্ত্রী, সাংসদ, বিধায়ক, নেতাদের সমাবেশ সফল করতে মিছিলে পতাকা হাতে দেখা মিলছে।তবে মঙ্গলকোটের চিত্র ভিন্ন।সেভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাসক দলের কর্মী সমর্থকদের দেখা মিলছেনা এখানে।তার বড় কারণ মঙ্গলকোট বিধায়ক ও সেইসাথে রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী কে পাওয়া যাচ্ছেনা এলাকার মিছিল সমাবেশে।দলের স্থানীয় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী এবং পুলিশের একাংশের মদতে যে উদ্ভট পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে মঙ্গলকোটে।সেখানে অশান্তির আশংকায় মঙ্গলকোট বিধায়ক আপাতত রাজনৈতিক ও সরকারী কর্মসূচি স্থগিত রেখেছেন বলে সুত্রের খবর।ডালিম সেখ খুন কে সামনে রেখে অতীতের একচেটিয়া ক্ষমতা পুন দখলে তৎপর ব্লক তৃনমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ পুলিশি সন্ত্রাস এতে সহযোগী হিসাবে মদত দিচ্ছে।যদিও পুলিশের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।প্রায় দুমাস পুর্বে মঙ্গলকোট বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ ব্লক অফিসে জেলাপ্রশাসনের এক আধিকারিক সহ বিডিও কে নিয়ে সর্বশেষ কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত দের নিয়ে প্রশাসনিক সভা সেরেছেন।সেইসাথে কৈচর পুলিশ ফাঁড়ির সামনে হাটতলা মাঠে কুড়ি হাজারের বেশি কর্মী সমর্থকদের নিয়ে রাজনৈতিক সভা করেন তিনি।প্রতিটি সভায় মঙ্গলকোট থানার পুলিশের বিরুদ্ধে বালি সিণ্ডিকেট নিয়ে সরব হয়েছেন বিধায়ক।রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যেখানে বর্ধমানে বালি সিণ্ডিকেটে পুলিশের একাংশ কে এসিবি(দুর্নীতিদমন শাখা) উল্লেখ করে সাবধান করতে দেখা যায়।গত ১৯ জুন রাতে শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি ডালিম সেখ খুন হন।অভিযোগ উঠে বিধায়কের ভাই রহমতুল্লাহ চৌধুরী এবং বর্ধমান জেলাপরিষদ মেম্বার বিকাশ নারায়ণ চৌধুরীদের ষড়যন্ত্রে এই খুন।মূল লক্ষ্যটা কিন্তু মঙ্গলকোট বিধায়ক।দলের বিপক্ষ গ্রুপের এই গভীর চক্রান্ত অনুভব করে খুনের চব্বিশঘণ্টার মধ্যেই সিআইডি তদন্ত চাইলেন বিধায়ক।মুখ্যমন্ত্রীর সবুজ সংকেতে সিআইডি তদন্ত শুরু হলো।ধরপাকড় চলছে।অধিকাংশকেই সিআইডি নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।মূল অভিযুক্তদের কাছাকাছি রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা টি।এইরুপ পরিস্থিতিতে নিজেদের পালে হাওয়া টানতে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন কে সাথে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসে 'খেলা' শুরু হলো।এইরুপ দাবি বিধায়ক শিবিরে।মঙ্গলকোট থানার উপর দিয়ে পঞ্চায়েত সমিতির দুই কর্মাধ্যক্ষ এর নেতৃত্বে কালোপতাকা নিয়ে মিছিল চললো দুই কিমি পথ বেয়ে।স্লোগান উঠল মঙ্গলকোট থেকে দূর হঠো শিরোনামে।সেদিন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মঙ্গলকোটে বন্যা নিয়ন্ত্রণে সেচদপ্তর সহ স্থানীয় গ্রাম প্রধানদের নিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক ছিল এলাকার বিধায়কের।কালোপতাকা দেখানোর বিক্ষোভ আঁচ করে বৈঠক বাতিল করেন বিধায়ক।বিধায়ক বলেন " আমার সামনে দলের একাংশ কালোপতাকা দেখালে রাজ্যে বিরোধীরা অক্সিজেন পেয়ে যেত"। রাজ্যের মন্ত্রীকে দলের লোক পতাকা দেখাচ্ছে! পশ্চিম মঙ্গলকোটে বিধায়কের দক্ষ সংগঠকদের প্রতিনিয়ত বাড়ী বাড়ী গিয়ে পুলিশি সন্ত্রাস এর অভিযোগ উঠছে।এমনকি গাঁজা সহ বেআইনি অস্ত্র মামলায় জড়িয়ে দেবার হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে বিধায়ক অনুগামীদের বলে দাবি।গোতিস্টা বাসস্ট্যান্ডে এক বিধায়ক অনুগামীর জায়গা দখল করে বেআইনী নির্মাণ করার অভিযোগ ব্লক তৃণমূলের বিরুদ্ধে।একদা সিপিএম নেতা ডাবলু - বাবলু আনসারীর সশস্ত্র দলবলের নানান সন্ত্রাসের চিত্র ফুটে উঠছে সদর মঙ্গলকোটে।এইরুপ পরিস্থিতির মাঝে নিজ অনুগামী সমর্থকদের প্রতি অশান্তি এড়াতে একুশে জুলাই এর প্রস্তুতির যাবতীয় মিছিল থেকে দূরে রেখেছেন মঙ্গলকোট বিধায়ক।তিনি ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন - ডালিম সেখ খুনে তাঁর ভাই এর প্রতি যে অভিযোগ উঠেছে।সেই কলঙ্ক থেকে মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মসূচি থেকে নিজেকে দূরে আপাতত রাখবেন মঙ্গলকোটের বুকে।
নন্দীগ্রাম (পূর্ব মেদিনীপুর), ১৮ জুলাই:মঙ্গলবার নন্দীগ্রামে বাইকের ধাক্কায় রঙ্কীনিপুর স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষিকার মৃত্যু হয় ।
স্থানীয় পুলিশ সুত্রে খবর টুলু প্রামানিক ৬১ বাড়ি শিবরামপুর ,এদিন সাংসারিক কাজের জন্য তিনি বাড়ি থেকে ঘোলপুকুরিয়ার বাজারে জান,সেখান থেকে কাজ সেরে ট্রেকারে করে বাড়ি ফিরছিলেন, ট্রেকার থেকে নেমে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেইসময় শিবরামপুর সট্যান্ডের কাছে রেয়াপাড়ার দিক থেকে আসা একটি বাইক টুলু প্রামাণিক নামে ঐ রঙ্কীনিপুর স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষিকাকে সজোরে ধাক্কা মারলে সেখানে পড়েযান স্থানীয় মানুষজন রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়েগেলে কিছুসময় পরে মারা যান ।
সোমবার, জুলাই ১৭, ২০১৭
মঙ্গলকোটে চাষে ক্ষতিপূরণ সাড়ে দশ কোটি
মোল্লা জসিমউদ্দিন : চলতি সপ্তাহে রাজ্যসরকার পুর্ব বর্ধমান জেলায় ১২০ কোটি টাকা কৃষি ক্ষতিপূরণবাবদ অনুদান মঞ্জুর করেছে।এর মধ্যে ১০ কোটি ৩৮ লক্ষ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা বরাদ্দকৃত হয়েছে মঙ্গলকোটের জন্য।ইতিমধ্যেই নবান্ন থেকে জেলাকৃষি দপ্তরে ক্ষতিপূরণ এর ফর্ম পাঠানোর কাজ চলছে।আগামী সপ্তাহে জেলা থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্লক গুলিতে ফর্ম চলে আসবে।মূলত মাস দুই পুর্বে রাজ্যের বিশেষত দক্ষীনবঙের বিভিন্ন প্রান্তরে কালবৈশাখী ঝড় সহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ চলে।এতে দশের বেশি ব্যক্তি মারা যান বিদ্যুৎপৃস্ট, গাছের ডাল পড়ে।সেইসাথে হাজার হাজার হেক্টর কৃষি জমিতে পাকা বোরোধান পচে যায়।যারজন্য পুর্ব বর্ধমান জেলায় প্রান্তিক চাষীদের আর্থিক ক্ষতির দুশ্চিন্তায় আত্মঘাতী হবার ঘটনা ঘটতে থাকে।রাজ্যসরকারের তরফে মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার ক্ষতিগ্রস্ত ব্লক গুলি পর্যবেক্ষণ করেন।তারপর রাজ্যসরকার কৃষকদের সরকারি ক্ষতিপূরণ দেবার সির্দ্ধান্ত নেয়।চলতি সপ্তাহে পুর্ব বর্ধমান জেলার জন্য ১২০ কোটি অনুদান মঞ্জুর হয়।মঙ্গলকোট কৃষি আধিকারিক উৎপল খেয়ারু বলেন - পঞ্চায়েতের পাশাপাশি কৃষি দপ্তরে ক্ষতিপূরণের ফর্ম আশা করি আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিলি করা হবে।রেকর্ডের পর্চা/জমির দলিল, খাজনার রশিদ, ব্যাংকের পাশবই এর জেরক্স জমা দিতে হবে ফর্মের সাথে।অপরদিকে মঙ্গলকোট বিধায়ক সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী জানিয়েছেন - প্রকৃত কৃষকরা যাতে সরকারী ক্ষতিপূরণ পায়, সেই ব্যাপারে সুনিশ্চিত করতে হবে জেলাকৃষি দপ্তরকে।উল্লেখ্য শিলাবৃষ্টিজনিত সরকারী ক্ষতিপূরণ দেওয়া কে কেন্দ্র করে ব্যাপক কেলেঙ্কারি দেখা গিয়েছিল বর্ধমান জেলাজুড়ে।কৃষি দপ্তরের ফর্ম শাসক দলের নেতারা ফর্ম প্রতি তিনহাজার টাকা কালোবাজারি করার নজির ছিল।সেইসাথে জমির পুরানো মালিক দলিল দেখিয়ে এবং গ্রাম পঞ্চায়েত কর্তৃক ভুয়ো ভাগচাষীর দৌরাত্ম্য ছিল সরকারী ক্ষতিপূরণবাবদ অনুদান দুর্নীতিতে।যদিও এবার রাজ্য প্রশাসনের তরফে কড়া ভাষায় জেলা কৃষিদপ্তরকে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের আর্থিক অনুদান দিতে সুনিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ও হলদিয়া এই দুটি পৌরসভার নির্বাচন ১৩ আগষ্ট। সোমবার জেলা শাসক রশ্মি কমল এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান
রবিবার, জুলাই ১৬, ২০১৭
মঙ্গলকোটে পথের বলি ১
প্রয়াত বিচারকের প্রথম বার্ষিকী
মোল্লা জসিমউদ্দিন : ২০১৬ সালে ১৫ জুলাই মঙ্গলকোটের পদিমপুরে মারা যান রাজ্যের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মহম্মদ নুরুল হোদা মোল্লা।শনিবার তাঁর মৃত্যুকালের প্রথম বার্ষিকীতে মিলাদের আয়োজন করা হয়।১৯৮৩ সালে ডাব্লিউ বিসিএসএস(জুডিশিয়াল) পরীক্ষায় রাজ্যে মেধাতালিকায় স্থান পান।সেইসাথে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে প্রথম ব্যাচে এমএ পাশ করেন।বিচারক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করার পুর্বে সর্বভারতীয় এক ইংরাজি দৈনিককাগজে সাংবাদিকতা করেছিলেন।কাটোয়ার কাশিরাম স্কুলে একদা শিক্ষক, কাটোয়া কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের লেকচার এবং কাটোয়া আদালতে আইনজীবী হিসাবে কাজ করেছিলেন।বিচারক হিসাবে তিনি সদর বর্ধমান, আরামবাগ, সিউড়ি, দাঁতন, আলিপুর, আলিপুরদুয়ার, বসিরহাট, মেদনীপুর সদর, গড়বেতা, শ্রীরামপুর প্রভৃতি আদালতে বিচারক হিসাবে কর্মরত ছিলেন।এদিন তাঁর স্মরণে মিলাদ মেহফিলে পাথরচাপরি ইমাম মাওলানা শওকত সাহেব সহ এলাকার বিভিন্ন মসজিদ - মাদ্রাসার ইমাম মোয়াজ্জেন দোয়ার মজলিশে অংশগ্রহণ করেন।
কাটোয়ায় প্রতারক গ্রেপ্তার, উঠছে প্রশ্ন
শনিবার, জুলাই ১৫, ২০১৭
শুক্রবার, জুলাই ১৪, ২০১৭
রাস্ট্রপতি ভোটে তৃণমূল কে দেখে নেবার হুমকি বিজেপির রাজ্যসভাপতির
মোল্লা জসিমউদ্দিন: বৃহস্পতিবার বিকেলে কালনা শহরে দলীয় সাংসদ হামলার প্রতিবাদ সভায় তৃনমূলের বিরুদ্ধে হুংকার ছাড়লেন বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ মহাশয়।এদিন তিনি বলেন " কালনায় বিস্তারক কর্মসূচির প্রচারে এসে রাজ্যসভার সাংসদ জর্জ বেকার তৃনমূলের গুন্ডাদের হাতে মার খেয়েছেন।পুলিশ এখনও মূল অভিযুক্ত কাউন্সিলার কে গ্রেপ্তার করেনি।উল্টে গতকাল আমাদের প্রচার গাড়ী ভাঙচুর চালিয়ে কর্মীদের মারা হয়েছে।তাই তৃণমূল কে বলছি রাজ্যের বাইরে ১৭ টি রাজ্যে আমরা ক্ষমতাসীন। আমরা যদি ইচ্ছে করি তাহলে তৃনমূলের নেতা কর্মীদের যখন তখন মারতে পারি।আসন্ন রাষ্ট্রপতি ভোটে বিমানে ট্রেনে তৃনমূলের সাংসদরা দিল্লী পৌছালেও, আসতে পারে স্ট্রেচারে।যদি আমরা ইচ্ছা করি"। এরপরেই বিজেপি শৃঙ্খলাবদ্ধ শান্তিপ্রিয় দল বলে দাবি করেন দিলীপ বাবু।নারদা - সারদা প্রসঙে তৃনমূলের মন্ত্রীদের 'চোরেদের ক্যাবিনেট ' বলে উপহাস করেন তিনি।উল্লেখ্য জুন মাসের মাঝামাঝি কালনা শহরে কেন্দ্রীয় সরকারের বিস্তারক কর্মসূচী প্রচারে আসেন সস্ত্রীক রাজ্যসভার সাংসদ জর্জ বেকার।তাঁর উপর অতর্কিতভাবে আক্রমণের অভিযোগ উঠে স্থানীয় কালনা পুরসভার এক কাউন্সিলারের নেতৃত্বে সশস্ত্র দলবলের বিরুদ্ধে।রডের আঘাতে কালশিটে দাগ পড়ে সাংসদের শরীরে।এই ঘটনা কে সামনে রেখে একাধারে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব যেমন পথ অবরোধ, থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচী গুলি নেয়।ঠিক তেমনি আক্রান্ত সাংসদ এক প্রতিনিধিদল নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপালের দারস্থ হন।সেইসাথে কেন্দ্রীয় সরকারকে অবগত করে থাকে রাজ্য বিজেপি।জর্জ বেকারের প্রতি হামলার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত কাউন্সিলার কে কালনা থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করতে না পারায় বিজেপির রাজ্যসভাপতি দিলীপ ঘোষ প্রতিবাদ সভার প্রস্তুতি নেন।সেইমত প্রচার চলাকালীন গত বুধবার দুপুরে কালনা ২ ব্লকের পুর্ব সাতগেছিয়ায় বিজেপির এক গাড়ী ভাঙচুর সহ গাড়ীর মধ্যে থাকা বিজেপি কর্মীদের উপর হামলার অভিযোগ উঠে তৃনমূলের বিরুদ্ধে।বৃহস্পতিবার বিকেলে কালনা শহরে প্রতিবাদ সভায় রণং দেহী বিজেপির রাজ্যসভাপতি কে রাস্ট্রপতি ভোটে দিল্লীতে তৃনমূলের সাংসদের দেখে নেবার হুমকি নিতে দেখা গেল।হুমকি প্রসঙে বর্ধমান জেলা তৃনমূলের এক নেতা বলেন - বিজেপির
বৃহস্পতিবার, জুলাই ১৩, ২০১৭
কালনায় বিজেপির প্রচারগাড়ী ভাঙচুর চালাল তৃণমূল
মানুষের পাশে, মানুষের সাথে --GIVES
. জ্যোতি প্রকাশ মুখার্জ্জী
খুবই জনপ্রিয় একটা ট্যাগ লাইন ় কারণে অকারণে যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার করা হয় ় ভেবে দেখা হয় না লাইন টা ব্যবহারকারী সঠিক স্হানে ব্যবহার করছে কিনা ় অনেক সময় দেখা যায় বাস্তব থেকে বহু দূরে থাকলেও অনেকে এটা অপব্যবহার করে চলেছে ় কিন্তু GIVES এর ক্ষেত্রে লাইনটি খুবই প্রযোজ্য ়
. . GIVES -- Global Innovative Vision Of Egalitarian Society. পূর্ব বর্ধমানের গুসকরার বুকে গড়ে ওঠা একটি ট্রাস্ট ় ৯ জন নবীন --প্রবীণের মিলিত প্রচেষ্টায় ও আন্তরিক ইচ্ছায় সংস্থাটি গড়ে ওঠে ় দীর্ঘদিন ধরে একটি NGO এ নিয়ে কাজ করার সময় GIVES এর ভাবনা মাথায় আসে ় দীর্ঘ ৪-৫ বছর ধরে কাজ করার পর ২০১৫ সালের ৩০ শে মার্চ সংস্থাটি সরকারীভাবে কাজ শুরু করে ় অর্থাৎ ঐ সময় সংস্থাটি নথিভুক্ত হয় ় ঠিকানা গুসকরা - পূর্ব বর্ধমান ় একটি শাখা অফিস আছে গলসী-২ ব্লকের খানা জংশনে ় সেখান থেকেই সমস্ত কাজ পরিচালিত হয় ়
. মানুষের পাশে, মানুষের সাথে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে গড়ে ওঠে সংস্থাটি ় শুরু থেকেই নিজের নামের প্রতি সুবিচার বজায় রাখতে সংস্থাটির প্রত্যেকটি সদস্য খুবই আন্তরিক ় সর্বদা সচেষ্ট ় সবচেয়ে সৌভাগ্যের বিষয় হল গলসী এলাকার প্রত্যেকটি মানুষ বা রাজনৈতিক দলের সাহায্য সংস্থাটি পেয়েছে় ় যদিও রাজনৈতিক অনুপ্রবেশ ঘটেনি ়
. সীমিত আর্থিক সামর্থ্যের মধ্যে সংস্থাটি প্রত্যেক বছর কিছু গরীব ছেলেমেয়েদের জামা দিয়েছে, খাতা-পেন কিনে দিয়েছে, চিকিৎসা বা মেয়ের বিয়েতেও আর্থিক সাহায্য করেছে ় মন্দির বা মসজিদ সংস্কারের ক্ষেত্রেও এগিয়ে এসেছে ় গলসী এলাকায় বৃক্ষরোপণ বা যুব ক্রীড়া প্রতিযোগীতাকে সফল করার জন্যে এগিয়ে এসেছে সংস্থাটি ়
এতো গেল একদিক ় অন্যদিকে এলাকায় খেলাধূলাকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্যে সংস্থাটি প্রতি বছর ১৫ ই আগষ্ট খানা জংশন মাঠে একটি ফুটবল প্রতিযোগীতার আয়োজন করে ়
মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর স্বপ্নের কন্যাশ্রী প্রকল্পের অনুষ্ঠান কে সফল করতে এগিয়ে আসে সংস্থাটি ়আবার সেফ ড্রাইভ, সেভ লাইফ কে সফল করার জন্যে গলসী থানার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে সংস্থাটি ়
. সংস্থাটির সবচেয়ে বড়ো গুণ হল -- এখানে সদস্য বা স্টাফ সবাই সমান ় সংস্থার স্বার্থে সবাই হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে ়এমনকি যারা নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত তারাও সংস্থাটিকে নিজের মনে করে ়
আর্থিক সমস্যা হল সংস্থাটির সবচেয়ে বড়ো সমস্যা ় শৌচাগার নির্মাণ বা সদস্য ও শুভার্থীদের আর্থিক সাহায্য হল আয়ের উৎস ় ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেক কাজ করা যায় না ় কিন্তু মাদার টেরেজা যাদের আদর্শ, চোখে বড়ো স্বপ্ন, মনে দুর্জয় সাহস তাদের আটকাবে কে ়
এলাকাবাসীরা সংস্থাটির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ় ভুঁড়ি অঞ্চল প্রধানের বক্তব্য হল সংস্থাটির হাতে যেকোনো কাজের দায়িত্ব দিয়ে নিশ্চিত থাকা যায় ়
. . . সংস্থাটির সম্পাদক নাসিমুদ্দিন মল্লিক (বাপন) জানালেন আর্থিক অসুবিধার জন্যে অনেক কাজ করতে পারা যায় না ় এবছরের মত প্রতি বছর ছাত্র ছাত্রীদের সাহায্য করার ইচ্ছে থাকলেও কতটা সম্ভব হবে তিনি জানেন না ় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যারা সংস্থাটিকে সাহায্য করে চলেছে সবার কাছে তিনি কাছে তিনি কৃতজ্ঞ ়সংস্থাটিকে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দেওয়া সদস্যদের একান্ত ইচ্ছা ় সত্য, রূপ, অনন্ত, অরিন্দম, জয়ন্ত, রাম, সুমন, পরিমল, বাবলা, দেবাশিস রা সংস্থাটির সঙ্গে জড়িত থাকার জন্যে গর্বিত ়
KSPC এর পক্ষ থেকে আমরা সংস্থাটির শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি ়
বুধবার, জুলাই ১২, ২০১৭
মঙ্গলবার, জুলাই ১১, ২০১৭
বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্য
ফারুক আহমেদ, কলকাতা: সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের ১৪ তম প্রতিষ্ঠা দিবসে কলকাতা ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ধর্মের প্রতিনিধিরা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় নাগরিকের কর্তব্যের কথা তুলে ধরলেন।
হেমেন্দু বিকাশ চৌধুরী বললেন বৌদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি আদায়ে কামরুজ্জামান আমাদের পাশে ছিল।
কল্যাণী বিশ্ববিদ্যাবল এর প্রফেসর গৌতম পাল বললেন কয়েক হাজার বছরের হিন্দু মুসলিম সম্পর্ক অত ঠুনকো নয়, যে কোনও একটা সামান্য ঘটনায় তা শেষ হয়ে যাবে। বাংলার মানুষের কল্যাণে আমরা পাশে আছি এবং থাকব। সম্প্রীতি ও সৌহদ্য বাংলায় অটুট রাখতে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।
ইন্তাজ আলী শাহ বললেন আমি সব সময় রাজ্যের সব সংখ্যালঘুুদের স্বার্থে কাজ করে যাবো।
পার্থ সেনগুপ্ত বললেন যে কাজ সংখ্যাগুরুদের করা উচিত ছিল সেই উদ্দ্যোগ সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন নিয়ে কাজ করছে সম্প্রীতির স্বার্থে তা সাধুবাদ যোগ্য।
ছোটন দাস বললেন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকলে কোনও অশুভ শক্তি নিজেদের সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারবে না।
স্বামী সত্যরূপানন্দ বললেন হিন্দুর দান করা জমিতে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান, মুসলিমদের দান করা জমিতে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় এতো দেশের সংস্কৃতি, এটা কেউ কোনদিন ভাঙতে পারবে না।
উপস্থিত ছিলেন সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান, মাওঃ আব্দুল মাতিন, খ্রীষ্টিয় পরিষদের কিশোর অধিকারী মূল্যবান আলোচনা করেন। রাজ্যের সব জেলা থেকে প্রতিনিধিরা এসেছিলেন বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দিতে।
সাংসদ আহমদ হাসান ইমরান বললেন পশ্চিমবঙ্গে গুজরাট ও আসামের কোনও প্রভাব এখানে আমরা ফেলতে দেবো না। আমরা হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রীষ্টান কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে আমাদের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য নিয়েই বেঁচে থাকব। উপস্থিত ছিলেন, মাওঃ আব্দুল মাতিন,পীরজাদা তাফহিমুল ইসলাম, সুখনন্দন সিং আলুওয়ালিয়া সহ অন্যান্যরা।
সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহঃ কামরুজ্জামান বললেন বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের এই কনভেনশন সারা বাংলার সম্প্রীতি রক্ষায় এক ঐক্যের বার্তা দিতে চাই। বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। দেশ ও রাজ্যের কল্যানে কাজ করে যাব। সম্প্রীতি বজায় রাখতে আমাদেরকে আরও বড় ভূমিকা নিতে হবে।
শনিবার, জুন ২৪, ২০১৭
কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে
বাংলার ঘরে ঘরে যে ভাবে উদার ভাবে মানসিকতার পরিবর্তন হচ্ছে, তাতে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ মাথা তুলে বাঁচার আকাশ দেখছেন। যাদের কেউ নেই দেখার এমন এতিমদের আলোয় ফিরিয়ে আনার মতো ভালো কাজ আর হয় না। কুর্নিশ নওদার টিম ভাবনার প্রয়াসকে।
শুক্রবার, জুন ২৩, ২০১৭
ধর্ষনের দায়ে ধৃত কলকাতা পুলিশের কর্মী
বৃহস্পতিবার, জুন ২২, ২০১৭
অরন্যের অধিকারে অবহেলিত শোষিত আদিবাসী মানুষের বিজয় পতাকা তুলে ধরেছেন মহাশ্বেতা দেবী
বাঁকুড়া জেলা পুলিশ ও ইন্দপুর থানার উদ্যোগে এলাকার এবছরের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক কৃতী ছাত্র ছাত্রীদের সংবর্ধনা দেওয়া হল
ডালিম খুনে সিআইডি তদন্তের দাবি সিদ্দিকুল্লাহের
বুধবার, জুন ২১, ২০১৭
লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি মঙ্গলকোটের ডালিম
মোল্লা জসিমউদ্দিন : বিরোধীশুন্য মঙ্গলকোটে ডালিম সেখ খুনে শাসক দলের গোষ্ঠীবিবাদের গভীরতা আরও একবার প্রকাশ্যে এনে দিল।গত সোমবার রাত পৌনে সাতটা নাগাদ কাটোয়া বর্ধমান সড়করুটে নিগন চটিতে খাসতালুক হিসাবে পরিচিত এক মাছের আড়তে বসে থাকার সময় দুই থেকে তিনজন অজ্ঞাতপরিচয় দুস্কৃতি খুব কাছে থেকে পরপর তিন রাউন্ড গুলি চালায়।ঝড়বৃষ্টি এবং লোডশেডিং এর সুযোগে পুর্বপরিকল্পিত মোটরবাইকে চম্পট দেয় দুস্কৃতিরা।শিমুলিয়া ১ নং অঞ্চলসভাপতি এবং সেইসাথে শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য(বকলমে গ্রামপ্রধান) সানাউল্লাহ সেখ ওরফে ডালিমের(৪২) মাথায় গুলি লাগার জন্য বর্ধমান হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয় তাঁর।ব্লক তৃণমূল সভাপতির খুব কাছের নেতা হিসাবে পরিচিত নিহত ব্যক্তিটি।শুধুমাত্র শিমুলিয়া ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত নয়, ঝিলু ১ এবং ২, নিগন, কৈচর ১ অঞ্চলে দক্ষ সংগঠক হিসাবে কাজ চালাত সে।অর্থাৎ দক্ষীনপূর্ব মঙ্গলকোটের ব্লক সভাপতির ডানহাত খুনে উঠছে বিস্তর প্রশ্নচিহ্ন। এহেন নেতা খুনের সময় তাঁর বিশ্বস্ত অনুগামীদের ভুমিকা নিয়ে সন্দেহ সৃস্টি হয়েছে।কুড়ি থেকে ত্রিশজনের এক দল সর্বদা চোখে চোখে রাখত নিরাপত্তার জন্য।তবে খুনের একঘন্টার মধ্যেই মঙ্গলকোট ওসি সহ জেলাপুলিশের পদস্থ কর্তারা এসে পড়েন ঘটনাস্থলে।দফায় দফায় তল্লাশি অভিযানে পুলিশ পাঁচজনকে আটক করেছে বলে প্রকাশ। তবে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত নিহতর পরিবারে কোন অভিযোগপত্র জমা পড়েনি থানায়।একটি সুত্র জানাচ্ছে - অভিযোগপত্রে দলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রসঙ্গ না আসে, সেই ব্যাপারে নাকি রাজ্য নেতৃত্ব নির্দেশ দিয়েছে ব্লক নেতৃত্বককে।তাই অভিযোগ দিতে গড়িমসি হচ্ছে।ঠিক যেমন মাসখানেক পুর্বে মঙ্গলকোটের বকুলিয়া গ্রামে অজয় নদের বালিঘাট বিবাদ নিয়ে ধীবর পরিবারের একজনের বোমাবাজিতে মৃত্যু ঘটে।শাসকদলের গোষ্ঠীবিবাদের ফলশ্রুতি ওই ঘটনা হলেও দোষ পড়ে অস্তিত্ব না থাকা বিজেপির উপর।মঙ্গলকোটের ডালিম সেখ খুনে উঠে আসছে - লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে বলি হওয়া প্রসঙ্গ টি।সোমবারের গুলির ঘটনার আগের দিনে অর্থাৎ রবিবার বিকেলে মঙ্গলকোটের নুতনহাটে এ.কে.এম উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙনে ব্লক তৃণমূলের উদ্যোগে এক বিরাট ইফতার মেহফিল বসে।সেখানে নিহত ডালিম সেখের নেতৃত্ব তে কয়েকশো ধর্মপ্রাণ আসে যোগদিতে।এই বিষয়টি ভালো চোখে দেখেনি ডালিম সেখের এলাকায় থাকা বিধায়ক শিবিরের লোকজন। এরপূর্বে নিগন বিদ্যালয়ের মাঠে সম্প্রতির সভায় কিংবা কেন্দ্রীয় সরকারের নোটবাতিলের সভায় বারবার উঠে এসেছে ডালিম সেখের নাম।কখনও বিধায়ক পরিচালিত সভায় বিধায়ক অনুগামীদের আসতে হুমকি দেওয়া, আবার কখনও ব্লক সভাপতির সভা কে হাউসফুল করা।বিধায়ক অনুগামীদের কাছে ডালিম হয়ে উঠেছিল সন্ত্রাসের মাথাব্যথা। এইরূপ জানাচ্ছে নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসীদের বড় অংশ।মঙ্গলকোটের রাজনীতি বিগত ছয়মাস ধরে যে ক্ষমতাপ্রদর্শনের লড়াই চলছে শাসক দলের দুই শিবিরে।তাতে কখনও দেখা যাচ্ছে কৈচরে ব্লকসভাপতির অফিসের সামনে মাঠে কুড়ি হাজার লোক নিয়ে সভা করে হুংকার ছাড়ছেন বিধায়ক।আবার পদিমপুরে বিধায়ক অফিসের সামনে শিক্ষক সংগঠনের সভা, রাস্তা উদঘাটনের সভায় ব্লক সভাপতির বক্তব্যের নিশানায় দলীয় বিধায়ক।এই লোকবল দেখানোর রাজনীতিতে মাঝে পড়ে ডালিম সেখ সোমবার রাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে খুন হলো বলে মনে করছে মঙ্গলকোটবাসি।
মঙ্গলবার, জুন ২০, ২০১৭
পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রয়াত অধ্যক্ষ মহারাজের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হল বেলুড় রামকৃষ্ণ মঠের গঙ্গাতীরে
সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জী:
রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের সভাপতি স্বামী আত্মস্থানন্দজী মহারাজ ঢাকার কাছে সাবাজপুরে ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৩৮ সালে স্বামী বিজনানন্দজি মহারাজের কাছে দীক্ষাগ্রহণ করেন। ১৯৪১ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি বেলুড় মঠে ২২ বছর বয়েসে যোগ দেন। ১৯৪৫ সালে মঠের সভাপতি স্বামী বীরাজানন্দজী মহারাজের আদেশ অনুযায়ী ব্রহ্মচর্য ব্রত পালন করতে শুরু করেন। ১৯৪৯ সালে তিনি সন্যাস ধর্ম গ্রহণ করেন এবং নাম হয় আত্মস্থানন্দ। এরপর তিনি বেলুড় মঠ এবং দেওঘর বিদ্যাপিঠ এবং তার শাখা মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রমে দীর্ঘদিন ধরে সেবাকার্য করে গেছেন। তিনি বহু বছর নির্জন হিমালয়ের সিমলার তালে কাটিয়েছেন।১৯৫২ সালে তিনি রাঁচিরর টিবি স্যানেটরিয়াম ব্রাঞ্চে এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৫৮ সালে সেক্রেটারি হিসেবে তাঁকে রেঙ্গুন সেবাশ্রমে পাঠান হয়। সেখানে তিনি সেই সেবাশ্রমকে আধুনিক করেন এবং খুব তাড়াতাড়ি তা সেই সময় সেরা হাসপাতাল রূপে পরিগণিত হয়েছিল। ১৯৫৬ সালে যখন রেঙ্গুনে সামরিক শাসন শুরু হল, তিনি ভারতে ফিরে এলেন। ১৯৬৬ সালে রাজকোট ব্রাঞ্চের দায়িত্ব দিয়ে পাঠান হয়। তাঁরই উদ্যোগে রাজকোট আশ্রমে রামকৃষ্ণের সুন্দর মন্দির তৈরি হয়। ১৯৭৩ সালে তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের গভর্নিং বডির সদস্য এবং রামকৃষ্ণ মঠের ট্রাস্টি হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে দুই সংস্থার এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হন। তাঁকে মঠ এবং মিশনের রিলিফ অপারেশনের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়। তার নেতৃত্ব ভারত, বাংলাদেশএবং নেপালের বিভিন্ন জায়গায় রিলিফ এবং পুনর্বাসনের কাজ করেছেন।১৯৯২তে তিনি মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক হন। পাঁচ বছর তিনি ওই পদে ছিলেন। ১৯৯৭ সালে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হন। এই সময়ে তিনি দেশের অনেক শাখাগুলিতে যান। ১৯৯৮তে তিনি আমেরিকা, কানাডা, জাপান, এবং সিঙ্গাপুরএর অনেক জায়গায় তিনি গিয়েছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তিনি মালয়েশিয়া, ফিজি, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশে গিয়েছিলেন। এই সকল জায়গায় তিনি শ্রীরামকৃষ্ণ, শ্রীসারদাদেবী, স্বামী বিবেকানন্দ এবং বেদান্তকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। ভক্তদের দিয়েছিলেন মন্ত্র দীক্ষা। স্বামী আত্মস্থানন্দজী মহারাজ ২০০৭ এর ৩ ডিসেম্বর থেকে রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি মিশন ও মঠের ১৫ তম প্রেসিডেন্ট।
OLD POSTED
আরামবাগ টিভির তিন সাংবাদিক গ্রেপ্তারের বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
মোল্লা জসিমউদ্দিন সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে সেখ সফিকূল ইসলাম প্রত্যেকেই নির্ভীক সাংবাদিকতা করতে গিয়ে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শি...

KATWA SUB-DIVISONAL PRESS CORNER
-
বাকুঁড়ার কোতলপুর ব্লক তৃনমূল কমিটির পরিচালনায় বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদসভা হয়।উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী শ্যামল সাতঁরা, সাংসদ সৌমিত্র খান, জেলা স...